বখাটে নামের পার্ভার্ট গুলোর হাতে প্রতিনিয়ত মানসিক ধর্ষন আর শারীরিক অপদস্থ হচ্ছে আমাদেরই বোনেরা। সারা দেশ ব্যাপি যেন উৎসব চলছে এই নোংরা শুয়োরদের!
সামুর কিছু পোষ্টের মন্তব্যে ফুটে ওঠা ক্ষোভ দেখুন
আমি চাই মেয়েগুলোই কিছু একটা করে বসুক। কোন শিক্ষক বা মা না, বরং মেয়েটাই প্রোটেস্ট করুক। মুখে না করে, আশেপাশে যা পাবে তা দিয়ে আঘাত করুক। পারলে মেরে ফেলুক জানোয়ারটাকে, তারপর আত্মহত্যা করুক। মন্তব্য ৪ জবাব।
আরে সবাই বন্ধ করো আজাইরা মানববন্ধন আর ফাঁপা বিচার চাওয়া। বহু হাইপোক্রেসি হৈসে। এখন স্রেফ আদিম হয়ে যাও। আদিম মানুষ নিজেদের পশু থেকে বাঁচাতে ধারালো বল্লম-বর্শা বানিয়ে নিয়েছিল। আজকের প্রতিটা টিজড্ মেয়ের হাতে বল্লম উঠে যাক। আইনের চোখ যেমন বাঁধা, হাত-পাও তেমনি অচল- সে তেমন কিছু বাধা দিতে পারবে না, কোন বিচার-ও করতে পারবে না। তার আশায় থেকে লাভ নাই কিছু। যার যার বিচার সে সে করবে, এটাই আমাদের দেশের আইন। লোভের বুকে বল্লম বিঁধিয়ে মেয়েগুলো যদি মরেও যায় তাহলেও সেই মৃত্যু আত্মহত্যার চেয়ে সন্তুষ্টির হবে! সাথে কিছু জানোয়ার মরবে, বাকি জানোয়ারেরা সাবধান হবে। সবকিছু যখন অসহ্য হয়ে যায় তখন একটা রাস্তাই খোলা থাকে, আর সে রাস্তায় কোন নিয়ম-নীতি চলে না। আমি এখন সেরকম একটা এক্সপ্লোশনের জন্য অপেক্ষা করবো। না কোন আশা করবো, না কোন শাস্তি চাইবো। মেয়েগুলো জ্বলে উঠুক, আর তাদের পাশে সুস্থ মনের ছেলেগুলো ঢাল হয়ে দাঁড়াক, তারপর-ও দেখি কিভাবে একজন মা বা একজন শিক্ষক মারা যায়! মন্তব্য ৩২।
এরপরে কোন মেয়ে যখন এই প্রতিক্ষনের মানসিক ধর্ষনের প্রতিবাদের ডাক দেয়, ভাই বা বন্ধু হিসাবে আমরা কিভাবে উৎসাহিত করি দেখুন
হা হা হা! কি দারুন মনোভাব, যেনো বলছে "মানুষ নয়রে! ওরা সব "মেয়েমানুষ"! খাদ্য অথবা ভোগের বস্তু!"
শুরু হোক পথচলা ছোট পরিসরেই। আমরা আমাদের স্ব-স্ব ক্ষেত্রে আসুন বখাটেদের একঘরে করে ফেলি।
ছোট ছোট এরকম অনু-প্রতিরোধের সম্মিলিত রূপ তখন হয়ে দাঁড়াবে তীব্র প্রতিরোধে।
ঢাবি থেকে বলছি...ইভ টিজিং বন্ধে এগিয়ে আসুক ঢাবি
ঢাবি থেকে বলছি...ইভ টিজিং বন্ধে এগিয়ে আসুক ঢাবি(রিপোষ্ট)
পূর্ব সূত্র : যে যতই সুশিলতা আর মানবতা দেখান না কেনো, কিছু ক্ষেত্রে বলপ্রয়োগ করতেই হয়...
ব্যাকআপ
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৫৪