somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নীল মনি
ভীষণ কঠিন পোড়ামাটিকে আবার সেই কাদামাটিতে ফিরিয়ে আনা,ভীষণ কঠিন আঘাত দেয়া শব্দমালা গুলো ফিরিয়ে নেয়া।ভীষণ কঠিন নিজের সম্পর্কে কিছু বলা।যে চোখ দেখিনি সে চোখ কেমন করে বিশ্বাস করবে জানি না।যে কখনো রাখিনি হৃদয়ের উপর হৃদয়;সে কেমন করে বুঝবে আমায়!

সুশীলতা

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



তাকে আমি দোষ দিতে পারিনে।আজ আর সমস্ত দোষ নিজের কাঁধে তুলে নিতে কার্পণ্য নেই কোন!প্রিয় মুখ দেখার জন্য চোখের জল শুকিয়ে গেলেও হৃদয়ের জল কখনো শুকায় না। দাঁড়িয়ে আছি মুখোমুখি;শীতের দাপটে কাঁপছি

নাকি এতটা বছর পর তোমায় দেখে কাঁপছি!

কোনটা যে ঠিক;সে হিসেব জানা হয়ে উঠেনি।

বুকের ভেতরটা এতোদিন ধরে ছিল ধু-ধু প্রান্তর

অথচ তোমায় এতটা বছর দেখার পর হঠাৎ মনে হল কে যেন খুব নিখুঁতভাবে বিশাল এক পাত্র নিয়ে হাজির আমার মনের ঘরে।একে একে সবুজ রঙ গুলিয়ে ঢেলে দিয়ে গেল আমার মনের প্রান্তর জুড়ে।দেখলাম আমি।আমি

আবার তোমায় দেখলাম। প্রাণ ভরে দেখলাম।নির্লজ্জের মত দেখলাম।আমার এ দেখায় তুমি কোন পাপ ডেকে এনো না।
একদম সেই একই রকম আছ। একদম একই রকম;তবে সময়ের সাথে সাথে মানুষ বদলে যায়।তোমার বদলে যাওয়াটা যেন ভিন্ন।মনে হচ্ছে তোমার গায়ের রঙ আরো উজ্বল হয়েছে তুমি আগের চেয়ে আরো বেশি আধুনিক হয়ে উঠেছন;পার্থক্য শুধু এখন শুধু তোমার চোখে জায়গা করে নিয়েছে চশমা। নিষ্ঠুর চশমা জোড়া ঢেকে দিয়েছে তোমার চোখ।আজ যেভাবেই হোক তোমার কাছে সত্যিটা বলব আমি।আমাকে জানাতেই হবে আজ যে করেই হোক।আজকে যদি না জানাতে পারি তাহলে এই জন্মে আর কোনদিন জানানো হবে না আমার যে কথা বলতে চেয়েও বলতে পারিনি।
জানো,প্রায় সন্ধ্যার পর স্টেশনে আসি।একা মানুষ।ঘুরে বেড়াই।প্রথমে আসি প্ল্যাটফর্ম এ।এখানে আসি,মানুষের ব্যস্ততা দেখি।জীবনের প্রতিমুহূর্তের রঙ দেখি,কত কিছু যে দেখি!প্রথমে এসেই আগে এক কাপ কড়া লাল চা পান করে নিই।সেই লাল চা পান করার সময় প্রতিবার ঠোঁট পোঁড়ে।কেন পোঁড়ে জানো,সেই তুমি এখনো কানের কাছে এসে বল এইইইই তোমার ঠোঁট পুঁড়ল তো!আমি আশে পাশে দেখি।নেই তুমি! এতটা বছর! পুড়তে পুড়তে পোড়াটাই এখন আমার অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে।ভালো লাগে!
