somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিখ্যাত ভারতীয় চিত্রশিল্পী ও লেখক ডঃ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৪৭তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচছা

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


খ্যাতিমান ভারতীয় চিত্রশিল্পী, নন্দনতাত্বিক এবং লেখক ডঃ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ছেলেবেলা থেকেই অবনীন্দ্রনাথ চিত্রাঙ্কনের প্রতি আকৃষ্ট হন। মাত্র ন’বছর বয়সে পিতার ব্যবহ্রত রঙ পেনসিল ব্যবহার করে তাঁর হাতেখড়ি হয় চিত্রশিল্পে। অবনীন্দ্রনাথ সংস্কৃত কলেজে শিক্ষালাভ করেন। প্রথাগত অঙ্কনশিল্পের শিক্ষালাভের সুযোগ এখানে না থাকলেও তিনি তাঁর সহপাঠী অনুকুল চ্যাটার্জির কাছে কিছুদিন যাবৎ অঙ্কনচর্চা করেন। চিত্রশিল্পের পাশাপাশি ভাস্কর্য শিল্পেও সমান দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিলেন অবনীন্দ্রনাথ। বহুমুখী প্রতিভাসম্পন্ন এই শিল্পীর অবাধ বিচরণ দেখা যায় সাহিত্য জগতে। তিনি সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে খুবই সাফল্যলাভ করেছিলেন কলেজ জীবনে। কিশোর উপন্যাসের ক্ষেত্রে তাঁর অবদান বিশেষ উল্লেখযোগ্য। চিত্রকলায় ধারাবাহিকতায় লেখালেখির জগতেও আপন ঐতিহ্যের অনুরাগী ছিলেন অবনীন্দ্রনাথ।তিনি বেশ কিছু যাত্রাপালা ও পূথি রচনা করেন। যার মধ্যে ‘অরন্যকান্ত পালা’কঞ্জুশের পালা,কাক ও পানির পালা,ঋষিযাত্রা,মারুতির পুথী,চাইবুড়োর পুথি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও অন্য উপন্যাসসমগ্র এবং চিত্রশিল্পের ওপর রচিত গ্রন্থগুলিও সাফল্যের দাবি রাখে। ভারতীয় এই কৃতি চিত্রশিল্পী ১৮৭১ সালের আজকের পশ্চিম বঙ্গের কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। আজ তাঁর ১৪৭তম জন্মবার্ষিকী। চিত্রশিল্পী ও লেখক ডঃ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকীতে শুভেচছা।

ডঃ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৭১ সালের ৭ আগস্ট ইংরেজ অধীনস্ত কলিকাতার ৫নং, দ্বারকানাথ ঠাকুর লেনের বিখ্যাত জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম শ্রী গুনেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং মাতা সৌদামিনী দেবীউল্লেখ্য অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুরের প্রপৌত্র এবং মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের তৃতীয় ভ্রাতা গিরীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৌত্র ও গুণেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কনিষ্ঠ পুত্র। সে দিক থেকে কবিগুরু রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর তার পিতৃব্য ছিলেন। অবনীন্দ্রনাথ সাধারন মানুষের কাছে ‘অবন ঠাকুর’ নামেই অধিক পরিচিত ছিলেন। পিতা ছিলেন একাডেমিক নিয়মের প্রথম ও দ্বিতীয় প্রজন্মের শিল্পী। এ সুবাদে শৈশবেই চিত্রকলার আবহে বেড়ে ওঠেন তিনি। ছেলেবেলা থেকেই অবনীন্দ্রনাথ চিত্রাঙ্কনের প্রতি আকৃষ্ট হন। মাত্র ন’বছর বয়সে পিতার ব্যবহ্রত রঙ পেনসিল ব্যবহার করে তাঁর হাতেখড়ি হয় চিত্রশিল্পে। ১৮৮১ থেকে ৮৯ পর্যন্ত সংস্কৃত কলেজে অধ্যয়ন করেন অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এরপর সংস্কৃত কলেজ ছেড়ে তিনি ভর্তি হন সেন্ট-জেভিয়ার্স কলেজে ইংরাজি ভাষা ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে বিশেষ শিক্ষালাভের জন্য। ১৮৯২ থেকে ১৮৯৪ সালের মধ্যে অবনীন্দ্রনাথের কিছু পুর্ববর্তী অঙ্কনকার্য ‘সাধনা পত্রিকা’, ‘চিত্রাঙ্গদা’ এবং রবীন্দ্রনাথের আরো কিছু কার্যে ব্যবহ্রত হয়। ১৮৯৬ সালে মাত্র ছাব্বিশ বছর বয়সে কোলকাতা আর্ট কলেজের সহকারী অধ্যক্ষ নিযুক্ত হন তিনি। ভারতীয়দের মধ্যে তিনিই প্রথম এই সম্মান লাভ করেন। এর পরে বহুদিন ধরে বহু সম্মান অর্জন করেছেন, বহু মর্যাদা সম্পন্ন পদ অলঙ্কৃত করেছন। অবনীন্দ্রনাথ ১৯৪২ থেকে ১৯৪৫ পর্যন্ত বিশ্বভারতীর আচার্যর পদেও আসীন ছিলেন। অবনীন্দ্রনাথ সঙ্গীত এর ক্ষেত্রেও নিজেকে প্রসারিত করেন। রবীন্দ্রনাথ তাঁর বহু গানের কথা ও সুর রচনার ক্ষেত্রে অবনীন্দ্রনাথের বাজানো এসরাজের সাহায্য নিয়েছেন। অবনন্দ্রিনাথ এই সময় বহু গল্প ও নাটক রচনা করেন যা পরবর্তীকালে প্রকাশিত হয়। উল্লেখ্য অবনীন্দ্রনাথের প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা আনুমানিক ছাব্বিশ। গল্প কবিতা চিঠিপত্র শিল্প আলোচনা যাত্রাপালা পুথি স্মৃতিকথা সব মিলিয়ে প্রকাশিত রচনা সংখ্যা প্রায় তিনশ সত্তরটি।

