তারপরও রাতের পরে রাত এইখানে বহু খেলা হবে ,
হিজড়রা নারী নিকে ন্যাকা ন্যাক পদ্য ফলাবে ,
সুবোধ বালকটার পেছনে হঠাৎ লেজ দেখে কেউ একজন বলবে
কেপি টেস্ট পজেটিভ ,
কেউ কেউ বিদায়ের নাটক করবে ,
কেউ আবার বোকার মতো তহবিল তুলবে ,
কেউ কৌশলে বুনবে নষ্ট রাজনীতির বিষ ।
আমি মরে গেলে কি হবে এই ব্লগ বাড়ি?
সেই এক দিন আছিলো। একদল পুংটা পাবলিক বুইঝা গেল, সামুরে বাচাইতে গদামের উপর কিছু নাই। তয় খালি গদামে কাম হইবো না। আরো কিছু লাগব। তারা একটা কেলাব করছিল। ছাগু খেদানি ক্বেলাব। টার্গেট কইরা কইরা ছাগু খাওয়া। যেইটারে ধরছে সেইটা শেষ। বড় বড় সব ছাগু। ইয়া ইয়া সব লাদানি, বিকট বিকট তাগো ম্যাতকার। এই কেলাবে নেতা আছিলনা কেউ। কিন্তু তারপরও একজন ছিল, কেলাবের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান দেওয়ার। হোসেইন তার নাম। ঐশীবানির মত আছিল তার বয়ান। ব্লগাররা বুঝত এইবার ঝড় আসতেছে। কাল বৈশাখি ঝড়। বালেগ হইলে বিয়া করতে হয়, সংসারী হইতে হয়। হোসেইন সেই দায়িত্ব পালন করতে গিয়া কেলাব ছাড়ল, ব্লগ ছাড়ল। আর আসেনা। কয়দিন আগে দেখলাম বউ-বাচ্চা নিয়া বসুন্ধরায়। সুখী মানুষ। একবার ভাবছিলাম কই- চল বন্ধু খেলাটা শেষ করি। পরে ভাবলাম, থাক। গেরস্থরে বিপ্লবী বানানোর মত গুনাহ আর না করি। হোসেইন নাই। রইয়া গেছে তার বয়ান আমরা শুয়োরের সঙ্গে সহবাসের ফতোয়া অস্বীকার করি
আমরা মহল্লায় আছি, লাগলে মিসকল দিয়েন পোস্টটার পর সে আসছিলো আবার, কিন্তু কর্তৃপক্ষ তখন ছাগুদের ভালা পায়। কেলাবের পুলারা গালিবাজ, ওগোরে খেদাও কইয়া মিছিলে নামলো ছদ্মবেশী সুশীল ছাগুরা। আমরা বুঝছি খেলাটা কি, সুশীল আমরা বহুত পুন্দাইছি। কিন্তু হোসেইন মাইন্ড খাইছে। এরপর অভিমানে সে সব ড্রাফট করলো, খালি রাইখা গেল কয়েকটা কবিতাঞ্জাল (জঞ্জাল ভাবলে ভুল করবেন)
যারা হোসেইনরে চিনেন না। তারা দেখতে পারেন তার দুইটা ব্লগ (একটা ব্যান খাওয়ার পর করছিল )
হোসেইন
হোসেইন : দ্য এ-টিম
সময় পাইলে পইড়েন তার কবিতাঞ্জাল
ফাসির আগে আদালতে হোসেইনের জবানবন্দী
আমি মরে গেলে কি হবে এই ব্লগ বাড়ি?
আমারেও ভাগ দিস বন্ধু , আমারেও ভাগ দিস...
বাঁশ কিন্তু ওয়াজ শোনে না
মিস করি হোসেইন, মিস করি তোমারে কমরেড।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৫৪