somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সত্যকা
রাজু আহমেদ । এক গ্রাম্য বালক । অনেকটা বোকা প্রকৃতির । দুঃখ ছুঁয়ে দেখতে পারি নি ,তবে জীবনের সকল ক্ষেত্রে অনুভব করেছি । সবাইকে প্রচন্ড ভালবাসি কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে প্রকাশ করতে পারি না । বাবা এবং মাকে নিয়েই আমার ছোট্ট একটা পৃথিবী ।

বিভ্রাট ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত

২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পহেলা নভেম্বর-’১৪ রোজ শনিবার দেশব্যাপী ঘটে গেল বিদ্যুতের মহা বিভ্রাট । বেলা ১১ ঘটিকার কিছু পর থেকে বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ল সারা দেশ । সকল প্রকার ডিশ এ্যান্টেনার সংযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ার বিদ্যুত বিভ্রাটের প্রকৃত খবরও জানা যাচ্ছিল না । একটির পর একটি সন্দেহ কেবল দাঁনা বাঁধছিল । শুধু মোবাইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করে জানা যাচ্ছিল কোথাও বিদ্যুত নাই । অপেক্ষার পর অপেক্ষা । দুপুর গড়িয়ে বিকেল । বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা । তবুও বিদ্যুত আসার নাম নাই । অবশেষে জানা গেল বিদ্যুতের গ্রিডে সমস্যার কারণে এ সমস্যার সৃষ্টি । তারপরেও কেউ সঠিক তথ্য দিতে পারছিল না আসল কারণ সম্পর্কে । বিভিন্ন সন্দেহ এবং সংশয় নাগরিক আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল । অন্যদিকে জন জীবনে নেমে এসেছিল চরম দুর্গতি । পানির সমস্যাই মারাত্মক আকার ধারণ করেছিল । কোথায় পানি পাওয়া যাবে সে আতঙ্কে নগরের মানুষ দিক-বিদিক ছুটছিল । তাদের ছুটাছুটি দেখে চোখের সামনে ভেসে উঠছিল সেই স্মৃতির বিজড়িত মর্মন্তুদ কারবালার দ্বিতীয় পর্ব । যেদিন এক ফোঁটা পানির জন্য ইমাম হোসেনের সাথীরা প্রাণপণ চেষ্টা করছিল কিন্তু পায়নি । পহেলা নভেম্বর কি যে জনদূর্ভোগ হয়েছিল তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন । মোবাইল নেটওয়ার্ক ক্রমে দূর্বল হয়ে পড়ছিল । সেদিনের যোগাযোগের একমাত্র সম্বল মোবাইলের চার্জও ফুড়িয়ে যাচ্ছিল । চার্জ যদিও থাকে তবে ব্যালেন্স শেষ । নেটওয়ার্কের সমস্যা তাই লোডও বন্ধ । মোবাইল কোম্পানির টাওয়ারগুলো বিদ্যুতের অভাবে ক্রমশ বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল । তাই মানুষের মনে জেগেছিল নানা প্রশ্ন; নানা শঙ্কা । পরবর্তীতে ঘটনা যা জানা গেল তা হল, প্রথমে ঘোড়াশাল বিদ্যুত কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যায় । পরে কাপ্তাই কেন্দ্র । বিদেশে থেকে আনা তদন্ত টিমের মাধ্যমে যদিও এখন দেশবাসী বিদ্যুত বিভ্রাটের কারণ জানতে পেরেছে তবে সেদিন মানুষ খুব চিন্তিত ও বিচলিত ছিল । তবে সেই একদিনেই প্রমান হয়েছে, বিদ্যুত বিহীন আমরা কতটা অসহায় । বিদ্যুত বিভ্রাটে ডিজিটাল বাংলাদেশ এনালগ বানাতে খুব বেশি সময় নেয়নি । পহেলা নভেম্বর সারা দেশ পরিণত হয়েছিল এনালগ বাংলাদেশে । মানুষ খুঁজছে চাপকল কিংবা পুকুর । মোমবাতি কিংবা হারিকেন । দিনের আলোতেও যেন দেশ অন্ধকার লাগছিল । এসি, ফ্রিজ, ফটোকপি আর কম্পিউটারের সবগুলোই নিষ্ক্রিয় । বিদ্যুতের অভাবে প্রায পঙ্গু হতে বসেছিল বাংলাদেশ । এখানেই শঙ্কা । বাংলাদেশকে অকেজো করা কত সহজ ! মাত্র দুটি বিদ্যুত কেন্দ্রে সমস্যা দেখা দেয়ায় সারা দেশের চেহার বদলে গেল । এ যেন এক অচেনা বাংলাদেশ । এ ঘটনার পর অনলাইন মিডিয়া আর ফেসবুকে সবাই নানমূখী মত দিয়েছে । বিদ্যুত সেক্টরে দায়িত্বরত ব্যক্তিদের অগোচরে যত ভাষা আর ভঙ্গিমা ব্যবহার হয়েছে তা যদি কর্তৃপক্ষের চোখ কিংবা কান পর‌্যন্ত পৌঁছত তবে হয়ত লঙ্কাকান্ড ঘটে যেত । সমালোচকরা ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেশন নিয়েও কম কথা বলেনি । আমাদের দেশে বিদ্যুত বিভ্রাটের ঘটনা এটাই প্রথম নয় । ২০০৭ সালের ১৫ই নভেম্বর সিডরের সময় এমনভাবে একবার বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল গোটা দেশ । তবে সে সময়কার প্রেক্ষাপট আর পহেলা নভেম্বরের প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন । ১৫ই নভেম্বর বিদ্যুত বিভ্রাটের আলামত ছিল কিন্তু পহেলা নভেম্বরের সেরকম কিছুই ছিল না । না ছিল পূর্ব ঘোষণা কিংবা প্রাকৃতিক বিপরর‌্যয় । শুধু যে বাংলাদেশে এমন ঘটনা ঘটেছে তাও নয় । আমাদের প্রতিবেশি রাষ্ট্র ভারতেও এমন ঘটনা ঘটেছে । বিগত ৩১-০৭-২০১২ সালে ভারতের উত্তরাঞ্চল ও পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি গ্রিডে বিদ্যুত বিভ্রাটের কারণে দেশের প্রায় অর্ধেক অঞ্চল বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল দীর্ঘক্ষণ । উইকিপিডিয়ার তথ্য মতে, ভারতে ঐ বিদ্যুত বিপরর‌্য্যয় ছিল পৃথিবীর মাঝে সবচেয়ে বড় বিদ্যুত বিভ্রাট । যাতে প্রায় ৬৭০ মিলিয়ন মানুষ ভোগোন্তিতে পড়েছিল ।

