somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজনীতি
২০০৬ এর ২৮ অক্টোবর ঢাকার রাজপথে হাসিনার দ্বারা লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার ফাসি চাই।২২৮ অক্টোবর রাজপথে হাসিনার দ্বারা লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার ফাসি চাই।

সবার উপরে ডিজিটাল সত্য তাহার উপরে নাইরে নাই! সেনা মারো বিডিআর মারো! সোনার বাংলাদেশ গড়! বিডিআর হত্যাকান্ড এখন ফ্রিজের ডিপ এ সর্ব নিম্ন স্তরে ! সবাই জয়ধ্বনি কর।

০৫ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পিলখানা হত্যাকান্ডের তদন্ত এবং তার ভয়াবহতা যেন সমাজ থেকে ক্রমেই ফিকে করে দেয়া হচ্ছে। সরকারের তরফ থেকে যুক্তি হতে পারে যে, তদন্ত তো চলছেই। সেটাই তো সরকারের একমাত্র সমস্যা নয়। আরো বহুবিধ সমস্যা সরকারের সামনে রয়েছে। আওয়ামী লীগের আন্দোলনের ফসল তত্ত্বাবধায়ক সরকার। বিগত দুই বছরে তাদের অদূরদর্শী, অপ ও স্বৈরাচারী শাসনের ফলে সমাজে সমস্যার পাহাড় গড়ে তুলেছে। কিন্তু না তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে আওয়ামী লীগ বিবেচনা করছে নিষ্পাপ শিশুর মতো। কেননা তারা প্রশাসনিক কূটচালের মাধ্যমে অপ ও স্বৈরশাসন চালিয়ে নির্বাচন কমিশনের সাথে গাঁট ছড়া বেঁধে ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে অবিশ্বাস্য ও অকল্পনীয় এক নির্বাচনী বিজয় এনে দিয়েছে। আর এ বিজয় সম্পর্কে আওয়ামী লীগের মহাজোট শরীক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ যোগ করেছেন নতুন আর এক উপসর্গ। তিনি বলেছেন, এই নির্বাচনে যদি সামরিক বাহিনী সহযোগিতা না করতো, তাহলে আওয়ামী লীগ সারাজীবনেও আর কোনোদিন ক্ষমতায় আসতে পারতো না। আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসার এই ত্রহস্পর্শ দারুণ রহস্যময় কিন্তু ক্ষমতায় আসার ছয় সপ্তাহের মধ্যেই ২৫শে ফেব্রুয়ারী পিলখানায় ঘটে গেল বাংলাদেশের ইতিহাসের এক মর্মান্তিক ও নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ। সেখানে বিডিআর বিদ্রোহীরা এক বিশাল দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে একযোগে হত্যা করল অর্ধশতাধিক সেনা কর্মকর্তাকে। কিন্তু এ বিষয়ে ব্যবস্খা গ্রহণে সিদ্ধান্তহীনতা ও দীর্ঘসূত্রিতার কারণে নির্বিঘেí বিডিআর বিদ্রোহীরা তালিকা ধরে ধরে সেনাকর্মকর্তাদের খুঁজে বের করে নৃশংস কায়দায় হত্যা করেছে। যখন এই হত্যাযজ্ঞ চলছিল তখন ট্রেড ইউনিয়ন কায়দায় সরকারের মন্ত্রী এমপিরা হত্যাকারীদের সঙ্গে একের পর এক বৈঠক করেছেন। এই ঘাতকরা আলোচনার অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে নিজেদের নাম ঠিকানা লিপিবদ্ধ না করেই সর্বোচ্চ নিরাপত্তা জোন, রেড ব্লকে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেছে। সে বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী তাদের সাধারণ ক্ষমার ঘোষণা দিয়েছেন। এই ঘোষণা শেষে তারা আবারও পিলখানার বদ্ধভূমিতে ফেরত গেছে এবং অভিযোগ আছে যে, তারা ফিরে গিয়ে বিভিন্ন স্খানে আত্মগোপন করে থাকা সেনাকর্মকর্তাদের খুঁজে খুঁজে বের করে হত্যা করেছে।