অবনীন্দ্রনাথের সাহিত্যকর্মের সংক্ষিপ্ত তালিকাঃ
১। রাজকাহিনী, ২। শকুন্তলা, ৩। ক্ষীরের পুতুল, ৪। ভূত পত্রীর দেশ, ৫। নালক, ৬। নাহুশ, ৭। বুড়ো আঙলা, ৮। আপন কথা ঘরোয়া, ৯। পথে – বিপথে, ১০। জোড়াসাঁকোর ধারে, ১১। বাংলার ব্রত (চিত্রশিল্প সংক্রান্ত), ১২। ভারতশিল্পে মুর্তি (চিত্রশিল্প সংক্রান্ত), ১৩। ভারতশিল্প (চিত্রশিল্প সংক্রান্ত), ১৪। ভারতশিল্পের সাদঙ্গ (চিত্রশিল্প সংক্রান্ত), ১৫। খাজাঞ্জির খাতা, ১৬। প্রিয়দর্শিকা, ১৭। চিত্রাক্ষর, ১৮। সহজ চিত্র শিক্ষা, ১৯। ভারত শিল্পের ষড়ঙ্গ, ২০। আলোর ফুলকি, ২১। মাসি, ২২। একে তিন তিনে এক, ২৩। শিল্পায়ন, ২৪। মারুতির পুঁথি, ২৫। রং বেরং ইত্যাদি

১৮৯৭ সালে, ২৫ বছর বয়সে তৎকালীন ‘কলিকাতা গভঃ স্কুল অব্ আর্ট’-এর উপাধ্যক্ষ ইতালিয়ান চিত্রশিল্পী ‘Signor Gilhardi’র কাছে চিত্রশিল্পের ক্ষেত্রে বিশেষ শিক্ষালাভ করেন অবনীন্দ্রনাথ। পরবর্তী সময়ে তিনি ইংল্যান্ডের চিত্রশিল্পী ‘Mr.Charles L.Palmer’-র কাছে তিন থেকে চার বছর টানা চিত্রশিল্পের শিক্ষালাভের পর পোর্ট্রেট তৈলচিত্র অঙ্কনের ক্ষেত্রে বিশেষ পারদর্শিতা লাভ করেন এবং দুই ঘন্টার মধ্যে একটি পোর্ট্রেট শেষ করার সক্ষমতা লাভ করেন। এই সময়ে তিনি বহু তৈলচিত্র অঙ্কন করেন। ১৯০০ সালে তিনি ‘মঙ্গের’(Monghyr)- এ যান এবং এই যাত্রায় তাঁর শিল্পী জীবনে এক বিরাট পরিবর্তন আসে। তিনি ইউরোপীও ধারার তৈলচিত্র অঙ্কনের পরিবর্তে জল রঙ ব্যবহার শুরু করেন এবং কলিকাতায় ফিরে Palmar এর কাছে জলরঙে বিশেষ শিক্ষালাভ করেন। এরপর অবনীন্দ্রনাথ গভঃ আর্ট স্কুলের উপাধ্যক্ষ নিযুক্ত হন এবং ‘Mr.E.B.Havell’এর অধীনে কর্মজীবন শুরু করেন। Havell অবনীন্দ্রনাথকে ইউরোপীয় ভাবধারা মুক্ত করে মোগল এবং রাজপুত ভাবধারায় চিত্রাঙ্কনের জন্য উৎসাহিত করেন। অবনীন্দ্রনাথের কর্মগুলিতে তার প্রতিফলন খুবই সুস্পষ্ট। পরবর্তীকালে অবনীন্দ্রনাথ জাপানি চিত্রশিল্পী ও চিত্রসমালোচক ‘ওকাকুরা’-র কাছে জাপানি চিত্রশিল্পের শিক্ষালাভ করেন। ওকাকুরা ১৯০৩ সালে দেশে ফিরে গিয়ে সেখান থেকে ‘ইয়োকোয়ামা তাইকান’ ও ‘হিলসিদা সুনো’ নামের দুই চিত্রশিল্পীকে ভারতে পাঠান যাদের সান্নিধ্যে অবনীন্দ্রনাথ জাপানি শিল্পের খুঁটিনাটি বিষয় শিক্ষালাভ করেন। তাইকান-এর রীতির প্রতিফলন দেখা যায় অবনীন্দ্রনাথের ওমর খৈয়াম (১৯০৬-০৮) সিরিজে।

