somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গার্মেন্টস শ্রমিকের বেতন বৃদ্ধি তো পেলোঃ অতঃপর?

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হুম, শ্রমিকের প্রাণের দাবি আর প্রগতিশীল ও প্রতিক্রিয়াশীল মানুষেদের স্টাটাসের দাবি পূরণ তো হয়ে গেলো। নতুন গেজেট প্রকাশ হলো এবং শ্রমিকের বেতন বৃদ্ধি হয়ে গেলো। তারপর কি হলো? দেশের এই ক্রান্তি কালে আর “কা মো” (পুরা নাম উচ্চারনের সাহস নাই, কি সে আবার কি হয়!!!) এর আখেরী বিদায় এর এই সময়ে আবার এসে হাজির হলাম কচকচানি নিয়ে।
যা হোক, দেখা যাক কি হচ্ছে এখন চারিদিকে। আপনারা যে কেউ একবার ঘুরে আসতে পারেন যে কোন ভালো গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির সামনে থেকে। মাসের ১ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে সকাল ৮টার দিকে যাবেন। দেখতে পাবেন শত শত শ্রমিক ফ্যাক্টরির সামনে কি আশঙ্কা নিয়ে দাড়িয়ে আছে। আর ৮০ দশকের নাটক সিনেমার একটা পরিচিত সাইনবোর্ড অধিকাংশ ফ্যাক্টরির সামনে ঝুলে আছে “কর্ম খালি নাই”।আমার ৭ বছরের কর্ম জীবনে এই প্রথম এই সাইন বোর্ড-এর দেখা পেলাম। এই এক নিদারুণ অভিজ্ঞতা, ভালো তো, ভালো না?
দেখুন, কয়েকমাস আগেই কিন্তু মেশীন মোটামুটি চালাতে পারলে, মানে ৪০% দক্ষতা অর্জন আমি নিজেই অনেক হেল্পারকে অপারেটর করে নিয়েছি। ৩০০০ থেকে ৩৪০০ টাকা বেতন করতে কারো কাছে জবাবদিহি করতে হয়নি। কিন্তু এখন!!! দক্ষতা ন্যুনতম ৬০% না হলে অপারেটর করা হলে জবাব্ দিতে হবে। কারন ৩০০০ টাকা এখন ৫৩০০ টাকা। সাধারন একটা প্রসেস যেমন লেবেল টাক কিংবা মেক এর প্রসেস মুল্য ০.৪৪৫৭ টাকা। এক দিনে যদি একটা শার্ট ১২০০ পিছ তৈরী হয় এবং মাসে ২৬ দিন কাজ হয় তবে একজন প্রাথমিক পর্যায়ের অপারেটর যে লেবেল টাক দিচ্ছে তার প্রসেস কন্ট্রিবিউশন দাড়াচ্ছে (১২০০ * ২৬ * ০.৪৪৫৭)= ৯২৭১ টাকা। এখন তাকে দিতে হচ্ছে ন্যুনতম ৫৬৭৮ টাকা। এর সাথে হাজিরা বোনাস ৩০০ টাকা। তাহলে প্রতিষ্ঠানের মুল আয়-এ তার অবদান (৯২৭১-৫৯৭৮) = ৩২৯৩ টাকা। এখন একটা সহজ হিসাব, যেহেতু আমাদের দেশে ম্যান-মেশীন রেশিও মোটামুটি ১:২ বা তার উপরে। সেহেতু দেখা যাচ্ছে ঐ অপারেটর যদি তার বেতনের দ্বিগুন আয় না করে তবে সেটা কোম্পানির লস বয়ে আনছে। একটু ডিটেলস বিশ্লেষন করতে পারতাম, কিন্তু সেটা জরুরি মনে করছি না। কেউ আগ্রহী হলে সেটা আলাপ করা যাবে।
যা হোক, উপরোক্ত হিসাব অনুযায়ী এখন আর সাধারন এইসব কাজ পারলেই হেল্পারকে মেশিন অপারেটর করা যাচ্ছে না। আবার ন্যুনতম ৫৩০০ টাকা দিয়ে ম্যানেজমেন্ট শুধু মাত্র হেল্পারী করার জন্য শ্রমিক নিচ্ছে না। যার কারনে বেকারত্বের অশুভ থাবা দেখতে পাচ্ছি। ম্যানেজমেন্ট এখন দক্ষশ্রমিক-এর ব্যাপারেই বেশী আগ্রহী এবং একজনকে দিয়ে সাধারণ মানের কাজ একাধিক করানোর ব্যপারে তৎপর (ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার ভাই-বোন লোগ, রেডি তো?)
