somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিয় অগ্রজ

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রিয় তরুণ প্রজন্ম - মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর জবাবে।

জ্বি পড়েছি। অনেক ভাল ভাল কথা লিখেছেন।

প্রতিবার নির্বাচনের আগে অনেক ভাল ভাল কথা শুনি। অনেক আশ্বাস শুনি। পল্টনের ময়দান থেকে অশ্বাস এখন অনলাইনে জায়গা করে নিয়েছে।

আমাদের বাবা চাচারা আপনাদের আশ্বাস শুনেছেন। শুনে ভোট দিয়েছেন। আপনাদের বিশ্বাস করে ঠকেছেন।

আপনি কিছু কথা খোলামেলা বলেছেন। রাজনীতির ময়দানে খোলা মাঠে এই কথাগুলো আপনারা কোনদিন আমাদের বাবা চাচাদের বলেন নাই। কারণ আমাদের বাবা চাচারা যতটুকুতে সন্তষ্ট ছিল আমরা ততটুকুতে সন্তুষ্ট নই। আমাদের বাবা চাচারা আপনাদের বক্তৃতা শুনে বাড়ী চলে যেতেন। আমরা আপনার লেখা পড়ে বাড়ী চলে যাব না, বরং আপনার লেখার প্রতিক্রিয়া সরাসরি জানাব এবং আপনি চাইলে আমাদের সেই প্রতিক্রিয়াও এখানে জানতে পারেন। আমরা আমাদের বাবা চাচাদের মত অসহায় নই, প্রযুক্তি আমাদের শক্তি দিয়েছে। আপনারা যদি মনে করেন পুরাতন আমলের সেই "ভাল কথা" বা নির্বাচনী ইশতিহারের সেই "আশ্বাস" দিতে তরুণদের মন জয় করবেন, তাহলে ভুল করছেন। আমরা আমাদের বাবা চাচাদের মতন নই। বর্তমান সময়ে একজন রাজনীতি সচেতন ইউরোপিয়ান তরুণ আর একজন রাজনীতি সচেতণ বাংলাদেশী তরুণের মধ্যে কোন পার্থক্য নাই। সেই পুরাতন বাংলাদেশী পদ্ধতি আমাদের ক্ষেত্রে খাটবে না। আমরা তরুণরা এখন যা ধরিয়ে দেওয়া হয় তাই বিনা প্রশ্নে মেনে নিই না। তা সেটা সমাজতন্ত্র হোক আর ধর্মগ্রন্থ হোক, আমরা "ছাপার অক্ষরে বইয়ে লেখা আছে তাই এই কথা সত্য" জাতীয় যুগ পার হয়ে এসেছি।