বিডিআর ঘাতকদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার আগেই তাদের সঙ্গে আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী কী শর্ত দিয়েছিলেন কিংবা তারা কাদের হত্যা করেছে এবং তখনও যারা জীবিত ছিলেন তাদের নিরাপত্তার ব্যাপারে কি আলোচনা হয়েছিল এর কোন কথাই সাধারণ মানুষ জানতে পারে নি। বিডিআর-এর ঘাতকেরা প্রায় সকল কর্মকর্তাকে হত্যা করে গণকবর খুঁড়ে তাদের মাটি চাপা দিয়েছে। তার ওপর এমনভাবে ঘাস খড় বিছিয়ে দিয়েছে যে, যেন সেটা যে গণকবর তা কিছুতেই বোঝা না যায়। অনেক লাশ তারা সুয়ারেজ লাইনে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। এর মধ্যে বিডিআরের ঘাতকদের জনসাধারণের সঙ্গে মিশে গিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ কর্মীরা মিছিল নিয়ে এসেছে। সে মিছিলে শরীক হয়ে পালিয়ে গেছে শত শত বিডিআর জওয়ান। এর মধ্যে আরও এক রহস্যময় ঘটনা ঘটিয়ে দিয়েছিলেন ধানমন্ডি-হাজারীবাগ এলাকা থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস। বিকেল সাড়ে তিনটা চারটা থেকেই হঠাৎ করেই টেলিভিশন স্ক্রিনে ভেসে এলো তাপসের ঘোষণা। বিডিআর সদর দফতর পিলখানার চারদিকে তিন কিলোমিটারের মধ্যে যারা বসবাস করেন, তারা যেন অতিদ্রুত ঘরবাড়ি ছেড়ে দিয়ে নিরাপদ আশ্রয় চলে যায়। তখন আর সেনাবাহিনীর বিডিআর সদরদপ্তরে হানা দেয়ার মতো কোনো পরিবেশও ছিল না, অর্থও ছিলো না। কারণ ততক্ষণে প্রধানমন্ত্রী বিডিআর ঘাতকদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে এবং তাদের অস্ত্র সমর্পণের জন্য প্রস্তুত থাকার কথা। পিলখানার তিন কিলোমিটার এলাকা থেকে সকল মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যাওয়ার নির্দেশ বা আহবান জানানোর কোনো কর্তৃত্ব ঐ এমপির ছিল না। এ রকম আহবান জানাতে পারতেন পুলিশ কর্তৃপক্ষ কিংবা প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ। তারা কেউই এ ধরনের কোনো আহবান জানাননি। টেলিভিশন সাংবাদিকরা তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। কিন্তু তারা কেউ এর দায়িত্ব নেন নি। হাজারে হাজারে মানুষ মূল্যবান জিনিসপত্র ও শিশু সন্তানকে কোলে নিয়ে রাস্তায় ছুটে বেরিয়ে এসেছে। রিকশা নেই, ভ্যান নেই, অন্য কোন যানবাহন নেই, তারা কেবলই ছুটেছেন নিরাপদ আশ্রয়ের সìধানে। আজ পর্যন্ত না ব্যারিস্টার তাপস, না সরকার কেউই এই রহস্যজনক ঘোষণার কোন ব্যাখ্যা দেন নি। তবে কি ঘাতক বিডিআর সদস্যদের পালিয়ে যাওয়ার সুবিধার জন্যেই ব্যারিস্টার তাপস অমন এখতিয়ার বহির্ভূত ঘোষণা প্রচার করছিলেন। সঙ্গতকারণেই সাধারণ মানুষের মনে এসব প্রশ্ন উঠবে, হয় সরকারকে এর জবাব দিতে হবে অথবা সাধারণ মানুষের মনে ঐ সংশয়ই বদ্ধমূল রূপ নেবে।
