ভারত বাংলাদেশের বর্ডারে যখন কাঁটাতার ছিলোনা তখন ভাদ্র মাস শুরু হলে ইন্ডিয়ান মাদী কুত্তাগুলো বিএসএফকে কামড়াতো। আর তারা ফাকা গুলির ভয় দেখিয়ে তাদেরকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিত।
ইন্ডিয়ান পাগলা কুত্তাগুলা বাংলাদেশে এসে মানুষের গরু ছাগল এবং কি মানুষকেও কামড়াতো। ছোটবেলায় দুপুরের সময় ঘর থেকে বের হতে দিতনা শুধু মাত্র ইন্ডিয়ান পাগলা কুত্তার ভয়ে।
এরপর কাঁটাতার হল,রোড হল,ইন্ডিয়ান পানি বঙ্গদেশে আসার জন্য চওড়া পাইপ বসালো। বিএসএফ'রা আবারো এই পাইপ দিয়ে পাগলা কুত্তা পাঠাতে শুরু করলো। বন্ধু হলে যা হয় আরকি।
আস্তে আস্তে বছর গড়াতে থাকলো,তারাও পাগলা কুত্তা,জারজ কুত্তার জন্ম নিয়ন্ত্রণ প্রায় করে ফেলেছে। কিন্তু মাদক নিয়ন্ত্রণ এখনো করেনি। মাদক নিয়ন্ত্রণ করলে তো আমাদের মন্ত্রীসভা একেবারেই ভেঙে তছনছ হয়ে যাবে। হা হা হা...
এরপর তারা বিশ্ববিখ্যাত পাবনা মেন্টাল হাসপাতালের খবর পেলো,ব্যাস শুরু করলো পাগলদের রপ্তানি করা। অমুক জায়গায় ভারতীয় পাগল,তমুক জায়গায় ভারতীয় পাগল। বঙ্গদেশ হয়ে গেলো পাগলের কারখানা।
এখন আবার অভিনব কায়দায় ভিক্ষুক পাঠাতে শুরু করলো,আজকেও বাংলা ট্রিবিউনে দেখলাম ভারতীয় ভিক্ষুক আটকের খবর। কথায় আছেনা,পুরান পাগলে ভাত পায়না নতুন পাগলের আমদানি।
প্রিয় ভাড়ত ভন্দু,
তোমরা ভাদ্র মাসের পাগলা কুত্তা,ভিক্ষুক,পাগল পাঠিয়ে নিজেদেরকে ঠিক রাখার যত চেষ্টা করোনা কেন,বেলাশেষে টয়লেট হিসেবে কিন্তু রেললাইন আর খোলামঠই ব্যবহার করবা।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