পৃথিবীতে ১০০% ভাল কোন কিছুই নাই। সমাজে ভাল থাকবে আর খারাপও থাকবে। এটাই বাস্তবতা। আমরা কোন মহামানব আশা করি না। আমরা কোন মহান পুরুষের আশা করি না, যে মহান পুরুষ এসে আমাদের উদ্ধার করে দিয়ে যাবে। আমরা বাস্তবতা বুঝি এবং মানি। ১ কেজি নেট ওয়েটের সাথে প্লাস মাইনাস ৫% যোগ করে গ্রস ওয়েট হয় এবং গ্রস ওয়েটের উল্লেখ করেই মাল বাজারজাত করা হয়। মানুষ কোন জড়বস্তু নয়। মানুষের ক্ষেত্রে প্লাস মাইনাস ৫% না হয়ে প্লাস মাইনাস ৩০% হতে পারে। যারা রাজনীতি করেন তারা অবস্থার খাতিরে প্লাস মাইনাস ৪০%ও হতে পারেন। কিন্তু সেটা যখন প্লাস মাইনাস ৬০% হয়ে যায় তখন সেটা স্বাভাবিক থাকে না। পৃথিবীর সকল দেশেই দুর্নীতি হয়। পৃথিবী কোন বেহেশত নয়, বেহেশতের ভালো আর দোযখের খারাপ মিলিয়েই পৃথিবী। কিন্তু এর মানে এই না যে পৃথিবীকে পুরো দোযখ বানাতে হবে। আদিম মানুষ কাচা মাংসের বদলে ঝলসানো মাংস খাওয়া শেখার মাধ্যমে সভ্যতাকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে। ডান্ডার এক বাড়ি দিয়ে মাথা ফাটিয়ে গুহাবাসী মানুষ তার পুর্বের নেতাকে মেরে নিজে নেতা হত শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে। কিন্তু আমাদের সভ্যতার এই পর্যায়ে আমরা ডান্ডার বাড়ি দিয়ে নেতা নির্বাচন করি না। অথচ আপনারা এখনও সেই পদ্ধতিই বজায় রেখেছেন যা নির্বাচনের সময় দেখা যায় বিভিন্ন দল উপদলের কোন্দলের সময়। এইসব দেখলে মনে হয় না কোন সভ্য সমাজে বাস করছি, বরং আদিম জংলী সমাজের প্রতিরুপই ভেসে ওঠে। আমরা আপনাদের ১০০% ভাল হতে বলি নাই। দেশকে সম্পূর্ণ সুশাসনের মাধ্যমে বেহেশত তৈরী করতে বলি নাই। কারণ সেটা অবাস্তব। কিন্তু অন্তত ৬০% ভাল তো থাকা উচিত! কিন্তু সেটাও নাই। অতিরিক্ত ক্ষমতা আর অর্থের মোহে পুরো সিষ্টেমটাই নষ্ট করে দিয়েছেন আপনারা।

আমেরিকার জাতীর পিতা চারজন। আর আমাদের জাতীর পিতা একজন। আমাদের রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা একজন করে। কারণ সেই ফিউডাল যুগের সংস্কৃতি এখনও চলে আসছে। রাজা এখজনই হত, আর এখন নেতা একজনই হবেন। এই সংস্কৃতি থেকে মুক্তি না পেলে অবস্থান উন্নতি ঘটবে না। প্রধান দুইটি দলে সোজা কথায় ব্যাক্তিপুজা চলে। জিয়া এবং মুজিব দুইজন দেবতার মতন হয়ে দাড়িয়েছেন। এই দুইজন ঈশ্বরের নাম আপনারা নিয়মিত বক্তৃতায় জপে থাকেন। ধর্মগ্রন্থের আদর্শের মতন ইনাদের আদর্শেকে আপনারা উপস্থাপন করেন। অথচ পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে এগিয়ে যেতে হলে ধ্যন ধারণা সময়ের সাথে উন্নয়ন করতে হয়। বিভিন্ন পোষ্টারে দুই দলের প্রতিষ্ঠাতার ছবি দেখে এবং বিভিন্ন বক্তৃতায় তাদের গুণগান দেখে মনে হয়ে উনাদের ভূত এখনও আপনাদের ঘাড়ে চেপে আছে। আপনারা অগ্রজরাই এই ভূতকে জিইয়ে রেখেছেন। আমরা এই ভূতের আছর থেকে মুক্ত থাকতে চাই। আপনারা যতদিন এই ভূত জিইয়ে রাখবেন ততদিন এই ভূত থাকবে। কারণ এই ভূত আপনাদেরই সৃষ্টি এবং আপনারাই এই ভূত বয়ে বেড়াচ্ছেন এবং তরুণদেরকেও এই ভূত বয়ে বেড়াতে উতসাহ দিচ্ছেন। এই ভূত আপনারাই দূর করতে পারবেন, অন্য কারও সাধ্য নাই এই ভূত দূর করার। দয়া করে এই নেতা বন্দনা আর ভূতের আছর থেকে নিজেদের সরিয়ে নিন। তরুণেরা কেউ আপনাদের বাধ্য করে নাই এই ভূতের আছরে থাকতে, আপনারা নিজেরাই ইচ্ছাকৃত ভাবে থাকছেন এবং মনে করছেন এতা আপনাদের রাজনীতির ক্ষেত্রে সহায়ক। হ্যা সহায়ক, তবে সেটা আমাদের বাবা চাচাদের জন্য, আমাদের জন্য নয়।

