somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলা একাডেমি'র কেবল মোসলমানিটা বাকি আছে!!!

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এ বছর নাটক, গবেষণা এবং বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ বিষয়ে কাউকে বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেয়া হয়নি। বাংলা একাডেমি মিডিয়াকে পুরস্কারপ্রাপ্তদের যে তালিকা সরবরাহ করেছে, সেখানে অবশ্য ২০০৭ সালে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে পুরস্কারপ্রাপ্ত মুহাম্মদ ইব্রাহীমের নাম রয়েছে। যদিও পরে একাডেমি এটি প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

বাংলা একাডেমি'র তামাশার কোনো শেষ নাই! মিডিয়াকে পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা যোগান দেওয়ার পর প্রত্যাহার করাটা যে বাংলা একাডেমির কর্মীবাহিনীর বড় ধরনের একটা অযোগ্যতা, এটা এখনো কেউ অবশ্য স্বীকার করনি, সেটা স্বীকার করছে না কেন? পুরস্কার বিষয়ক নীতিমালাটি কী বাংলা একাডেমির দায়িত্ববান কেউ নিজেরা একবারও চোখে দেখেননি? একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান আর কত গরু-ছাগল দিয়ে চালাবে!!!

নাটক আর বিজ্ঞান বাদ দিয়ে গবেষণা নিয়ে আমার একটা প্রস্তাব আছে বটে। যদিও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের গবেষণা করা প্রতিষ্ঠানটি গবেষণায় যোগ্য কাউকে খুঁজে পায়নি। এবার বোঝেন এখানে কত উচ্চমার্গের গবেষণা চলছে! আরে গত কয়েক বছর ধরে খোদ বাংলা একাডেমি কেবল অমর একুশে বইমেলা নিয়ে নিজেরা যতটা ব্যস্ত (এখানে টাকা-পয়সার বেশ রমরমা ব্যাপার স্যাপার আছে বটে) সময় কাটিয়েছে, একাডেমির সেই ব্যস্ততার স্বীকৃতি স্বরূপ, গবেষণায় তো চোখ বন্ধ করেই বাংলা একাডেমিকে এই পুরস্কারটি দেয়া যেত! এইটা কারো মাথায় আসে নাই কেন?

একাডেমির মহাপরিচালক সাহেব বলেছেন, পুরস্কারের সংখ্যা কমিয়ে পুরস্কারের অর্থ মিনিমাম পাঁচ লাখ টাকা করা উচিত। খুব ভালো প্রস্তাব, সাধু সাধু। কিন্তু পুরস্কারের সংখ্যা কমানোর যুক্তি কী, তা তিনি ব্যাখ্যা করেননি। আমি তো মনে করি, পুরস্কারের সংখ্যা আরো বাড়ানো উচিত। কারণ, বাংলা ভাষার সাহিত্য এখন আর কেবল কবিতা, কথাসাহিত্য, প্রবন্ধ, গবেষণা, অনুবাদ, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য, আত্মজীবনী/স্মৃতিকথা/ভ্রমণকাহিনী, নাটক, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ এবং শিশু সাহিত্য- এই দশটি বিষয়ের মধ্যে আটকে নেই।

বাংলা ভাষায় এখন চলচ্চিত্র বিষয়ক প্রচুর বই লেখা হচ্ছে। এটাকে চলচ্চিত্র সাহিত্য বিবেচনায় পুরস্কারের আওতায় নেওয়া যেতে পারে। এখন প্রতি বছর ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া বিষয়ক প্রচুর বই প্রকাশ পাচ্ছে। সেখানেও সাহিত্য রয়েছে। গবেষণা রয়েছে। প্রবন্ধ বা নিবন্ধ রয়েছে। এগুলোকে তাহলে কোন ক্যাটাগরিতে ফেলা হবে? চলচ্চিত্র কী সাহিত্যের বাইরে কিছু?

