somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাহিত্য ও রাজনীতি গভীর মিল বন্ধন

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাজনীতি এবং সাহিত্য দু’টি ভিন্ন শব্দ। কিন্তু শব্দ দুটির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের মধ্যে আন্তঃ সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে। রাজনীতির সম্পর্ক দেশ-মটি-মানুষের সাথে সাহিত্যও তেমনি। সাহিত্য মানুষের দুঃখ-দুর্দশা-অভাব-অভিযোগ, সংগ্রাম-সাহসের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে। সার্থক সাহিত্যে সমসাময়িক সমাজ জীবনের চালচিত্র শ্রেনী-বৈষম্য, আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থার ধারনা থাকে। সাহিত্য মানুষের সমস্যা চিহ্নিত করে তুলে ধরে আর রাজনীতি সে সমস্যা সমাধানের জন্য লড়াই করে। রাজনীতি এবং সাহিত্য উভয়েরি লক্ষ্য দেশ-মাটি মানুষের কল্যান সাাধন। এ অর্থে রাজনীতি এবং সাহিত্যের নিবীড় সর্ম্পকের যথার্থতার প্রমান পাওয়া যায়।
সাহিত্য রাজনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহায়তা করতে পারে। সাহিত্যের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখায় রাজনীতির প্রসংগ উঠে আসতে পারে। গল্প কবিতা উপন্যাস নাটক সিনেমায় রাজনীতির প্রেক্ষাপটকে তুলে ধরা যায়। সাহিত্যিকরা সাহিত্য রচনার মাধ্যমে সমাজের চিত্র তুলে ধরে যা চলমান রাজনীতিতে গতি সঞ্চার করতে সক্ষম হয়।
বিশ্ব সাহিত্যাংগনের অনেক সাহিত্য রাজনীতিকে গতিশীল করার ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের বাংলা সাহিত্যের অনেক লেখক-সাহিত্যিকের লেখায় বাংলাদেশের রাজনীতির পরিচয় মেলে।
খ্যাতিমান লেখক ম্যক্সিম গোর্কির বিখ্যাত ”মা” উপন্যাসটির রাজনৈতিক গুরুত্ব তুলে ধরে লেনিন বলেছিলেন-এটি একটি দরকারী বই। বহু মজুর বিপ্লবী আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল অবচেতন ও স্বতঃস্ফ’র্তভাবে। এবার ’মা’ পড়ে তাদের বহু উপকার হবে। এছাড়াও লেনিন সাহিত্যকে পর্টির আদর্শ বাস্তবায়নের হাতিয়ার হিসাবেও দেখেছেন।
চীনের কমরেড মাও সেতুংও রাজনৈতিক সংগ্রামের হাতিয়ার হিসেবে সাহিত্যের ভূমিকা সর্বদা গুরুত্ব দিয়েছিলেন।
