somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

তানজীর আহমেদ সিয়াম
সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে আমি কোন ব্লগার নই মন চায় তাই লিখি তথ্য-উপাত্ত সবার সাথে শেয়ার করি ।nজব এর পাশাপাশি এয়ার টিকেট ও ট্রাভেল ভিসার ব্যাবসা করি ।nধন্যবাদn

কুড়ানো ( পর্ব - ২৩) ★★★ যাঁদের কথা বলছি তাঁদের রক্ত-মাংস আমরাও চেটে খাচ্ছি প্রতিমুহূর্তে, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ★★★

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সন্ধান নেই, মানুষগুলো বেমালুম মিশে গেল এই অমানবিক রাষ্ট্রে। দেয়ালে উৎকীর্ণ প্রশ্নের উত্তর দেবার জন্য' ঈশ্বরের' পক্ষে কোন নতুন বানী আমরা পাইনি আজও।

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ রাহুল তালুকদার (রানা প্লাজা গণহত্যার প্রচুর ছবি তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তুলেছিলেন
)

বিশ্বের তৃতীয় সর্বাধিক প্রাণহরণ করা শিল্প দুর্ঘটনা হিসেবে ‘রানা প্লাজা’ বিবেচিত হয়েছে। সরকারী হিসেবে ১১২৯ জন এই দুর্ঘটনায় (মূলত হত্যাকাণ্ড) প্রাণ হারিয়েছেন। আজও নিখোঁজ রয়েছেন ৯৯৬ জন আদম সন্তান। এ হিসেবে ২,১২৫ জন (দুই হাজার একশ পঁচিশ) মানুষ সেদিন খুন হয়েছিল প্রকাশ্যে দিনের আলোতে। যাঁদের মৃতদেহ পাওয়া যায়নি, পরিবার তাঁদের লাশ স্পর্শ করে কাঁদবার সুযোগ পায়নি। তাঁদের ডেকে এনে, জোর করে মৃত্যুর খাঁচায় পুড়েছিল ভবন মালিক ও কারখানার মালিকগণ। যেহেতু এদেশে, শ্রম এক বোতল বিদেশী মদের চাইতে সস্তা। এদেশে শ্রম বিক্রি হয় এক কেজি গো মাংসের চাইতেও কম দরে (দৈনিক মজুরি হিসেবে)।

আর তাই আমরা এভাবে মৃত্যুর মিছিল দেখেই যাব, দেখে যেতে হবে।

তারিখঃ ২৪ এপ্রিল ২০১৩
সময়ঃ সকাল ৮:৪৫
স্থানঃ সাভার

গত হয়ে যাওয়া পাঁচ বছরেও বাস্তব প্রতিফলন ঘটেনি অনেক অনেক প্রতিশ্রুতি ও আশ্বাসের। মৃত্যুর মিছিল আর মানুষের আহাজারিতে সেদিন সাভারের বাতাস ভারি হয়ে উঠেছিল। লাশ শনাক্ত করতে এবং উদ্ধার কাজ করতে সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছিল সেদিন। জন্ম নিয়েছিলো হাজার হাজার শোক স্মৃতি, ও আপনতম মানুষটির চিরতরে চলে যাবার শোকগাঁথা।

শিশুটির নাম, শুভ বিজয়, ২০১৩ সালে ওর বয়স ছিল ৯। মায়ের নাম ‘সেলিনা’ আর বাবা ‘শাহাদাত’। ‘মা’ সেলিনার মৃতদেহ প্রথম দিন পাওয়া গেলেও ঘটনার (যেদিন ছবিটি তোলা হয়) চতুর্থ দিনেও তাঁর ‘বাবা’ শাহাদাতের দেহ উদ্ধার হয়নি। শুভ, প্রতিদিন এসে বসে থাকতো ‘রানা প্লাজা’র পাশের আরেকটি ভবনের নীচতলায়। (সূত্রঃ http://bit.ly/1gdAfDH ) । ঘটনাটি প্রকাশিত হয়েছিল ইংল্যান্ডের ‘ডেইলি মিরর’ নামের সংবাদপত্রে।

শুভ এতিম হয়ে গিয়েছে সেদিন। ওর মতো আরও কয়েক’শ শিশু হারিয়েছে স্নেহময়ী মা অথবা বাবা, হয়তোবা দু'জনকেই। আমরা জানিনা তাঁদের কারও খোঁজ। সময় কোথায় আমাদের। এসব ছোটলোকদের বাচ্চা’দের খোঁজ রেখে কবে কে ‘ভদ্দরনোক’ হয়েছে বলুন তো ?

