somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আজ বাবা কে দিলাম আমার জীবনের প্রথম স্মারক লিপিঃ

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মামা আমেরিকা থেকে আসল।মামার দিকে তাকিয়ে মনি অবাক।মামার চিরসবুজ হৃদয়ের বাগানটা সাদা কাশফুলের মত সাদা চুল দাড়ি সহ মামা ব্যার্থক্যের ভারে ক্লান্ত।মামার ছলছল করা অপলক নয়নে তাকিয়ে থাকা দৃষ্টি বলে দেয় মনিও আর সেই আগের মনি মুক্তার মত ঝকঝকে তকতকে নেই।মা বাবা ভাই সহ প্রিয়জন হারাবার পিড়নে পীড়িত তার মন আর রোগের অত্যাচারে ক্লান্ত অবসন্ন ঠেলাগাড়ির মত দেহ নিয়ে বেচে আছে ।তাও মামাকে পেয়ে আজ সে অজানা অপ্রকাশ্য উল্ল্যাসের জোয়ারে ভাসছে।তা আবার দেখে ফেলল মামার ডাক্তার মেয়ে লুনা।খাবার দাবার শেষ।মনি, মামাকে বলল ,মামা আমি আজ আমার ্মা বাবার সোনালী দিন গুলো থেকে অজানা কিছু কথা আপনার থেকে জানব।তাই মামা লুনা ও ছেলের বউ হ্যাপিকে বলল,”তোমরা রেস্ট নাও।আমি আমার ভাগিনীর কথা গুলো শুনি”।

“আমার মা-বাবার দাম্পত্য জীবন কেমন দেখেছেন?”

মনি তার মাকে সারা জীবন দেখেছে তার ্মৃত বাবার জন্য আল্লাহর কাছে জায়নামাজে দুই নয়নে আষাড়ের কান্না।তখন ভয়ে মায়ের থেকে উনাদের জানার সুযোগ হয়নি।তাই আজ চাক্ষুস স্বাক্ষী মামাকে পেয়ে বললাম,মামা “আমার মা-বাবার দাম্পত্য জীবন কেমন দেখেছেন?”মামার চেহারা তাতক্ষনিক একখন্ড শরতের মেঘ জমা হল।মনি দেখেও না দেখার মত মা বাবার জীবনী শুনার জন্য মৃগয়া হরিনীর মত কান খাড়া করে রাখল।মামার হৃদয়ের পুরোন জীর্নসিন্ন এয়্যাল্বামটা আস্তে আস্তে পাতা উল্টাচ্ছে আর মনির সামনে তার মা বাবার মধুময় দাম্পত্য জীবনের কাহিনি স্মৃতিচারন করতে লাগল।

মামার শেষ সময় বললেন,”তুমি ছিলে তোমার এক ভাই মারা যাওয়ার পর তোমার বাবার ১০ বছর আল্লাহর কাছে কান্না করার পরে পাওয়া সন্তান।আমার ৭০ বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে তোমার মা বাবার মত নেক্কার ও আদর্শ স্বামী স্ত্রী আর মধুর দাম্পত্য কোথায়ও দেখিনি।তোমার বাবার মত উচ্চজ্ঞানী ও পরোপকারী ,আথিতিপরায়ন মুত্তাকিন পুরুষ বর্তমানে খুব কম দেখা যায়।তোমার বাবার বিশ্বাস ছিল,নিজের নিয়তের সাথে কর্মের মিল থাকলেই জান্নাত।তোমার বাবা শেষ নিশ্বাসের পূর্ব মুহুর্তে যখন জিজ্ঞাসা করা হল তোমাদের দায়িত্ব কার উপর দিয়ে যাচ্ছেন? তখন উত্তর একটাই বলেছেন, আল্লাহর উপর দিয়েছি”।

