টেস্টে যেমন অস্ট্রেলিয়ার ব্যানারম্যান ওয়ান ডেতে তেমনি ইংল্যান্ডের অ্যামিস। ১৯৭২ এর ২৪ আগস্ট অভিষেক ম্যাচেই অ্যামিস করেন ১৩৪ বলে ১০৩ রান, চির প্রতিদ্বন্দ্বী অজিদের বিরুদ্ধে। পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে ক্যারিবিয়ন তারকা ডেসমন্ড হেইন্স এই অজিদের বিপক্ষেই খেলেন ১৪৮ রানের ইনিংস। অভিষেক ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস এখন পর্যন্ত এটি-ই। ৯২'র বিশ্বকাপে জিম্বাবুইয়ান তারকা এন্ডি ফ্লাওয়ার শ্রীলঙ্কার সাথে করেন অপরাজিত ১১৫ রান। এটি হচ্ছে বিশ্বকাপে ডেব্যু ম্যাচে সেঞ্চুরির একমাত্র ঘটনা। অভিষিক্তদের মধ্যে সবচেয়ে কম বয়সে সেঞ্চুরির রেকর্ড পাকিস্তানের সেলিম এলাহীর দখলে। ৯৫'র সেপ্টেম্বরে শ্রীলঙ্কার সাথে অপরাজিত ১০২ রানের ইনিংস খেলার দিন তার বয়স ছিল মাত্র ১৮!!! ৭২ থেকে ৯৫- এ সময়ের মধ্যে অভিষেক ম্যাচে সেঞ্চুরি করতে পেরেছিলেন মাত্র ৪ জন। ২০০৯ এর পর অ্যামিসের দেখানো পথে হেঁটেছেন আরও ৭ জন;সর্বশেষ ভারতের লোকেশ রাহুল,গত জুনে। এই ১১ জনের মধ্যে কেবল ওয়েস্ট-ইন্ডিজ তারকা হেইন্স (১০৮.৮২) এবং হংকংয়ের মার্ক চ্যাপম্যান ( ১০৬.৮৯) স্ট্রাইক রেট রাখতে পেরেছিলেন ১০০'র উপরে।
ডেব্যু ম্যাচে শতক হাঁকিয়েও দল হেরে যাওয়ায় শেষ হাসি হাসতে পারেন নি জিম্বাবুয়ের এন্ডি ফ্লাওয়ার ও ইংল্যান্ডের মাইকেল লাম্ব।
ওয়ান ডে স্ট্যাটাস পাওয়া পূর্ণ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার কোন ব্যাটসম্যান এখন পর্যন্ত অভিষেক ম্যাচে সেঞ্চুরির দেখা পান নি।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