somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একতরফা শুধু মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার কুফল

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বর্তমান সমাজে অবিবাহিত শিক্ষিত যুবকদের তুলনায় অবিবাহিত শিক্ষিত যুবতিদের সংখ্য অনেক বেশী। আর এই পার্থক্যের প্রভাব ইতি মধ্যে সমাজে বেপক ভাবে বিস্তার করছে ফেলেছে। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদের মা বাবা ভাই তথা অভিভাবকগন এখন আর শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবক হয়ে গর্ববোধ করতে পারেননা। বরং শিক্ষিত মেয়েদেরকে অভিশাপ মনে করেন তারা। আর এই অভিশাপ মনে করার কারন একটাই, তাদের শিক্ষিত মেয়েদের জন্য তাদের মেয়ের সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাননা। উচ্চ শিক্ষিত বর তো বহুদূরের কল্পনা। অনেক সময় সম-শিক্ষিত বর তো দুরের কথা মূর্খ বর ও খুজে পাননা শিক্ষিত মেয়ের অভিভাবকরা। কারন মূর্খ বরপক্ষরা শিক্ষিত মেয়েদের বউ দেখতে আসেননা এই ভয়ে যে যদি মেয়েদের অভিভাবকরা বরপক্ষকে ফিরিয়ে দেন। হ্যা ফিরিয়ে দেওয়াটাই স্বাভাবিক। একটা সময় শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবকরা উচ্চ শিক্ষিত, কিংবা সম-শিক্ষিত বর না পেয়ে বাধ্য হোন মূর্খ বরের হাতে তুলে দিতে নিজেদের শিক্ষিত মেয়েদেরকে, মেয়েদের মতামতকে তোয়াক্কা না করে লাথি মেরে ফেলে দিয়ে। নিশ্চই মূর্খ বরের সাথে বিয়েতে শিক্ষিত মেয়ের সু-মত থাকার কথা নয়। সু-মতের প্রশ্নই উঠেনা।

এ দিকে সমাজে শিক্ষিত অবিবাহিত যুবকের সংখ্যা কম হওয়ায় শিক্ষিত ছেলেদের কদর সমাজে অনেক বেশী। আর এই শিক্ষিত ছেলেদেরকে নিজেদের মেয়ের জামাই করতে রীতিমত প্রতিযোগিতা শুরু করে দিয়েছেন সমাজের সুপ্রতিষ্টিত, কিংবা প্রভাবশালী, সম্পদশালী শিক্ষিত অশিক্ষিত মেয়েদেরর অভিভাবকগন। অর্থ সম্পদ এবং সামাজিক প্রভাবে অনেকেই মূর্খ মেয়েদের জামাই হিসেবে শিক্ষিত যুবকদেরকে লুফে নিচ্ছেন বিরাট সুযোগ ও সাফল্যতা মনে করে। আর এতেই অহংকারী হয়ে উঠছেন শিক্ষিত যুবকদের বাবা মা ভাই বোন আত্বীয় স্বজন তথা অভিভাবকরা।

মেয়েদের শিক্ষার হার বাড়তে বাড়তে পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে দাড়িয়েছে যে, শিক্ষিত মেয়েদের জন্য সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাওয়া কঠিন হয়ে পরেছে মেয়ের বাবা মা বা অভিভাবকদের। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদেরকে বাবা মা বাধ্য হয়ে মেয়েদের তুলনায় কম শিক্ষিত ছেলেদের হাতে তুলে দিচ্ছেন। এতে শিক্ষিত মেয়েদের মনে শিক্ষার সম্মান এবং মান নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হচ্ছে। দুইজন শিক্ষিত বোনের একজন ভাই হিসেবে সে সংসয় আমার মাঝেও বিদ্ধমান। হয়তো এই মুহূর্তে আমার এই লেখাটি পড়ে অনেক শিক্ষিত বোনদের চোখের জল ঝরছে নিজেদের সমত্যুল্য শিক্ষিত বর পাননি বা পাচ্ছেননা বলে। এই বোনদেরকে আমার এই মুহূর্তে কোন সান্ত্বনা বা পেরনা দেওয়ার ভাষা নেই। তাই বোনদের কাছে আমি দু-হাত তুলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। তবে এই বোনদের সহ সবাইকে এই মুহূর্তে একটা কথা বলছি- আজ যে শিক্ষিত বোনেরা কমপক্ষে সমতুল্য শিক্ষিত বর পাননি তারা যেন এই ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের ছেলেমেয়ে উভয়কে সমশিক্ষিত বা উচ্চশিক্ষিত করে তুলেন। এবং পাড়া প্রতিবেশী আত্বীয় স্বজন সহ সবাইকে ছেলেমেয়ে উভয়কে শিক্ষিত করে তুলার উৎসাহ প্রদান করেন। ক্ষমা করবেন বোনেরা আপনাদের ব্যর্থতা বলার জন্য। এ ব্যর্থতা আপনাদের নয়। এ ব্যর্থতা আমাদের অভিভাবকদের, সমাজের, শিক্ষাবিদের, শিক্ষানুরাগীদের এবং রাষ্টের।

