somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিরহের সুর বাজে প্রাণের মিলনমেলায়!!!

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অমর একুশে বইমেলার আর মাত্র দু'দিন। এরপরেই ফেব্রুয়ারি মাসব্যাপী এই অমর একুশে বইমেলা, আমাদের প্রাণের মিলনমেলা ভাঙছে। এখন চলছে বইপ্রেমীদের শেষ সময়ের পছন্দের বই কেনার হিরিক। বইপ্রেমী বন্ধুরা প্রিয়জনকে বই কিনে উপহার দিচ্ছেন। একুশের বইমেলার স্মৃতি হিসেবে নিজেদের গ্রুপ ছবি তুলছেন। কেউবা শেষ সময়ে আনা বইটি বন্ধুদের দেখাচ্ছেন। কেউবা প্রিয় পাঠককে দিচ্ছেন অটোগ্রাম। এ বছর অটোগ্রাফের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ফটোগ্রাফ।

গোটা ফেব্রুয়ারি মাস জুড়েই আমরা বই নিয়ে, লেখা নিয়ে, একুশের বইমেলার নানান সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে নিজেদের মধ্যে অনেক আড্ডা দিয়েছি। সেই আড্ডায় উঠে এসেছে আগামী দিনের প্রত্যয়। সবচেয়ে শক্তিশালী প্রত্যয়টি ছিল, মৌলবাদী শক্তি যতই চোখ রাঙাক, যতই উসকানি দিক, যতই জুজুর ভয় দেখাক, শেষ পর্যন্ত আমাদের সবার প্রাণবন্ত উপস্থিতি, সকলের সহযোগিতার আগ্রহ ও মনোভাব, প্রাণের টান ও বন্ধুত্বের স্মারক, অদম্য উচ্ছ্বাস ও স্থির প্রত্যয়ে অমর একুশে বইমেলা সফলভাবে সমাপ্ত হতে যাচ্ছে।

দ্বিতীয় বছরের মত একুশের বইমেলাকে দু'ভাগে ভাগ করা হলেও, গত বছরের তুলনায় এবারের বইমেলা অনেক বেশি গোছানো ছিল। কিন্তু বইমেলার বিভিন্ন স্থানে দর্শনার্থীদের জন্য স্টলের মানচিত্রের অভাব যেমন ছিল, তেমনি লেখক-পাঠকদের জন্য বসার পর্যাপ্ত আসনের ব্যবস্থার ঘাটতি ছিল, বইপ্রেমীদের তৃষ্ণা মেটানোর জন্য পানির ব্যবস্থা ছিল না, পর্যাপ্ত ধুলা তাড়ানোর ঘাটতিসহ আয়োজক বাংলা একাডেমি'র জন্য ছিল শিক্ষণীয় বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ। আমাদের প্রত্যাশা, আগামীতে একাডেমি একুশে বইমেলার এসব চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করে বইপ্রেমীদের জন্য একটি সুন্দর, গুছানো ও নিরাপদ বইমেলা আয়োজন করতে সক্ষম হবে।

এবারের বইমেলার সবচেয়ে খারাপ দিক ছিল- বইয়ের মোড়ক উন্মোচন নিয়ে রীতিমত পাগলামীটা। আর সবচেয়ে ভালো দিক ছিল- কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করা মাত্র নির্দিষ্ট বিষয়ে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া। তবে বইমেলা দু'ভাগে ভাগ থাকায়, বইমেলায় প্রবেশে অনেকের নানান কিসিমের জটিলতা হয়েছে। যেমন- কেউ উদ্যান থেকে একাডেমির লিটলম্যাগ প্রাঙ্গনে বা একাডেমি থেকে উদ্যানে শেষ সময়ে আড্ডা দিতে বা বই কিনতে যেতে-আসতে চাইলেও, একাডেমি আটটার পরে আর কাউকে বইমেলায় প্রবেশ করতে দেয়নি। অনেক প্রকাশকের উভয় পাশে স্টল থাকায়, সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে তাদের।

