somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিবিসি দিনদিন গোল্লায় যাচ্ছে !!!

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিবিসি বা ব্রিটিশ ব্রোডকাস্টিং করপোরেশান একটি ব্রিটিশ নিউজ এজেন্সি। কিন্তু বাংলাদেশে গত সাত বছর ধরে বিবিসি'র কার্যক্রম অনেকটাই সন্দেহজনক। বিবিসি এখন বিএনপি ব্রোডকাস্টিং করপোরেশান হিসেবেই যেনো বাংলাদেশে মিশন পরিচালনা করছে। বিএনপি হল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল।
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম যে এভাবে তাদের সম্পাদকীয় রীতিনীতি বিসর্জন দিয়ে একটি দেশে এভাবে একটি দলের প্রচার সেলে রূপ নিতে পারে, এটা হয়তো খোদ বৃটেনে অবস্থিত বিবিসির প্রধান অফিস জানেই না।
বিবিসি রেডিও বাংলাদেশে মোট চারবার অনুষ্ঠান পরিচালনা করে। এই চারবারের অনুষ্ঠানে বিবিসি মোট ৩০ মিনিট করে দুই ঘণ্টার খবর প্রচার করে। প্রথমবার বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ছয়টা থেকে সাতটা 'প্রভাতী' নামে। দ্বিতীয়বার সকাল সাড়ে সাতটা থেকে আটটা 'প্রত্যুষা' নামে। তৃতীয়বার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে রাত আটটা 'প্রবাহ' নামে। আর চতুর্থবার রাত সাড়ে দশটা থেকে এগারোটা 'পরিক্রমা' নামে।
বিবিসি রেডিও'র বাংলায় প্রচারিত চারটি অনুষ্ঠানেরই দৈর্ঘ্য ত্রিশ মিনিট। কিন্তু বিগত সাত বছর ধরে এই ত্রিশ মিনিটের অধিকাংশ সময় বিবিসি বিএনপি বন্দনায়ই ব্যস্ত আছে। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম কতোটা অধপতনে গেলে সেটি একটি দেশের একটি সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের মুখপাত্র হয়ে উঠতে পারে, সেটি ভাবতেই আমার খুব লজ্বা লাগে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বা বিএনপি'র মুখপাত্র হিসেবে বাংলাদেশে খবর প্রচারের পাশাপাশি বিবিসি একটি অনুষ্ঠান পরিচালনা করে। যেটির নাম বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপ। এই অনুষ্ঠানেরও প্রধান লক্ষ্য বিএনপি'র এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। বাংলাদেশে এখন বিবিসি আসলে বিএনপি'র মুখপাত্র হিসেবেই তাদের প্রচার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। বস্তুনিষ্ট সংবাদ প্রচারের জন্য এক সময় যে বিবিসি'র প্রতি বাংলাদেশের মানুষের একটি অকুণ্ঠ নির্ভরশীলতা ছিল। সেই বিবিসি বিগত সাত বছর ধরে তাদের সংবাদ প্রচারে আশ্চার্যজনকভাবে যে পরিবর্তন এনেছে, এটি নিরপেক্ষ অনেকের চোখেই এখন দৃষ্টিকটু। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম কতোটা নীতি বিবর্জিত এবং দলীয় হয়ে উঠতে পারে, তা বিবিসি'র বাংলা অনুষ্ঠান না শুনলে কেউ বিশ্বাস করতে পারবে না।
আমার বক্তব্যের যারা বিরোধিতা করবেন, তাদেরকে বলি, প্লিজ আগে বিবিসি'র অনুষ্ঠানগুলো নিয়মিত শুনুন। তারপর নিশ্চয়ই আপনিও আমার মত একই কথা বলবেন। আমি বিবিসি'র অন্তত বিগত পঁচিশ বছর ধরে একজন নিয়মিত শ্রোতা। আমার পর্যবেক্ষণকে চ্যালেঞ্জ করতে হলে আপনারও একটি নিরপেক্ষ চোখ থাকতে হবে। আর থাকতে হবে সংবাদ বিশ্লেষন করার মত দক্ষতা। আপনি হুট করেই আমাকে একজন বিএনপি বিরোধী হিসেবে হয়তো গালি পারতে পারেন, তাতে কিচ্ছু যায় আসে না। আমি কথা বলছি বিবিসি'র বাংলাদেশে পরিচালিত কার্যক্রম নিয়ে। বিবিসির সেই কার্যক্রম সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা না নিয়ে আপনি আমাকে গালি দেওয়ার অর্থ হল, আপনি নিজেই একটা মুর্খ।