মা কে মনি কৈশরে কিছু সময় পেলেও শিশুকালে হারানো বাবা ছিলো কল্পনার জগতের রুপকথার গল্প।মনি কোথায় কোন রাজার গল্পে পৌঁছেছে সে কথা কিছুক্ষণের জন্য ভুলে যায়।আল্লাহ যদি এমন মহৎ বাবাকে আরো কিছুটা জীবন দান করতেন তবে সে যথাসাধ্য সেই বাবার স্নিগ্ধপরশ উপোভগ করার চেষ্টা করতো।

বাবা !আজ শুন আমার মনের গহীনে লুকানো কথাঃ

সম্ভবত আজ মনির মনে যা আছে তার সবটাই সে বলবে না, কিন্তু যা সে বলতে চা্য তার সবচেয়ে স্মরনীয় কথাগুলোই সে বলবে৷হয়ত আপনাদের কাছে তার কথা গুলো গুরুত্ব বা অর্থবোহ মনে হবে না ।কিন্তু মনি জীবনের বহু সেকেন্ড,মিনিট,ঘন্টা,দিন,সপ্তাহ,মাস,বছর,যুগ এই বাবার জন্য দুই নয়নের লোনা জলে বালিশের তুলো ভিজিয়েছে।যখন অন্য দশটা শিশু বাবার স্নেহের পরশ মাখা হাত ধরে হেসে হেসে হাটি হাটী পা পা করে সামনে অগ্রসর হচ্ছিলো তখন মনি সেই হাতটি না পেয়ে দপাস করে বসে যেয়ে একাকীত্ব আর হছট খেয়ে পড়ার ভয়ে ফুফিয়ে ফুফিয়ে কেন্দেছিল। যখন অন্যরা রাজকুমারীর মত বাবার বুকের উঞ্চ ভালবাসার আলতো ছোয়ায় মাথায় সোনার কাঠি আর পায়ের নীচে রূপার কাঠি দিয়ে ঘুমাচ্ছিল।তখন সে জেগে জেগে বেচে থাকার স্বপ্নের ভেলায় চড়ে অকুল সাগরের মাঝে ভেসে এগুচ্ছিলো দূর অজানা ঠিকানায়৷ ঈদের দিনে সবাই তাদের বাবার দেওয়া নতুন নতুন রংবেঙ্গের পোষাকে নিজেকে সূর্যের সামনে সূর্যমূখী ফুলের মত শতদলে মেলে ধরত,তখন মনি শুধু তার শরীর টাকে বালিশের চাপে রাখা পুরানো সাদাসিধে পোষাকে নিজেকে কাশফুলের মাঝে সাদা বক লুকানোর মত নিজের সদা সাদা মনের ব্যাথার সাদা মেঘের মাঝে নিজেকে লুকিয়ে রাখত।

মা এসে মাথার উপর হাতটা রেখে কোমল গলায় মনিকে বলেছিলো,”যাদের বাবা নেই তাদের কোন ঈদ নেই, আনন্দ হাসি্,ভাল খাবা্র,নতুনের শখ আহাল্লাদ বা কোন চাওয়া পাওয়া থাকতে নেই ।এটা সারা জীবন মনে রেখো। তা হলে আর মনে কষ্ট বা ব্যাথা থাকবে মনে থাকবে না”।তখন অনেক সে কষ্টে কান্দতে চেষ্টা করেও কান্দতে না পেরে বলে, ইয়া আল্লাহ!বাবা হারা শিশুদের ডানা দাও ,কেউ যখন এই এই এতিমদের পাশে এসে না দাড়ালেও তোমার রহমতে তাদের কে তাদের বেচে থাকার জন্য উড়তে শেখার ভারটা তাদের কে শিখিয়ে তুমি ওদের উপরই বন্ধুর পথে চলা সহজ করে দিও৷বাবা বিয়ের দিন নেপুরের আব্বা নেপুর কে বরের হাতে তুলে দিতে আবার পালকিতে উঠার সময় অনেক কেদেছে।তুমি কি আমার জন্য বেচে থাকলে কান্দতে না।আমি সেই দিন তোমাকে খুব মিস করেছি ।