পিলখানায় সেনা কর্মকর্তাদের ওপর পরিচালিত এই হত্যাযজ্ঞের তদন্তের ব্যাপারে সরকার আজ পর্যন্ত কোনরূপ স্বচ্ছতার পরিচয় দিতে পারে নি। বরং এই হত্যাকান্ড থেকে মানুষের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য একের পর এক নতুন নতুন ইস্যু তুলে জনগণকে বিভ্রান্ত করাই চেষ্টা করেছে। প্রথমেই তদন্ত শুরু হওয়ার আগেই সরকারের তরফ থেকে ঘোষণা দিয়ে দেয়া হলো যে, পিলখানা হত্যাযজ্ঞের পিছনে ইসলামী জঙ্গিবাদিদের মদদ আছে। তথ্য প্রমাণ কোথায়? সে প্রমাণ খুঁজে পাওয়া গেল না, তখন সরকারের দায়িত্বশীল মন্ত্রীরা বলতে শুরু করলেন যে, এই হত্যাকান্ডের সাথে যেসব বিডিআর সদস্য জড়িত তারা সব জোট সরকারের আমলে চাকরি পেয়েছে। জোট সরকার বেছে বেছে ইসলামী জঙ্গিদের বিডিআর-এ ঢুকিয়েছে। তদন্ত কর্মকর্তারা বললেন, এদের কারোই অতীত ইতিহাস ঘেঁটে জঙ্গিবাদের সঙ্গে কোন সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। তাছাড়া এসব বাহিনীতে নির্বাচন প্রক্রিয়াও অন্তর্ভুক্তিকরণ এমন গোয়েন্দা তৎপরতার মাধ্যমে করা হয় যে, তাতে ঐ ধরনের কারো বিডিআর বাহিনীতে যোগ দেয়া সম্ভব নয়। ফলে সে বেলুনও চুপসে গেল। তখন বলা হলো, বিডিআর হত্যাকান্ডের সময় বেগম খালেদা জিয়া তার বাড়ি থেকে কালো এক গাড়িতে করে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। অর্থাৎ এখানে প্রচ্ছন্নভাবে ইঙ্গিত করার চেষ্টা ছিল যে, এই হত্যাকান্ডের সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ারও কোন না কোন সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বললেন যে, বেগম খালেদা জিয়াকে ফোন করে তার বাসায় পাওয়া যায়নি। এই অভিযোগের পর বেগম খালেদা জিয়া জানালেন যে, ঘটনার দিন তিনি বাড়িতেই ছিলেন। কেউ তাকে ফোন করে নি। তবে তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে, পার্লামেন্টে তার অফিসে খবর দিলেও তিনি সে খবর পেতেন। ঘটনার দিন তিনি বাড়িতেই ছিলেন। তার কোনো কালো গাড়ি নেই এবং কালো গাড়িতে করে তিনি কোথাও যানও নি। উল্লেখ্য, ১৯৮১ সালের ৩০ শে মে জিয়াউর রহমানের হত্যাকান্ডের দিন ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্খান করছিলেন শেখ হাসিনা।
এসব যখন টিকলো না তখন সরকার জোরোশোরে এক আন্দোলন শুরু করলো। সেটা হলো যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীরা ১৯৭৪ সালের চুক্তি মোতাবেক শেখ মুজিবের শাসনকালেই ক্ষমা পেয়ে পাকিস্তান চলে গিয়েছিল। শেখ মুজিবই যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগীদের বিচারের জন্য প্রণয়ন করেছিলেন দালাল আইন। সে আইনে লক্ষাধিক লোককে আটক করা হলেও বিচার করা হয়েছিল সাতশ’ জনের। সেই বিচারে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজাও হয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৩ সালে শেখ মুজিবই জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন। ঐ সাধারণ ক্ষমায় সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা জেল থেকে বেরিয়ে এসেছিল। হত্যা, ধর্ষণ, লুঠেরা ও অগ্নিসংযোগকারীরা ঐ সাধারণ ক্ষমার আওতাভুক্ত ছিলেন না। তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের দ্বার উন্মোচিত ছিল। কিন্তু পরবর্তী দুই বছর এক মাসেও ঐ আইনে সারা দেশে একটি মামলাও দায়ের না হওয়ায় ১৯৭৬ সালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দালাল আইন রদ করেছিলেন।
