somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এক্সপেরিমেন্টাল পোস্ট (ফান পোস্ট হৈতে পারে, সিরিয়াসও হৈতে পারে,...): ব্লগার কালীদাসের ঈদের দিনের কাজকর্ম, ফ্যাশন;), রেসিপি, বিনোদন..... B-) B-)

১৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: জীবিত বা মৃত; মেকআপ নেয়া বা না নেয়া; শ্যুটিংস্পটে যাওয়া বা না যাওয়া; মিডিয়াতে কলাম লেখা বা না লেখা; আদৌ টিভি দেখা বা না দেখা; সনির সিরিয়াল জীবনে দেখা বা না দেখা কোন ব্যাক্তি বা গোষ্ঠীর সাথে এই পোস্টের কোন সম্পর্ক নেই। কোন মিল পাওয়া গেলে সেটা নেহাতই কাকের মাথায় তাল পড়ার ঘটনা ছাড়া কিছু না।




কেউ তো আর আমার কথা লিখবে না কোন পেপারে দুইকলাম নিয়ে, ব্লগে তাই নিজের ঢোল নিজেই পেটাতে এসেছি;) আমরা জানি, সেই এরিস্টটলের সময় থেকে বিখ্যাত/কুখ্যাত/পরিচিত/স্বল্পপরিচিত/অপরিচিত সব মানুষের ঈদের সমগ্র প্রোগ্রামে পার্ট চারটা। সারাদিন কি করবে, কি পড়বে (ফ্যাশন), কি খাবে (রেসিপি;)), বিনোদন হিসেবে কি থাকবে। কি করব সেটা দিয়ে শুরু করি....


এজ-এ-কর্মদিবস:
উফ!! ফজরের সময় এদিনও উঠতে হবে (ডিসগাস্টিং;)) মামকে রান্না আর ঘর গোছানোর কাজে হেল্প করার আগে নিজেকে কিছুক্ষণ একান্ত সময় দেব (দাঁত মাজব, হাগু করব....এই আরকি)। তারপর ঘর গুছাব। এবার ঘরে ইউজ করার জন্য নতুন একটা এয়ার ফ্ড়েসনাড় এনেছি ওটা ফুস ফুস করে কয়েকবার স্প্রে করব। তারপর শাওয়ার নিয়ে মাম ড্যাডকে সেলামি দেয়ার জন্য তাগাদা দেব। সেলামি না দিলে নামাজে যাব, কিন্তু সবাইকে ভুগিয়ে তারপর যাব।

ঈদ মানেই ড়কিং সব আড্ডা। কেনি, গিটঠু, হিরিজ, ছাকিরা....সব ফ্রেন্ডরা ১১টা সময় ইয়াহুতে বসব। ওরা ফেসবুক ছাড়া থাকে না কিন্তু আমার জন্য ইয়াহুতেও আসে। যারা ঈদের দিন ইয়াহুতে বসে না, ওদের আর কি বলব.....যাকগে ওরা বিকেলে সাধারণত দেখা দিতে আসে। ওদের নিয়ে বেড়াতে বের হব, অনেকদিন যাই না এমন এক জায়গায় যাব.....গেস করতে পারেন কোথায়? ছাদে।


এই করতে করতেই সন্ধ্যা হয়ে যাবে। সন্ধ্যার পর আন্টিস, আংকেলসরা আসবে। আশা করি পরের ইদ পর্যন্ত চলার সেলামি পেয়ে যাব। এনিওয়ে, আমার পাওয়ার রাস্তা অনেক হলেও দেয়ার খাতও আছে কয়েকটা। বাসার ছোট মেটালফ্রীকটাকে দিতেই হবে :(( :(( কিন্তু আর কাউকে দেব না। সন্ধ্যার পর পায়ে ব্যান্ডেজ করে রাখব, কেউ সালাম করতে নিচু হলেই কেঁউ কেঁউ করে সাউন্ড করব;)