ম্যানেজমেন্ট ইতিমধ্যে কিন্তু কর্ম ঘন্টা কমানো শুরু করে দিয়েছে। অতিরিক্ত কর্ম ঘন্টা এখন ২ –এর স্থানে ১-এ কিংবা আরো কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করা শুরু হয়েছে। এর প্রভাব হয়তো শ্রমিকের উপর পড়বে না কিন্তু দেশের অর্থনীতির উপর পড়বে। দেশের মোট উৎপাদন কমবে। নুরু, ডিম আর মুরগির ভাবনা বাদ দিয়ে এদিকে নজর ফেরাও বাবা...
অদক্ষ শ্রমিক ছাটাই শুরু হয়ে যাবে অচিরেই। জানুয়ারী মাসেই শুরু হবে দেখে নিবেন। শুধু তাই না, কর্মচারির সংখ্যাও কমানো হবে। হয়তো বা শুরু হয়ে গেছে। Only the fittest of the fitest shall survive হ্যা বব মার্লের গানের লাইন। এটাই হবে এখন। এই সাইভাইভালে নির্দিষ্ট হারে মানুষের আয় বাড়লেও, কর্মহীন হবে অনেকেই হয়তো তারা-ই সংখ্যায় বেশি হবে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সেই আগুনে শুধু ঘি নয় খাটি অকটেন ঢালছে। খুশি হবেন জেনে, নিশ্চিত করা অর্ডারের ৩৫ শতাংশ ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে শুনেছি এবং আরো নাকি হবে। চোখ বন্ধ করে যদি পায়ের আঙুলের উপর ভর দিয়ে এককান বন্ধ করে আরেক কান আকাশের দিকে বাড়িয়ে দেন, তাইলে যে শব্দ শুনতে পাবেন, জেনে রাখুন সেটা কম্বোডিয়া মায়ানমার কিংবা এমন কিছু দেশের বগল বাজানোর শব্দ।
আসুন এবার একটা শুভঙ্করের ফাক থুক্কু ফাঁকির কথা শুনি। সরকার পক্ষ গেজেটে কেবল গ্রেডের কথা বলেছেন, বলেছেন বেতন গ্রেড অনুযায়ী হবে। আচ্ছা এই গ্রেড-এর বাস্তবিক প্রয়োগ সম্পর্ক্যে কেউ কি কিছু জানেন? শ্রমিকের দক্ষতার বিপরিতে গ্রেড নির্ধারনির কোন কথা কি কেউ বলেছে কখনো? উহু, কোথাও বলা নেই। কিছু মেশিন সম্পর্ক্যে কেকু কেকু করা হয়েছে কিন্তু ঐ পর্যন্ত। ফিড অব দ্য আর্ম, মাল্টিনিডেল টপ সেন্টার (কানসাই) এই টাইম মেশিন এর প্রতি একটু নজর দেয়া হয়েছে। কিন্তু আমার সন্মানিত জ্ঞানী ঐ গেজেট প্রণেতারা জানেন না যে মেশীনের নাম জটিল হলেই কিন্তু ঐ সব মেশীন এর কাজ জটিল হয় না। যা হোক, ফ্যাক্টরিতে প্রসেসের জটিলতার সাথে মুলত শ্রমিকের দক্ষতা ও বেতনের অতপ্রোত সম্পর্ক্য। ধরুন আপনার গায়ের ফুল হাতা শার্টটির হাত এর শেষ মাথা থেকে শুরু করে বগলের তলা হয়ে শরীরের পাশ দিয়ে শার্টের নিচ পর্যন্ত সেলাইটি সাধারণত ফিড ওব দ্যা আর্ম মেশিনের করা হয়। একাজের দক্ষতা ৬০ % হলেই আমরা আগের নিয়মে