আর্টের বইকে কেন সাহিত্য বলা হবে না? আর্ট আলোচনার বইকে? বই আলোচনার বইকে? ক্যামরায় তোলা ছবি'র আলোচনার বইকে? বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য বরং একটা 'সমালোচনা সাহিত্য' ক্যাটাগরি থাকাটা খুব জরুরি। তাহলে এ বিষয়ে আগ্রহীরা ভবিষ্যতে আরো ভালো কাজ করার উৎসাহ পাবেন।

আরেকটি বিষয় এখানে বলতে চাই, বাংলা একাডেমি থেকে কেন জীবিত লেখকদের উপন্যাস, গল্পের বই প্রকাশ করা হয় না? অথচ প্রতিবছর দেখা যায়- অমুকের টয়লেটে যাবার ঘটনা পরম্পরা, অমুকের সাহিত্যে নারী, তুমকের সাহিত্যে সেক্স, অমুকের সাহিত্যে গ্রাম্যতা ইত্যাদি অখাদ্য কুখাদ্য বাংলা একাডেমি থেকে খুব সহজেই প্রকাশ পায়। তরুণ কবি লেখকদের বই বাংলা একাডেমি প্রকাশ করতে ভয় পায় কেন? আপনাদের বিদ্যা-বুদ্ধি প্রশ্নের মুখোমুখি হবে, তাইতো?

২০১৭ সালের অমর একুশে বইমেলায় ৪৫০টি প্রকাশনা সংস্থা স্টল পাবার জন্য আবেদন করেছে। এর মধ্যে ৩২২টি প্রকাশনা সংস্থাকে নিয়ে হয়েছে লটারি। এবার প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতিতে লটারি করা হয়েছে। একাডেমি বলছে- দুর্নীতি ও অসদুপায় রোধ করার জন্য ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি একশোভাগ সৎ ও হালাল। এবারের বইমেলায় বিভিন্ন প্রকাশনার থাকছে ৬৪৪টি স্টল। তবে গত বছর বইমেলায় নিষিদ্ধ প্রকাশনা সংস্থাগুলোকে এবার বইমেলার বাইরে রেখেছে একাডেমি।

বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান সাহেব বলেছেন, কোনো প্রকাশনা সংস্থাকে এক ইউনিট পেতে হলেও মিনিমাম ১০০টি বই থাকতে হবে। আর যে বছর বইমেলা, তার আগের বছরে সেই প্রকাশনা সংস্থার মিনিমাম ২০টি বই থাকতে হবে। আর এই ২০টি বইয়ের মধ্যে অন্তত ৫টি পুরস্কারপ্রাপ্ত বই থাকতে হবে। এসব করলেই মানসম্পন্ন বইমেলা হবে বলে তিনি দাবি করেছেন।

এবার ঘটনার পেছনে যাই- গোটা বাংলাদেশে অসংখ্য অখাদ্য কুখাদ্য সাহিত্য পুরস্কারের ছড়াছড়ি। আপনার বইটি মানসম্মত কিনা, সেটা কোনো বিষয় না, বইটি পুরস্কার পেল কিনা- সেটাই বাংলা একাডেমি যেহেতু প্রকাশকদের এভাবে কৌশলে শর্ত জুড়ে দিচ্ছে। তাহলে এদেশে মানসম্মত বই এবং লেখক তৈরি হবে কীভাবে? পুরস্কারপ্রাপ্ত ৫টি বই না থাকলে বইমেলায় স্টল পাওয়া যাবে না। এইটা কোন ধরনের শর্ত? আমরা কী পুরস্কারপ্রাপ্ত বইগুলো সম্পর্কে জানি না? আমরা কী পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখকদের সম্পর্কে জানি না? প্রকাশকদের কী কাজে উৎসাহ যোগাচ্ছে একাডেমি?

বাংলা একাডেমি একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন নানান কিসিমের গরু-ছাগলদের দিয়ে, যারা নিজেরা নতুন চিন্তা করতেই জানে না, যাদের মাথায় কেবল এমন সব ভ্যারান্ডাভাজির মত আজব বুদ্ধি ঘুরপাক খায়, এরা নিয়েছে বাংলা একাডেমির দায়িত্ব। আর অন্য সকল কাজ বাদ দিয়ে অমর একুশের বইমেলা আয়োজন যেন এই জাতীয় প্রতিষ্ঠানটির একমাত্র কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাকি এগারো মাস বাংলা একাডেমি জাবর কাটে! অথচ বইমেলা বিষয়টি পুরোপুরি প্রকাশকদের কাজ। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এটা জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র দিয়ে প্রকাশকদের সহযোগিতায় পরিচালনা করার কথা। সেখানে বাংলা একাডেমি বড় মাতবর সেজে বসে আছে!

