মহল্লার দাগী সন্ত্রাসী যার যন্ত্রনায় সবাই চরম অতিষ্ট, সে সন্ত্রাসীকেও যদি দিবালোকে সবার সামনে নির্মমভাবে পিটানো হয়, দেখা যাবে যারা এ সন্ত্রাসীর সমন্ধে কিছুই যানেনা তাদের সমর্থণ দাগীর পক্ষে যাবে। এটা মানুষের সহজাত বৈশিষ্ট্য। আর যারা জানে সে চরম সন্ত্রাসী ও তার ভয়ে মানুষ বিপর্ধস্ত ছিলো।
তাদের সার্পোটও সন্ত্রাসীর বিপক্ষে থাকেনা পুরোপুরি।যদিও সাময়িক দুঃখে সে সন্ত্রাসীদের বিনা বিচারের হত্যাকে সমর্থন করি কিন্তু দিন শেষে আমরা যখন নিজের বিবেকের সামনে দাড়াই তখন কষ্ট হয়, তখন ভাবি এভাবে তো সমাধান নয়।আমাদের একটা স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা আছে, আছে প্রচলিত আইন।আইনকে আমরা আরো কঠোর করতে পারি। মাদক, ধর্ষণ, খুন, এসিড নিক্ষেপ,চোরচালানের মতো মামলা গুলো জামিন অযোগ্য করে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিচার শেষ করা যায়। কিংবা বিশেষ ট্রাইবুনাল করা যেতে পারে।তাই আমাদের আইন সংশোধন এখন সময়ের দাবী।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৮:২৮