এরপর হাটঁতে হাঁটতে বকুল তলার দিকে একটা বেঞ্চি খালি পড়ে থাকে।আমি দু’পা তুলে আরাম করে বসি।অনেকক্ষণ বসে থাকি।প্রতিদিন একটা ট্রেনের আসা, আর একটা ট্রেনের ফিরে যাওয়া দেখার পর, ঘরে ফিরে যায়।ঘরে কেউ আমার জন্য অপেক্ষায় থাকে না।তবে এখানে অপেক্ষায় থাকে একটা কুকুর;আমি এখানে যতক্ষণ থাকি ওই কুকুর সাথে সাথে ঘুরে।অথচ ওকে তো আমি কিছু খেতেও দিই না।তবুও ও ঘোরে।কেন ঘোরে জানি না! মানুষেরা ঘোরে স্বার্থের জন্য;কিন্তু ও তো মানুষ না; তাহলে কেন ঘোরে!
ফেরার পথে ওভারব্রিজ হয়ে ঘরে যাই।ওভারব্রিজ থেকে শহর দেখা যায়।কত মানুষ।শত শত মানুষ।অথচ কথা বলার জন্য আমার কোথাও কোন মানুষ নেই।
কতদিন এসে এসে চুপটি মেরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সেই ফেলে আসা সময়ে হেঁটে চলে যায় ;ঘাসের সেই মিষ্টি গন্ধ স্মৃতির অনুভূতিতে জড়িয়ে থাকে,পারি না তাকে কিছুতেই ছাড়াতে।আর সেই প্রগাঢ় কল্পনার সাথী তো কেবলি তুমি!তোমায় রেখেছি তেমনি করে যেমন করে ফুলের শরীর পাঁপড়িকে ধরে রাখে তেমনি করে তোমাকে বাস্তবের কঠিন সংযত রূপ হতে সরিয়ে রেখে।
আমি ফেলে আসা একে একে সব স্মৃতি যারা মূর্তি হয়ে যে যার জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে বোবা হয়ে ওদের গায়ে হাত বুলিয়ে চলেছি তো চলেছি।নিজেকে থামাতে চাইছি কিন্তু পারছিনা।সব মনে পড়ছে সব।
মাইকে ঘোষণা হল- ট্রেন আসছে।অল্প বয়সী এক তরুণীর কণ্ঠ হয়ত; খুব যে সুরেলা তা নয়।স্টেশনে অন্য দিনের চেয়ে আজ যেন অধিক মানুষে গিজগিজ করছে।পা রাখার মত জায়গা নেই।দম ফেলার মত জায়গা নেই।ইশ!এমন হত যদি! পুরো স্টেশনটা খালি হয়ে যেত এক নিমিষেই।
ট্রেন প্ল্যাটফর্ম এ ঢুকছে।কয়েক মিনিটের মধ্যে তুমি চলে যাবে স্টেশনের পর স্টেশন পার হয়ে তোমার গন্তব্যেই।সত্যিই তো জীবনটা তেমনি।যার যে স্টেশনে নামার সে নেমে যাবে সেই স্টেশনে, সেটাই তার অদৃশ্য গন্তব্য ছিল যেটা সে জানত না।মজা না, যাও কি সব বলছি।মনে মনে সব কথা কী দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে চলেছে।আজকের দিনের সমস্ত হিসেব এলোমেলো।
-এই যে শুনুন।