প্রতিটি সরকারের একতরফা শুধু মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার উৎসাহের কুফল আজ শিক্ষিত মেয়েরা ভোগ করছেন। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়েরা। রাস্তা ঘাটে সমাজে প্রায় এমনও দেখা যায় যে একজন মুর্খ ব্যক্তির স্ত্রী এসএসসি কিংবা এইচএসসি পাস। ঠিক এমন ধারায় চলতে থাকলে ভবিষ্যতে মূর্খ রিক্সার চালক কিংবা মূর্খ ফেরিওয়ালার বউ স্নাতকসম্মান / স্নাতকোত্তরে পৌছে যাবে। আর সেটা হবে আমাদের সর্বোচ্চ ব্যর্থতা এবং একতরফা মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার সর্বোচ্চ কুফল।

এরপর সরকার মেয়েদেরকে ভবিষ্যতে প্রতিমাসে হাজার হাজার টাকা শিক্ষাভাতা, শিক্ষাবৃত্তি দিয়েও শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করতে পারবেনা। তাই এখনি সরকার, সরকারী বেসরকারি এনজিও, শিক্ষাবিদ, শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক সহ সকলের উচিত মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদেরকেও শিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা। ছেলেমেয়ে উভয়কে শিক্ষিত করে তোলা। তবে সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে যাতে আবার একতরফা ছেলেদেরকে শিক্ষিত করতে গিয়ে মেয়েরা যেন আবার শিক্ষায় পিছিয়ে না যায়। যেমনটা বিংশশতাব্দীর আগে হয়েছিল। শিক্ষায় এগিয়ে যাক নারী পুরুষ একসাথে। তবেই এগিয়ে যাবে জাতী। এগিয়ে যাবে দেশ। আমরা হতো পৃথিবীর শ্রেষ্ট দেশ ও জাতী।
বর্তমান সমাজে অবিবাহিত শিক্ষিত যুবকদের তুলনায় অবিবাহিত শিক্ষিত যুবতিদের সংখ্য অনেক বেশী। আর এই পার্থক্যের প্রভাব ইতি মধ্যে সমাজে বেপক ভাবে বিস্তার করছে ফেলেছে। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদের মা বাবা ভাই তথা অভিভাবকগন এখন আর শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবক হয়ে গর্ববোধ করতে পারেননা। বরং শিক্ষিত মেয়েদেরকে অভিশাপ মনে করেন তারা। আর এই অভিশাপ মনে করার কারন একটাই, তাদের শিক্ষিত মেয়েদের জন্য তাদের মেয়ের সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাননা। উচ্চ শিক্ষিত বর তো বহুদূরের কল্পনা। অনেক সময় সম-শিক্ষিত বর তো দুরের কথা মূর্খ বর ও খুজে পাননা শিক্ষিত মেয়ের অভিভাবকরা। কারন মূর্খ বরপক্ষরা শিক্ষিত মেয়েদের বউ দেখতে আসেননা এই ভয়ে যে যদি মেয়েদের অভিভাবকরা বরপক্ষকে ফিরিয়ে দেন। হ্যা ফিরিয়ে দেওয়াটাই স্বাভাবিক। একটা সময় শিক্ষিত মেয়েদের অভিভাবকরা উচ্চ শিক্ষিত, কিংবা সম-শিক্ষিত বর না পেয়ে বাধ্য হোন মূর্খ বরের হাতে তুলে দিতে নিজেদের শিক্ষিত মেয়েদেরকে, মেয়েদের মতামতকে তোয়াক্কা না করে লাথি মেরে ফেলে দিয়ে। নিশ্চই মূর্খ বরের সাথে বিয়েতে শিক্ষিত মেয়ের সু-মত থাকার কথা নয়। সু-মতের প্রশ্নই উঠেনা।

