somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার পরিচয়

আমার পরিসংখ্যান

নির্বাসিত
quote icon
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
আমার সকল পোস্ট (ক্রমানুসারে)

"নির্বাসিতের আপনজন" বইটির ভূমিকা।

লিখেছেন নির্বাসিত, ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৮

কিভাবে এই বইটি লেখা হোল



মাঝে মাঝে আমাদের জীবনের একটি-দুটি মুহুর্ত আসে যেটির উপর ভর করে দেখা দেয় বিশাল কোন কিছু। তেমনি একটি দিন এসেছিল বছর দুয়েক আগে আমার জীবনে।

সামহোয়্যারইন নামের একটি বাংলা ব্লগসাইটে চোখ বুলাচ্ছিলাম কাজের ফাঁকে।

সেখানে ‘সর্বদা বেলায়েত’ নামের এক ব্লগারের পোস্ট চোখে পড়লো। তিনি লিখেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়... বাকিটুকু পড়ুন

১৯ টি মন্তব্য      ৪৪৪ বার পঠিত     like!

"নির্বাসিতের আপনজন" সিরিজটি বই আকারে বেরিয়েছে।

লিখেছেন নির্বাসিত, ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৪

আমার ব্লগে লেখালেখির সূত্রপাত হয়েছিল এই সিরিজটি দিয়ে। এখানে আমি আমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দিনগুলোকে নিয়ে লিখেছিলাম। এখানে যখন আমি সিরিজটি লিখছিলাম তখন অনেকেই আমাকে উৎসাহ দিয়েছিলেন, বলেছিলেন যে আমার লেখা তাদের কাছে ভাল লাগছে। এত জনের উৎসাহ ছাড়া কোনভাবেই আমি কুড়ি পর্বের এই সিরিজটি লিখতে পারতাম না।



বেশ কয়েকজনে তখন আমাকে... বাকিটুকু পড়ুন

১৩ টি মন্তব্য      ৪০২ বার পঠিত     like!

ঘরে ফেরার ডায়েরী। শেষ পর্ব।

লিখেছেন নির্বাসিত, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৩

স্থানঃ আমেরিকায় নিজ গৃহে।

সময়ঃ ডিসেম্বর ১৩, গভীর রাত।




আগের একটি পর্বে লিখেছিলাম ‘তালগাছের আড়াই হাত’। লাইনটি লিখবার সময় বোধহয় ঈশ্বর মুচকি হেসেছিলেন, ‘আড়াই হাত কাহাকে বলে সেটা তোমাকে টের পাওয়াচ্ছি বাপধন।’



হংকং থেকে প্লেন ছাড়বার কথা ছিল বিকেল চারটেয়, সেটা ছাড়লো পাঁচটারও পরে। আমার গন্তব্য সানফ্রান্সিস্কো, সেখানে প্লেন বদলাতে হবে আমার শহরটিতে... বাকিটুকু পড়ুন

২১ টি মন্তব্য      ৮০১ বার পঠিত     ১০ like!

ঘরে ফেরার ডায়েরী। পর্ব-৭।

লিখেছেন নির্বাসিত, ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৯

স্থানঃ প্লেনের ভিতর, প্যাসিফিকের উপরে কোথাও।

সময়ঃ এইতো পড়লাম ঝামেলায়, বাইরে রাত এটুকুই শুধু জানি।




প্রায় আড়াই ঘন্টা হয়েছে আমরা উড়ছি। এর মধ্যে একপ্রস্থ খাওয়া হয়ে গিয়েছে। এবারের খাবারটি তেমনটি সুবিধের ছিলনা, কিন্তু কি আর করা? প্লেনের ভিতর যা দেয় তাইই বিনা প্রশ্নে খেয়ে নেওয়া উচিৎ। তবে আমি একেবারে নিরস্ত্র নই।... বাকিটুকু পড়ুন

৮ টি মন্তব্য      ৫৩৯ বার পঠিত     like!

ঘরে ফেরার ডায়েরী। পর্ব-৬।

লিখেছেন নির্বাসিত, ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:০৭

স্থানঃ হংকং এয়ারপোর্ট

সময়ঃ ডিসেম্বর ৭, দুপুর দুটো।




রিকশা থেকে আই বি এ র সামনে নামতেই হইহই করে হীরা এগিয়ে এলো।

‘এটা তোর আসবার সময় হোল? আসবার কথা ছিল দশটায়, আর এখন বাজে প্রায় এগারোটা। সাড়ে বারোটায় আমার একটা মিটিং আছে।’

আচানক এমন তরো আক্রমনে আমি ঘাবড়ে যাই। কালকে কথা হয়েছিল, যে সকালের দিকে... বাকিটুকু পড়ুন

৮ টি মন্তব্য      ৫৪৮ বার পঠিত     like!

