somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গণ চীনের অবিসংবাদিত মহান নেতা কমরেড মাও সেতুং এর ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা এবং গণ চীনের বিপ্লবী নেতা, মার্কস্‌বাদী তাত্ত্বিক ও রাজনৈতিক নেতা কমরেড মাও সেতুং। জন্ম নয়, কর্মটাই মুখ্য। কর্মের কারণেই – জন্মের র্সাথকতা, বা তার র্ব্যথতা। কিছু কিছু জন্ম র্সাথক হয়ে গড়ে ওঠে এমন এক সত্তা, যা তার মৃত্যুকেও ছাপিয়ে তার ব্যাপ্তিকে পৌঁছে দেয় এক নতুন উচ্চতায়। যে সত্তা আজীবন বিপ্লবী, মানব মুক্তির সংগ্রামে যে সত্তা সদা জীবন্ত। এমনই এক সত্তা কমরডে মাও সেতুঙ।মার্কসবাদ-লেনিনবাদে তার তাত্ত্বিক অবদান। সমর কৌশল এবং তার কমিউনিজমের নীতি এখন একত্রে মাওবাদ নামে পরিচিত। মাও ছাত্রজীবন থেকেই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তবে ২৪ বছর বয়সে রাজধানী পিকিংয়ে গমন এবং মার্কস তত্ত্বের আলোকে কমিউনিস্ট আন্দোলন গড়ে তোলার মাধ্যমে তিনি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করা সত্ত্বেও নিজ প্রচেষ্টায় তিনি চীনা কমিউনিস্ট পার্টির চেয়ারম্যানের শীর্ষ পদে পৌঁছাতে পেরেছিলেন এবং সফলভাবে গণপ্রজাতান্ত্রিক চীনের রাষ্ট্রনায়ক হয়েছিলেন। ১৯২৭ সালে মাও সেতুং এর নেতৃত্বে চীনে সশস্ত্র সংগ্রামের সুচনা হয়েছিল। একপর্যায় তিনি কৃষক বাহিনী নিয়ে যুদ্ধ করতে করতে দূর্গম পথে তিন হাজার মাইল অতিক্রম করেন। চীনের ইতিহাসে এই পথযাত্রা লং মার্চ নামে খ্যাত। তিনি চাইনিজ কমুনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৪৯ সালে সমাজতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার পর থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি চীন শাসন করেন। আজ তাঁর ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী। সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা এবং গণ চীনের এই অবিসংবাদিত মহান নেতা ১৯৭৬ সালের আজকের দিনে মৃত্যুবরন করেন। কমরেড মাও সেতুং এর মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁকে স্মরন করছি গভীর শ্রদ্ধায়।

১৮৯৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর চিনের হুনান প্রদেশের শাওশান গ্রামে এক সচ্ছল কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন মাও সেতুং। তাঁর বাবা ছিলেন কনফুসিয়াসপন্থি এবং মা ছিলেন একনিষ্ট বৌদ্ধ। ফলশ্রুতিতে ছেলেবেলায় এ দুটি মতে বিশ্বাসী হয়ে উঠেছিলেন মাও সেতুং। ১৯১১ সালের হুনান প্রদেশের রাজধানীর চাঙশায় হুনান টির্চাস কলেজে ভর্তি হন মাও সেতুং। এখানেই প্রথম পাশ্চাত্য দর্শন সম্বন্ধে জানতে পারেন তিনি। সে সময়টায় চিনে চলছিল কিঙ রাজতন্ত্রের দুঃশাসন। তার বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদীদের তীব্র গনআন্দোলন হচ্ছিল। সান ইয়াত সেন ছিলেন জাতীয়তাবাদীদের নেতা। তিনি রাজতন্ত্র ভেঙ্গে গঠন করতে চান প্রজাতন্ত্র। তার ডাকে মাও উদ্ধুদ্ধ হলেন। যোগ দিলেন প্রজাতন্ত্রের সৈন্যবিভাগে । রাজতন্ত্রবিরোধী আন্দোলনে সান ইয়াত সেন জয়ী হলেন। জয়ী হয়ে কউমিঙটাঙ (জাতীয়তাবাদী) দল গঠন করলেন। করে দলের প্রধান হলেন সান ইয়াত সেন। ১৯১৮ সালে হুনান টির্চাস কলেজে থেকে পাস করে চাকরির খোঁজে বেজিং পৌঁছলেন মাও। কাজ জুটল বেজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে। কাজের অবসরে তিনি পাঠ করতে লাগলেন সভ্যতার বিস্ময়কর এক তত্ত্ব: মাকর্সবাদ। বুঝলেন মায়ের বুদ্ধবাদ ও বাবার কনফুসিয়বাদ কাজের জিনিষ না। এসব ব্যাক্তিদর্শন চিনের সামাজিক সমস্যা সমাধানে অক্ষম এবং এসব বালখিল্য দর্শন চিনকে পিছিয়ে রেখেছে। চিনের প্রয়োজন প্রবল আধুনিকায়ন, তথা পাশ্চাত্যকরণ। ১৯১৯ সালে চিনকে আধুনিকায়ন করার লক্ষে চিনের বুদ্ধিজীবিদের তরফ থেকে একটি আন্দোলন চলছিল। সে আন্দোলনে মাও সেতুং ও যোগ দিলেন তবে তা তার লেখনীর মাধ্যেমে। তিনি তার লেখায় তীব্র সমালোচনা করলেন কনফুসিয়াসের। সেই সঙ্গে ঐতিহ্যবিরোধী আরও সব অনলবর্ষী লেখা লিখলেন মাও।