কালীদাসের ঈদ ফ্যাশন এবং রুপচর্চা: B-)
আমার রুপচর্চা ভেরি সিম্পল, রাতে শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার দিয়ে চুলগুলো সাইজ করে ঘুমিয়ে যাব। সকালে তেমন কিছুই করব না, চুল আঁচড়ে ভাল করে প্যাক করে (টুপি পড়ে) সালাত আদায় করতে চলে যাব ড্যাডের হাত ধরে:)


এডাম জোন্টিয়ারের ছবিটা বাদ দিলেও কালীদাস নিকের পেছনের লোকটার সবসময়ের ফেভারিট কালার ব্ল্যাক (এটাই লাস্ট সিরিয়াস কথা ঈদ ফ্যাশন টপিকসে)! যদিও মাম তাকে সবসময় আক্ষেপ নিয়ে বলে "তোর কালা রং দেখতে দেখতে এখন তোর সবকিছুই কালা মনে হয়!" বাট, এজ-এ-ম্যান, আমাকে ঈদের দিন একটা বড় টাইম পান্জাবী পরিধান করতে হয়। গরাজিম সিল্কের একটা নীল পান্জাবী আছে, কই যে রাখছিলাম গত ঈদের পর সেইটা খুঁইজা বাইর করতে হৈব আগে। তেলাচুরা ফুটা বেশি কৈরা ফালাইলে আমি গেছি :(( :((


ডিয়ার ড়িডারস, আপনারা জানেন এবারের হ্যান্ডসাম ম্যানদের জন্য সবচেয়ে বেশি চলছে জিডিমফ্লিঠ সিল্কের ফুলস্লিভ শার্ট। যেহেতু কালো শুধু কলারে থাকে কাজেই এই স্টাইল আমি লিভ করেছি। আমি কিনেছি ৬০টাকা গজ করে চার গজ সাদা-কালো মিক্সড সুতি কাপড় দেখতে রেমন্ডের লিনেনগুলোর মত (কেউ বুঝতেই পারবেনা কি জিনিষ;)), পুরা কুরুত কুরুত দুইটা শর্ট শার্ট বানাব। ডিজাইন নিজে করেছি- ওয়েস্ট লাইনের এক ইঞ্চি উপরে বর্ডার শেষ হবে। ছবিটা কোনভাবে পেপারে আসলে দেখবেন, এখনকার হার্টথ্রুব হিরুরা আমার বাসার দরজায় লাইন দেবে ডিজাইন করে দেয়ার জন্য। টাইম নাই!! এটাই আমার ঈদের মেইন ডেরেস, সাথে থাকবে একটা ক্রিপি, আট আউন্সের জিন্স। কালারটা খুবই আনকমন; বসুন্ধরা, ট্রেন্ডজ, ক্যাটস আই, মনসুন ড়েইন, এক্সট্যাসি, ওয়েস্টেকস কোথাও পাবেন না, বঙ্গ থেকে কিনেছি, সেরকম কালার। কালারটা হল, দেশি কেডিকুত্তাকে তাড়া করে যে বাদামী রং-এর খ্যাঁকশিয়ালগুলো, ঐ শিয়ালগুলোর গর্তের মুখে চারপাশের মাটিতে যে নীলাভ ক্যাকটাস জন্মায় তার পাতার কাছাকাছি রং-এর যে নিয়ন লাইটগুলো জিনজিয়ান চাইনিজের ধানমন্ডি ব্রাঞ্চে জ্বলে- তার চেয়ে একটু ব্রাইট একটা নীল রং! বলেছিলাম না, চরম আনকমন একটা রং! এনিওয়ে প্যান্টসটার ডিজাইন হচ্ছে, ওয়েস্টলাইনের তিন ইঞ্চি নিচ থেকে শুরু, এবং ওয়েস্টলাইনে বেশ লুজ- আপনাআপনি আরো ইঞ্চিখানেক নেমে যায়। গেরেইট ম্যান, সুপ্রীম গেরেইট!! তবে এই কম্বিনেশনটা মনে হয় মাম পড়তে দেবে না বাসায়:( যাই হোক, ট্রাই করব পড়ার।