জীবন ও সংসার বিনির্মাণের মিছিলে যোগ দেয়া শত শত প্রাণ সেদিন নির্মমভাবে নীরব স্পন্দনহীন হয়েছিল । এটি কোনভাবেই দুর্ঘটনা নয়, এটি হত্যাকাণ্ড। এটি গণহত্যা।

মানুষই এখনও দেশের মূল স্তম্ভ। কফিন ভিক্ষা চায় যে রাষ্ট্র, তার ক্ষমতা নিয়ে আমরা সন্দিহান। ‘রানা প্লাজা’র মতো মানবিক বিপর্যয়ের মুহূর্তে রাষ্ট্র যখন ভিক্ষুকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়, ব্যর্থতার পরিচয় দেয় তখন আপামর সাধারণ মানুষই রাষ্ট্রের রক্ষক হয়ে দাঁড়ায়। এর প্রমাণ ২০১৩ সালের এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড পরবর্তী কর্মযজ্ঞ।

রাষ্ট্রের অনুভূতি নেই,ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া মানুষের জন্য যেন কোন দরদ নেই। মমতা নেই। প্রিয় রাষ্ট্র যেন অন্ধ,নির্লিপ্ত, নির্বিকার। অথচ এই সাধারণ মানুষরাই একদিন যুদ্ধ করে, জীবন দিয়ে, রক্ত দিয়ে এই ভূখণ্ডকে স্বাধীন করেছিল। মানুষের জীবন বাঁচানো, ও অধিকার রক্ষা যেখানে রাষ্ট্রের দায়িত্ব সেখানে রাষ্ট্রের পরিবর্তে এই মানুষরাই সর্বাগ্রে এগিয়ে এসেছেন মানুষের জীবন বাঁচাতে।

স্বাধীন সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশে নির্যাতিত হতদরিদ্র মানুষদের দীর্ঘশ্বাস মিশছে বাতাসে। যে বাতাস আমরা নিঃশ্বাসের সাথে নিচ্ছি, সেটাও এক অর্থে অভিশপ্ত। এখানে খুনিদের খুঁজে পাওয়া যায়না, তাঁরাও বাতাসে মিশে যাবার ক্ষমতাধারী। এখানে আপোষ হয়, দু'মুঠো ভাতের জন্য অমানবিক শহরে ছুটে আসা মানুষ পরিণত হয় ঠিকানাহীন লাশে।

২০১৩ সালে গার্মেন্টস সেক্টরে ন্যূনতম মজুরী ধার্য্য করা হয়েছে ৫৩০০ টাকা (৩০০০ মূল মজুরি + ১২০০ বাসা ভাড়া + চিকিৎসা ২৫০+ যাতায়াত ২০০+ খাদ্যভাতা ৬৫০ = ৫৩০০) (বাংলাদেশ গেজেটঃ ডিসেম্বর ৫, ২০১৩)। H&M (এইচ অ্যান্ড এম) ব্র্যান্ডের একটি ডেনিমের (জিন্স হিসেবে জানি আমরা) মূল্য ৪৯ ডলার ৯৯ সেন্ট (লিঙ্ক https://bit.ly/2HnP3Tz )। ১ ইউ এস ডলার = ৮৩.২৫ টাকা (এপ্রিল ২২, ২০১৮) হিসেবে সেটা দাঁড়ায় ৪,১৬২ টাকা। আবার ZARA ব্র্যান্ডের ডেনিমের মূল্য ৭৯ ডলার ৯০ সেন্ট (লিঙ্কঃ http://bit.ly/2ohEtHY ) সে হিসেবে বাংলাদেশী টাকায় একটি ট্রাউজারের মূল্য দাঁড়াচ্ছে মাত্র ৬,৬৫২ টাকা।