পহেলা নভেম্বরের একদিনে বিদ্যুত বিভ্রাটে রাষ্ট্রের কতটাকা ক্ষতি হয়েছে তার নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান দেয়া সম্ভব নয় । তবে সবচেয়ে মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে উৎপাদনমূখী শিল্প খাতে । বিদ্যুতের অভাবে পণ্য উৎপাদন বন্ধ থাকায় একদিনে প্রায় ৪’শ কোটি টাকার আশঙ্কা করছেন উদ্যোক্তারা । ঐ দিন বিদ্যুতের অভাবে সারা দেশে লাখ লাখ শিল্প কারখানার চাকা বন্ধ ছিল । অনেক কারখানা জেনারেটর দিয়ে সচল রাখতে হয়েছে । এতে স্বাভাবিকভাবেই পণ্যের উৎপাদন খরচ ৩০ শতাংশ বেড়ে যায় । এই অতিরিক্ত খরচের পুরোটাই লোকসান হিসেবে উদ্যোক্তাদের ঘাড়ে যোগ হবে । চাঁদাবাজি, হরতাল, দুর্নীতি এবং আন্তর্জাতিক বাজারে নানা ধরনের বিধি-নিষেধের কারণে এমনিতেই উদ্যোক্তারা প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছেন না । তার উপর বিদ্যুত বিভ্রাট ‘মরার উপর খড়ার ঘাঁ’ হয়েই দেখা দিয়েছিল । এদিকে ছোট-বড় মিলিয়ে সারা দেশে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার পোশাক শিল্প রয়েছে । এ শিল্পে প্রায় ৩৫ লাখ শ্রমিক কাজ করছে । কিন্তু পহেলা নভেম্বর বিদ্যুত না থাকায় অধিকাংশ কারখানা বন্ধ ছিল । কিছু কারখানায় বিদ্যুতের বিকল্প পন্থা হিসেবে জেনারেটর দিয়ে সচল রাখার চেষ্টা করা হয় । কিন্তু টানা জেনারেটর দিয়ে উৎপাদন সচল রাখতে গিয়ে উদ্যোক্তাদের হিমশিম খেতে হয়েছে । ১২ ঘন্টার বেশি বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন থাকায় জেনারেটর দিয়ে ৪ ঘন্টার বেশি উৎপাদন সচল রাখা সম্ভব হয়নি । বিদ্যুত বিভ্রাটের কারণে বিপর‌্যয়ের মুখে পড়েছে রফতানিমুখী শিল্প খাতও । চলতি অর্থ বছরে রফতানি খাতের আয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৩২০ কোটি ডলার । ওই হিসাসে রফতানিমুখী শিল্প খাতের একদিনে আয় হচ্ছে ১১ কোটি ডলার । বিদ্যুত সরবরাহ বন্ধ থাকায় পহেলা নভেম্বর মাত্র একদিনে ১১ কোটি ডলারের পণ্য উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে । এতে বিদেশি ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহের সমস্যা হবে বলে মনে হয় । যার ফলশ্রুতিতে ক্রেতা হারানের শঙ্কা আবারও জোরদার হল ।

