২য় পর্ব: Click This Link
তৃতীয় পর্ব
উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের কৌশল(উপরের চাওয়াগুলো পাওয়ার কৌশল)
প্রতি মাসের শেষ শনিবার আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারের বাখ্যা মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য সভা/সেমিনার(FaceBook a group সদস্য ১ লাখের বেশি হলে।) করা। আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার রাজনৈতিক দলগুলো যাতে গ্রহণ করে সে চেষ্টা করা। প্রতিটি সংসদীয় আসনের নির্বাচনী প্রতিযোগীদের এবং ভোটারদের(কমপক্ষে ১০০ জন গণ্যমান্য ) নিচের নির্বাচনী ইশতেহার লিখিত ষ্ট্যাম্পে পৃথক-পৃথক ভাবে চুক্তিতে আবদ্ধ করা। যাতে নির্বাচিত ব্যাক্তি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে, ইশতেহারে লিখিত ওয়াদা পালনে ব্যার্থ হলে, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া ব্যাক্তি, নির্বাচিত ব্যাক্তিকে বরখাস্তের জন্য কোর্টে মামলা করত পারে।যদি সব প্রতিযোগীকে চুক্তিতে আনা সম্ভব না হয় তাহলে, AT এর সদস্যরা স্বতন্ত্র-সংগঠিত ভাবে বিভাগীয় শহর কেন্দ্রিক আসন(সর্বোচ্চ ২০০ টি) গুলোতে নির্বাচন করবে।কোন সরকারে যোগ দেওয়া নয়(AT এর কোন নির্বাচিত সদস্য সরকারে যোগ দিতে পারবে না এটা নির্বাচনী ইশতেহারে লেখা থাকবে)- বরং জননীতি করা, TIB কে যে রকম হুমকি দেয় সে রকম কোন হুমকি যাতে AT কে কোন রাজনৈতিক দল না দিতে পারে-সংগঠনটির উপর নির্ভরশীল সরকার গঠন করে সংগঠনটির উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করাই হবে মুল লক্ষ্য। এ কাজে আমরা আয়কর প্রদানকারীদের সংগঠন BTIN (Click This Link) এর প্রয়োজনীয় সহযোগীতা নেব।
নির্বাচনী ইশতেহার(যে আইন বিধি-বিধান আমরা রাজনৈতিক দল/সংসদকে দিয়ে করাতে চাই)
আইন ও বিচার
১. রাষ্ট্রপতি নিয়োগ/অপসারণ এবং রাষ্ট্রপতির মেয়াদের মাঝা-মাঝি সময়ে রাষ্ট্রপতির কর্মকান্ডের মূল্যায়ন হবে আয়কর প্রদানকারীদের(BTIN) বায়োমেট্রিকভেরিফায়েড(আঈুলের ছাপ সনাক্ত করে) ভোটে।এই নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি তার দায়িত্বের সীমার মধ্যে কোন ভাবেই সরকারের উপর নির্ভরশীল থাকবে না। রাষ্ট্রপতি ও সরকারের মধ্যে বিরোধের অবসান হবে আয়কর প্রদানকারীদের ভোটে।রাষ্ট্রপতি প্রার্থী কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য হতে পারবে না। রাজনৈতিক দল বা তাদের সহযোগী সংগঠন বাদে অন্য যে কোন সংগঠন প্রার্থী দিতে পারবে।
২. প্রধান বিচারপতি/বিচার বিভাগ, প্রধান ইলেকশন কমিশনার/ইলেকশন কমিশন, পররাষ্ট্র মন্ত্রী/ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়,এ্যাটর্নী জেনারেল/লিগাল এইড, দুর্নিতী দমন কমিশনের প্রধান/ দুর্নিতী দমন কমিশন,পুলিশ প্রধান/স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী/ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়/ পুলিশ বাহিনী, মহাহিসাব নিরীক্ষ্যক/নিরীক্ষ্যা বিভাগ ,সরকারী কর্মকমিশনের প্রধান/জনপ্রশাসন মন্ত্রী/ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় , FBI/CBI এর মত প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ/বদলি/অপসারণ/পদোন্নতি হবে আয়কর প্রদানকারীদের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতির একক সিদ্ধান্তে (তবে রাষ্ট্রপতি চাইলে স্বতন্ত্র সাংসদদের, নাগরিক কমিটি গুলোর সাথে পরামর্শ করবেন)। আয়করের টাকা দিয়ে রাষ্ট্রপতি স্বাধীন ভাবে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যায়ভার নির্বাহ করবেন।এসব প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য রাষ্ট্রপতির অধীনে সরকারী সচিবালয়ের বাইরে রাষ্ট্রের সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা। একটি টিভি চ্যানেল ও ১টি পত্রিকা রাষ্ট্রপতির অধিনে থাকবে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৫