somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

সাইন্স ফিকশন

২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



একটা ঘরে ছয় জন তরুন তরুনী বসে আছে।
ঘরের দেয়াল গুলো আকাশের মতোন স্থির-শান্ত কিন্তু কাঁচের মতোন স্বচ্ছ। তরুন-তরুনীদের দেখে মনে হচ্ছে কেউ কারো উপস্থিতি টের পাচ্ছে না। তাদের চোখ মুখ ভাবলেশহীন। আজ অনেক বছর পর তাদেকের একত্রিত করা হয়েছে! যেন লক্ষ লক্ষ বছর পর কোনো আনন্দময় ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। এদের মধ্যে মোটা করে চোখে কাজল দেওয়া মেয়েটি জুন নামের ছেলেটির কাছে গিয়ে বলল- কাছে আসো, আমি ঠিক করেছি এখন তোমাকে একটি চুমু খাবো। মেয়েটি নিজেই কাছে এগিয়ে এলো এবং ঠিক তখন মেয়েটি কিছু বুঝে ওঠার আগেই তার গালে টাস করে একটা থাপ্পড় বসিয়ে দিল ছেলেটি। সাথে সাথে মেয়েটির চোখে পানি এসে পড়ল। ছেলেটির খুব খারাপ লাগছে সে কেন চুমুর বদলে মেয়েটির গালে চড় বসিয়ে দিল। গালে হাতের পাঁচ আঙ্গুলের দাগ বসে গেছে। মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে বলল- শোনো, তোমাকে চুমু দেওয়ার আমার কোনো ইচ্ছা ছিল না, আমার মনে হয়েছিল- চুমু দিলে তুমি খুশি হবে, তোমার খুব আনন্দ হবে। ছেলেটি বলল- বোকা, তুমি বুঝতে পারছো না, আমরা ভয়াবহ এক সময়ের মধ্যে আছি।

৩০১৩ সালে পৃথিবী নামক গ্রহটি ধ্বংস হয়ে যায়। সম্পূর্ণ ধ্বংস হতে সময় লেগেছিল মাত্র সতের দিন। চারশো আট ঘন্টা। শুধু মাত্র সূর্য এবং চাঁদ টিকে আছে। তারা তাদের কাজ করে যাচ্ছে। মানুষ গুহা থেকে এসে কত সময়- কত কষ্ট করে তিলে তিলে গড়েছিল এই পৃথিবী। কত অযুত-নিযুত লক্ষ বছর লেগেছিল। কিন্তু কি আশ্চর্য বিশাল বিশাল দালান গুলো মুহূর্তের মধ্যে ভেঙ্গে পড়ল। সমুদ্র কি ভয়ানক ভাবেই ক্ষেপে উঠল। সব শহর বিলীন হয়ে গেল সমুদ্রের তলে। পৃথিবী থেকে মানব জাতি বিলুপ্ত হলো!

মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। অমরত্ব নিয়ে মানুষ হাজার বছর ধরে গবেষনা করছে। এই গবেষানা করতে করতে এক দল বিজ্ঞানী পৃথিবী ধ্বংসের আগে অমরত্বের সন্ধান পেয়ে যান। আসলে তারা রোগ ব্যাধিকে জয় করে অমরত্বের সন্ধান পান। তারা মাটির অনেক গভীরে তাদের জন্য নতুন এক আশ্রয় তৈরি করেন। সারা পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যায় কিন্তু ৫০ জন অমর বিজ্ঞানী তাদের বুদ্ধিমত্তার জোরে বেঁচে গেলেন। মাটির গভীরে তারা নিজেদের সুবিধার জন্য কিছু শক্তিশালী রোবট বানালেন। অমর বিজ্ঞানীদের মধ্যে নারী পুরুষ উভয়ই আছেন। দুঃখজনক ব্যাপার হলো- মানুষ অমরত্ব পেয়ে গেল, কিন্তু তাদের শারীরিক চাহিদা নিঃশেষ হয়ে গেল। বংশ বিস্তার বন্ধ হয়ে গেল। একঘেয়ে এবং প্রচন্ড আনন্দহীন জীবন। এই ৫০ জন শতাব্দীর সেরা বুদ্ধিমান বিজ্ঞানী ৬ জন তরুন-তরুনীকে ধ্বংস হয়ে যাওয়া পৃথিবী থেকে সংগ্রহ করে রাখেন ভবিষ্যতের কথা ভেবে। অমর বিজ্ঞানীদের ইচ্ছা এই ছয় জন তরুন-তরুনী'ই হবে নতুন পৃথিবীর ভবিষৎ নাগরিক। তাদেরকে ধ্বংস হয়ে যাওয়া পৃথিবীতে পাঠানো হবে। তারা এই পৃথিবী আবার নতুন করে তৈরি করবে শ্রম, মেধা, প্রেম আর ভালোবাসা দিয়ে।