একজন শ্রমিকের বেতন ৫০০০ টাকা দিয়েছি, ৮০ % হলে ৫২০০ টাকা। আবার আপনার শার্ট-এর কাঁধ-এর স্থানে যে সেলাই সেটা শোল্ডার জয়েন বা ফ্রন্ট জয়েন, সেটাও ফিড অব দ্যা আর্ম মেশিনে সম্ভব, ওভারলক মেশীনেও সম্ভব, লক স্টিচ মেশিনেও সম্ভব। এটা নির্ভর করে বায়ার কিভাবে চায় সেটার উপর। তো এই কাজে কেউ ৮০% দক্ষতা অর্জন করলে তার বেতন হচ্ছে সর্বোচ্চ ৪৮০০ টাকা। শ্রমিক বেতন দেখে, বেতনের সাথে কাজের ধরণ ও দক্ষতার সম্পর্ক্য। কিন্তু গ্রেড গেলো কোথায়? এইটা ঐ গেজেটের পাতায় ধোঁয়াটে ব্যাপার ছাড়া কিছুই না। সব গ্রেডের ন্যুনতম বেতন দেয়া আছে। নতুন গেজেটে গ্রেড-৫ এর ন্যুনতম ৬০৪২ আবার গ্রেড-৪ এর ৬৪২০ আর এসব ন্যুনতম বেতন। এখানে কোন কথা বলা নেই যে কারো বেতন ৬৫০০ দিলে তাকে গ্রেড-৫ দেয়া যাবে না বা তাকে গ্রেড-৪ দিতেই হবে। ম্যানেজমেন্ট যদি গ্রেড-৫ এর কারো বেতন ৮০০০ টাকাও দেয় কারো কিছু বলার নেই, আবার ৮০০০ টাকা দিয়ে যদি গ্রেড ৬ ও দেয় তাও কিছু বলার নেই। এই এক বিশাল ফাঁক দিয়েই যত ফাকা-ফাকি থুক্কু ফাঁকি। গত টার্মে বেতন বাড়ার সময় এদেশে অনেক প্রতিষ্ঠান শ্রমিকের বেতন বাড়ালেও গ্রেড দেয়ার সময় শ্রমিককে কিঞ্চিত ফেকে দিয়েছে। আমাদের শ্রমিক নেতারা বা তাদের নেতারা শ্রমিকদেরকে এই গ্রেড নিয়ে সচেতন করেনি কখনো (আসলে তারা শ্রমিকের ন্যায্য, সঠিক ও ভবিষ্যত নিশ্চিতকারী অধিকার নিয়ে কখনোই চিন্তা করে না।)। যার ফলে এখন এসে শ্রমিকরা দেখে যে তারা পূর্বের স্কেলে বেতন বেশী পেলেও, গ্রেডের খোঁজ নিয়ে দেখে সেখানে তাদেরকে কঠিন আকারে ফেকে দেয়া হয়েছে।
যা হোক, শ্রমিকদের এই ফাকার ফাঁকে ম্যানেজমেন্ট যে নিজেরাও যে নিজেদেরকে কিছুটা ফেকে রেখেছে তা টের পেয়ে নিজেরাও বিচলিত। সেটা বেশ মজার হিসাব। শ্রমিক আইন অনুযায়ী পূর্বের বেতনের বেসিক অংশ কোন মতেই কমানো যাবে না। আর তাই গ্রেড অনুযায়ী বেতন সমন্বয় করতে যেয়ে ম্যানেজমেন্টের তলদেশে কিছুটা বেগ অনুভুত হচ্ছে। এর হিসাব এখানে আলোচনা করে কতিপয় বন্ধুকে বিব্রত করতে চাই না।
দেখুন, আমি শ্রমিকের বেতন বৃদ্ধির বিরুদ্ধে নই, আমি শ্রমিকের জীবনমান উন্নতির পক্ষে। শুধু বেতন বাড়ালেই যে শ্রমিকের সব সমস্যা মিটে যাবে সেটা আমি বিশ্বাস করি না।
বেতন বেড়েছে কিন্তু তার পূর্ণ সুবিধা যদি শ্রমিক না পায় বা সেটার বিপরীতে মালিক যদি সবল না থাকে তাহলে ফলাফল কি হবে?
