হিল্টন বোস্টন হোটেল।
বোষ্টন পৌছে সায়েন্স মিউজিয়ামের সামনে থেকে টুরিষ্ট বাসে করে শহর পরিভ্রমনে বের হলাম বাস গুলি এম্ফিবিয়ান। চমকপ্রদ অভিজ্ঞতা বোস্টন দেখতে গেলে পুরোপুরি সাতদিন দরকার একদিনে তেমন কিছুই দেখা হয়না। যাই হোক চলুন দেখে আসি ঐতিহ্যবাহী বোস্টন শহরের খানিকটা।
বাসে করে ঘোরার সময় শহরে সবুজের সমারোহ।
প্রাচীন চার্চ।
শহর ও তরুবিথী
কাচের উপর ডিজাইন করা জানালা এগুলোকে টিফানী উইন্ডো বলে বড়লোকের আবাস ।
মেসাচুসেটস স্টেট হাউজ তৈরী ১৭৯৫-১৭৯৮ সালে উপরের ডোমটি প্রথমে তামার পাত দিয়ে মুড়িয়ে তারপর গোল্ড প্লেইটেড করা হয়।
শহরের ভিতরেই ম্যুরাল করা বাড়ী।
ফ্লাইওভারের নীচ দিয়ে চলা।
ছবিই এখানে বাঙ্গময়।
অন্য আরেকটি এম্ফিবিয়ান বাস।
চলতে চলতে চার্লস্ নদী থেকে দেখা শহর ।
নিরাপত্তার জন্য অনেক লাইফ জ্যাকেট রাখা থাকে।
মনে হচ্ছে আমাদের হাতীরঝিল হাইজ্যাক করা হয়েছে।
নদীর দু পাড়েই শহর।
আরেকটি উভয়চর বাস।
সফেদ ফেনা তুলে বাস রাস্তায় নয় পানিতে ছুটছে। পাশে শক্ত করে বাধানো নদী পাড়।
বাস পানিতে চলছে শিশুটির অবাক বিষ্ময় ভাবনা।
নদীর উপর স্থাপিত সাকোর দিকে দুরু দুরু বক্ষে এগিয়ে চলা যদি ধাক্কা খায় ! আমাদের সারথী ছিলেন একজন অভিজ্ঞা মহিলা।
ব্রীজের পিলারে কারুময় শিল্পের ছোঁয়া।
নদীতে ঢেউয়ের লহর তুলে এগিয়ে চলেছে জলদেবী ।
নদী থেকে দৃশ্যমান সিড়ির ধাপের মত স্থাপনা।
নীল আকাশ চিড়ে ধাবমান কোন তীরের ফলা ।
ব্রীজের উপরদিয়ে চলমান ট্রাম।
এখানে দর্শনর্থীরা মহাশূন্যের ওজনহীনতার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।
উভয়চর বাসের নীচে চাকা মধ্যখানে পাখা।
বাসের ফ্রন্ট ভিউ।
রাস্তার ডিভাইডারে দৃষ্টিনন্দন ফুলের কেয়ারী।
থিয়েটার হল।
এটাও আরেকটা থিয়েটার হল।
অথবা view this link
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২