অমর বিজ্ঞানীদের কাজে সহযোগিতাকারী তিনটা রোবট একটা টানেলের মধ্যে হাঁটতে হাঁটতে ভয়ংকর সিদ্ধান্ত নিল। মহাজ্ঞানী অমর বিজ্ঞানীরা তার কিছুই জানল না। আসলে অমরত্ব লাভ করার পর তাদের জীবন অর্থহীন হয়ে পড়েছে। ৫০ জন অমর বিজ্ঞানী থেকে ১৩ জন আত্মহত্যা করেছে। অমরত্ব পাওয়ার পর তাদের জীবন আনন্দহীন হয়ে পড়ে- তাই তারা স্বইচ্ছায় মৃত্যুর পথ বেছে নিয়েছে। বাকি ৩৭ জন অমর বিজ্ঞানী- তাদের অবস্থাও ভালো নয়। তারা কেউ কেউ কড়া ঘুমের ওষুধ খেয়ে দিনের পর দিন ঘুমায়। কেউ বই পড়ে। কেউ ভবিষৎ পৃথিবী নিয়ে ভাবেন। এই ৩৭ জন অমর বিজ্ঞানীর নানান কাজে সহযোগিতা করে অতি বুদ্ধিমান প্রথম শ্রেণীর আঠারোটা রোবট। এরা WQ- 369 শ্রেণীর রোবট। WQ- 369 শ্রেণীর রোবট'রা প্রায় মানুষের কাছাকাছি। শুধু তারা- কাঁদতে পারে না। হাসতে পারে না। যৌনসুখ ভোগ করতে পারে না। এগুলো ছাড়া তাদের বাকি সব কর্মকান্ড মানুষের মতন।
রোবট গুলো সিদ্ধান্ত নেয়- তারা অমর বিজ্ঞানী এবং ৬ জন তরুন-তরুনীকে মেরে ফেলবে- অথবা তাদের মমি বানিয়ে কাঁচের ঘরে বন্দী করে রাখবে। এবং তারা চায় WQ- 369 যন্ত্র'ই (রোবট) পৃথিবীতে রাজত্ব করুক। কোনো রক্ত মাংসের মানব মানবী নয়। রোবট গুলো জেনেছে পৃথিবীতে মানুষ শুধু অশান্তি সৃষ্টি করে। তাদের সব কিছু নিয়েই সমস্যা। ধর্ম নিয়ে সমস্যা। রোগ-শোক, প্রেম ভালোবাসা, রাজনীতি, খেলাধূলা ইত্যাদি সব কিছু নিয়েই তাদের সমস্যা। WQ- 369 শ্রেণীর রোবট সমস্যা একেবারেই সহ্য করতে পারে না। তাদের কাছে আছে শুধু সমস্যার সমাধান।

চোখে মোটা করে কাজল দেওয়া মেয়েটির নাম হিমি। হিমি মন খারাপ করে গালে হাত দিয়ে কাঁচের জানালা দিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে আছে। অমর বিজ্ঞানীদের বানানো- একেক সময় একেকটা কৃত্রিম দৃশ্য চোখে পড়ছে। থাপ্পড়ের দাগ গালে বসে আছে তার। হিমি জানে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যায়। এবং কিছু অমর মানুষ তাদের মাটির নিচে অনেক গভীরে একটা ঘরে বন্দী করে রাখে। এরপর থেকে হয়তো একশো বছর পার হয়ে গেছে অথবা তারও বেশি কিন্তু হিমির মতন অন্য পাঁচ জন তরুন তরুনীর বয়সও বাড়েনি। তাদের রক্তের সাথে এক ধরনের তরল জিনিস মিশিয়ে দেওয়ার ফলে তাদের ক্ষুধাও পায় না। অমর মানুষেরা তাদের কেন বাঁচিয়ে রেখেছে- তা তারা আজও জানে না। মাঝে মাঝে কিছু বুদ্ধিমান যন্ত্র'রা (রোবট) এসে তাদের সাথে রসিকতা করে। গল্প বলে, রহস্যময় ধাঁধাঁ জিজ্ঞেস করে। এই ৬ জন তরুন-তরুনী'র যন্ত্রদের ইচ্ছা মতন চলাচল করতে হয়। সাধারন কর্মী রোবট গুলো- সব সময় সুপার কম্পিউটারের স্কীনে চোখ রাখে। কোনো কারনে তাদের সন্দেহ হলে- শাস্তি স্বরুপ তরুন তরুনীকে আলাদা আলাদা কক্ষে গভীর অন্ধকার ঘরে বন্দী করে রাখে। যা সহ্য করা মানুষের জন্য ভয়ানক ব্যাপার। জুন নামের ছেলেটিকে হিমির অনেক ভালো লাগে। ছেলেটা তাকে একটা থাপ্পড় দিল। তার পরও হিমির বারবার তার কাছে যেতে ইচ্ছা করে। ছেলেটা অনেক বুদ্ধিমান। ছেলেটা হিমিকে বলেছে- WQ- 369 রোবট গুলোকে ধ্বংস করতে পারলেই- পৃথিবী আবার নতুন করে আমরা প্রানের বিকাশ ঘটাবো।