আমাদের বাংলা সাহিত্যও রাজনীতিতে বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে বলে আমরা মনে করি। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস শুরু অনেক আগে হলেও ৭ম ৮ম ৯ম শতাব্দীর মুসলিম শাসনামলেই বাংলা সহিত্য প্রকৃত উত্থান বলা চলে। অষ্টাদশ শতাব্দীতে মুসলমান শাসন পতনের পর অষ্টাদশ-উনবিংশ শতকে ইংরেজ আমলে বাংলা সাহিত্য নবরুপে প্রকাশ পায়। ইংরেজ শাসনামলে বাংলা সাহিত্য পাশ্চাত্য সাহিত্য থেকে উপাদান সংগ্রহ করে নতুন আংগিকে চলতে শুরু করে। পূর্বের সাহিত্য রীতি-বিষয়বস্তুর ক্রমশ পরিবর্তন ঘটে। সেকালের সাহিত্যের বিষয় ছিল প্রধানত ধর্র্ম বা ইতিহাস ভিত্তিক। প্রকৃত জীবন ঘনিষ্ট সাহিত্য রচনার শুরু প্রায় উনিশ তথা বিংশ শতাব্দীর বিশ্ব যুদ্ধের ভয়াবহতা-দুর্ভিক্ষে অর্জিত অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়েই।
রাজনীতি এবং সাহিত্য প্রসংগে আলোচনা করতে গিয়ে স্বাভাবিকভাবেই উঠে আসে সাহিত্য বলতে কি বোঝান হয়। আমরা সাহিত্য বলতে প্রধানতঃ কবিতা, গল্প, ছোটগল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, নাটককে ধরে নিতে পারি। সাহিত্য বলতে প্রথমেই কবিতার কথা বলতে হয়। কবিতার মধ্য দিয়ে মানুষের সাহিত্য সৃষ্টির প্রথম প্রয়াস। মানুষের জীবনের সুখ-দঃখ, আনন্দ-অভিব্যক্তিগুলি কবিতার শব্দ দিয়ে প্রকাশিত হয়। আধুনিক কবিতা মানুষের অনুভূতিতে বিপ্লব এনেছে-গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভংগিকে জোরালো করেছে এবং পৃথিবীকে নতুন বিস্ময় এবং বিশ্বাসে দেখার সুযোগ দিয়েছে। আমাদের গাঢ় অনুভূতিতে আমাদের দেহ মনে বিপ্লবের বোধের জন্ম দিয়েছে কবিতা। কবিতা রাজনীতিতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছে। বিদ্রোহী কবি খ্যাত কবি নজরুল এর কবিতা পরাধীনতার শৃংখল ভেংগে পরাধীন জাতির রাজনীতিকে উদ্দীপ্ত বিদ্রোহাত্বক আর বিপ্লবী চেতনায় উদ্ধুদ্ধ করেছিল। ফলে রাজনীতি হয়েছিল বেগবান গতিশীল আর সংগ্রামী। পাকিস্তান আমলের শুরুতে ধর্মীয় বিশ্বাস ঐতিহ্য অবলন্বনে কবিতা রচিত হলেও ক্রমাগত রাজনৈতিক বৈরি পরিবেশে কবিরা কবিতা লিখে রাজনীতিকে গতিশীল করেছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধ আমাদেরকে নিজস্ব ভূখন্ড,স্বাধীনতা, মানচিত্র পতাকা এবং জাতি হিসাবে বাঙ্গালীর আত্ম-মর্যাদা এনে দিয়েছে বাংলাদেশের কবিতায়ও মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রভাব স্বতন্ত্র মাত্রা সূচিত করেছে।
স্বাধীনতা পরবর্তী কবিতায় কবিরা দেশ-মাটি-মানুষের বাস্তবতায় কবিতা লিখেছেন। কবি ফররুখ আহমদ এর মতো অনেক কবির কবিতায় রাজনৈতিক চিন্তধারা পরিচয় পাওয়া যায়। খ্যাতিমান কবি শামছুর রাহমানের কবিতায় বিপ্লব আছে মহান মুক্তিযুদ্ধের কথা আছে তার বিখ্যাত কবিতা-’…হে স্বাধীনতা, তোমাকে পাওযার জন্য-আর কতবার /ভাসতে হবে রক্ত গঙ্গা?……তুমি আসবে বলে । হে স্বাধীনতা..