১৯২০ সালে চাঙশায় ফিরে এলেন মাও। হুনান প্রদেশে গনতান্ত্রিক সংস্কারের জন্য উদ্যোগী হলেন যদিও তা ব্যর্থ হয়। এর পর ১৯২১ সালে সাঙহাই এলেন তিন। সে সময় চিনের কমিউনিস্ট পার্টি গঠিত হচ্ছিল ওখানে। সেই গোপন মিটিং-এ উপস্থিত হলেন মাও। তারপর হুনান ফিরে এসে হুনানে কমিউনিস্ট পার্টির আঞ্চলিক শাখা খুললেন। এই শাখায় কী ভাবে ধর্মঘট করতে হয়- শ্রমিকদের তাই শেখালেন মাও। ঠিক ঐ সময়টায় যুদ্ধরত গোষ্ঠীগুলো উত্তর চিন দখলে রেখেছিল। জাতীয়তাবাদী কউমিঙটাঙ দলের প্রধান সান ইয়াত সেন তাদের দমনে সচেষ্ট হলেন। ১৯২৩ সালে কমিউনিষ্টরা জাতীয়তাবাদী কউমিঙটাঙ দলের সঙ্গে গঠন করে জোট। মাও কউমিঙটাঙএ যোগ দিলেন। হলেন সেন্ট্রাল কমিটির সদস্য। ১৯২৫ সালে জন্মগ্রাম শাওশানে কৃষক সংগঠন গড়ে তোলেন মাও। ১৯২৭ সালে কৃষক আন্দোলন নিয়ে লিখলেন বিপ্লবে কৃষকরাই মূল চালিকা শক্তি, শ্রমিকরা নয়। মার্কসবাদবিরোধী বক্তব্য। তার সে লেখায় নিজের দলে হইচই পড়ে গেল। ইতিহাসের চাকাকে ঘুরিয়ে দিলেন মাও। এ বছরই জাতীয়তাবাদী কউমিঙটাঙ দলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়। কউমিঙটাঙ দলের নেতা তখন চিয়াং কাই সেক। তিনি কট্টর প্রতিক্রিয়াশীল হওয়ায় প্রবল কমিউনিষ্টবিরোধী দমননীতি অনুসরন করলেন। হুনান প্রদেশের কৃষকদের নিয়ে সৈন্যবাহিনী গঠন করলেন মাও। এই বাহিনী নিয়ে তিনি সশস্ত্র আন্দোলনের পথ বেছে নিয়ে আরেকবার ইতিহাসের চাকাকে ঘুরিয়ে দিতে চাইলেন মাও কিন্তু আবারও পরাজিত হলেন তিনি।