-আমাকে বলছেন।

-হ্যাঁ আপনাকে।

-আমি যেন বলতে গিয়েও আটকে গেলাম।সুশীলতা আমাকে চিনতে পারছে না নাকি!না সাথে ওই বয়স্ক মানুষটা আছে বলে ভণিতা করছে।তা সুশী ঢঙটা বেশ জানে! সুশীর বাবা হবে হয়ত!
সুশীলতা নামটা যেদিন প্রথম শুনলাম বললাম এত্তবড় নাম ধরে ডাকতে আমি পারব না ;তবে জাপানীদের মজার খাবারের নাম ধরে ডাকা যেতেই পারে।

-ও বলল খবরদার ও নামে ডাকবে না বলেই ফিক করে এক গাল হাসি দিয়ে দিল।হাসি হল মানুষের অনেক কিছুর নিরব সম্মতি যা শব্দের চেয়েও বোধকরি বেশি অর্থগামী।
-সুশী তার পরিচয় না দিলেই নয়।যেভাবেই দিই না কেন তা তার জন্য কম হয়ে যাবে।

সুশী’র বাবা একজন কোটিপতি;শুনেছি তাদের অনেকগুলো বড় বড় বাড়ি আছে।সুশী যেই বাড়িতে থাকে সেই বাড়ির পেছনে আছে ঘাট বাঁধানো বিশাল বড় পুকুর।আর সেই ঘাটে বাধা থাকত একটা নৌকা।সুশী’র যেদিন জন্ম হল সেদিন নাকি ছিল আকাশে ছিল ভরা পূর্ণিমা।সুশী আমাকে প্রায় গল্প করত পূর্ণিমা এলে চাঁদ না দেখলেও ও জেনে যায় আজ পূর্ণিমা।ও ঘরে থাকতে পারে না। ওর ভীষণ কষ্ট হয়।সুশীর এসব উদ্ভট কথা শুনে আমি অবাক হয়ে হাসতাম;মানুষ কতই না অদ্ভুত হয়!
সুশী এত বড় ঘরের মেয়ে;অথচ মনের মধ্যে কোন অহংকার নেই।গায়ের রং শ্যাম বর্ণ, তবে চোখ দুটো খুব মায়াবী হরিণের মত।অনায়সে সবার সাথে মিশে, গল্প করে।কিন্তু আমার যে ভালো লাগে না।কেমন যেন স্বার্থপরের মত লাগে।আমি যে ওকে সময় দিই এমনটি নয়।ক্লাসে ওর সাথে আমার কোন কথা হয় না। আমাদের কথা হয় অন্যভাবে।আমরা সরাসরি কথা বলেছি খুব কম।সুশীকে আমার ভালো লাগে;তবে তার মানে এই নয় যে আমি ওকে ভালোবাসি।
সুশীকে প্রথমেই বলেছি আমার কাছ থেকে প্রেমিকের মত কিছু আশা কর না।আমি তোমার প্রত্যাশা মেটাতে পারব না।তোমার কথা বলতে ভালো লাগছে। কথা বল কিন্তু আমার বন্ধুদের সামনে বা তোমার বন্ধুদের সামনে কথা বলতে আসবে না।আর আমার ব্যক্তিগত জীবনে কোন ধরনের অধিকার খাটাবে না।
ক্লাসে বন্ধুদের সামনে সুশীর সাথে যখন দেখা হয় ভাবখানা এমন;যেন আমরা শুধুই পরিচিত।একজন আরেকজনকে পাস কাটিয়ে চলে যাই।অথচ এই আমরাই রাতের পর রাত জেগে কথা বলি;ভিন্ন শহরে দু’জনে ঘুরে বেড়ায় বন্ধুদের চোখ ফাঁকি দিয়ে।কোন বন্ধুই জানছে না আমরা দু’জনে

সম্পর্কে আছে।অন্য বন্ধু হয়ত যে সুশীকে পছন্দ করে সে আমাকে এসে সুশীর কথা জানাচ্ছে।এমন অনেক দিন গেছে সুশী আর আমার সামাজিক স্ট্যাটাস মিলে গেছে ;তবুও বন্ধুরা ধরতে পারিনি ‘in a relationship থাকা আমাদের উভয়ের প্রোফাইলে থাকা এই সম্পর্কের স্ট্যাটাস একটাই ।আসলে আমরা কার সাথে কমিটিটেড হয়েছিলাম নিজেদের সাথে,নাকি হৃদয়ের সাথে সেই সম্পর্কে আমাদের ধারণা ছিল কম!আসলে আমরা কাকে ফাঁকি দিয়েছিলাম সেটাই বুঝতাম না! বন্ধুদের নাকি নিজেদের।।মাঝে মাঝে খুব জানতে ইচ্ছে করে এখন আমার।সুশী ও নির্দ্বিধায় এর সাথে ওর সাথে মিশত। ভেতরে ভেতরে এটাই যে আমার খারাপ লাগার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল সেটা আমি বুঝিনি।প্রায় রাগারাগি হত। প্রায় ও ব্রেক আপ করত।ব্রেক আপের কয়েকদিন পর আবার সব ঠিকঠাক।
সুশী যে আমাকে সব কিছু উজাড় করে ভালোবাসে সে কথা বুঝতে আমার বাকি নেই কিন্তু ও ঠিক আমাকে বোঝে না।এজন্য প্রায় আমাদের রাগারাগি লেগেই থাকে।আমি চাই সুশী আধুনিক হয়ে উঠুক,বাস্তবিক হয়ে হোক,জীবনের সিদ্ধান্ত নিতে শিখুক।আমি আরো চেয়েছিলাম একই সাথে সুশীর মাঝে সব গুন বিরাজ করুক।সুশী হোক

রূপে অন্যান্য, গুনে সর্বগুণী আর চাকরি তো থাকতেই হবে।সুশী চাকরি চায় না, তার সংসার চায়,বাংলা সিনেমার মত সুখের সংসার।কিন্তু সুখের সংসারেও যে আগুন ধরে অল্পদিন পরেই,সেটা সবাই জানে।আমাদেরও ধরেছিল তবে সংসার শুরু করার আগেই।
আমাদের সম্পর্কটা ভেঙে যাইনি সুশী বলল -“আমি বড্ড হাঁপিয়ে উঠেছি। বুক ভরে নি:শ্বাস নেয়ার জন্য আমার একটু স্পেস দরকার।”