বাহ, কি চমৎকার। এইচ অ্যান্ড এমের, দেড় ডেনিমের মূল্য সমান অর্থ মাসিক মজুরি হিসেবে পাচ্ছেন আমাদের দেশের শ্রমিকগণ, আবার জারা ব্র্যান্ডের মাত্র একটি ট্রাউজারের মূল্যের চাইতেও ১,৩৫২ টাকা কম মজুরি পাচ্ছেন এই বাংলাদেশের মানুষ। মনে পড়ে যায় সেই কবে সৈয়দ মুজতবা আলী ‘পাদটীকা’ শিরোনামে ব্রিটিশ আমলের শিক্ষকদের বেতন প্রসঙ্গে একটি গল্প লিখেছিলেন। সেখান থেকে ধার নিয়ে আজ বলতেই পারি, ‘এই লাখো শ্রমিক পরিবার একাত্তর পরবর্তী লাট সাহেবদের কুকুরের ক’টা ঠ্যাঙের সমান?’

২০১৮ সালে নুন্যতম ৪ সদস্য বিশিষ্ট পরিবার তো দূরে থাক, এককভাবেও কি একজন শ্রমিক ৫৩০০ টাকা দিয়ে জীবন যাপন করতে পারবে?

ক্ষম ক্ষম অপরাধ।

রাষ্ট্রের সকল প্রণোদনা, ভর্তুকি, ঋণ মওকুফ থেকে শুরু করে সহজশর্তে ঋণ প্রদান এমন কিছু নেই যা পোশাক কারখানা মালিকদের দেয়া হচ্ছেনা। তবুও সর্বগ্রাসী দানবদের দাউদাউ করা লোভের আগুনে শ্রমিকের মূল্য প্রায় বিনে পয়সার কাঁচামালতুল্য। কেউ নেই, কেউ কোথাও নেই, এই মহাঅন্যায়, এই জুলুমের প্রতিকার-প্রতিবাদের জন্য কেউ কোথাও নেই।

কানাডার টরন্টোর একটি এলাকা ‘বেগম পাড়া’ হিসেবে খ্যাত। এখানে বেগমদের সঙ্গে তাঁদের সাহেবরা থাকেন না। বাবু সাহেবরা বাংলাদেশে থেকে স্বদেশী কাঁচামাল চিপে-নিঙরে, আপামর মানুষের রক্ত চুষে কষ্ট করে টাকা বানান। সেই টাকা দিয়ে তাঁরা কানাডা, আমেরিকা, মালয়েশিয়ায় ‘সেকেন্ড হোম’ গড়েন। নাগরিকত্ব নেন। বাবু’দের পেটে মিথেন গ্যাসের যন্ত্রণা হলেও বাবুরা ছুটে যান সিঙ্গাপুরে। আর দেশের মাটিতে রাজীব হাসানদের হাত কাটা যায় প্রকাশ্য রাজপথে দিবালোকে।

প্রতি ঈদে আমরা যখন মহা আনন্দে হালাল ও হারাম উপার্জনের মচ্ছবে কেনাকাটা করে উন্মাতাল হয়ে পড়ি, তখন এই রাষ্ট্রের নাগরিক শ্রমিকরা সামান্য বেতন ও বোনাসের আশায় রাত ৮/১০ পর্যন্ত কঠোর পরিশ্রম করেন। বিনিময়ে কি দেই তাঁদের ? খুব বেশী উচ্চাশা তো তাঁদের কখনোই ছিলোনা মাননীয়গণ। আপনাদের মতো ছুটি কাঁটাতে তাঁরা ছুটে যাননা আমেরিকা বা আরবের ভূমিতে। তাঁরা ছুটে যান মাটির কাছে, তাঁরা ছুটে যান বৃদ্ধ বাবা-মা অথবা কোলের সন্তানটির ঘ্রান বুক ভরে ঈদের দিন নিতে।