আপনার রাজনৈতিক সংগ্রামের কথা বলেছেন। বলেছেন কিভাবে অনেক সময় আপোষ করতে হত। সত্য কথা হল বর্তমান সময়ে অবস্থা এর থেকেও খারাপ হয়েছে। আপনাদের উচিত ছিল আপনাদের অধীনস্ত হিসেবে আপনাদের মতন কাউকে নিয়োগ দেওয়া যাতে আপনাদের মতন আরো অনেকে রাজনীতি করার সুযোগ পায়। কিন্তু আপনারা উপরে ওঠার পর আপনাদের অধীনস্ত হিসেবে কাদের নিয়োগ দিয়েছেন ঠিক জানিনা, কারণ বর্তমান সময়ে কোন ভদ্র ঘরের বাবা মা তাদের ছেলেদেরকে (মেয়েরাতো অনেক দুরের বিষয়) রাজনীতিতে জড়াতে উতসাহ বা সমর্থন তো দেয়ই না বরং রাজনীতিকে একটি নোংরা বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করে কঠিনভাবে দুরে থাকতে বলে। আপনার নিজের এলাকার ইউনিয়ন পরিষদের ছাত্রদল নেতা কারা একটু চেয়ে দেখুন। আপনার কি ক্ষমতা ছিল না সেই তরুণ আপনার মত কাউকে সেখানে যুক্ত করার? আপনি কি করেছেন? ঘুমানোর সময়ই যখন পাওয়া যাচ্ছে না, সেখানে স্বপ্ন দেখা তো অনেক দুরের বস্তু। আপনি চাইলে কি পারতেন না তরুন আপনার মত বেশ কিছু ছেলেপেলেকে বিএনপির সাথে যুক্ত করতে। আপনি কি করেছেন? আপনি যদি এরকম কিছু ছেলেপেলেকে যুক্ত করতেন, তারা আবার আরো কিছুকে যক্ত করত, এভাবে পুরো দলটাই একটা পরিশুদ্ধ দল হিসেবে দাড়াতে পারত। কিন্তু আপনি কি তা করেছেন?

আপনারা আগ্রজরা এই ক্ষেত্রে আমাদের কোন সাহায্য করেন নাই। আমনারা অগ্রজরা একজন মেধাবীর থেকে একজন বখাটেকে দলে নিতে বেশী স্বাচ্ছন্দ বোধ করেছেন। কারণ তাতে সেই আদিম যুগের মত ডান্ডার শক্তি বাড়ে এবং প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে সুবিধা হয়। বাকী দুনিয়া যেখানে মেধার প্রয়োগ ঘটিয়ে মিসাইল তৈরী করে নিজের দেশ ছাড়িয়ে অন্য দেশে খবরদারী করে, সেখানে আপনারা পেশীর প্রয়োগ ঘটিয়ে ডান্ডা তৈরী করে নিজের নির্বাচনী এলাকায় টহল দিয়ে বেড়ান। এর চেয়ে হতাশাজনক আর কি হতে পারে?

বিএনপি ভালো না আওয়ামী লীগ ভাল সেই তুলনা করা অবান্তর। এর কোন যৌক্তিক ভিত্তি নাই। এটা অনেকটা মাদক বিক্রেতা ভালো, নাকি পেশাদার খুনী ভাল এই জাতীয় একটি তুলনা।

এবার বিএনপি নিয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু কথা বলি। আমি কোন দলীয় লোক নই, কোন দলীয় কর্মী নই। এদেশের একজন সাধারন তরুণ হিসেবে, একজন সাধারণ ভোটার হিসেবে বিএনপির প্রতি এই কথাগুলো বলছি।