ঘরে ফেরার ডায়েরী। পর্ব-৫।

লিখেছেন নির্বাসিত, ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ৭:২২

স্থানঃ হংকং এয়ারপোর্ট

সময়ঃ ডিসেম্বর ৭, ভোর ছয়টা।




এখন ফিরে যাবার পর্ব। শেষ হয়ে গেল দেশে কাটানো ঝটিকা সফর। কেমন লেগেছিল সব মিলিয়ে? ভাল, খুব ভাল।



এবারই প্রথম একা একা এসেছিলাম দেশে। যেহেতু ভীষণ ব্যস্ততায় কেটেছিল দিনগুলো, তাই আমেরিকায় রেখে আসা পরিবারের মানুষজনদেরকে মিস করার সময় পাইনি, কিন্তু তবুও মাঝে মাঝে ঝিলিক... বাকিটুকু পড়ুন

১৪ টি মন্তব্য      ৫৫৩ বার পঠিত     like!

ঘরে ফেরার ডায়েরী। পর্ব-৪।

লিখেছেন নির্বাসিত, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:০৬

স্থানঃ প্লেনের ভিতর।

সময়ঃ রাত দশটা-এগারোটা কিছু একটা হবে।




আবার প্লেন চলছে। শেষ অংশটুকু। ছেলেবেলায় একটা কথা শুনতাম বড়দের মুখে, ‘তাল গাছের আড়াই হাত’। এর মানে হচ্ছে তাল গাছের শেষ আড়াই হাত ওঠা বেশ কষ্টের। আমারও এখন তাই মনে হচ্ছে। আর মাত্র ঘন্টাদেড়েক বাকী ঢাকা পৌছুতে। ততক্ষণ কোনমতে টিকে থাকা আর কি?



হংকং... বাকিটুকু পড়ুন

১৩ টি মন্তব্য      ৬৬৪ বার পঠিত     ১২ like!

ঘরে ফেরার ডায়েরী। পর্ব-৩।

লিখেছেন নির্বাসিত, ২৭ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

স্থানঃ প্লেনের ভিতর।

সময়ঃ খোদা মালুম।




প্লেনে উঠেছি প্রায় চারঘন্টা হোল। এর মধ্যে একদফা ঘুম দিয়েছি, খাওয়া হয়েছে একপ্রস্থ। এখন তাই করার মতো কাজ তেমন নেই। অবশ্য নেই বলাটা পুরোপুরি ঠিক হোলনা। এয়ারপোর্ট থেকে জন গ্রিসামের নতুন বইটি কিনেছি। সেটি পড়তে পারি, কলেজের ছেলেপিলেদের খাতা দেখতে পারি, সিটের সাথে লাগানো ছোট পর্দায়... বাকিটুকু পড়ুন

৮ টি মন্তব্য      ৫৮০ বার পঠিত     like!

ঘরে ফেরার ডায়েরী। পর্ব-২।

লিখেছেন নির্বাসিত, ২৭ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫৭

স্থানঃ ভ্যাংকুভার এয়ারপোর্ট।



এখন এখানে দুপুর বেলা। আকাশ বেজায় মেঘলা, তাই ঘড়ি না দেখে সময় বোঝা মুশকিল। কিছুক্ষণ আগেই এখানে এসে পৌছেছি, এবারে বড় অংশটুকু উড়তে হবে। এখানে থেকে সোজা হংকং। তেরঘন্টার মামলা।



দুশ্চিন্তা হচ্ছে। প্লেনের সবগুলো সিট ভর্তি। হাত-পা ছড়িয়ে বসার গুড়ে বালি। কি আর করা? কপালে যা আছে, তাই... বাকিটুকু পড়ুন

৮ টি মন্তব্য      ৬৩২ বার পঠিত     like!

ঘরে ফেরার ডায়েরী। পর্ব-১।

লিখেছেন নির্বাসিত, ২২ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৪৩

সময়ঃ যাওয়ার চার দিন আগে।

স্থানঃ আমেরিকার একটি শহর।




দিন ঘনিয়ে আসছে দ্রুত পায়ে। অথচ একগাদা কাজ জমে আছে। জানি হয়তো শেষমেশ সবগুলোই সারা হবে, কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত তা হচ্ছে ততক্ষণ অবধি তারা গলার কাঁটা হয়ে সর্বক্ষণ তাগাদা দিচ্ছে। আর তাদের চাবুকের ভয়ে আমি দৌড়ে বেড়াই এদিক-ওদিক।



এবারের দেশে ফেরাটি একটু অন্যরকম। এর... বাকিটুকু পড়ুন

১২ টি মন্তব্য      ১০৩৯ বার পঠিত     ১১ like!

