ঠাঠারি বাজারে নাকি ভালো মাছ পাওয়া যায়
মিথ্যে কথা বলেছেন রফিক সাহেব, মিথ্যুক
মনঃক্ষুন্ন হয়ে বাজার থেকে বের হলেন শাহেদ
হঠাৎ চোখ গেল এক ঝুড়িতে, ঝুড়ি ভরা কামরাঙ্গা
শাহেদ মুগ্ধ চোখে কামরাঙার দিকে তাকিয়ে রইলেন
দরদাম না করেই বেছে বেছে এক ডজন কিনে নিলেন
শাহেদ রিকশা নিল, নীলা খুব কামরাঙা পছন্দ করে
শহরের মানুষেরা কামরাঙা খুব একটা পছন্দ করে না
তারা খাবে আপেল, আনার আর কমলা অথবা মাল্টা
নীলা এক কামড় দিয়েই বলল, হায় খোদা ভীষণ টক
শাহেদ বলল, তবু তো দেশী ফল কিছুটা টক তো হবেই
নীলা বলল, এই ফল কি রান্না করে খাওয়া যায়?
এই কথায় শাহেদ বেশ দুঃখ পেল, তবু বলল-
একটু লবন নিয়ে নাও, তখন বেশ লাগবে খেতে
অদ্ভুত এক উত্তেজনা বোধ করে শাহেদ নীলার জন্য
শাহেদের মনে পড়লো, তাদের পাশের বাসায় বিশাল
দু'টো কামরাঙা গাছ ছিল। কি মিষ্টি স্বাদ! টিনের চাল
বেয়ে গাছে উঠে ইচ্ছে মতোন চুরি করতো কামরাঙা
মা বলতেন, চুরি করে কামরাঙা খেলে জ্বর হয় জানিস!
(কবিতার মতোন করে কিছু একটা লিখতে চেষ্টা করেছি। জানি কবিতার 'ক'ও হয়নি। আসলে প্রচন্ড রোদ। বাসে করে উত্তরা যাচ্ছি। জানালা ভরে গায়ে রোদ লাগছে। আহ রোদের কি তাপ! যেন চামড়া পুড়ে যাচ্ছে। রোদের তাপ থেকে বাঁচার জন্য মোবাইলে এ কবিতাটা লিখে ফেললাম।)
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:১২