তবে এবারের বইমেলায় উদ্যানের টাওয়ার প্রান্তের দিকে যাদের স্টল পড়েছে, তাদের বই বিক্রির হার তুলনামূলক কম। তারচেয়ে বরং উদ্যানে ঢুকেই শুরুর দিকে যাদের স্টল, তাদের বেচাবাট্টা তুলনামূলক একটু বেশি হয়েছে। তবে যে সকল প্রকাশনা ভালো বই প্রকাশ করেছে, সে বইগুলো ঠিকই বইয়ের যারা আসল পোকা, তারা মৌমাছির মত ঘুরে ঘুরে সংগ্রহ করেছেন। আর কোথাও বসতে না পেরে, পানি খেতে না পেরে, তারা ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

এবারের বইমেলায় বাংলা একাডেমি যে সকল খাবারের দোকানকে সুনির্দিষ্ট মূল্যতালিকার বিনিময়ে বইমেলায় সুযোগ দিয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে প্রায় সকল ক্ষুধার্ত মানুষই গলাকাটা দামে খাবার বিক্রির অভিযোগ করেছেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা গেছে, একাডেমির সুনির্দিষ্ট মূল্য তালিকার চেয়েও কয়েকগুণ বেশি দামে তারা খাবার বিক্রি করেছেন। যে কারণে অনেকেই আগে খাবার খেলে আর বই কিনতে পারেননি। আরা যারা আগে বই কিনেছেন, তাদের আর খাবার কেনার সুযোগ হয়নি। আগামীতে একাডেমির এই বিষয়টি আমলে নেওয়া উচিত। একাডেমি যে মূল্যতালিকায় খাবার বিক্রির সুযোগ দিয়েছিল, খাবার বিক্রেতারা তা রীতিমত লঙ্ঘন করেছে। এর দায় একাডেমি কিছুতেই এড়াতে পারে না। চা নিয়ে আমাদের ব্যাপকমাত্রায় বিক্ষোভ ও চিৎকারের পর, একাডেমি পুকুরপাড়ে ২০ তারিখের পর একটি মাত্র চায়ের স্টল দেবার সুযোগ দিয়েছিল, যেটি ছিল বইমেলায় আগত চাখোরদের চাহিদার তুলনায় রীতিমত মস্করা!

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখন পর্যন্ত অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সামলেছেন। সেজন্য তাদের আন্তিরক ধন্যবাদ জানাই। আমাদের প্রত্যাশা থাকবে- আগামী দুইদিন, বইমেলার একেবারে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, তাদের সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে এই সাফল্য ধরে রাখবেন। অনেক বিষয়ে আমাদের প্রত্যাশাকে না মেটানোতে একাডেমিকে অনেক সময় গালমন্দ করেছি, প্রতিবাদ করেছি, অনেকের সঙ্গে তর্কবিতর্ক করেছি, তা কেবল একটি প্রাণান্ত একুশে বইমেলার স্বার্থেই। বাংলা একাডেমি আমাদের প্রাণের প্রতিষ্ঠান। আমাদের সকল আন্তরিক প্রত্যাশাকে মেটানোর দায়িত্বও একাডেমির উপর বর্তায়। তবুও দীর্ঘ এক মাস একাডেমির সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী দিনরাত যে কঠোর পরিশ্রম করে, একটি প্রায় সফল বইমেলা করেছেন, সেজন্য একাডেমির সবাইকে আমি উষ্ণ অভিনন্দন জানাই।

পাশাপাশি সারা বাংলাদেশে, জেলায় জেলায়, উপজেলায় উপজেলায় এমনকি প্রামপর্যায়ে একুশের বইমেলাকে ছড়িয়ে দেবার জন্য, একাডেমির প্রতি বিনীত অনুরোধ রইল। ঢাকার বাইরের অনেক বইপ্রেমী বন্ধুরা সময়াভাবে একুশের বইমেলায় আসার সুযোগ পায়নি, বইমেলাকে তাদের দ্বোরগোড়ায় নিয়ে যাবার জন্য বাংলা একাডেমিকেই আগামীতে উদ্যোগী হতে হবে। পাশাপাশি প্রকাশক ও লেখক সম্প্রদায়কেও এ বিষয়ে সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে। আমাদের দেশের আঠারো কোটি মানুষের মধ্যেই সৃজনশীল ও মননশীল বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলার মধ্যেই বইমেলার আসল উদ্দেশ্য নিহীত। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে এ বিষয়ে বাজেট বৃদ্ধির পাশাপাশি নানামুখী বাস্তব উদ্যোগ নিতে হবে।