যে কোনো সংবাদ মিডিয়ার একটি নিজস্ব সম্পাদকীয় নীতি থাকে। আমি সেই সম্পাদকীয় নীতির প্রতি সম্মান রেখেই বলতে চাই, বিবিসি বিএনপি'র দলীয় মুখপাত্র বা প্রচার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হতে গিয়ে কোথায় যেন সেই সম্পাদকীয় নীতি বিসর্জন দিয়েছে। ভাবতে খুব অবাক লাগে, একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মিডিয়া কতোটা নির্লজ্ব হলে নিজস্বতা হারিয়ে এভাবে একটি দেশে একটি সুনির্দিষ্ট দলের দলীয় মুখপাত্র হয়ে উঠতে পারে। অথচ বিবিসি বিগত সাত বছর ধরে বাংলাদেশে সেই অপকর্মটিই করে আসছে।
সবচেয়ে দুঃখের বিষয়, বিবিসি'র বাংলাদেশে কার্যক্রম কিভাবে চলছে, কোন কোন বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে সংবাদ পরিবেশন হচ্ছে, সেখানে কি কি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে, এই বিষয়গুলো দেখার বা মনিটরিং করার যেন খোদ বিবিসি'র লন্ডনের প্রধান অফিসে কেউ নেই। থাকলেও সে হয়তো বসে বসে বাতক ব্যাধি বাধাচ্ছেন। কিংম্বা তার হয়তো বিএনপি রোগে পেয়ে বসেছে। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের এমন অধপতন আমি কল্পনাও করতে পারিনা।
বিজ্ঞানের প্রভুত উন্নতির কারণে সংবাদ এখন ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গেই মানুষ জানতে পারছে। আমার মত যারা সংবাদকে নিরপেক্ষভাবে বিচার বিশ্লেষন করার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাদের সবাই যে বিবিসি'র এই অধপতনে খুবই হতাশ, তা হয়তো মুখ ফুটে কেউ বলছে না। কিন্তু কাউকে না কাউকে তো মুখ খুলতেই হয়। তাই প্রিয় বিবিসি সম্পর্কে আমার ক্ষোভের কথাগুলো না লিখে আর পারছি না।
হয়তো কোনো না কোনো ভাবে আমার লেখাটি বিবিসি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিতে আসবে বলে আমি মনে করি। আর বিবিসি সংবাদ প্রচারে দলীয় সংকীর্নতার উর্ধ্বে উঠে আগের মত বস্তুনিষ্ঠ এবং নিরেপেক্ষ সংবাদ প্রচারে আরো দক্ষতার পরিচয় দেবে বলেই আমি বিশ্বাস করতে চাই। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম এভাবে চোখের সামনে নিরপেক্ষতা হারিয়ে একটি দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে দিনদিন একটি সংবাদ ভাগারে পরিনত হবে, এটা আমার মত একজন সুর্দীর্ঘ সময়ের বিবিসি'র শ্রোতা অন্তত আশা করে না। আশা করি বিবিসি কর্তৃপক্ষের শীঘ্রই সেই শুভবুদ্ধির উদয় হবে।
শুধুমাত্র বাংলাদেশে সংঘটিত ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে বিবিসির এমন দলীয় দৃষ্টিভঙ্গি সত্যিই কেউ দেখতে চায় না। বাংলাদেশে বিবিসি তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে যেনো বিএনপি দলীয় একটি বলয় বা দুষ্টচক্রের মধ্যে বিলীন হয়ে গেছে। যখন যে ঘটনা মুখ্য সংবাদ হবার কথা, সেটিকে গুরুত্ব না দিয়ে বিবিসি দিনদিন যেনো বিএনপি দলীয় একটি প্রচার সেলে রূপ নিয়েছে। যা সত্যি সত্যিই খুবই দৃষ্টিকটু আর অশোভন।