এ দিকে সমাজে শিক্ষিত অবিবাহিত যুবকের সংখ্যা কম হওয়ায় শিক্ষিত ছেলেদের কদর সমাজে অনেক বেশী। আর এই শিক্ষিত ছেলেদেরকে নিজেদের মেয়ের জামাই করতে রীতিমত প্রতিযোগিতা শুরু করে দিয়েছেন সমাজের সুপ্রতিষ্টিত, কিংবা প্রভাবশালী, সম্পদশালী শিক্ষিত অশিক্ষিত মেয়েদেরর অভিভাবকগন। অর্থ সম্পদ এবং সামাজিক প্রভাবে অনেকেই মূর্খ মেয়েদের জামাই হিসেবে শিক্ষিত যুবকদেরকে লুফে নিচ্ছেন বিরাট সুযোগ ও সাফল্যতা মনে করে। আর এতেই অহংকারী হয়ে উঠছেন শিক্ষিত যুবকদের বাবা মা ভাই বোন আত্বীয় স্বজন তথা অভিভাবকরা।

মেয়েদের শিক্ষার হার বাড়তে বাড়তে পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে দাড়িয়েছে যে, শিক্ষিত মেয়েদের জন্য সমতুল্য শিক্ষিত বর খুজে পাওয়া কঠিন হয়ে পরেছে মেয়ের বাবা মা বা অভিভাবকদের। অধিকাংশ শিক্ষিত মেয়েদেরকে বাবা মা বাধ্য হয়ে মেয়েদের তুলনায় কম শিক্ষিত ছেলেদের হাতে তুলে দিচ্ছেন। এতে শিক্ষিত মেয়েদের মনে শিক্ষার সম্মান এবং মান নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হচ্ছে। দুইজন শিক্ষিত বোনের একজন ভাই হিসেবে সে সংসয় আমার মাঝেও বিদ্ধমান। হয়তো এই মুহূর্তে আমার এই লেখাটি পড়ে অনেক শিক্ষিত বোনদের চোখের জল ঝরছে নিজেদের সমত্যুল্য শিক্ষিত বর পাননি বা পাচ্ছেননা বলে। এই বোনদেরকে আমার এই মুহূর্তে কোন সান্ত্বনা বা পেরনা দেওয়ার ভাষা নেই। তাই বোনদের কাছে আমি দু-হাত তুলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। তবে এই বোনদের সহ সবাইকে এই মুহূর্তে একটা কথা বলছি- আজ যে শিক্ষিত বোনেরা কমপক্ষে সমতুল্য শিক্ষিত বর পাননি তারা যেন এই ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের ছেলেমেয়ে উভয়কে সমশিক্ষিত বা উচ্চশিক্ষিত করে তুলেন। এবং পাড়া প্রতিবেশী আত্বীয় স্বজন সহ সবাইকে ছেলেমেয়ে উভয়কে শিক্ষিত করে তুলার উৎসাহ প্রদান করেন। ক্ষমা করবেন বোনেরা আপনাদের ব্যর্থতা বলার জন্য। এ ব্যর্থতা আপনাদের নয়। এ ব্যর্থতা আমাদের অভিভাবকদের, সমাজের, শিক্ষাবিদের, শিক্ষানুরাগীদের এবং রাষ্টের।

প্রতিটি সরকারের একতরফা শুধু মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার উৎসাহের কুফল আজ শিক্ষিত মেয়েরা ভোগ করছেন। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়েরা। রাস্তা ঘাটে সমাজে প্রায় এমনও দেখা যায় যে একজন মুর্খ ব্যক্তির স্ত্রী এসএসসি কিংবা এইচএসসি পাস। ঠিক এমন ধারায় চলতে থাকলে ভবিষ্যতে মূর্খ রিক্সার চালক কিংবা মূর্খ ফেরিওয়ালার বউ স্নাতকসম্মান / স্নাতকোত্তরে পৌছে যাবে। আর সেটা হবে আমাদের সর্বোচ্চ ব্যর্থতা এবং একতরফা মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে তুলার সর্বোচ্চ কুফল।

এরপর সরকার মেয়েদেরকে ভবিষ্যতে প্রতিমাসে হাজার হাজার টাকা শিক্ষাভাতা, শিক্ষাবৃত্তি দিয়েও শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করতে পারবেনা। তাই এখনি সরকার, সরকারী বেসরকারি এনজিও, শিক্ষাবিদ, শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক সহ সকলের উচিত মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদেরকেও শিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা। ছেলেমেয়ে উভয়কে শিক্ষিত করে তোলা। তবে সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে যাতে আবার একতরফা ছেলেদেরকে শিক্ষিত করতে গিয়ে মেয়েরা যেন আবার শিক্ষায় পিছিয়ে না যায়। যেমনটা বিংশশতাব্দীর আগে হয়েছিল। শিক্ষায় এগিয়ে যাক নারী পুরুষ একসাথে। তবেই এগিয়ে যাবে জাতী। এগিয়ে যাবে দেশ। আমরা হতো পৃথিবীর শ্রেষ্ট দেশ ও জাতী।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২৪
২৯টি মন্তব্য ২৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×