দুর্নীতি দমন কমিশনের উচিত বাংলা একাডেমির কর্মকর্তাদের সম্পত্তি ও অর্থব্যয়ের উপর কঠিন নজরদারি রাখা। প্রত্যেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চেক করা হোক। বাংলা ভাষার গবেষণা ও উন্নয়ন বাদ দিয়ে এরা দুনিয়ার আকাম করে যাচ্ছে। তাই নিয়ে আর তেল মর্দন পেয়ে সরকার বাহাদুরও বেজায় খুশি। মাভৈ মাভৈ!

কয়েকদিন আগে কবি নির্মলেন্দু গুণ তাঁর প্রতিষ্ঠিত কাশবন স্কুলের জন্য বাংলা একাডেমিতে বই কিনতে গিয়ে আরো একটি তামাশার চিত্র আবিস্কার করেছিলেন। গুণদার কাছে আমি সেই দুঃখের গল্প শুনেছি। বাংলা একাডেমিতে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত ও কবি জীবনানন্দ দাশের কোনো বই নাই! চিন্তা করে দেখেন, খোদ বাংলা একাডেমি বাংলা সাহিত্যের অমর দুই দিকপালকে বাদ দিয়ে কেবল ভবনের উচ্চতা বাড়িয়েছে! সেখানে মাইকেল আর জীবনানন্দ নেই! হায় জাতীর মননের প্রতীক, আর কত অধপতন হলে এদের হুশ হবে?

অথচ সেদিন আমার এক বন্ধু'র হাতে দেখলাম আবুল বাসার রচনাবলী, যার প্রকাশক বাংলা একাডেমি। এই লেখকের আমি সেদিন মাত্র নাম শুনেছি। বইটি উলটে পালটে দেখলাম, ভেতরে একটা নাটক, একটা উপন্যাস, কিছু ছড়া, কিছু কবিতা, কিছু স্মৃতিচারণ এসব দিয়ে ভরপুর। হতে পারে এই লেখকের লেখা অনেক বিখ্যাত, কিন্তু আমি ওনার নাম শুনেছি মাত্র ওইদিন। এটা আমার অপারগতা ও নির্বুদ্ধিতা। পরে লেখক পরিচিতি পড়ে দেখলাম- উনি বিটিভির একসময় বড় কর্মকর্তা ছিলেন। বাংলা একাডেমি থেকে এখন এসব বই খুব অনায়াসে বের হয়। এটি গত বছরের (২০১৬) বই। কিন্তু একাডেমিতে মাইকেল বা জীবনানন্দের বই নাই! ভাবুন একবার? কোথায় নেমেছে এটা?

আগামীতে বাংলা একাডেমি থেকে কেবলমাত্র মোকসেদুল মোমেনিন প্রকাশ পেলে আমি অন্তত অবাক হব না। কারণ, এই প্রতিষ্ঠানটির গতিবিধি ধীরে ধীরে সেদিকেই যাচ্ছে। একদিকে সরকার হেফাজতের পরামর্শে পাঠ্যপুস্তক পাঠ্যক্রম ঠিক করছে। আর অন্যদিকে বাংলা একাডেমি নাটক, গবেষণা আর বিজ্ঞানের বই খুঁজে পায় না। চলতি বছর স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে যা করা হয়েছে, আগামী বছর আমি গবেষণায় এদেরকে বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেবার অ্যাডভান্স প্রস্তাব করছি। কারণ বাংলা একাডেমির পুরস্কার নীতিমালায় নাম প্রস্তাব করার সুযোগ আছে।

মনে রাখবেন, দেশে হেফাজতের পরামর্শে যত কাণ্ড করবেন, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ বিষয়ে বই পাওয়ার চিত্র তত অসম্ভব আকার ধারণ করবে। কারণ বিজ্ঞানের বই ওরা বরদাশত করে না। অথচ বিজ্ঞান ও দর্শনের বই হিসেবে বইমেলা থেকে বাসায় ফেরার পথে সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত বিজ্ঞান লেখক অভিজিৎ রায়ের যে কোনো বই, বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাবার যোগ্যতা রাখে। কিন্তু সেই বই পড়ার মত মেধাবী কেউ কী পুরস্কার প্রদান কমিটি বা একাডেমির সার্স কমিটিতে আছে? বিজ্ঞান বিভাগের জন্য বই বাংলা একাডেমি খুঁজে পাবে না, এটাই স্বাভাবিক। এই চিত্র আগামীতে আরো কঠিন হবে। বাস্তবতা সেদিকেই যাচ্ছে!