অবনীন্দ্রনাথের কিছু উল্লেখযোগ্য চিত্রঃ
১। অভিসারিকা (Avisarika) ২। শাহাজাহান-এর মৃত্যু (From the passing of Shahjahan), ৩। বুদ্ধ ও সুজাতা (Buddha and Sujata), ৪। কৃষ্ণলীলা সম্পর্কিত (Krishna Lila Series), ৫। কালিদাসের ঋতুসংহারের গ্রীষ্মঋতু(Summer from Ritu Sanghar of Kalidasa), ৬। চন্দ্রালোকিত গান-বাজনার আসর(Moonlight Music Party) ৭। আলোর উৎসব (The feast of lamps), ৮। কচ ও দেবযানী (Kacha and Devajani), ১০। তাজের স্বপ্নে বিভোর শাহজাহান (Shah Jahan dreaming of Taj), ১১। ওমর খৈয়ম সম্পর্কিত (Illustration of Omar Khayyam), ১২। ইসলামের আহবান(The call of the Flute), ১৩। অশোকের রানী( তাঁর গৌরব কুইন মেরি জন্য আঁকা) - Asoka’s Queen (Painted for her Majesty Queen Mary), ১৪। বীনাবাদনরত মুর্তি (Veena player), ১৫। ঔরঙ্গজেব দারার মস্তক পরীক্ষারত(Aurangzeb examining the head of Dara), ১৬। মন্দিরে নর্তক (Temple dancer), ১৭। পুষ্প – রাধা (Pushpa-Radha), ১৮। যমুনা নদীর তীরে শ্রীরাধা (Sri Radha by the River Jamuna), ১৯। রাধিকা একদৃষ্টিতে শ্রী কৃষ্ণের প্রতিকৃতিতে তাকিয়ে আছেন (Radhika gazing at the portrait of Sri Krishna), ২০। শেষযাত্রা (The last journey), ২১। পশু-পক্ষী সম্পর্কিত সিরিজ (Birds and Animals series), ২২। পুরীর সমুদ্রসৈকতে চৈতন্যদেব ও তাঁর অনুগামীরা ( Chaitanya with his followers on the sea beach of Puri), ২৩। মুসৌরি পাহাড়ে চন্দ্রোদয় (Moonrise at Mussouri Hills), ২৪। কবির বাউল নৃত্য ফাল্গুর্নীতে (Poet’s Baul dance in Falgurni), ২৫। বাবা গনেশ (Baba Ganesh), ২৬। শেষ লীলা (End of Dalliance), ২৭। (তার শ্রেষ্ঠ শিল্পকার্য ) আলমগীর (Alamgir), ২৮। কালো মেয়ে (Black Girl), ২৯। ধীরা দেবীর প্রতিকৃতি (Portrait of Dhira Devi), ৩০। পাহাড়ি ছাগল (Mountain Goats), ৩১। শ্রীকৃষ্ণ জন্ম (Birth of Krishna), ৩২। যশোদা ও শ্রীকৃষ্ণ (Yashoda & Krishna), ৩৩। পার্বতী শিশু গনেশের সাথে ক্রিড়ারত (Parvati playing with baby Ganesha), ৩৪। লক্ষী (Laxmi), ৩৫। মুখমণ্ডল ১ (Face-1), ৩৬। মুখমণ্ডল ২ (Face-2 ) ইত্যাদি।

বহুমুখী প্রতিভাসম্পন্ন চিত্রশিল্পী, ভাস্কর ও সাহিত্যিক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৫১ সালের ৫ই ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৮০ বছর। বাংলার মানুষ তাঁর বহুমুখী শিল্পকলার গুরুত্ব অনুভব করলেও সেই অর্থে কোন স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে এই মহান মানুষটির মহিমান্বিত সাফল্যে। অবনীন্দ্রনাথের মত সহজাত সৃজনী ক্ষমতাশীল ব্যক্তির জন্ম যে কোন দেশের পক্ষেই অত্যন্ত গর্বের বিষয় কিন্তু, আমাদের দেশের মানুষ সঠিক শ্রদ্ধা ও স্বীকৃতি প্রদান করতে ব্যর্থ হয়েছেন এই অসামান্য প্রতিভাবান মানুষটির জন্য। আজ ডঃ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৪৭তম জন্মবার্ষিকী। চিত্রশিল্পী ও লেখক ডঃ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিনে ফুলেল শুভেচছা।

নূর মোহাম্মাদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২০
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×