ওয়েল, সন্ধ্যার কেস আলাদা। মাগড়িবের পর চুলটা ছেড়ে দেব (মানে টুপিটা খুইলা ফালামু আরকি)। এসময় নতুন একটা ট্রেন্ড ফলো করব....ঈদের আগে কেহনা তেরি পিছাকো শপ থেকে একটা ট্রেডি গামছা কিনেছিলাম, সেটা থাকবে তখন কাঁধে। গামছাটা চরম আনকমন, লাল, নীল, আসমানি, কমলা, বেগুনী, সাদা, কালোর টুইস্টেড একটা শেড, ব্রাউনের একটা ছোপ ছোপ শেড, ঘিয়া রং-এর একটা শেড, টাইনি ডার্ক এগ কালারের একটা স্ট্রাইপ.....এইসবগুলোর মিক্সড একটা প্রিন্টেড কম্বিনেশন আমার গামছাটা। কাপড়টাও সিল্কি স্মুথ টাইপের। এনিওয়ে, গামছাটা কাঁধে নিয়ে ওজু করতে যাব। এরপর আর কোন ফ্যাশন করব না;)


কালীদাসের ঈদ-রান্না:

নর্মালি আমি রাঁধি না, কিন্তু ঈদ ইজ সামথিং স্পেশাল ম্যান। ঈদের সব রান্নায় নিজের টাচ থাকে। সাপোজ, বাজার তো আমাকেই করতে হয় :(( :(( এরপরও আরও অনেক কিছুই নিজে করি।

প্রিপারেশন থেকে শুরু করি। ঈদের আগের রাতে ডিম ফেটানোর কাজটা শেষ করি। ভেরি কমপ্লেক্স জব ম্যান, এক্সপেরিয়েন্স না থাকলে এই কাজটা না করাই বেটার। ফাস্টে সবকটা ডিম নিজের কপালে ঠুকে ফাটাবেন। দেন, সসপ্যান অর জার যেটাই আপনার বেস তাতে ঢালুন। নাও ইউ আর অনলাইন, স্পুন অর এগ মিক্সার যেকোনটা নিন। আই প্রেফার স্পুন, এতে ফিনিশিং স্মুথ হয় ডিফিকাল্টিস বেশি এরাইজ করে:):)

ওয়েল, এবার মাঝখান থেকে মিক্সিং শুরু করুন। সবচেয়ে বড় ডিফিকাল্টিস হচ্ছে হাত ব্যাথা করবে, মশা বাইট করবে, বাট থামা চলবেনা:) প্রতি ডজন ডিম ফেটাতে এপ্রোক্সিমেটলি ৫মিনিট নাড়তে হবে।


এছাড়া চায়ের কাপে বুস্ট মেশানোর কাজটাও নিজে করি ঈদের দিন। সবাই কি সাধে বলে, **-এর হাতের চায়ের টেস্টই আলাদা;) কষ্ট হলেও ঈদের রান্না তো তাই নিজেই করি। হেই হেই, পানি ফোটানোর কথাটা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম;)



কালীদাসের ঈদ-বিনোদন: এমন অনেক কিছুই হবে, যা আগে কেউ ভাবেনি

এই টপিকসটা সিরিয়াস। কয়েকদিন আগে এক ফ্রেন্ডের বাসায় ঘরোয়া আড্ডায় এক মুটামুটি জনপ্রিয় নাট্যকার বেহুদা খোঁচাচ্ছিল আমি বাংলা চ্যানেলগুলো দেখিনা কেন? ফ্রেন্ডের কাজিন টাইপের কিছু একটা হয় ভদ্রলোক; আমি যতই নীরব থাকতে চাই ততই খোঁচায়, শেষে বিরক্ত হয়ে বলে ফেলেছিলাম, যেদিন থেকে বাংলা নাটকে চেহারা সর্বস্ব মডেলরা আর কমার্শিয়াল সিনামার এক্টর/এক্ট্রেসরা ঢুকেছে, নাটক টাইপের মিডিয়ার কবর খোঁড়া শুরু হয়েছে সেদিনই। থিয়েটারে যে জীবনে যায়নি এক্টিং করতে সে নাটকের এক্টিং কি ঘোড়ার ডিমটা বুঝবে?!