আজ বাবা কে দিলাম আমার জীবনের প্রথম স্মারক লিপি

মনির মা বৃদ্ধ হয় নই। বার্ধক্যে চাপে মৃত্যু আসে নাই। মৃত্যু এসেছে তাদের ভালবাসা মিশ্রিত মধুময় বসন্তবাহারের স্মৃতি গুলো ভুলে যাওয়ার প্রবণতায়৷ শুন বাবা, এতিমের এক বাবা না থাকলে হাজার বাবারা ব্যাঙ্গের ছাতার মত গজায় তাদের উপর খবরদারী করার জন্য।সবার কাছ থেকে এত বেশি শিখেছি৷ মাথার উপর খোলা আকাশ ছাড়া কিছুই না থাকায় মনির মা ভাই বোন কে পর্বত চূড়ায় বাস করার চেয়েও কঠিন বিপদ সংকুল বন্ধুর গিরি পথ অতিক্রম করে লক্ষ্যস্থল পর্বত চূড়ায় ওঠার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হয়৷ শিখেছি সদ্যজাত শিশু যখন তার ছোট্ট আঙুল দিয়ে তার পিতার আঙুল আকড়ে ধরে, সে আঙুল তখন তাকে বাকি জীবনের জন্য বন্দী করে ফেলে যা মনি পায়নি৷ ্তাই মাটিতে পড়ে গিয়ে কারো হাতের আশা না করে নিজেই উঠে পড়ে আবার উঠে দাঁড়িয়ে যেতে চেষ্টা করেছে।সে সব সময়, ভাবত অনুভব করত যদি আজ আমার বাবা থাকত তা হলে মনে আমার এই কষ্টের সময় আমার পাশে অন্যদের বাবার মত দাড়াত৷

যেইদিন মনির ভাইয়া ৪বছরের মনিকে বহু কিলোমিটার পথ হাটায়ে নিয়ে নানার বাড়িতে রেখে লুকায়ে চলে আসে।আহ বাবা সেই দিনের হৃদয় ফাটা আর্ত্নচিতকার আর কষ্টের পরমানু গুলো বিস্ফোরনোন্মুখ হয়ে বুকে এসে জমা হয়।বাবা মায়ের স্নেহ ভালবাসা থেকে বঞ্চিত সন্তানের কান্না শুনেছে রাতের নিশাচর পাখিরা আখিজল ফেলে ক্লান্ত হয়েছে।আর কেউ শুনে নাই সেই রাতগুলোর কান্না।এই ভাবে মায়ের ভার লাগব করার জন্য মনিকে কখন দিয়ে আসা হত খালা বাড়ি ,ফুফুর বাড়ি আবার বড় বোনের স্বামীর বাসায় এরপর ১২ বছরের মনিকে তার স্বামীর বাড়িতেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়।কোন খানে কেউই মনির মনের মনিকোঠ্রের গহীনএ গোপন চিন্তা ,ভাবনা ওকান্না কিছুই কেউ বুঝত না।তখন মনে হয়েছে,আজ বাবা হলে সন্তানের চোখের প্রথম ফোটা পানি দেখে দ্বিতীয় ফোটা পড়ার আগে ধরে ফেলতআর, তৃতীয় ফোটা পড়ার আগে তা হাঁসিতে পরিনত করার জন্য বলত আয় খুকুমনি বাবার বুকে আয়”।