প্রতি ঈদের আগে বেতন ও বোনাসের দাবীতে একাধিক কারখানায় শ্রমিক অনশন ঘটতে দেখি আমরা। কিন্তু না, আমাদের আপামর শহুরে বাবু ও ভদ্দরনোক’দের আনন্দে বিন্দুমাত্র ভাঁটা পড়েনা। কারণ, আমরা তাঁদের ‘মানুষ’ হিসেবেই গন্য করিনা। রাষ্ট্রের কোন দায় নেই, দায়িত্ব নেই, সাধারণ মানুষের কোন জোরালো প্রতিবাদ নেই, কেউ বলছেনা এই মানুষগুলোর জন্য আক্ষরিক অর্থে কিছু করা দরকার। হায়, আমাদের মনুষ্যত্ব।

অবিশ্বাস্যভাবে এ ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলার কার্যক্রমও থমকে আছে। হত্যা ও ইমারত নির্মাণ আইনে করা মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করলেও হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের কারণেই চার্জ গঠন করা যাচ্ছে না বলে দাবী করছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা !!!

এ মামলার মোট ৪১ আসামির মধ্যে কারাগারে আছেন ভবন মালিক সোহেল রানাসহ মাত্র তিন জন। রানা প্লাজা ধসের পরদিন অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে ২১ জনকে আসামি করে সাভার থানা একটি মামলা করে পুলিশ। এ দুটি মামলা একীভূত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে সিআইডি।

ইমারত বিধিমালা না মেনে ভবন নির্মাণের অভিযোগে ওই সময় সোহেল রানাসহ ১৩ জনকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় আরেকটি মামলা করে রাজউক। এ মামলায় ১৮ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে সিআইডি। দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা মামলায় জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ রাখার অভিযোগে রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত (আগস্ট, ২০১৭)।

বাহ, দুই হাজারের বেশী মানুষ হত্যার বিচার ৫ বছরে শুরুই করতে পারিনি আমরা।

আইন তো অন্ধ, আইনের চোখ বাঁধা আছে। আইনের আছে হাজারো ফাঁক, সে ফাঁক গলে কিভাবে খুনি, ধর্ষক, শিশু নির্যাতনকারী সহ সকল দুর্বৃত্ত’কে বের করে আনা যায় সেসব মার-প্যাঁচ জানা উকিল সাহেব’রাও আছেন।

যেহেতু বাস্তবে ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল ভূমির রক্তচোষা জানোয়ারদের নোংরা পশ্চাতে কষে লাথি মারা সম্ভব নয়, তাই লেখার মাধ্যমে সেই লাথি মারলাম। এবং তাদের পূর্বপুরুষ, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মুখে সকল ঘৃণা মিশ্রিত থুতু।

এই হৃদয় বিদারক ঘটনায় নিহত হতভাগ্য শ্রমিকদের আত্মার চিরশান্তি প্রার্থনা করছে । আপনারা নিজ নিজ বিশ্বাস অনুসারে এই মানুষগুলোর জন্য প্রার্থনা করুন। তাঁদের ঘামে দেশের অর্থনীতির চাকা চালু থাকে, এই অবদান কোনভাবেই হেয় চোখে দেখার নয়। আমাদের সবার সকল 'বাবুগিরি' এসব শ্রমিকের রক্ত ও ঘামের বিনিময়ে কেনা।

আমরা নিজ দেশের আপামর মানুষের সাথে যে ‘জুলুম’ প্রতিনিয়ত করে চলেছি তাতে বোধ করি ‘ঈশ্বর’ (যদিও তিনি সম্ভবত ভদ্রপল্লীতে থাকেন বলেই শুনেছি) আমাদের ছেড়ে গেছেন বহু আগেই।

মাহবুব আজাদ তাঁর ‘আশাকর্পূর’ গল্পে লিখেছিলেন, "আকাশে ঈশ্বর নেই। নেই শকুনও। তারা থাকে আরো দক্ষিণে, দূরে, শহরে...।"

লেখকের সাথে দ্বিমতের কোন কারণ এ মুহূর্তে নেই।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫২
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×