ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একবার ভর্তি পরীক্ষা নেবার জণ্য আ আ ম স আ সি স্যারের অজুহাত অইলো আসন খালি থাকে? ক্যান আসন খালি থাকে; তা কী স্যার ভেবে দেখনের সুযোগ পাইছিলেন- না ভাইবা মা্থা ব্যাথা; মাতা কাইটা ফালা টাইপের ভাবনা।
স্যার কি পারেন না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অপ্রয়োজনীয় সাবজেক্ট ছেঁটে ফেরতে? পারেন; কিন্তু উনাদের রাজনৈতিক ভোট কইমা যাইবো বলে রিস্ক নেন না। এই যে উদ্দু; ফার্সি; আরবী; সংস্কৃতি; পালি; শান্তি ও সংঘর্ষ; বিশ্ব ধর্ম তত্ত্ব- এ রকম নানান পলিটক্যাল বিবেচনায় খোলা বিভাগ গুলো বন্ধ কইরা দ্যান; তারপরে আলাপ করেন।
একটা জাতীয় দৈনিকে দেখলাম- কারেন্ট কিছু শিক্ষার্থীর বক্তব্য ছাপছে। তারা কইছে বুয়েট পারলে আমরা কেনো পারবো না। অরা যে নিজের অজান্তেই নিজের বিদ্যাপীঠরে ছোট করছে; তা বোঝনের ক্ষমতা আবেগি কারখানা খায়া ফালাইছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সবাই অনুসরণ করবে- করছে; এটাই হবার কথা। এটাই সত্য। কিন্তু এখানে পইড়া বাইরের দিকে তাকায়া যারা শ্বাস ছাড়ে তাগো আসলে এখানে পড়নের যোগ্যতা আছে কিনা; তা নিয়ে সন্দেহ থেকে যায়।
তবুও ছুডু পুলাপাইন মাফ করে দেওন যায়; কিন্তু আ আ ম স স্যারকে মাফ করণ যায় না। কারণ সমস্যার মূলে না নিযে মগডালে বইসা পপুলার অওন যায়; তয় সেইডা সাময়িক! চূড়ান্ত বিচারে সেটি মানুষের স্বপ্ন পোড়ানোর অপারাধে অভিযুক্ত হবেই!
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