বাবা তুমি মাকে ছাড়া জ়ান্নাতে যেওনাঃ

মনির মা ২৭ বছর বয়সে বিধবা হলেও স্বামীর সন্মান ও সন্তানদের আমানত হিসাবে দায়িত্ব পালন করার জন্য নিজের যোবনের জোয়ারকে বাটায় বিসর্জন দিয়ে দেন।তিনি দুঃখের সাগরে ধৈর্য্য ধরে সাগরের গভীর তলের মাটিক্বে শক্তভাবে আকড়ে ধরে ঝিনুকের খলসের আবরনে ঢাকা মুক্তার মত নিজেকে ও ৩মেয়েকে পর্দার মাঝে রাখেন।কুসুম ওপাপড়ির আবডালে থেকেই স্বামীর থেকে পাওয়া ইসলামের সভ্যতা ও সংস্কৃতি অনুসারে হাজার কষ্টের মাঝেও সন্তানদের সেই শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চেশটা করেন।তা না হলে মনি হয়ত খারাপ মেয়েদের কাতারে, খারাপ রমনী্দের মাঝে যাদের কে এই সমাজ কন্যা জায়া জননী হিসাবে বিন্দু পরিমান সন্মান বা মর্যাদা দিত না।বাবা না থাকাইয় মনি কোন দিন কোন কিছুর বায়না মায়ের কাছে ধরে নাই।মনি নিজের শত কষ্টের কথা হজম করেছে মায়ের কাছে বলে মায়ের দুঃখের পাহাড়টা বড় করে নাই।

মনির আম্মু কখন রোগে শোকের ,অভাব অনটনের তীর ভাঙ্গা ঢেউ আসলেও কারো কাছে মাথানত করা বা হাত পাততো না কারন স্বামীর সন্মানের ক্ষতি হবে।আল্লাহর উপর ভরসা করে সন্তান নিয়ে অকুল সাগরে ভেসে ভেসে তীর খুজেছেন।একজন শিক্ষা সচিবের স্ত্রী হয়েও তিনি মনির নানা তার মায়ের জন্য কোটি প্রতি বরের সাথে বিয়ে ঠিক করার পর সেখান থেকে রানীর মত সুখের জীবন্নের কথা বাদ পলায়ে মৃতস্বামীর খালি ভিটায় খোলা আকাশের নিচে আশ্র্য নেন।পরে কুড়ের ঘর তুলে সেখানেই সন্তানদের নিয়ে হাসি মুখে জান্নাতী সুখে থাকার মত কাটিয়ে দেন।হয়ত তার বাবার স্বপ্ন ছিলো মেয়েদের ডাক্তার বানাবে ছেলেকে ইঞ্জিনিয়ার বানাবে তা করতে পারে নাই।কিন্তু মেয়েদের বিয়ে দিতে শুধু তাকয়াবান কিনা আর বিয়ের পর মেয়েরা পড়তে চাইলে যেন পড়ান এই অনুরোধ টা সব মেয়ের জামাইদের কাছে করেছেন।তাই বাবা প্লিজ,তুমি মাকে ছাড়া জ়ান্নাতে যেওনা।তোমার জান্নাতের জন্য সারা জীবন মা নামাজে আল্লাহর কাছে কেদেছেন।ইনশাল্লাহ আমি আশাবাদী আমার মায়ের কান্নার লোনাজলের বানে তোমাকে আল্লাহ ভাসিয়ে জান্নাতে নিয়ে যাবে।আমিন।

“ সব বাবাদের আমি ওনেক ভালোবাসি৷”

সাজানো বাগানের সব গাছ আর ফুল ফল এক রকম হয় না। তাই বাগান টা এতো সুন্দর লাগে।প্রতি বছর ফুল আসে কিছু ফুল মুকুল থেকে ফলে পরিনত হয় আবার কিছু ফুল ঝরে পড়ে থাকে গাছ তলায়।আবার ফিরে আসে নতুন মকুল।প্রকৃতির এই নিয়ম আমরা ইচ্ছেয় অনিচ্ছায় মেনে নেই।তেমনি বাবা মায়ের আদর ভালবাসা সঠিক পরিচর্যায় আজ বাংলাদেশের গৌরব উজ্জল সন্তানদের কারনে বাংলাদেশের সুনাম দেশ বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।নেই।বাবা মা আছেএমন অনেক সন্তানরা এই নেয়ামত সবাই কাজে না লাগায়ে ফুলে ফলে নিজের জীবন কে বিকশিত করতে পারে না।বরং অংকুরেই বিনষ্ট হয়ে যায়।তাই যারা বাবা হয়েছেন বা হবেন তারা আপনার সন্তানের সাথে অন্য বাবা হারা সন্তানদের ছোট্ট একটু ভালবাসা দিতে কৃপনতা করবেন না।একটা গাছ দিয়ে কয়েক লাখ দিয়াশলাইয়ের কাঠি হয়।আর একটা দিয়াশলাইয়ের আগুন কয়েক লাখ দিয়াশলাইয়ের কাঠি শেষ করে দিতে পারে।

