-আশ্চর্য?
-আশ্চর্য না। আচার্য্য।
-আশ্চর্য!!
-আবার কি?
-তুমি কি মনে কর আমার মাথা খারাপ হয়ে গেছে? আমি পাগল হয়ে গেছি? আমি কিছু বুঝিনা? আমি সব বুঝি, হুম।
তাই বুঝি?
-জ্বি তাই। তুমি আমাকে ঐ ঘরে নিয়ে আবার মারবে। অনেক জোরে জোরে মারবে। আমি ব্যাথা পেলেও তুমি মারবে। আমি কিছুতেই যাবনা ওই ঘরে। কিছুতেই না।
-ধুর বোকা। তোমাকে কেন মারবো আমি? কত্ত ভালোবাসি তোমাকে।
-খবরদার। ছুঁবে না বলছি। একদম ছুঁবে না আমাকে। রাফিকে বলে দিব আমি।মেরে তক্তা ভাঙবে তোমার। রাফি বলেছে তোমার থেকে দূরে থাকতে।
- আবার রাফি? তিতলি, বলোতো আমি কে?
-sorrrrrryyyy। রাগ কর কেন? আমি না তোমার বউ? বউ এর সাথে কেউ এমন রাগ করে?
-উহু। করে না। বউ এর সাথে রাগ করা যায়না। এবার চল।
-মারবে না তো?
-একদম না।
.
.
পরিশেষঃ অতঃপর তারা দুইজন একটি রুমে ঢুকে।
দরজায় সাঁটা ছিল একটি নাম।
‘ডাঃ নিতাই কুমার আচার্য্য।
মানুষিক রোগ বিশেষজ্ঞ।’