পরাজিত হয়ে দক্ষিণে পার্বত্য এলাকা জিয়াংজি প্রদেশ সরে আসেন মাও। এখানে তিনি গ্রামীন ভূমি সংস্কারে উদ্যোগী হলেন। ওদিকে অসংখ্য তরুণরা দলে দলে মাও নিয়ন্ত্রিত কমিউনিষ্ট পার্টিতে যোগ দিচ্ছিল। মাও তাদের সংগঠিত করেন। ইতিহাসে এই সশস্ত্র দলটি রেড আর্মি। এদের লক্ষ একটাই-কৃষকের মুক্তি। আর সে লক্ষ অর্জনে অভিনব গেরিলা যুদ্ধের পথ অনুসরণ করে আরেকবার ইতিহাসের চাকা ঘুরিয়ে দিলেন মাও। ১৯৩৪ সালে চিয়াং কাই সেক জিয়াংজি প্রদেশ ঘিরে ফেলল। তবে বিস্ময়কর ও অপ্রতিরোধ্য গতিবেগে সে বেড়াজাল ছিন্ন করে রেড আর্মিকে নিয়ে বেড়িয়ে এলেন মাও। এর পর তিনি আরম্ভ করলেন এক দীর্ঘ পদযাত্রা। যা ইতিহাসে লং মার্চ হিসেবে পরিচিত। রেড আর্মির সঙ্গে ৬ হাজার মাইল দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে। গন্তব্য উত্তরের ইয়ানান প্রদেশ। হাঁটতে হাঁটতে অগনন কৃষকের সমর্থন পেলেন মাও; পেলেন অগনন কৃষানীর ভালোবাসা। মহান কমরেড মাও সেতুং ″লং-মার্চ″ করেছিলেন:মাসের পর মাস ব্যাপি, পায়ে হেটে, কোটি কোটি মানুষকে সাথে নিয়ে: গণ চীনের আর্থ-সামাজিক এবং রাজনৈতিক পেক্ষাপট বদলে দিতে! হাঁটতে হাঁটতে লক্ষ্যে পৌঁছে গেলেন মাও। বদলে গেছে: আজকের সমৃদ্ধ গণ-চীন। ক্রমশ বদলে দিলেন চিনের হাজার বছরের পুরনো রুগ্ন কৃষিকাঠামো। অতপর আরেকবার ইতিহাসের চাকা ঘুরিয়ে দিলেন কৃষকের বন্ধু এবং অপরকেও বদলে দিতে উদ্বুদ্ধ করলেন। মার্কসের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে শ্রমিকের বদলে কৃষককে চিহ্নিত করেছেন বিপ্লবের মূল চালিকা শক্তি হিসেবে, গড়ে তুলেছেন সশস্ত্র রেড আর্মি, প্রচলন করেছেন আরণ্যক গেরিলা যুদ্ধের। স্বৈরশাসক কাইশেংককে পরাস্ত করে তিনি সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন । সত্য এই- বিশ্বময় তরুণেরা আজও হাঁটছে তাঁর দেখানো পথে। আজও নেপাল থেকে লাতিন আমেরিকার বিপ্লবী তরুণেরা পার্বত্য আরণ্যক এলাকায় নিঘূর্ম রাত কাটাচ্ছে চেয়ারম্যান মাও-এর নির্দেশে। মাওসেতুঙের সবচেয়ে বড় অবদান তিনি চীনে শিল্প ও কৃষিতে বিপ্লব সাধিত করেন এবং সমাজতান্ত্রিক গনচীনের ভিত্তি সুদৃঢ় করার জন্য প্রথম সাংস্কৃতিক বিপ্লব সংঘটিত করেন। বর্ণাঢ্য জীবনের শেষ ভাগে এসে মাও সে তুং বেশ দুর্বল ও অসুস্থ হয়ে পড়েন। জীবনের শেষ ৬ মাস তাকে খুব একটা প্রকাশ্যে দেখা যায়নি।

সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা এবং গণ চীনের এই অবিসংবাদিত মহান নেতা ১৯৭৬ সালের ৯ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরন করেন। মাওয়ের ইচ্ছা ছিল তিনিসহ তার দলের সব কেন্দ্রীয় নেতার মৃত্যুর পর তাদের দেহ যেন পুড়িয়ে ফেলা হয়। এ লক্ষ্যে ১৯৫৬ সালে একটি প্রস্তাবও তিনি স্বাক্ষর করেন। তবে মৃত্যুর পর সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বেইজিংয়ের তিয়ানআনমেন স্কয়ারে তাকে সমাহিত করা হয়। পরবর্তীতে তার সমাধিকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে 'মাও সে তুং স্মৃতিসৌধ'। চীন বিপ্লবের মার্কস্‌বাদী তাত্ত্বিক ও রাজনৈতিক নেতা এবং চীনা কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান কমরেড মাও সেতুং এর ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। গণ চীনের অবিসংবাদিত মহান নেতা কমরেড মাও সেতুং এর মৃত্যুদিনে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২১
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রোএক্টিভিটি এবং কম্পাউন্ড ইফেক্ট: আমার গুরুত্বপূর্ণ দুইটি শিক্ষা

লিখেছেন মাহদী হাসান শিহাব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১১



আমার গুরুত্বপূর্ন দুইটা লার্নিং শেয়ার করি। এই দুইটা টুল মাথায় রাখলে দৈনন্দিন কাজ করা অনেক সহজ হয়। টুল দুইটা কাজ করতে ও কাজ শেষ করতে ম্যাজিক হিসাবে কাজ করে।

এক.

স্টিফেন কোভের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

লিখেছেন সায়েমার ব্লগ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৩

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ
ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

১।
যৌন প্রাকৃতিক, জেন্ডার নয়।জেন্ডার মানুষের সৃষ্টি (social, cultural construction)। যৌনকে বিভিন্ন সমাজ বিভিন্ন সময়ে যেভাবে ডিল করে, তাঁকে ঘিরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্মৃতির ঝলক: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অনুভূতি এবং মনের শান্তির খোঁজে

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০১



সরল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সংমিশ্রণে একটি ঘূর্ণায়মান পথ জুড়ে ঘুরে বেড়ানোর অবস্থানে আমি খুব শান্তি অনুভব করি। নদীর জল ছুঁয়ে পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের সঙ্গে এক আন্তরিক সংযোগ অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×