এখন তাহলে বিচার করার জন্য যুদ্ধাপরাধী কোথায় পাবেন? সরকার বলছে, চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে। আর হাজার হাজার যুদ্ধাপরাধী নয়, কিছু সংখ্যক যুদ্ধপরাধীর বিচার করা হবে। তার জন্য সরকার একটা সাজসাজ রব ফেলে দিয়েছে। কিন্তু কে এই চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী সে কথা সরকারের তরফ থেকে কখনো জানানো হয়নি। সরকার বলছে, এর জন্য একটি আইনজীবী প্যানেল গঠিত হবে। তাও এখন পর্যন্ত সম্পন্ন হয় নি। যুদ্ধাপরাধী চিহ্নিত হয় নি, আদালত নির্ধারিত হয়নি, আইনজীবী নির্বাচন হয়নি, কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে। যেন পিলখানার ঘটনার চেয়েও অনেক বেশি জরুরী এই হাওয়াই যুদ্ধাপরাধীর বিচার।
এর মধ্যে নতুন ইস্যু নিয়ে আসা হয়েছে কওমী মাদরাসা। সরকারের আইনমন্ত্রী বলেছেন, কওমী মাদরাসাগুলো জঙ্গিবাদের প্রজননক্ষেত্র। এ নিয়ে সারাদেশে এখন তীব্র প্রতিবাদের ঝড়। অর্থাৎ এই সমস্ত ইস্যু তুলে সমাজকে নানাভাবে বিভক্ত রেখে পিলখানা হত্যাকান্ডকে জনমন থেকে খানিকটা দূরেই রাখতে চাইছে সরকার। তার উপর কোনো রকম জানান না দিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শিবশংকর মেনন বাংলাদেশ সফর করে প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে একান্ত আলোচনা করে গেছেন। তিনি কি আলোচনা করেছেন, সেটি সরকারীভাবে প্রকাশিত না হওয়ায় তা নানা জল্পনার জন্ম দিয়েছে। শিবশংকর নাকি বাংলাদেশ সরকারকে বলে গেছেন যে, সরকার যেন দক্ষিণ তালপট্টির ব্যাপারে জাতিসংঘে নিজেদের দাবি উথাপন না করে, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ভারতের তেল-গ্যাস অনুসìধানে সহায়তা করে এবং পিলখানা হত্যাকান্ডের তদন্ত রিপোর্ট সতর্কতার সঙ্গে প্রকাশ করে। সরকার অবশ্য আগে থেকেই সতর্ক আছে। আর সে কারণেই বাণিজ্যমন্ত্রী লে. ক. (অব) ফারুক খানকে সকল তদন্ত কমিটির সমন্বয়কারী নিয়োগ করেছে, যাতে এই তদন্তের ফলাফল সরকার যা চায় তার বাইরে কিছুই বেরিয়ে আসতে না পারে।
তবে সরকারের সামনে সবচাইতে বড় সমস্যা গ্যাস বিদ্যুৎ পানি নয়, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি নয়, বিশ্বাবিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রলীগের হানাহানি নয়, দেশব্যাপী টেন্ডারবাজির ঘটনাবলী নয়, তালপট্টি, তেল-গ্যাস নয়, গঙ্গার পানি প্রবাহ নয়, সীমান্তে ভারতীয় নরহত্যা নয়। তারচেয়েও বড় সমস্যা ১৯৮১ সালে দেয়া ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে বেগম খালেদা জিয়াকে উচ্ছেদ করা। খালেদা জিয়াকে সেনানিবাসের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করতে পারলে এক ফুৎকারে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। বেরিয়ে আসবে পিলখানা হত্যাযজ্ঞের আসল রহস্য। সব ল্যাঠা চুকে গেল!


১০টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসের নায়িকাকে একদিন দেখতে গেলাম

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৫

যে মেয়েকে নিয়ে ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসটি লিখেছিলাম, তার নাম ভুলে গেছি। এ গল্প শেষ করার আগে তার নাম মনে পড়বে কিনা জানি না। গল্পের খাতিরে ওর নাম ‘অ’ ধরে নিচ্ছি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

×