-আমিও আটকাইনি।বললাম যাবে? যাও।আমি আসলে থাকতে বলিনি।কাউকে কোথাও থাকতে বলা আমার স্বভাব নয়।জীবন স্রোতের মতই বয়েই চলে,স্রোত আসে আবার যায়।সেই স্রোতে সুশী এসেছিল,আবার ফিরে গেছে।এর মাঝে অনেকটা বছর চলে গেছে।তবুও কখনো আর সুশীকে বলা হয়ে উঠেনি সুশী তোমাকে আমার ভালো লাগত।তুমি চাইলে আমরা হয়ত প্রতিদিন একসাথে ভোর,একসাথে সূর্য,একটি স্নিগ্ধ সকাল, ক্লান্ত দুপুর,মুগ্ধ বিকেল,পরিশ্রান্ত সন্ধ্যা,চাঁদের আলোয় জীবনটার পথ পাঁড়ি দিতে পারতাম!
-সুশী চলে যাবার পর সাধু সেজে জীবন কাটিয়েছি তা নয়;সুশীকে ভুলতে এরপরেই প্রেমে জড়িয়েছি।তাকে ভুলতে আবার প্রেমে জড়িয়েছি।এভাবে একের পর সাপের খোলসের মত নিজের খোলস বদলে নিয়েছি;কিন্তু কোন দিন ভুলতে পারেনি সুশীর কথা।মানুষের প্রথম প্রেম যদি না টিকে বোধকরি তা আজীবন অভিশাপের বৃষ্টি ঝরাতেই থাকে,এর থেকে মুক্তি নেই। আজকে সুশীকে আমার বলতেই হবে সেই কথা যেটা

কোন দিনও আমরা কেউ কাউকে বলিনি।আমি তো সত্যি সুশীকেই ভালোবাসতাম, বুঝতে শুধু এতোটা বছর লেগে গেল।

-এক্সকিউজ মি!শুনছেন?
-আমাকে?জ্বী বলুন।
-সুশী,আমাকে চিনছ না?
-সরি!

-সুশী!
-আমি বুঝতে পেরেছি আপনি কোথাও একটা ভুল করেছেন?আর ভুলটা কী সেটাও আমি জানি।
-সরি! মানে? ভুল করেছি মানে? আপনি বলতে চাইছেন সুশীলতা নন?
-হ্যাঁ ঠিক তাই, আমি সুশীলতা নই!



-সুশীলতা নন মানে কি? আমি ঠিক বুঝতে পারছিনা!আমার তো মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে।



-এক্সকিউজ মি।আপনি ওখানটাই বসুন।দেখুন আমাদের ট্রেন এসেছে।বুঝতেই পারছেন আপনাকে সময় ধরে সময় দেয়াটাএই মুহুর্তে কতটা কঠিন।
-ক্ষমা করবেন অরণ্য!

বিস্তারিত বলার মত সময় আমার হাতে নেই।

তবুও আমি সংক্ষেপে কিছু কথা জানাতে চাই।
কী সাংঘাতিক! আপনি আমার নাম ও জানেন!

আপনি আমার নাম জানলেন কে’মনকরে?
-আমি নিশিলতা। সুশীলতা আমার ছোটবোন ।আপনার সব কথা সুশী আমাকে বলেছে।আপনার ছবিও আমি দেখেছি ওর কাছে।মানুষটা না দেখি -কারো ছবি একবার দেখলেও আমি তাকে স্মরণ রাখতে পারি।যাইহোক
সুশী বোধ হয় এটা বলেনি যে আমরা দু’জন যে দেখতে প্রায় একই রকম দেখতে।আমরা যমজ নয় কিন্তু যমজ থেকে কোন অংশে কম নয়।

-নাহ,সুশী বলেছিল পরিচয় করিয়ে দেবে।সুশী কোথায়?-অরণ্য!আপনি কি সত্যিই জানেন না সুশী কোথায়? শুনেননি কারো কাছে?বা কোন ফ্রেন্ড?
-নাহ! ওর সকল প্রকার অনলাইন যোগাযোগ বন্ধ। ওর খবর কেউ জানে না।কাউকে তেমন জিজ্ঞেস করতে পারি না।সবাই সবাইকে নিয়েই ব্যস্ত।
-“অরণ্য! Sorry to say, she is no more.বাড়ির পেছনের দিকের পুকুরটাতে কোন এক পূর্ণিমায়…”

-থামুন আপু! আপনি কী বলতে চাইছেন?

-অরণ্য ট্রেন ছেড়ে দিচ্ছে।এই ডায়েরিটা আপনার সুশীলতার।
“বড্ড লুকিয়ে যেতে ইচ্ছে করে ;অভিমানে নয়, ভালোবেসেও নয় শুধু স্বীকৃতির ভয়ে
#রুবাইদা গুলশান

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×