স্বপনে দেখেছি তাহারে,আমার সনে হয়েছে দেখা,
মম হৃদগগনে তাহারে ওরে হয়েছে যে হাজার বারও আঁকা।
বাস্তবে সেযে শুধু মরীচিকা,
এ মনে যে শুধু লাগে ধীকাধীকা।।
খাঁচার মাঝে চিন পাখিরে দেখেছি আমি স্বপনে,
বহুত দিন পরে প্রীত জেগেছে মোর এই ভাঙ্গা মনে।
খাঁচা ভাঙ্গিবার তরে আমি করেছি কতো খেলা,
পাষাণী বন্ধু আমারে ছাড়িয়া খাঁচার মাঞ্জে করে হেলাফেলা।।
সেই চিরচেনা তাহার মুখখানী,চিরচেনা তাহার কেশ,
অন্তর্দহণে ধরেছিলো মোরে,পুড়েছিলাম ওরে বেশ।
তাহারে দেখিয়া হৃদয়ে মোর বয়েছে যে হাহাকার,
রিমিঝিমি ঐ নদীর তীরে,বটের ছায়ায় পাইতাম তাহারে আবার।।
এ যেনো হাজার বছর পরও তাহার সনে মোর দেখা,
মম হৃদয়পটে সেযে থাকবে চিরকালই আঁকা।
স্বপনে দেখেছি তাহারে,বাস্তবে তো নয়।
খাঁচার পাখি সেযে খাঁচায়ই রয়ে যায়।।
//রচনাকালঃ-
০১/০৬/২০১৮
৪.২৫(রাত)
নিজ বাসগৃহ,
মোরেলগঞ্জ,বাগেরহাট।।
বিঃদ্রঃ- কবিতাটি রাতে স্বপ্ন ভেঙ্গে সজাগ হওয়ার সাথে সাথেই লেখা।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৮