এখনো কিন্তু প্রফিডেন্ট ফাণ্ড, গ্রাচ্যুইটি কিংবা সার্ভিস বেনিফিট এই সকল ব্যবস্থা আবশ্যক করার ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। শ্রমিকের খাবারের টাকা দেয়ার চেয়ে মালিককেই প্রতিষ্ঠানের খাবারের ব্যবস্থা নিশ্চিত করাটা জরুরী ছিলো। শ্রমিকরা জীবনের দেড় ঘন্টার সাশ্রয়ের এই সুযোগ হারালো। প্রতিষ্ঠানে খাবারের আয়োজন হলে খাবারের বিরতি এক ঘন্টার পরিবর্তে আধা ঘন্টা সম্ভব, আর সকালে ঘুম থেকে উঠে দুপুরের খাবারের আয়োজন করা থেকে তারা মুক্ত হতো।
চিকিৎসা খরচ এর চেয়ে যুক্তি সঙ্গত দাবি হতে পারতো যে শ্রমিকের মেডিকেল ইন্স্যুরেন্স। এখন অবশ্য অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানেই মেডিকেল সেন্টার আছে তবে সেটার মান আরো উন্নতিকরণের দাবি থাকতে পারতো।
বছর প্রতি লভ্যাংশের অংশ-এর দাবিও আসতে পারতো।
দেখুন বেতন বৃদ্ধির ফলাফলে ম্যানেজমেন্ট এখন ধুলো পড়া ক্যালকুলেটরে মিষ্টার ব্রাসো ঘষছেন। এটা অবশ্য ভালো কিন্তু যে সময় পার করছি তাতে শ্রমিকগনই পারে এই শিল্পের হাল ধরতে। আগের দিনের হিসাব ভুলে যেতে হবে। “আমি এত পিছ কাজ পারি” কিংবা “ এত পিছের বেশি করা সময় না” এইসব ধ্যানধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের শ্রমিকরা কাজের আদর্শ সময় জেনে সে হিসাবে কাজ করে। সেভাবে আমাদেরকেও কাজ করতে হবে। একজন শ্রমিক একটাই কাজ করবে এই ধারণা থেকে বের হতে হবে। কাজ করতে হবে কাজের সময় হিসাব করে। অল্প সময়ের কাজ হলে একাধিক কাজ করতে হবে। যে সকল ওয়ার্ক স্টাডি কিংবা ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়াররা আছেন তাদের কথা মেনে নিয়ে তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। মালামালের অপচয় কমাতে হবে, একটা বোতাম যদি হাত থেকে পরে যায়, সেটা উঠিয়ে নিন, ফেলে রাখলে ওটা নষ্ট হবে। সুতার কোন পুরা শেষ হলেই নতুন কোন নিন, অল্প সুতা বলে সেটা ফেলে দিবেন না, ঐ একটু সুতা দিয়ে অন্তত দুটি গার্মেন্টশ সেলাই হতো আপনার। যদি দেখেন আপনার পূর্বের প্রসেসের সেলাই মান খারাপ, তাইলে আপনি সেলাই না করে সুপারভাইজারকে বলুন। নিজে সেলাই করে একবার দেখেন নিন, প্রতি পিছ নয় অন্তত ১০ পিছে এক পিছ চেক করুন, সেলাই এর টেনশান ঠিক আছে কিনা, স্কিপ পড়েছে কি না। সকালে এসে মেশিনটা পরিষ্কার করে নিন, মেশিনে ওয়েল আসলে মেকানিককে বলুন। ছুটির সময় মেশিনটা পরিষ্কার করে মেশিন কভার দিয়ে রেখে দিন। আমার মনে আছে, আমি যে সকল শ্রমিকের কাছে কাজ শিখেছি (রিনা, পারুল, রুপালি, জসিম, হেলাল প্রমুখ), তারা সকালে এসে প্রথমেই মেশিনকে সালাম করে কাজ শুরু করতো। শ্রমের উপর তুমুল শ্রদ্ধাশীল সেই সকল শ্রমিককে আমি খুব অনুভব করি।
ওয়ার্ক স্টাডি কিংবা ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারদের দায়িত্বও কিন্তু কম নয়। আপনাদের একাডেমিক ভাষা বদলে নিয়ে শ্রমিক উপযোগী ভাষায় ইঞ্জিমিয়ারিং বোঝাতে হবে শ্রমিকদেরকে। তাদেরকে এস এম ভি বোঝাতে হবে, জি এস ডি(জেনারেল সুইং ডাটা) মোশন অনুযায়ী প্রশিক্ষন দিতে হবে। আমরা ম্যান-মেশিন রেশিও যদি কমাতে না পারি, কাজের মান যদি উন্নতি না করতে পারি, কাজের গতি বৃদ্ধি না করতে পারি তাইলে জেনে রাখুন অতি শিঘ্রই কতিপয় দেশের বগল বাজানোর শব্দ ককটেলের শব্দকেই ছাড়িয়ে যাবে।
এই দেশের গার্মেন্টস শিল্পের ভাগ্যাকাশে যে দূর্যোগের ঘনঘটা, সেখানে সিরাজ মিয়ার পাশের এক মীর জাফর নয়, শত শত থেকে হাজার হাজার মীর জাফর আর ঘষটি বেগম (দুই জন) দেখতে পাচ্ছি। মানুষ অসহায় হয়ে পড়লে ধর্মের মুখাপেক্ষী হয়ে পড়ে। আমি নামাজ পড়া ধরেছি। লিজ ওয়াইজ ম্যানের বই ছেড়ে কোরআন এর সন্ধান করছি। আল্লাহ-গড-ভগবান সহায় হোন, দূর্বলের না হোক সবলের সহায় হোন...
কলোনিয়াল কাজিন এর গানটা মাথার ভেতর বাঁজছে ...
So come back as Jesus
Come back and save the world
Bless the future of every boy and girl
Come back as Rama
Forgive us for what we have done
Come back as Allah
Come back as anyone.
Come back as Allah
Come back for every one

৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×