"জয় বাংলা" আমাদের মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। এটাকে "বাংলাদেশ জিন্দাবাদ" দিয়ে প্রতিস্থাপনের কোন দরকার নাই। বাংলাদেশ সবাই মিলেই স্বাধীন করেছে। জয় বাংলা প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধার স্লোগান। "জয় বাংলা" আওয়ামী লীগের একার দখলকৃত সম্পত্তি নয়, এটা সবার সম্পদ। আপনার পিতার হত্যাকারী ভাত খায় বলে আপনি যদি ভাত খাওয়া বাদ দেন তাহলে সেটা কোন অর্থ বহন করে না।

জিয়া, মুজিব বিতর্কের কোন অর্থ নাই। আগেই বলেছি এটা এখন ঈশ্বরবন্দনার পর্যায়ে নিয়ে গেছেন আপনারা। যার যা প্রাপ্য সম্মান, তাকে তাই দিন। মুজিব মুক্তিযুদ্ধের অবিসংবাদিত নেতা, জিয়া একজন সেক্টর কমান্ডার ও মুক্তিযোদ্ধা। একজনকে বড় আর একজনকে ছোট করে আপনারা যে সব করেন, তা প্রচুর হাস্যরস এবং বিরক্তির জন্ম দেয়। দুইজনেরই ভাল এবং খারাপ দিক আছে। সেটা নিয়ে দয়া করে বস্তুনিষ্ঠ কথা বলুন। প্রাগাপান্ডা আমাদের বাবা চাচারা খেতে পারে, আমরা খাই না। আমরা এখন পুরো দুনিয়ার তথ্য নিয়ে যাচাই বাছাই করে তারপরে সিদ্ধান্তে উপনীত হই, কেউ কিছু বলল আর মেনে নিলাম, সে যুগ এখন আর নাই। অযথা কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করলে আমাদের জন্যই ভাল। জিয়া বড় নাকি মুজিব বড় সেটা দিয়ে দেশের রাস্তাঘাট ঠিক হবে না। জিয়া বড় হলেই মানুষ বিএনপিকে ভোট দিবে না। উন্নয়ন দেখলে দলের প্রধান যদি একজন গরুও হয় তবুও সেই দলকেই মানুষ ভোট দিবে।

রাজাকাররা যতদিন আপনাদের সাথে আছে, অন্তত আমি আপনাদের সাথে নাই। অন্য সব কিছু জাহান্নামে যাক, রাজাকারদের সাথে কোন আপোষ নাই। আমার পিতার হত্যাকারী আমার যতই উপকার করুক না কেন, আমি তার উপকার গ্রহনে আগ্রহী নই। গরু মেরে জুতা দানের মত স্বাধীনতার সময় আমাদের উপর ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে এখন এসে ভাল সেজে কোন লাভ নাই। আমি উপরে যত যা বলেছি সব বাতিল, যতদিন পর্যন্ত আপনারা এই রাজাকারদের সাথে আছেন। আওয়ামীলীগ একটা কট্টরপন্থী দল। আমি ব্যাক্তিগতভাবে কট্টরপন্থা পছন্দ করি না। আওয়ামী লীগের ভাবধারা অনেক গোঁড়া। সেই তুলনায় বিএনপি অনেক উন্মুক্ত। কিন্তু যত যাই হোক জামাতের সাথে যতদিন আপনারা আছেন, ততদিন আপনারা যত ভাল প্রার্থীই নির্বাচনে দাড়া করান না কেন, অন্তত আমার ভোট আপনারা পাবেন না। আমি দরকার হলে কোন দলকে ভোট না দিয়ে ভোট নষ্ট করে চলে আসব, কিন্তু রাজাকারদের সাথে কোন আপোষ নাই। আপনারা দুর্নীতি করেন, লুটতরাজ করেন, হাজারটা খারাপ কাজ করেন, কিন্তু আপনারা আমাদের দেশের লোক, এই মাটির সন্তান। দিনশেষে এই মাটির বুকেই আমরা সবাই আশ্রয় নিই। কিন্তু আমাদের এই দেশমাতৃকার ঘাতক, ধর্ষক এই নরপিশাচদের কোন স্থান এই মাটির বুকে আমি চাই না।

ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫২
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×