somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নূর মোহাম্মদ নূরু
নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাসাহিত্যিক, ঔপন্যাসিক ও গল্পলেখক তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়ের ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাসাহিত্যিক, ঔপন্যাসিক ও গল্পলেখক তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়। ছোট বা বড় যে ধরনের মানুষই হোক না কেন, তারাশঙ্কর তাঁর সব লেখায় মানুষের মহত্ত্ব ফুটিয়ে তুলেছেন, যা তাঁর লেখার সবচেয়ে বড় গুন। সামাজিক পরিবর্তনের বিভিন্ন চিত্র তাঁর অনেক গল্প ও উপন্যাসের বিষয়। তাঁর লেখায় বিশেষ ভাবে বীরভূম-বর্ধমান অঞ্চলের সাঁওতাল, বাগদি, বোষ্টম, বাউরি, ডোম, গ্রাম্য কবিয়াল সম্প্রদায়ের কথা পাওয়া যায়। সেখানে আরও আছে গ্রাম জীবনের ভাঙনের কথা, নগর জীবনের বিকাশের কথা। আজ এই ঔপন্যাসিক ও গল্পলেখকের ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭১ সালের আজকের দিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়ের মৃত্যুদিনে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

তারাশংকর বন্দোপাধ্যায় ১৮৯৮ সালের ২৪ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার লাভপুর গ্রামে জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা হরিদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও মাতা প্রভাবতী দেবী। লাভপুরের যাদবলাল হাই স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করে কলকাতায় সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে লেখা পড়া করেন তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়। তারাশঙ্কর কংগ্রেসের কর্মী হয়ে সমাজসেবামূলক কাজ করেন এবং এর জন্য তিনি কিছুদিন জেল খাটেন। একবার তিনি ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্টও হয়েছিলেন। ঔপন্যাসিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উল্লেখযোগ্য গ্রন্থঃ
১। নিশিপদ্ম ১৯৬২, ২। ব্যর্থ নায়িকা, ৩। বিচারক, (১৯৫৭), ৪। ফরিয়াদ, ১৯৭১, ৫। তামস তপস্যা, ১৯৫২, ৬। কালবৈশাখী, ১৯৬৩, ৭। কালিন্দী, ১৯৪০, ৮। গণদেবতা, ১৯৪২, ৯। পঞ্চগ্রাম, ১৯৪৪, ১০। আরোগ্য নিকেতন, ১৯৫৩, ১১। নাগিনী কন্যার কাহিনী, ১৯৫২, ১২। রাধা, ১৯৫৮, ১৩। যোগভ্রষ্ট,১৯৬০, ১৪। ডাইনি, ১৫। একটি প্রেমের গল্প, ১৬। রাধারানী, ১৭। সপ্তপদী,১৯৫৭, ১৮। হাঁসুলি বাঁকের উপকথা, ১৯৫১, ১৯। চিরন্তনী, ২০। কবি, ১৯৪৪, ২১। কীর্তিহাটের কড়চা, ১৯৬৭, ২২। চৈতালি ঘূর্ণি, ১৯৩১, ২৩। ধাত্রীদেবতা, ১৯৩৯, ২৪। না, ১৯৬০, ২৫। পাষানপুরী, ১৯৩৩, ২৬। চাঁপাডাঙার বৌ, ১৯৫৪, ২৭। নীলকন্ঠ, ১৯৩৩, ২৮। রাইকমল, ১৯৩৪, ২৯। প্রেম ও প্রয়োজন, ১৯৩৫, ৩০। আগুন, ১৯৩৭, ৩১। মন্বন্তর, ১৯৪৪, ৩২। স্বর্গমর্ত, ১৯৬৮, ৩৩। সন্দীপন পাঠশালা, ১৯৪৬, ৩৪। ঝড় ও ঝরাপাতা, ১৯৪৬, ৩৫। অভিযান, ১৯৪৬, ৩৬। পদচিহ্ন, ১৯৫০, ৩৭। যতিভঙ্গ, ১৯৬২, ৩৮। ডাকহরকারা, ১৯৫৮, ৩৯। পঞ্চপুত্তলী, ১৯৫৬, ৪০। সংকেত, ১৯৬৪, ৪১। মণি বৌদি, ১৯৬৭, ৪২। বসন্তরোগ, ১৯৬৪, ৪৩। মঞ্জরী অপেরা, ১৯৬৪, ৪৪। বিপাশা, ১৯৫৮, উত্তরায়ন, ১৯৫০, ৪৫। মহাশ্বেতা, ১৯৬০, ৪৬। একটি