আপনি বাবা একটা গাছের মতন ।কয়েক লাখ এতিম কে একটু ভালবাসা দিয়ে তাদের ভিতরে ইসলামের ঈমানের ভারুতের প্রলেপ দিতে পারেন ।আপনার এই আনন্দ ঘন ভালবাসা তার মন থেকে তার অগোচরেই বেদনার স্মৃতি গুলো মরুউদ্যানে পরিনত হবে।আর তা না পেলে এই এতিমের দুঃখ বেদনার দীর্ঘশ্বাসে উত্তপ্ত মরুধুলিগুলো তুষের অনল হয়ে আপনি পরিবার সমাজ রাষ্ট্রকে দহনে জ্বালায়।বাবা হারা মনির মত কষ্ট যেন আমার আপনার বা অন্য কারো সন্তানের জীবনে না আসে তাই আমি আল্লাহর কাছে আমার স্বামী,আমার যে ছেলে বাবা হয়েছে আর অন্যান্য সকল বাবাদের জন্য আমি আল্লাহর কাছে নেক হায়াত ও দুনিয়া আখিরাতের সকল কল্যান চাই।আর শেষ বারের মত বলি

“ সব বাবাদের আমি ওনেক ভালোবাসি৷”

বিডিটুডে ব্লগের কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছিঃ

আমি সব ব্লগ ও ব্লগার দের জানাই আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে শ্রদ্ধা মেশানো সালাম।আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।আমি রাগ বা অভিমান করে কথা টা বলব না।আমি বলব, আপনারা সবার কথা ভেবে প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন।আপনি বলেন, যার ঘোড়ার ৪টা পা নেই সে কি রেইস খেলার প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারে?যার হাত নেই সে কি হাতের লেখা সুন্দরের প্রতিযোগিতাইয় অংশ গ্রহন করতে পারে?যে সন্তান বাবা কে দেখে নাই বা মায়ের আদর ভালবাসা থেকে বঞ্চিত আপনি বলেন সে কি ভাবে এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করবে?বাবা হারা সন্তানদের চৈত্রের রোদ জ্বলা দুপুরের মত জীবনের তপ্ত বালুতে ঢাকা স্মৃতি গুলো এই সব প্রতিযোগিতা দেখলে হৃদয়ে্র ব্যাথা গুলো করুন বিউগলে কান্নার সুর তুলে নূপুরে, , তাই চোখের জলে আবেগের প্লাবনে ম্মিছে মিছে শান্তনার বালুর বাধ দিয়ে লিখে গেছি সামান্য কিছু। আমাদের কথা ভাববেন আশা করি । না হলে আমাদের তুষের আগুনে কেরোসিন ঢালা হবে । ক্ষমা করে দিবেন আমার কথায় কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে ।
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসের নায়িকাকে একদিন দেখতে গেলাম

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৫

যে মেয়েকে নিয়ে ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসটি লিখেছিলাম, তার নাম ভুলে গেছি। এ গল্প শেষ করার আগে তার নাম মনে পড়বে কিনা জানি না। গল্পের খাতিরে ওর নাম ‘অ’ ধরে নিচ্ছি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

×