ব্যাটা রাগের চোটে প্রায় লাফানো শুরু করেছিল আমার কথায়! তখন,আরেকটা কথা বলেছিলাম ওকে, সালমান শাহের পরে আর কোন সত্যিকার অর্থে কমার্শিয়াল মুভিতে এক্টিং করার মত মানসম্পন্ন এক্টর আসেনি বাংলাদেশে। নাকে লাগিয়ে ন্যাকামি করে কথা বললে আর দাদাদের দেশে যেয়ে হাফলেডিস টাইপের এক্টিং করলে কারো কারো চোখে জনপ্রিয় হওয়া যায়, আমার মত কারো কারো মনে চিরস্হায়ী জায়গা পাওয়া যায়না কোনদিন। মুভি বানানোর আগে স্ক্রিনিং-এ রবার্ট-ডি নিরো, জুলিয়া রবার্টসের মত পাবলিকও বাদ পড়ে কাহিনী অনুযায়ী, সেখানে আজও আমাদের স্ট্যান্ডার্ড ইন্ডিয়ান মুভি, যাদের ৯০% মুভি আগাগোড়া হলিউডের মুভি থেকে মারা। শুনেছি, সনির সিরিয়াল ফলো করে নাটক বানায় নাকি অনেকে, হে হে, বাংলাদেশে কয়টা বাসায় মহিলারা মাসাক কালি শাড়ী (এরকম হিন্দি নামও আজ আমার বাংলাভাষায় রোজ কানে ঢুকে) আর ৪৮ক্যারেটের গোল্ডের/ডায়মন্ডের গয়না পড়ে ঘর ঝাড়ু দেয়, প্রশ্ন রইল। ২মিনিটের কাহিনী দিয়ে হাজার পর্ব!


সামারিটা বলি, এরকম দুচারজন নাট্যকার কি ** বানালো তা দেখার জন্য টিভির সামনে বসে আমার মারাত্মক দামী সময়গুলো অপচয় করব না। মাটির ময়নার ডিভিডি যোগাড় করেছি, আরগ্রুভ থেকে মুভি নামানো আছে কয়েকটা, ওতেই আমার চলবে।


এনিওয়ে, ব্লগে কখনো বাংলা গান নিয়ে পোস্ট দেইনি, আজকে আমার পছন্দের একটা গান যোগ করলাম পোস্টে। গানটা যে মাকসুদের এই জমানার অনেকেই হয়ত বিশ্বাস করবে না;)

ইউটিউব লিংক, বড় করে দেখতে, অবশ্য বুড়াবুড়ির ভেটকির ফটুটা ছাড়া কিছু নাই;)

সবাইকে আগাম ঈদ মুবারক m/ m/



হেল্পমেন্যু:
গরাজিম সিল্ক: স্বউদ্ভাবিত টার্ম (খসখসা সিল্ক:))
জিডিমফ্লিঠ সিল্কের: স্বউদ্ভাবিত টার্ম(যতটা স্বচ্ছ হওয়া সম্ভব এরকমসিল্ক:))
কেহনা তেরি পিছাকো শপ: নিউমার্কেটে ঝাড়ুর দোকানগুলোর উল্টাদিকের গামছা বিক্রির হকারের স্টল (ঈদে স্টলের এটলিস্ট একটা নাম থাকা উচিত, আমিই না হয় দিলাম;))
কুরুত, কুরুত: স্বউদ্ভাবিত ফ্রেজ, অসাধারণ বুঝাতে ইউজ করি (বাংলা ডিকশনারীতে যুগ করার দাবি জানানো যায়;))
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:৫৬
২০৭টি মন্তব্য ২১০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×