আমরা চাই, বছর জুড়েই অমর একুশে বইমেলার মত, প্রাণের বইমেলায় গোটা বাংলাদেশ শরিক হোক। বছর জুড়েই দেশের নানান প্রান্তে বইমেলা হোক। বছর জুড়েই প্রকাশকরা বই প্রকাশ করুক। কেবল ফেব্রুয়ারি মাস কেন্দ্রীক একুশে বইমেলা ও বই প্রকাশের কারণে, লেখক ও প্রকাশক উভয়ের মধ্যেই এক ধরনের চাপ তৈরি হয়। যে কারণে অনেক মান সম্মত বই-ই প্রকাশ পায় না। তড়িঘড়ি করে, সম্পাদনা না করেই অনেক বই বইমেলায় প্রকাশ পায়। যা পাঠকের সঙ্গে এক ধরনের প্রতারণার সামিল। পাঠক আপনার বই কিনছেন বইটি পাঠ করার জন্য। পাঠের সেই সত্যিকারের তৃপ্তিটা না পেলে, পাঠক হয় সেই লেখকের লেখা ভবিষ্যতে এড়িয়ে যাবেন, নতুবা বই কিনে পাঠক যে অতৃপ্তির ঠেকুর গিলতে বাধ্য হলেন, সেটি বই পড়ার প্রতি পাঠকের বিতৃষ্ণা সৃষ্টি হতে উৎসাহিত করতে পারে। যা ফেসবুক যুগে বই পড়ার জন্য একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ।

দেশে অনেক টেলিভিশন চ্যানেল হয়েছে, অনেক জাতীয় পত্রিকা রয়েছে, কিন্তু একুশের বইমেলা কভার করার জন্য, যে ধরনের রিপোর্টার বইমেলায় থাকা উচিত ছিল, বিশেষ করে যারা প্রকৃত লেখকদের অন্তত ভালোমত চেনেন, ভালো বইটির রীতিমত খবর রাখেন, সেখানে আমাদের মিডিয়া, আমার দৃষ্টিতে ভয়ংকরভাবে ফেল করেছে। আমাদের মিডিয়া যে স্টাইলে বইমেলা কভার করেছে, আগামীতে আমি এদের জন্য অন্য কোনো লেখায় কিছু পরামর্শ দিতে চাই। বইমেলা কভার জন্য অন্তত লেখাপড়া জানা অনুসন্ধানী রিপোর্টার বইমেলার মাঠে খুব জরুরি। যার যোগান দিতে আমাদের এবার মিডিয়া সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।

আমাদের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর ধারণা, খুব সুন্দর চেহারার একটি মেয়েকে দিয়ে বা কোনো তারকাকে দিয়ে বইমেলা কভার করালে বুঝি, ওটি দেখতে খুব সুন্দর হয়। কিন্তু বইমেলা কভার করার জন্য ন্যূনতম লেখাপড়া জানা, সে যে চেহারার হোক না কেন, দক্ষ রিপোর্টার খুব জরুরি। যিনি লেখককে ঠিক প্রশ্নটি করতে জানেন, ঠিকঠাক ভালো বইটি চট করেই আবিস্কার করার যোগ্যতা রাখেন, বইপ্রেমীদের আবর্জনার স্তূপ থেকে ভালো বইয়ের খবরটি জানাতে পারেন, তেমন চৌকশ রিপোর্টার বইমেলা কভার করার জন্য খুব জরুরি। আমাদের পত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে তেমন অনেক রিপোর্টার আছেন, কিন্তু মিডিয়াগুলো বইমেলা কভার করার জন্য এক ধরনের আতলামী করেছে, যা একটি ভালো বইয়ের পরিবর্তে পাঠক ঠকানো অনেক খারাপ বই বইপ্রেমীদের কিনতে উৎসাহ জুগিয়েছে।