বিদ্যুত বিভ্রাটের ধাক্কার সামলে উঠতে না উঠতেই দেশবাসী শুনছে ২০১৫ সালের পহেলা জানুয়ারি থেকে সরকার বিদ্যুত ও গ্যাসের দাম বাড়াচ্ছে । এ লক্ষ্যে ডিসেম্বরে গণশুনানির আয়োজন করবে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) । যদিও গণশুনানির আয়োজন করার কথা বলা হচ্ছে তবে সেটা আনুষ্ঠানিকতা বহি অন্যকিছু নয় । সংস্থাটি ভর্তুকির পরিমাণ কমিয়ে আনার লক্ষ্যেই এ উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানিয়েছে । অক্টোবরে বিইআরসির কাছে ইউনিট প্রতি প্রায় ১৮ দশমিক ১৩ শতাংশ বা ৮১ পয়সা দরে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো প্রস্তাব দেয় বিদ্যুত উন্নয়ণ বোর্ড (পিডিবি) । উল্লেখ্য যে, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করে রেন্টাল ও কুইক রেন্টালের মাধ্যমে বিদ্যুত খাতে বিদ্যুত উৎপাদনের আমূল পরিবর্তন এনেছে বলে দাবী করে । তাদের দাবী অনুযায়ী, সামান্য সময়ের মধ্যে তারা জাতীয় গ্রীডে ৩৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুত যোগ করতে সক্ষময় হয়েছে । দেশের মানুষ এ খবর শুনে আশায় বুক বেঁধেছিল । জমিতে সেচের সমস্যা হবে না, কারখানার উৎপাদন বাড়বে । যার কারনে পূর্বের তুলনায় বৈদেশিক মুদ্রার প্রাপ্তিও বাড়বে । তবে আশার বানীর সম্পূর্ণ প্রতিফলন হয়নি । দৈনিক সমকালের সম্পাদকীয়তে বাংলাদেশের বিদ্যুত খাত নিয়ে একটি গবেষণামূলক নিবন্ধে সাংবাধিক মীর আব্দুল আলীম লিখেছিলেন, ‘সরকার বিদ্যুত উৎপাদনের নামে তরল জ্বালানি ভিত্তিক রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল প্লান্টগুলোর মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতির ওপর বার্ষিক ২০ হাজার কোটি টাকার ভর্তুকির দায় চাপিয়ে দিয়েছে । আগামী বছরের শুরুতে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি কার‌্যকরী করার পূর্বে সর্বশেষ বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করা হয়েছিল চলতি বছরের মার্চের শুরু থেকে । এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) তখন বিদ্যুতের দাম প্রায় ৭ শতাংশ (৬.৯৬%) বৃদ্ধি করেছিল । এর পূর্বেও বর্তমান সরকারের পূর্বের মেয়াদে আরও ৬ বার দাম বাড়িয়েছিল এবং প্রতিবারই বলেছিল পরবর্তীতে আর দাম বৃদ্ধি করা হবে না । বিদ্যুত খাতে এত বিল্পবের কথা ঘোষণা করা হলেও বাস্তবতা কোথায় ? বরং বিল্পরেব চেযে ঘাপলাই বেশি দৃশ্যমান হচ্ছে । বিদ্যুত উৎপাদন না করায় বর্তমান সরকার সবচেয়ে বেশি সমালোচনা করেছে ৮ম জাতীয় সংসদীয় সরকারের । অথচ তখনকার অবস্থা আর এখনকার অবস্থায় খুব বেশি তফাৎ আছে বলে মনে হয়না । বর্তমান সরকার সামিট গ্রুপ ও দলীয় ব্যবসায়ীদের দ্বারা কুইক রেন্টালের নামে হরিলুটের ব্যবস্থা করেছিল বলে দাবী উঠেছে । জরিপ বলছে, কুইক রেন্টালের কারণে বছরের দেশের ক্ষতি ৬ হাজার ৩০৫ কোটি টাকা । ২০০৯ থেকে ’১৪ সাল পর‌্যন্ত মাত্র পাঁচ বছরে শুধু কুইক রেন্টালে লাপাত্তা হয়েছে ৩১ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা । যা বিগত বিএনপি-জামাআত জোট সরকারের ৫ বছরের মোট বিদ্যুত বাজেটের আড়াই গুন বেশি । উল্লেখ্য, গত বিএনপি-জামাআত জোট সরকারের ৫ বছরের বিদ্যুতে মোট বাজেট ছিল ১৩ হাজার কোটি টাকা । যদিও মইন-ফখরুদ্দীন গংরা বিদ্যুতে ২০ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অপপ্রচার চালিয়েছিল । যেখানে মোট বাজেট ছিল ১৩ হাজার কোটি টাকা সেখানে ২০ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি হয় কেমনে ?

রাজু আহমেদ । কলাম লেখক ।
[email protected]
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×