কামেহামেহা, মানোয়া পাহাড় এবং আলোহা। পর্ব-৪(ঙ)।

লিখেছেন নির্বাসিত, ১০ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:২৬

(আগের অংশটুকুর জন্যে এখান থেকে পড়ে আসতে হবে)



গুরুর অন্বেষণ এবং ভগবানের রক্তচক্ষু



পরের কয়েকটা দিন কাটলো অসহ্য দুশ্চিন্তায়। কি করবো এখন। এমন সময় একদিন হঠাৎ করে দেখা হয়ে গেল জিমের সাথে।



জিমের পুরোনাম জিম বার্কাস। সেও আমারই মতো একজন ছাত্র। আমার চেয়ে এক বছর আগে এসেছে এখানে। তার সাথে আমি একটি ক্লাশ... বাকিটুকু পড়ুন

১৭ টি মন্তব্য      ৫৪২ বার পঠিত     like!

কামেহামেহা, মানোয়া পাহাড় এবং আলোহা। পর্ব-৪(ঘ)।

লিখেছেন নির্বাসিত, ১০ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:০৭

(আগের অংশটুকুর জন্যে এখান থেকে পড়ে আসতে হবে)



গুরুর অন্বেষণ এবং ভগবানের রক্তচক্ষু





কেটে যায় আরো কিছু দিন। তারপর একদিন এসে গেল যন্ত্রটি। বলা ভালো যন্ত্রসমষ্টি। শুধু কি মাইক্রো ইঞ্জেকটর? তার সাথে আছে খুব দামী মাইক্রোস্কোপ, আছে সিসিডি ক্যামেরা, আছে ইমেজ অ্যানালিসিস এর জন্য বিশালাকায় এক কম্পিউটর। ... বাকিটুকু পড়ুন

১৫ টি মন্তব্য      ৪১৬ বার পঠিত     like!

কামেহামেহা, মানোয়া পাহাড় এবং আলোহা। পর্ব-৪(গ)।

লিখেছেন নির্বাসিত, ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩৭

(আগের অংশটুকুর জন্যে এখান থেকে পড়ে আসতে হবে)



গুরুর অন্বেষণ এবং ভগবানের রক্তচক্ষু



আগেই বলেছি যে জনাব ভগবান সাউথ ইন্ডিয়ার লোক। তার সাথে আমার বার দুয়েকের মতো মোলাকাত হয়েছে মাত্র। এমনিতে দেখে-টেখে তো ভালই বলে মনে হয়েছিল আমার কাছে। এখন পারমিশনের জন্য গেলে কি মূর্তি ধারণ করবে তা খোদা মালুম।



ভগবান মনে হয়... বাকিটুকু পড়ুন

১৫ টি মন্তব্য      ৪৫৮ বার পঠিত     like!

কামেহামেহা, মানোয়া পাহাড় এবং আলোহা। পর্ব-৪(খ)।

লিখেছেন নির্বাসিত, ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৮

(আগের অংশটুকুর জন্যে এখান থেকে পড়ে আসতে হবে)



গুরুর অন্বেষণ এবং ভগবানের রক্তচক্ষু



সেদিনটির কথা আজো মনে আছে আমার।



দিনটি ছিল রোদেলা, সকাল দশটার যুবক সূর্য্যের আলোতে ঝলমল করছিল চারিদিক। সেটা এমন নতুন কিছু নয়, কেননা হনলুলুতে বছরের বেশীর ভাগ দিনই এইরকম। বাস ড্রাইভারকে আগেই বলে রেখেছিলাম। সে আমাকে একটি রাস্তার মোড়ে নামিয়ে... বাকিটুকু পড়ুন

১৫ টি মন্তব্য      ৪৮১ বার পঠিত     like!

কামেহামেহা, মানোয়া পাহাড় এবং আলোহা। পর্ব-৪(ক)।

লিখেছেন নির্বাসিত, ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৪:৪১

গুরুর অন্বেষণ এবং ভগবানের রক্তচক্ষু



বাংলাদেশের লেখাপড়ার সিস্টেম নিয়ে অনেক গুণীজনে অনেক কথাই বলেছেন। সেখানে আমার আর নতুন করে কিছুই বলার নেই। তবে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে দু চারটে জিনিস এখানে সংক্ষেপে বলতে চাই।



প্রথমেই বলে নেই (যদিও এই কথাটাই আগেও অনেকবার ইনিয়ে বিনিয়ে বলেছি) একটি গরীব দেশ হিসেবে বাংলাদেশের পড়াশুনার মান আমার... বাকিটুকু পড়ুন

১৮ টি মন্তব্য      ৬৯৪ বার পঠিত     like!
আরো পোস্ট লোড করুন
ব্লগটি ১১২৬৫২ বার দেখা হয়েছে

আমার পোস্টে সাম্প্রতিক মন্তব্য

আমার করা সাম্প্রতিক মন্তব্য

আমার প্রিয় পোস্ট

আমার পোস্ট আর্কাইভ