somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ সিগারেট বালিকা

২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাবা মায়ের রুমের আলো নিভে যাবার পর সোনিয়া সিগারেটটা বের করল । বের করার পর তার মনে পড়ল সে একটা ভুল করে ফেলেছে । এই সিগারেট জ্বালাতে তো লাইটার লাগবে । কিন্তু তার কাছে কোন লাইটার নেই ।
সোনিয়া আসলে ধূমপায়ী নয় । সে বাবার সিগারেটের বক্স থেকে খুব সাবধানে আজ এই সিগারেট চুরি করেছে । প্ল্যান ছিল বাবা মা ঘুমিয়ে পড়লেই সে বারান্দায় গিয়ে এই সিগারেটে ফুঁক দিয়ে দেখবে জিনিসটা খেতে কেমন লাগে । সিগারেটটা হাতে নিয়ে সোনিয়া বসে আছে । কি করবে ভাবছে, সিগারেট তো আর নিজে জ্বলে উঠবে না । সোনিয়ার মাথায় বুদ্ধি খেলে গেল, আরে সিগারেট ধরানো তো ব্যপার নয় ! কিচেনের চুলা হতে সিগারেটে আগুন নেয়া যাবে ।
ধীর পায়ে হেঁটে সোনিয়া কিচেনে যায় । অটো ইগনিশন চুলার সুইচ ঘোরাতেই ধপ করে আগুন জ্বলে উঠে । সিগারেটে আগুন ধরিয়ে সোনিয়া ফিরে আসে, নিজের রুমে ঢোকার আগে আরেকবার মায়ের রুমের দরজার দিকে তাকিয়ে দেখে নেয় । মায়ের রুমে কোন শব্দ নেই, কাজেই এখন নিশ্চিন্তে সিগারেটে সুখটান দেয়া যাবে ।
দুই আঙুলের ফাঁকে চেপে বাবার মত ঠোঁটে নিয়ে সোনিয়া সিগারেটে জোরে এক টান দেয় । তখন ঘটল এক বিপত্তি । সিগারেটের ধোঁয়া ফুসফুসে যেতেই প্রচণ্ড বেগে কাশতে শুরু করে সোনিয়া । কি আশ্চর্য, বাবা যে সারাদিন ইটভাটার চিমনীর মত সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়েন তাঁর তো কাশি আসে না । সোনিয়ার কেন যে এক টান দিতেই এতো কাশি শুরু হয়েছে কে জানে ।
মায়ের রুমের দরজা খোলার আওয়াজ এলো । হয়তো সোনিয়ার কাশির আওয়াজ পেয়ে মা অথবা বাবা বের হয়ে আসছেন । সোনিয়া দ্রুত হাতের সিগারেটটা বাইরে ফেলে দেয় ।
দরজায় এসে মা বিষ্মিত কণ্ঠে জিজ্ঞেস করেন, ‘কিরে, বারান্দায় দাঁড়িয়ে কি করছিস ?’
জবাব দেবার জন্য মুখ খুলতেই সোনিয়ার আবার কাশি হল । মা কাছে এসে সোনিয়ার মুখোমুখি দাঁড়ান । কঠিন মুখে মা জিজ্ঞেস করেন, ‘এখানে সিগারেটের গন্ধ পাচ্ছি কেন ? তুই স্মোক করেছিস ?’
সোনিয়া মুখে জবাব না দিয়ে মাথা নাড়িয়ে জানালো স্মোক করেনি । এখন মুখ খুলে জবাব দিতে গেলে হয়ত আবারো কাশি আসবে । মাথা নাড়িয়ে জবাব দেয়াতে মা যেন খুশি হতে পারেননি । গম্ভীর মুখে তিনি জানতে চান, ‘এখন কি ঘুমাবি নাকি পড়তে বসবি ?’
সোনিয়া জবাব দিল, ‘ঘুমাবো ।’
মা বললেন, ‘এই তো তোর মুখ থেকে সিগারেটের গন্ধ আসছে । আমি চুলা জ্বালানোর আওয়াজ পেয়েছি । তুই চুলা থেকে সিগারেট ধরিয়ে এখানে এনে স্মোক করেছিস । মিথ্যে বললি কেন আমাকে ?’
সোনিয়া কি বলবে ভেবে পেলো না ।
মা সিংহীর মত গর্জে উঠে বললেন, ‘এই মেয়ে চুপ থাকবি না । তুই কি বাপের মত সিগারেট ধরেছিস ? প্রতিদিন ধোঁয়া গিলিস নাকি আজ শুরু করেছিস ?’
ধরা পড়া হরিণীর মত ভীত গলায় সোনিয়া জবাব দেয়, ‘না না আমি প্রতিদিন খাই না । আজও খাইনি ।’
সিংহী মাতা আবার গর্জে ওঠেন, ‘আবারো মিথ্যে বলছিস ? না খেলে নাক মুখ থেকে গন্ধ আসছে কিভাবে ?’