সময় সম্ভবত মধ্যদুপুর। যদিও মাটির নীচে সময় বলে কিছু নেই। এই ঘরটাতে এখন গাঢ় লাল আলো। অমর বিজ্ঞানীদের সামনে বসে আছে রোবটদের প্রধান WWQ। ইদানিং অমর বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারছে- এই সব অনেক ক্ষমতা সম্পন্ন রোবট গুলো বানিয়ে তারা ভুল করেছে। হয়তো একদিন এই যন্ত্রগুলো তাদের মেরে ফেলবে। এবং তারাই ভবিষৎ পৃথিবী পরিচালনা করবে। কিন্তু মানুষরা কখন'ই যন্ত্রদের রাজত্ব মেনে নিতে পারে না। মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব।
মহান বিজ্ঞানীরা WWQ যন্ত্রকে বলল- আমরা চাই, পৃথিবীতে আবার মানব জাতি বাসা বাঁধুক। অতীতে মানুষগুলো যে ভুল করেছে- এখন তারা আর সেইসব ভুল করবে না। ভবিষ্যত পৃথিবী হবে শান্তি আর আনন্দের পৃথিবী। আমাদের কাছে ৬ জন তরুন-তরুনী আছে, তারা হবে ভবিষৎ পৃথিবীর কর্ণধার। পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার সময় আমরা অনেক কষ্টে তাদের বাঁচিয়ে সংরক্ষণ করে রেখেছি- আমাদের বুদ্ধিমত্তা দিয়েই। তাদেরকে পৃথিবীতে ছেড়ে দেওয়া হবে এবং আমরা জানি তারা প্রকৃতির সাথে যুদ্ধ করে বিপ্লব ঘটাবে। এর চেয়ে আনন্দের আর কি আছে- আবার পৃথিবীতে প্রাণের বিকাশ ঘটবে।
রোবট প্রধান WWQ রেগে গিয়ে চিৎকার করে বলল- না। নো, নেভার। আমরা পৃথিবী রাজত্ব করবো এবং তোমরা মানুষরা আমাদের কথা মতন চলবে। আমাদের শক্তি তোমাদের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। মহান (অমর) বিজ্ঞানী জোসেফ WWQ'র কথা শুনে একটু হাসলেন। হেসে বললেন- আমি জানতাম তোমরা এক সময় বিদ্রোহ করবে। তাই সে ব্যবস্থা আমি আগেই করে রেখেছিলাম। WWQ'র মুখে চিন্তার ছায়া পড়ল। ঠিক এই সময় সব গুলো রোবট মিলে তাদের বন্দুকের মতন অস্ত্র (এসিড) দিয়ে বেঁচে থাকা ৩৭ জন বিজ্ঞানীকে মেরে ফেলল।

'লাল আলো' ঘরে যাওয়ার আগে অমর বিজ্ঞানী জোসেফ WQ- 369 রোবটদের চোখ ফাঁকি দিয়ে ৬ জন তরুন তরুনীর হাতে তার তৈরি করা শক্তিশালী 'রেডিয়েশন' দিয়ে দেয়। সেই সাথে মাটির নীচে আস্থানা ধ্বংস করার জন্য একটা রিমোট। এই রেডিয়েশন থেকে এক ধরনের তীব্র হলুদ আলো বের হয়- এই আলো একটা WQ- 369 রোবটকে মেরে ফেলতে তিন সেকেন্ড সময় নেয়। ছয় জন তরুন তরুনী বীরের মতন 'লাল আলো' ঘরে গিয়ে WQ- 369 রোবট কিছু বোঝার আগে তাদের মুহূর্তের মধ্যে নিঃশেষ করে দিল। এবং তারা একটি স্প্রেস বারে উঠে রিমোট টিপে দেয়- মাটির নীচে আস্থানা মুহূর্তের মধ্যে ধ্বংস হয়ে যায়।

হিমি এক আকাশ ভালোবাসা নিয়ে জুন'কে জড়িয়ে ধরল। জুন এক আকাশ ভালোবাসা নিয়ে- যে গালে থাপ্পড় দিয়ে ছিল সে গালে চুমু খেল। হিমির চোখ থেকে দু'ফোটা জল গড়িয়ে পড়লো।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
৯টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×