চড়ুই পাখি ও কালো মেয়ে, ১৯৬৩, ৪৭। জঙ্গলগড়, ১৯৬৪, ৪৮। মহানগরী, ১৯৬৬, ৪৯। কালরাত্রি, ১৯৭০, ৪৯। ভুবনপুরের হাট, ১৯৬৪, ৫০। অরণ্যবহ্নি, ১৯৬৬, ৫১। হীরাপান্না, ১৯৬৬, ৫২। অভিনেত্রী, ১৯৭০ ৫৩। গুরুদক্ষিণা, ১৯৬৬, ৫৪। শুকসারী কথা, ১৯৬৭, ৫৫। শক্করবাঈ, ১৯৬৭, ৫৬। নবদিগন্ত, ১৯৭৩, ৫৭। ছায়াপথ, ১৯৬৯, ৫৮। সুতপার তপস্যা, ১৯৭১, ৫৯। একটি কালো মেয়ে, ১৯৭১, ৬০। বিচিত্র, ১৯৫৩, ৬১। নাগরিক, ১৯৬০, ৬২। কান্না, ১৯৬২
নাটকঃ ১। দ্বীপান্তর(১৯৪৫), ২। পথের ডাক(১৯৪৩), ৩। দুই পুরুষ(১৯৪৩) ইত্যাদি।
তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়ের 'জলসাঘর ও অভিযান' নিয়ে সত্যজিৎ রায় এর পরিচালনায় এবং ২০১০ সালে 'বেদেনি' নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মান হয়। সু-সাহিত্যিক তারাশংকর বন্দোপাধ্যায় তাঁর কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ১। শরৎস্মৃতি পুরস্কার (কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়), ২। জগত্তারিণী স্মৃতিপদক (কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়), ৩। রবীন্দ্র পুরস্কার, ৪। সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার, ৫। জ্ঞানপীঠ পুরস্কার এবং পদ্মশ্রী ও পদ্মভূষণ উপাধি লাভ করেন।
"কবি" উপন্যাসটি তারাশংকর বন্দোপাধ্যায় রচিত কালজয়ী সাহিত্য। উপন্যাসটির মূল বিষয় তৎকালীন হিন্দু সমাজের রুপ ও আচার, প্রেম, জীবনসংগ্রাম, মনের বিভিন্ন দিক ইত্যাদি। মুলত একটি মানুষকে ঘিরেই উপন্যাসটি আবর্তিত। সে মানুষটি হল নিতাই, নিতাইচরন। নিতাই খুব নিচ বংশের ছেলে, পুর্ব পুরুষের পাপে সে অতিষ্ট। চোর, ডাকাত, খুনিদের বংশে জন্মেও সে চায়, "জন্মের চেয়ে কর্মকে বড় করে দেখতে"। বিধাতা প্রদত্ত সুমিষ্ট কন্ঠ দিয়ে সে জগৎকে জয় করতে চায়, চায় বংশের পাপ লোচন করতে। কিন্তু চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনী। তাই বাধ্য হয়ে মাকে ছেড়ে-বাবার ভিটে ছেড়ে মুটের কাজ করতে হয় রেল ষ্টেশনে।
রেলস্টেশনে সে পায় অকৃত্রিম বন্ধু রাজন, রাজাকে সে সত্যিই রাজা ধনে নয় মনে। নিতাই সুযোগ পেয়ে গ্রামের আসরে কবি গান গায় আর বনে যায় কবিয়াল তাও সবার কা‍ছে নয় রাজা, ঠাকুরঝি (রাজার শ্যালীকা যাকে রাজা ও নিতাই দুজনেই ঠাকুরঝি বলে) আরও পরিচিত সবার কাছে তবে পারেনি বিপ্রদিপ আর নিতাই এর মামাদের কাছে। কন্ঠে যার মধু মনে যার ভাব তার কি আর মুটোর কাজে মানায়। তাই সে ব্রত নেয় যে করেই হোক তার কবিয়াল হওয়া চাই। কিন্তু এই স্বল্পশিক্ষিত আর নিচু বংশের লোকের দ্বারা কি বড় কবিয়াল হওয়া সম্ভব? উপন্যাসটিতে তারাশংকর বন্দোপাধ্যায় বুঝিয়ে দিয়েছেন উপযুক্ত পরিবেশে তা সম্ভব। অনেক কষ্টে, অনেক সাধনায় সাধারন নিতাইচরন হয়ে হয়ে উঠেন একজন নামকরা কবিয়াল।
প্রেম এ উপন্যাসের মুল বিষয়। নিতাই ঠাকুরঝিকে মনে মনে ভীষন ভালবাসিত। কিন্তু প্রকাশ করিত না। করিবেই বা কিভাবে ঠাকুরঝি যে অন্যের ঘরনী। দুধ বেচতে তাদের বাড়ি (রেলশ্টেশনে) আসে। একদিন রাজা ঠাকুরঝিকে কালো-কুচ্ছিত বলে বকাঝকা করলে নিতাই তার রাগ ভাঙ্গায় সবার অগোচরে এই বলে,
" কাল যদি মন্দ হবে কেশ পাকিলে কাদ কেনে?