বাংলাদেশে বিএনপি শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক দল নয়। বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে এই দলটি ক্ষমতায় থেকে দেশ শাসন করেছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর ধীরে ধীরে এই দলটির অস্তিত্ব বাংলাদেশে বিকশিত হয়। সেই হিসেবে বিএনপি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪৪ বছরের ইতিহাসে অন্তত ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১, ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ এবং ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত মোট প্রায় ১৫/১৬ বছর বাংলাদেশ শাসন করেছে। যদিও এই দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু ১৯৭৮ সালে। কিন্তু এই দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধীদের নিয়ে সংগঠিত এমন একটি রাজনৈতিক দল, যাদের প্রধান লক্ষ্য আবার পাকিস্তানের দিকে ফিরে যাওয়া। এই দলটির যাবতীয় কার্যক্রম এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জোরালো অবস্থানকে স্বীকার করে না। বরং ইনিয়ে বিনিয়ে এই দলটি তাদের সার্বিক কার্যক্রমে এখন পর্যন্ত পাকিস্তানকে সমর্থন করে। স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান থেকে শুরু করে যাবতীয় ঘটনায় এই দলটির রয়েছে একাধিক অনৈতিক বিরোধিতা করার ইতিহাস। এই দলটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রক্রিয়াকে সমর্থন করে না। বরং এই বিচারপ্রক্রিয়াকে বানচাল করার জন্য দেশিবিদেশি এজেন্ট দিয়ে নানাভাবে ষড়যন্ত্র করছে। এই দলটির যাবতীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম পাকিস্তানের মদদে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বিকাশের পরিপন্থী।
অথচ ভারী আশ্চার্যের বিষয় হল, যে বিবিসি একাত্তরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের রণাঙ্গনের খবর প্রচার করে সাড়ে সাত কোটি বাঙালির হৃদয় জয় করেছিল। সেই একই বিবিসি কোথায় যেনো খেই হারিয়ে বস্তুনিষ্ঠতার প্রাচীর ডিঙ্গিয়ে কোনো অশুভ শক্তির সঙ্গে মিশে একেবারে লেজেগোবরে করে ফেলেছে। বিবিসি তাই এখন আর ব্রিটিশ ব্রোডকাস্টিং করপোরেশান নাই, এটি এখন বিএনপি ব্রোডকাস্টিং করপোরেশানে পরিনত হয়েছে।
অথচ শুধুমাত্র বিগত সাত বছরে সাংলাদেশে সংঘটিত ঘটনাগুলো যদি বিবিসির লন্ডন অফিস বস্তনিষ্ঠভাবে পর্যালোচনা করে, সেখানে এই সাত বছর বাংলাদেশে বিবিসি কি কি প্রচার করেছে, কিভাবে প্রচার করেছে, কোন এজেন্ডায় এসব করেছে, তাহলে হয়তো বিবিসি নিজেই আমার দেওয়া এই উপাধী খণ্ডন করতে পারবে না। আর যদি সত্যি সত্যিই বিবিসি'র সম্পাদকীয় নীতিতে এমন স্থূল পরিবর্তন আসে এবং বাংলাদেশে বিএনপি'র হয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা বাস্তবায়ন যদি তাদের বর্তমান সম্পাদকীয় নীতি হয়ে থাকে, তাহলে আর আমার কিছু বলার নেই। সেক্ষেত্রে আমি বরং বিবিসির খবর শুনব, এসব সম্পাদকীয় নীতি আমলে নিয়েই। অথবা বিবিসি শোনাই ছেড়ে দেব।
সবচেয়ে দুঃখের বিষয় হল, আমার পঁয়তাল্লিশ বছরের জীবনে যে সংবাদ মাধ্যমটির সংবাদ শোনার জন্য আমি প্রচুর সময় ব্যয় করেছি, এখনো দিনে অন্তত একবার যে সংবাদ মাধ্যমের সংবাদ না শুনলে আমার পেটের ভাত হজম হয় না, সেই বিবিসির এমন অধপতনে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই আশাহত, লজ্বিত এবং অপমানিত বোধ করছি। আমি বিশ্বাস করতে চাই, বিবিসি কোনো দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করে না। এমন কি আমার বিগত সাত বছরে বিবিসি সম্পর্কে যে উপলব্ধি, তা যেনো সত্যি সত্যিই মিথ্যে হয়, সেই কামনাই আমার এখনো রয়েছে। আশা করি, বিবিসি তাদের বাংলাদেশ কার্যক্রমে এই দলীয় সংকীর্ণতা থেকে বেড়িয়ে আসবে। নইলে বিবিসিকে হয়তো আমার আর শোনা হবে না।

.....................................
২৭ এপ্রিল ২০১৫
ঢাকা


৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×