এসবি দেশ বাস্তবতার নিরিখে রচিত। স্বাধীনতা উত্তর ১৯৭২-৭৫ বাংলাদেশের কবিতায় উঠে এসেছিল বাংলাদেশের বাস্তব চিত্র। সেই সময়কে ধারন করে স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে পল্টনের ছড়াকার খ্যাত আবু সালেহ লিখেন-ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বলা যাবে না কথা/রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এমন স্বাধীনতা!……
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে ওঠেনি বললেই চলে। কিন্তু স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী তথা সরকার বিরোধী গণ আন্দোলনের কারনে প্রচুর রাজনৈতিক কবিতা রচিত হয়েছে।
স্বৈরাচার এরশাদের দুঃশাসনে অতিষ্ট হয়ে মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান লেখেন- বুকের মধ্যে জ্বলছে আগুন/ঘৃনার এবং প্রেমের আগুন/স্বপ্ন এবং স্মৃতির আগুন…
সমকালীন বাংলা সাহিত্যের আরেক স্বনাম খ্যাত কবি আল মাহমুদ এর কবিতায়ও সমকালীন সমাজ সচেতনতার আবেগ আছে। কবি নির্মলেন্দু গুন, আল মুজাহিদী, রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ কিংবা বাপী শাহরিয়ারের কবিতা ছড়া গুলোও রাজনীতি সম্পৃক্ত।
এবার আসা যাক ছোটগল্প-উপন্যাস প্রসংগে। উপন্যাস-ছোটগল্প ও ব্যক্তি জীবন সমাজ জীবনের বিষয়বস্তু নিয়ে রচিত হয়। পাকিস্তান আমলে অনেক ছোট গল্পে সমসাময়িক রাজনৈতিক দ্বন্ধ সংঘাত সংগ্রামের কথা ছিল। লেখক গল্প-উপন্যাসে রাজনৈতিক সমস্যার প্রতিচ্ছবি নায়ক-নায়িকা পাত্র পাত্রীর কাহিনী তথা তাদের ক্রীয়াকলাপ-কার্যকলাপের মধ্য দিয়ে প্রতিফলন ঘটিয়েছিল।
একালের অন্যতম জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক প্রয়াত হুমায়ুন আহমদ বাঙালী মধ্যবিত্ত জীবন আর তার মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকায় রচনা করেছেন অনেক গল্প উপন্যাস । তার অনেক কালজয়ী রচনা সমকালীন রাজনীতি-রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের উদ্ধুদ্ধ করেছে।
সাহিত্যের এ শাখায় প্রবন্ধের কথা বলা যায়। বর্তমানে প্রবন্ধ লেখার ব্যাপকতা বেড়েছে। পাঠকরা এর প্রতি আগ্রহ দেখাচেছ। স্বাধীনতা পরবর্তী রাজনৈতিক অংগন থেকে বর্তমান রাজনৈতিক অংগনেও এর বিশাল প্রভাব লক্ষ্য করা যাচেছ। সত্যি বলতে কি সাহিত্যের অন্যান্য শাখার তুলনায় প্রবন্ধ বর্তমানে সবচেয়ে বেশি রাজনীতিকে প্রভাবিত করছে। আমরা সবাই কবি নজরুলকে বিদ্রোহী-বিপ্লবের কবি হিসাবেই জানি এবং মানি। কিন্তু কবি নজরুল শুধু কবি ছিলেন না ছিলেন দেশপ্রেমিক প্রবন্ধ রচয়িতাও। নজরুল ’ধুমকেতুর পথ’ প্রবন্ধে ”ধুমকেতু” পত্রিকায় ভারতের জন্য পূর্ণ স্বাধীনতার দাবী করেছিলেন ১৯২২ সালে। উল্লেখ্য ১৯২১ খ্রী. পূর্ব পর্যন্ত ভারতের জন্য পূর্ন স্বাধীনতার দাবি কোন রাজনৈতিক দল প্রকাশ্যভাবে উত্থাপিত করেনি। নজরুলের সেই ঐতিহাসিক ঘোষনার প্রবন্ধটি ছিল-