সোনিয়া কান্না আটকে কোন মতে বলল, ‘খাইনি মানে পুরো সিগারেট খাইনি । একটান দিয়ে ফেলে দিয়েছি ।’
মা আর দেরি করলেন না । কষে সোনিয়াকে এক চড় বসিয়ে দিয়ে বললেন, ‘আজ এক টান দিয়ে ফেলেছিস ? কাল দুই টান দিয়ে ফেলে দিবি । পরশু থেকে বাপের মত সিগারেটখোর হবি । এমন বাজে কাজ করার সাহস তোর কিভাবে হল ? তোকে আজ মেরেই ফেলবো ।’
মা হনহন করে সোনিয়ার রুম থেকে বের হয়ে গেলেন । সোনিয়া বুঝে ফেলল আজ সে যমের হাতে ধরা খেয়েছে । মা নিশ্চয়ই তাকে মারার জন্য কোন অস্ত্রের খোঁজে গেছেন । এখন তিনি হাতের কাছে যা খুঁজে পাবেন তা দিয়েই সোনিয়াকে ধোলাই করে দেবেন । উনি এমনিতেই সিংহীর মত, উনার হাতটাও সিংহীর থাবার মত শক্ত । খালি হাতে উনি মার দিলেই তো সোনিয়ার জন্য যথেষ্ট হত । বাড়তি কি জিনিস দিয়ে মারবেন উপরওয়ালা জানেন ।
যেভাবে গেলেন মা সে গতিতেই হেঁটে ফিরে এলেন । উনার হাতে কাপড় ঝোলানোর হ্যাঙ্গার ।
সোনিয়া চোখ মুখ বন্ধ করে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে রইল । এখনই তার মা হ্যাঙ্গার দিয়ে চাবুকের মত পিঠের উপর মারতে শুরু করবেন ।
তখন দৃশ্যপটে হাজির হলেন সোনিয়ার বাবা । তিনি মায়ের পেছনে এসে দাঁড়ালেন । সোনিয়াকে মারার জন্য হ্যঙ্গারটা তুলতেই তিনি ধরে ফেলেন । রাগে গজগজ করে মা বললেন, ‘ছাড়ো বলছি । ছাড়ো এটা ।’ কিন্তু বাবা ছেড়ে না দিয়ে হ্যঙ্গারটা টেনে মায়ের হাত থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে নিলেন ।
সোনিয়া হাঁফ ছেড়ে বাঁচল । বাবা থাকলে আর যাই হোক মার খেতে হবে না ।
ভরাট স্বরে বাবা জানতে চান, ‘কি হচ্ছে এখানে ?’
মা চেঁচিয়ে বলেন, ‘কি হচ্ছে মানে ? তোমার মেয়ে সিগারেট খাচ্ছিল । আমি আসার আগেই বাইরে ফেলে দিয়েছে ।’ কথাটা বলতে বলতে সোনিয়াকে তার মা আরেক চড় লাগিয়ে দেন । মাকে জড়িয়ে ধরে বাবা প্রায় ধাক্কা দিয়ে সোনিয়ার রুমের বাইরে নিয়ে গিয়ে বললেন, ‘তুমি যাও তো, আমি দেখছি কি করা যায় ।’
বাবার কথায় মায়ের রাগ একটুও কমেনি । তিনি বললেন, ‘তুমি কি করবে ? মাথায় হাত বুলিয়ে বুলিয়ে মেয়েকে এখন বলবে- মা সিগারেট খেও না, সিগারেট খাওয়া ভালো না । এটা ছাড়া তোমার কি করার আছে ? ভালো কথা বলে কেউ কাউকে সিগারেট ছাড়াতে পারে ? আমি তোমাকে সিগারেট ছাড়াতে পেরেছি ? সারাজীবনেও পারিনি । এখন তুমিও এই বেকুব মেয়েকে বুঝিয়ে সুজিয়ে সোজা করতে পারবে না । এই মেয়ের জন্য কঠিন শাস্তির দরকার । তুমি তো শাস্তি দেবে না, উল্টা দুই দিন পর হয়ত বাপ বেটি দুজনে একসাথে পায়ের উপর পা তুলে সিগারেট ফুঁকবে । আমার বাসায় এসব হবে না । শুনতে পাচ্ছ ? আজ থেকে এই বাসায় সিগারেট খাওয়া বন্ধ ।’
মা গজরাতে গজরাতে প্রস্থান করেন ।
সোনিয়ার বাবা ধীর পায়ে সোনিয়ার দিকে এগিয়ে যান । তবে সোনিয়া ভয় পেলো না, কারণ মায়ের মত বাবা কোন সিংহমানব নয় । বাবা যত রেগে যান না কেন তাঁর ছায়ার নিচে সোনিয়া নিরাপদে থাকতে পারে ।
বাবা খাটে বসে সোনিয়াকে ডেকে নিজের পাশে বসালেন । শান্ত গলায় তিনি জানতে চান
, ‘সিগারেট তো খেতে পারলি না, বাইরে নাকি ফেলে দিয়েছিস, কোথায় ফেলেছিস ?’