তবে বাংলা একাডেমিকে আমি ধন্যবাদ দিতে চাই সত্যটি স্বীকার করার জন্য যে, দেশে ২০১৬ সালে নাটক, গবেষণা এবং বিজ্ঞান বিষয়ক কোনো বই বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য ওনারা খুঁজে পাননি। এই চরম সত্যটির মধ্যেই রাষ্ট্রীয় অধপতনের সুস্পষ্ট সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছে বাংলা একাডেমি। এই স্বীকারোক্তির ভেতরেই বাংলা একাডেমি তাদের নিজেদের অযোগ্যতা হাতেনাতে প্রমাণ করেছে। আর ২০০৭ সালে বিজ্ঞান বিষয়ে পুরস্কারপ্রাপ্ত মুহ্ম্মদ ইব্রাহীমের নামসহ মিডিয়ার কাছে সেই তালিকা সরবরাহ করে, বাংলা একাডেমি নিজেদের অযোগ্যতাকে আর আড়াল করতে পারেনি। অথচ বাংলা একাডেমি পুরস্কার নীতিমালায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, 'কাউকে এই পুরস্কার দ্বিতীয়বার দেওয়া যাবে না'। তাহলে মুহম্মদ ইব্রাহীমের নাম বাংলা একাডেমি মিডিয়ায় সরবরাহ করলো আবার প্রত্যাখ্যান করলো- কীসের নাটক করার জন্য। তাহলে তো নাটকের জন্যও বাংলা একাডেমি নিজেই আগামীতে পুরস্কার পেতে পারে।

নাটকের জন্য বাংলা একাডেমি, একুশের বইমেলার গবেষণা প্রস্তুতির জন্য বাংলা একাডেমি চলতি বছর দিব্যি দুটো পুরস্কার যোগ্যতা থাকা স্বত্তেও হাতছাড়া করল। আর সুন্দরবন ধ্বংস করার জন্য পরিবেশ মন্ত্রণালয়কেই তো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ বিষয়ক পুরস্কারটি অনায়াসে দেওয়া যেত। চোখের সামনে এত কিছু থাকতে বাংলা একাডেমি তিনটি পুরস্কার দিতে ব্যর্থ হলো। অথচ এই ব্যর্থতার জন্য একাডেমি দুঃখপ্রকাশ পর্যন্ত করলো না! হায় মরি মরি।

কিন্তু বড়ই পরিতাপের বিষয় হলো, জাতি এমন অধপতনশীল মরণাপন্ন বাংলা একাডেমিকে দেখতে চায় না। বাংলা একাডেমিকে বরং একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ফার্মের কাছে দায়িত্ব দিলে, পঞ্চাশের নিচে যাদের বয়স, এমন চৌকশ ও অভিজ্ঞ তারুণ্য এই প্রতিষ্ঠানটিকে অকাল মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। যে প্রতিষ্ঠানের বয়স গত ডিসেম্বরে ৬১ পূর্ণ হয়েছে, সেই প্রতিষ্ঠানের এমন অধপতন মেনে নিতে বড্ড কষ্ট হয়। সত্যি সত্যিই কষ্ট হয়। চোখের সামনে শিঘ্রই এই প্রতিষ্ঠানের মোসলমানি করানো হবে, জাস্ট ওয়েট অ্যান্ড সি। তখন টের পাবেন কত ধানে কত চাল।

প্রমথ চৌধুরী একবার চট্টগ্রামের ভাষায় বলেছিলেন, 'পুন্দত নাই তেনা, মিডা দি ভাত হানা' (পাছায় কাপড় নেই, তবুও মিঠাই দিয়ে ভাত খেতে চায়)। বর্তমান একাডেমির অযোগ্যতাকে এর চেয়ে সুন্দর ও ভদ্রভাষায় বলা ছাড়া আর কী বলতে পারি! নাটক, গবেষণা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ বিষয়ে এবার মানসম্মত লেখক না পাওয়ায় বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেওয়া হয়নি। সাধু সাধু!

................................
২৪ জানুয়ারি ২০১৭

সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৮
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×