কালো চুলে রাঙা কুসুম হেরেছ কি নয়নে?"
ভালবাসা আর ভয় একসাথে একাকার হয়ে যায় কখনও ,
"চাদ দেখে কলঙ্ক হবে বলে কে দেখে না চাদ?
তার চেয়ে চোখ যাওয়াই ভালো ঘুচুক আমার দেখার সাধ।"
এরই মধ্যে ঠাকুরঝিও তার ভালবাসার আচ পেয়ে সারা দেয়। কিন্তু বিধিবাম। এরইমাঝে চলে আসে আরেক অধ্যায়। ঝুমুর দলের বাসন্তিকে সেবা করতে গিয়ে অগোচোরে ভুল বো‍ঝে ঠাকুরঝি। ঝুমুরদল চলে গেলেও তার রেশ থেকে যায়। আর ফাস হয়ে যায় ঠাকুরঝির সাথে নিতাই এর সম্পর্কের কথা। নিতাই গোপন কষ্ট নিয়ে স্থান ত্যাগ করে যুক্ত হয় ঝুমুর দলের সাথে। বুঝতে পারে বাস্তবতা আরও গভীরভাবে।
বাসন্তির সাথে প্রেম জমে উঠে নিতাইয়ের। হয়ে উঠে একজন পরিপুর্ন কবিয়াল। নামডাক ছড়িয়ে পড়ে সব জায়গায়। ঝুমুর দলের নর্তকী হয়ে উঠে সত্যিকারের একজন প্রেমিকা। উপন্যাসিক এখানে যথাযতভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন তথাকথিত মেলার আসল রুপ। বাসন্তি চড় দিয়ে নিতাইকে বুঝিয়ে দিয়েছেন যেখানে যা তাই চালাতে হয়। নেশাবিমুখ নিতাই তাই মাতাল হয়ে প্রমাণ করে নারির চপোঠাঘাত পুরুষের জন্য কত অপমানের! পরিবেশ অনুযায়ী তা কাজেও লেগে‍ছিল। তবে বাসন্তি নিতাইকে খুবই শ্রদ্ধা করত। শুধু বাসন্তিই না নিতাইয়ের গ‍ুনের জন্য সবাই এমনকি পৌঢ়া মাসিও তাকে শ্রদ্ধা করত। উপন্যাসের শেষদিকে বাসন্তি যখন রোগে মারা যায় তার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত নিতাই যে সেবা করেছে তা সত্যিই লক্ষ্যণীয়। আর এতেই বাসন্তির প্রেম আরও শতগুন বেড়েছে। কবিয়াল নিতাই বাসন্তির প্রেমে চিরজীবন বাচিবার আশা করিয়া বাসন্তিকে শুনিয়েছিল,
" এই খেদ মোর মনে,
ভালবেসে মিটল না আশ, কুলাল না এ জীবনে।
হায় জীবন এত ছোট কেনে,
এ ভুবনে?"
বাসন্তি তাহাকে ছাড়িয়া পরজীবনে চলিয়া গিয়াছে। শোকে-দুখে পাগলপ্রায় নিতাই ঝুমুর দল ছেড়ে বৈরাগী হয়ে বিশ্বনাথের মন্দিরে চলে এল। সেখানেও যে তার মন বসে না। ভিন্নদেশে ভিন্নভাষী তার আর ভাললাগেনা। দেশের প্রতি মন আনচান করে। তারাশংকর এখানে দেশপ্রেমের খুব ভাল এক চিত্র একেছেন। নিতাই দেশে ফিরবে। কিন্তু সে চায় না ঠাকুরঝির সাথে দেখা হোক তার ঘর ভাঙ্গুক। সে সবসময় ঠাকুরঝির মঙ্গল চায়। অবশেষে ট্রেনে চেপে দেশে ফিরল নিতাইচরন। ততদিনে সে মস্তকবি। ফিরেই যে খবরটি পেল তা সত্যিই কষ্টের আর হৃদয়বিদারক। ঠাকুরঝিও মারা গেছে। তাই নিতাইচরনের শেষ ইচ্ছা প্রতিভাত হয় রাজার সাথে মায়ের দরবারে গিয়ে শুধানো ... " জীবন এত ছোট কেনে? "


১৯৭১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন এই জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়। আজ তাঁর ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। কবি উপন্যাসটির মাধ্যমে তারাশংকর বন্দোপাধ্যায় পাঠকসমাজে প্রশংসা এবং সার্থকতার সাথেই বেচে থাকবেন। অমর কথাশিল্পী তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়ের মৃত্যুদিনে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি

সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মাদ নূরু
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯
৪টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×