সোনিয়া লজ্জিত গলায় জবাব দেয়, ‘বারান্দায় গিয়ে বাইরে ফেলে দিয়েছি ।’
বাবা বললেন, ‘তুই একটা পাগলী, বাইরে যে এভাবে ফেলে দিয়েছিস কোথাও পড়ে যদি আগুন লাগে তাহলে তো বড় বিপদ ঘটে যাবে ।’
সোনিয়া শিউরে উঠে । বাবার কথা সত্যি, কিন্তু ধীরে সুস্থে সিগারেট ফেলার মত সময় তো সোনিয়া পায়নি ।
বাবা আবার বললেন, ‘মাগো, বিশ্বাস কর তুই যদি ছেলে হতি তোকে সিগারেট খেতে আমি নিষেধ করতাম না । আমি নিজেই এক সিগারেটখোর, তোকে কিভাবে সিগারেট খেতে নিষেধ করতে পারি বল । সিগারেট খেতে খেতে অভ্যাস হয়ে গেছে তাই খাই, নয়ত এই জিনিস খেয়ে বিন্দুমাত্র লাভ নেই । তুই যখন তোর মায়ের পেটে ছিলি তখন আমি কত সতর্ক থাকতাম জানিস ? বাসায় ভুলেও সিগারেট ধরাতাম না । আমার সিগারেটের ধোঁয়ায় তোর ক্ষতি হবে এই জন্য মুখে সিগারেটের গন্ধ নিয়ে তোর মায়ের কাছেও আসতাম না । কোন প্রেগন্যান্টের কাছে সিগারেট জ্বললে সিগারেটের ধোঁয়ার কারণে গর্ভের বাচ্চা অক্সিজেন পায় না । আর অক্সিজেন না পেলে সেই বাচ্চাটা ক্রিপল্ড হয়ে যায় । আমি সবসময় চাইতাম আমার বাচ্চাটা ভালো থাকুক । আমার সেই দশ মাসের চেষ্টার কারণে তুই এতো সুন্দর হয়ে জন্ম নিয়েছিস । যদি আমি সিগারেটখোর না হয়ে তোর মা সিগারেটখোর হত তাহলে কি তুই সেই ক্রিটিকাল সময়ে সিগারেটের ধোঁয়া থেকে বাঁচতে পারতি ? পারতি না । একবার ভেবে দেখ তো তুই নিজে যেদিন মা হবি সেদিন যদি সিগারেটের নেশায় থাকিস তাহলে তোর বাচ্চাটা কেমন হবে ?’
সোনিয়ার পুরো শরীর কেঁপে ওঠে । ক্রিপল্ড মানুষ দেখতে সোনিয়ার প্রচণ্ড ভয় লাগে । রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় কোন ক্রিপল্ড দেখলে সেই রাস্তা দিয়ে সোনিয়া আর যেতে চায় না । সে নিজে কোন ক্রিপল্ড বাচ্চার মা হবে তা কখনো দুঃস্বপ্নেও দেখেনি ।
ভেজা গলায় সোনিয়া বলল, ‘আমি সিগারেট খাই না । আজ শুধু একটু দেখতে চেয়েছিলাম সিগারেট খেতে কেমন লাগে ।’
বাবা বললেন, ‘জিনিসটা খেতে কেমন লাগে তা একবারের জন্য টেস্ট করতে গিয়ে প্রতিবছর লাখ লাখ ছেলে মেয়ে এডিক্টেড হয়ে যাচ্ছে । তারা আর নেশা কাটাতে পারে না । তুই নিজেও জানিস না আজ কত বড় এক বিপদের পথে হেঁটেছিস । আমি খারাপ হতে পারি কিন্তু আমার মেয়ে খারাপ হোক তা আমি চাই না । আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম তোকে স্মোকারের কাছে বিয়েও দেবো না । বাপের মুখে সিগারেটের গন্ধ পেয়েছিস, স্বামীর কাছে যেন তোকে এই কষ্ট না পেতে হয় ।’
সোনিয়া অনেক চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত কান্না আঁটকে রাখতে পারলো না । সে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠে । বাবা সোনিয়ার মুখটা নিজের বুকে টেনে বললেন, ‘কান্নাকাটির মত কিছু হয়নি । আজ যা হয়েছে সব ভুলে যা । মা বাবার কাছে যেভাবে ভালো ছিলি সেভাবে ভালোই আছিস । কেউ কিছু জানবে না । তোর মাও তোকে আর কিছু বলবে না । এখন হাত মুখ ধুয়ে শুয়ে পড় ।’
[ এটি ব্লগে লেখা আমার প্রথম গল্প, এর আগে এতো বড় গল্প কখনো লিখিনি । গল্পটি পড়ে কেমন লেগেছে জানাতে ভুলবেন না প্লিজ ।]

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪
৪৩টি মন্তব্য ৩৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×