” সর্বপ্রথম ’ধুমকেতু’ ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতা চায়,স্বরাজ-টরাজ বুঝি না। কেননা, ও-কথাটার মানে এক এক মাহরথী এক এক রকম ক’রে থাকেন। ভারতবর্ষের এক পরমাণু অংশও বিদেশীর অধীনে থাকবে না। ভারতবর্ষের সম্পূর্ণ দায়িত্ব সম্পূর্ণ স্বাধীনতা রক্ষা, শাসনভার সমস্ত থাকবে ভারতীয়দের হাতে। তাতে কোনো বিদেশীর মোড়লী করবার অধিকারটুকু পর্যন্ত থাকবে না, যাঁরা এখন রাজা বা শাসক হয়ে এ-দেশে মোড়লী করে দেশকে শ্নশ্নান ভূমিতে পরিণত করছেন তাঁদের পাত্তাড়ি গুঁড়িয়ে বোঁচকা-পুঁটলি বেঁধে সাগর পাড়ে পাড়ি দিতে হবে। প্রার্থনা বা আবেদন নিবেদন করলে তাঁরা শুনবে না…. পূর্ণ স্বাধীনতা পেতে হলে সকলের আগে আমাদের বিদ্রোহ করতে হবে, সকল-কিছূ নিয়মকানুন বাঁধন-শৃঙ্খল মানা নিষেধের বিরুদ্ধে।” রাজনৈতিক অংগনে প্রবন্ধের গুরুত্ব সহজভাবে বোঝানের জন্য নজরুলের প্রবন্ধটির কথা উল্লেখ করা হলো।
স্বাধীন বাংলাদেশে জনপ্রিয় প্রবন্ধকার আহমদ ছফাসহ খ্যাতিমান অনেকের প্রবন্ধে বাংলাদেশের অভ্যুদয় সামাজীকিকরন ও রাজনৈতিক পটভূমিকার কথা ছিল। বর্তমান সময়ে রাজনৈতিক প্রবন্ধ এর সংখ্যা অনেকগুন বেড়ে গেছে। ইদানিং পত্রিকাসমূহের সবচেয়ে পাঠকপ্রিয় সাহিত্য প্রবন্ধ রচনা। অবশ্যই তার সিংহভাগ লেখালেখি চলমান রাজনীতি সংক্রান্ত। মজার ব্যাপার হলো আজকাল রাজনীতির প্রতি আগ্রহ কমলেও রাজনৈতিক প্রবন্ধ পাঠকের সংখ্যা আশ্চর্যজনক বাড়ছে।
রাজনীতি এবং সাহিত্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সুযোগ রয়েছে। প্রশ্ন উঠতে পারে রাজনীতির সাহিত্য না সাহিত্যের রাজনীতি কিংবা রাজনীতির জন্য সাহিত্য না সাহিত্যের জন্য রাজনীতি। এর বাইরে যদি করা হয় রাজনীতি কি প্রভাবিত করতে পারে সাহিত্যকে। সেক্ষেত্রে বলা যায় হ্যাঁ রাজনীতি সাহিত্যকে প্রভাবিত করতে পারে। রাজনীতির দ্বারা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে সাহিত্য প্রভাবিত হতে পারে। আলোচনা সমালোচনার মূল্যায়ন করে নির্দ্ধিদায় বলা যায় রাজনীতিতে সাহিত্যের অবদান অনন্য। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্ত, কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা বৃটিশ-পাকিস্তান আমলে পরাধীন জাতির রাজনীতিতে অবিস্মরনীয় ভূমিকা রেখেছিল। আর স্বাধীনতা পরবর্তীতেও বাংগালী লেখক-সাহিত্যিকদের সাহিত্য রচনা চলমান রাজনীতিকে গতিশীল করছে। রাজনীতিকে স্বচ্ছ-কার্যকর করতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে সাহিত্য এ সত্য অস্বীকার করার জো নেই। সাহিত্য সমাজ প্রগতিতে তথা প্রগতিশীল রাজনীতিকে বেগবান করেছে অর্থাৎ একবাক্যে বলা যায় রাজনীতির সাথে সাহিত্যের একটা সম্পর্ক আছে। আর সে সম্পর্কটা অবশ্যই সুসম্পর্ক।











(collected)

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×