আমাদের মিডিয়ার এত বড় অধপতনে আমি খুব অবাক হয়েছি। একটি জাতি গঠনে মিডিয়ার সত্যিকারের যে রোলপ্লে করার কথা, মানুষের অন্তর্চক্ষু খুলে দেবার জন্য মিডিয়ার যে ভূমিকায় থাকার কথা, আমাদের মিডিয়া দিনদিন সেখানে পাপেট শো করে যাচ্ছে। দিনদিন জনগণের সঙ্গে একটা তামাশার সম্পর্ক গড়ে তুলছে। আমাদের একজন চৌকশ তথ্যমন্ত্রী আছেন। আমাদের একজন অলরাউন্ডার সংস্কৃতিমন্ত্রী আছেন বটে, কিন্তু আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে যেভাবে জাগ্রত করার জন্য, তাদের বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেওয়ার কথা, সেখানে তাদের আমার রীতিমত পাশ মার্ক দিতেই কষ্ট হচ্ছে।

সরকার সংস্কৃতিবান্ধব সমাজ গড়ার মানসে মুখে যে উন্নয়নের ফানুস উড়ান, মাঠপর্যায়ে সেখানে সংস্কৃতি ও কৃষ্টির পরিবর্তে মৌলবাদ শক্তভাবে শিকড় গেড়েছে। সমাজের প্রতিটি স্তরের মানসপটে যে সত্যিকার আধুনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক মনন ও শৈলীতে মানুষ গড়ে তোলার স্বপ্নের কথা সরকার দাবি করেন, বাস্তবে কার্যকর ব্যবস্থার অভাবে তার উল্টো জোয়ারের পাল্লাই ভারি। সারা দেশে ধর্মান্ধ মানুষের সংখ্যা বরং দিনদিন বাড়ছে। অমর একুশে বইমেলার যে মূল চেতনা, সেই চেতনার মধ্যেই একটি আধুনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক সমাজবেষ্টিত বাংলাদেশের স্বপ্নের কথাই আমি বুঝি। বাস্তবে কার্যকর উদ্যোগের অভাবে বরং উল্টো বাংলাদেশ এক ধর্মান্ধ সমাজের দিকেই কেবল অগ্রসর হচ্ছে।

বাংলা একাডেমি এবার একুশে বইমেলা আয়োজনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনেরও আয়োজন করেছিল। কিন্তু সেই সম্মেলন একাডেমির প্রচার ও যথাযথ উদ্যোগের অভাবে, খোদ কবি-লেখকদের মধ্যেই কোনো সাড়া জাগাতে ব্যর্থ হয়েছে। দেশে একুশের বইমেলাকে ঘিরে একটি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন হয়ে গেল, অথচ সেটি কেবল কাগুজে বাঘ আর কাজীর গরুর আচরণ করলো, এটা কেমন যেন একটি হাস্যকর ব্যাপার হয়ে গেল। আমাদের প্রত্যাশা, আগামীতে একাডেমি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন করার আগে, অন্তত কবি-লেখকদের সেই সম্মেলনে বিদেশী কবি-লেখকদের সঙ্গে একটি মেলবন্ধন ঘটানোর উদ্যোগ নেবেন। নইলে এ ধরনের আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন কেবল কাগুজে উদাহরণ হয়েই থাকবে, এটা নিয়ে দেশের নতুন প্রজন্মের কবি-লেখকদের মধ্যে তাড়না বা উৎসাহ কাজ করবে না।

অমর একুশে বইমেলার আগামী দুটি দিন বইপ্রেমীদের জন্য আনন্দমুখর হয়ে উঠুক। সবাই পছন্দের বই কিনুক। আমরা একটি সফল ও নিরাপদ একুশে বইমেলা দেখেই, আমাদের এই প্রাণের মিলনমেলা থেকে অন্তত এইটুকু ভালো স্মৃতি নিয়েই ঘরে ফিরতে চাই। বই কিনুন। প্রিয়জনকে বই উপহার দিন। জয়তু অমর একুশে বইমেলা। জয়তু প্রাণের মেলা।

.............................................
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭



সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:০৯
৯টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×