somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সৈয়দ হাসানুজ্জামান (নয়ন)
জীবন চলার পথে অনেক কিছু দেখেছি জেনেছি । অনেক দিন থেকেই লেখার চেষ্টা করছি কিন্তু সাহস পাই না । অবশেষে সিদ্ধান্ত নিলাম ভাল, খারাপ যাই হোক লিখব । ব্লগের সকলের সহযোগিতা চাই ।n

মুক্তিযুদ্ধের উদ্দেশ্য কি ছিল ?

২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


অন্যায়, অবিচার, বৈষম্য, শাসন-শোষণ থেকে মুক্তিলাভের জন্য বাঙ্গালী স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর অর্জিত হয় বাঙ্গালীর বহু প্রত্যাশিত স্বাধীনতা। কিন্তু অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ও দুঃখজনকভাবে স্বাধীনতার পরপরই স্বজাতীয় শাসকশ্রেণীর কাছ থেকে একই রকম আচরণ পেতে জাতির বেশি দিন লাগেনি। মুক্তি আর স্বাধীনতা, স্বাধীনতার চেতনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শব্দগুলো আমাদের গল্পে, নাটকে, গানে, কবিতায় আর বক্তৃতায় উচ্চারিত হয়েছে হাজারবার। কিন্তু আমরা প্রকৃত চেতনাকে বুকে ধারণ করছি না, করতে পারছি না। আমাদের সামগ্রীক কর্মকান্ডে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতিফলন হচ্ছে না।
একটি দেশের উন্নতির জন্য অতি প্রয়োজনীয় জাতিগত মিল থাকা সত্ত্বেও আমাদের পিছিয়ে থাকার কোনো কারণ নেই। উপজাতী ছাড়া সারাটা দেশের সবাই বাংলাভাষী, জনসংখ্যার প্রায় নব্বই শতাংশ মুসলমান, খাদ্যাভাস ও গায়ের রং একই রকম প্রভৃতি। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর কথা ভাবলে ভারত ও পাকিস্তানের তুলনায় বাংলাদেশের জাতীয় বৈশিষ্ট্যের কাঠামো সার্বিক উন্নতির জন্য অনেক বেশি ইতিবাচক। তাই আমাদের উন্নতির ও প্রবৃদ্ধির হার আরো বেশি হওয়া উচিত ছিল।
দেশের শাসক শ্রেণি ‘সব কৃতিত্ব আমার, আর সব ব্যর্থতার দায় প্রতিপক্ষের’- এই মানসিকতা নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করে আসছে। যা হয়তো সাময়িকভাবে দেশ শাসন করা যায়। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ফলপ্রসূভাবে দেশসেবা করা যায় না। স্বাধীনতার জন্মলগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত এই একপেশে মানসিকতার ঊর্ধ্বে উঠতে কাউকে খুব একটা দেখা যায়নি। রাজনৈতিক শিষ্টাচারের চর্চা তো দূরের কথা বরং রাজনৈতিক প্রতিহিংসাই দলগুলোর আদর্শ হয়ে উঠেছে। যা আমাদের মূল চেতনার সাথে সাংঘর্ষিক। যে বিষয়টি সব অবস্থায় বর্জনীয় তা হলো, সঙ্কীর্ণ ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর স্বার্থে জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দেয়া।
একটি সুস্থ গণতন্ত্রের অপরিহার্য শর্ত কার্যকর বাকস্বাধীনতা, আইন ও শৃঙ্খলা, নাগরিকদের নিরাপত্তা, অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনসহ অনেক কিছুই আজ দুর্ভাগ্যজনক। আর এই দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতির পেছনে বড় কারণ হচ্ছে, সবচেয়ে বড় দু’টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে ঐকমত্যের অভাব। ঐকমত্য দেখি না জাতিসত্তার ও জাতীয়তাবাদের সংজ্ঞায়, ইতিহাসের গুরত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোর বর্ণনায়, বরেণ্য নেতাদের তালিকায়, বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুর মধ্যে অগ্রাধিকার নির্ধারণ, পররাষ্ট্রনীতির দর্শন ও চর্চায়, সর্বোপরি স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়। বর্তমান রাজনৈতিক নেতৃত্বে সৎ ও নিঃস্বার্থ নেতার সংখ্যা কমে এসেছে। পুঁজিবাদী ও পেশীশক্তিই এখন রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রধান যোগ্যতা বলে ধরা হয়। সৎ, যোগ্য, শিক্ষিত, ত্যাগী, নিবেদিত প্রাণ, নিঃস্বার্থ সমাজসেবক অথচ অর্থ নেই এমন ব্যক্তি নির্বাচনে প্রার্থী হলে কেউ তাকে ভোট দেন না। এই মানসিকতা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। স্বাধীনতার সুফল পেতে হলে ক্ষুদ্র দলীয় স্বার্থের উর্ধ্বে উঠে সৎ ও যোগ্য ব্যক্তির হাতে নেতৃত্বের দায়িত্ব তুলে দিতে হবে।
আজ স্বাধীনতার চার দশক পর আমাদের তরুণ প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে চিন্তা-ভাবনা, চেতনার ওপর নির্ভর করছে দেশের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নসহ অনেক কিছু। তাদের দেশকে জানার, দেশকে ভালোবাসা, দেশের জন্য কিছু করার আগ্রহ কতটুকু তার ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ।
আমাদের নতুন প্রজন্মের সিংহভাগই মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানে না। এ চেতনার সঙ্গে প্রতিনিয়ত নতুন করে পরিচিত হচ্ছে বর্তমান প্রজন্ম। আর তাই কেউ বা মুক্তিযুদ্ধের বই পড়ে আবার কেউ বা দাদা-দাদি, বাবা-মা অথবা মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে জেনে নিচ্ছেন সেই সময়ের মুহূর্তগুলো। কীভাবে বাঙালি জাতিকে চিরতরে মাথা নুইয়ে দেয়ার জন্য এ দেশের দোসররা পাক-বাহিনীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে ছিল। আর কীভাবে নিজের প্রাণ বাজি রেখে এ দেশের দামাল ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও মুক্তিযুদ্ধে বীরদর্পে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। ছিনিয়ে এনেছিল চূড়ান্ত বিজয়। কিন্তু অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে আজ যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলছেন তারা নিজেরাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের, মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতির ধারে কাছেও নেই।

অন্যদিকে এদেশে একদল লোক সব সময়ই ধর্ম নিয়ে ব্যবসা ও রাজনীতি করে আসছে। একই কাজ আজ অন্যরা করছে না তা কিন্তু নয়। একদল করছেন ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা’র নামে, অন্যদল ‘জাতীয়তাবাদী চেতনা’র নামে। যারা প্রগতিশীল রাজনীতির কথা বলে তারাও রাজনৈতিক স্বার্থে বিভিন্ন সময় আপোষ করতে দেখা গেছে। এভাবে সঙ্কীর্ণ গোষ্ঠীস্বার্থে কিছু সুবিধাভোগী লোক এদেশে আজ ধর্ম কিংবা চেতনার নাম করে প্রকৃতপক্ষে তাদের আখের গোছানোর কাজটি করে যাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবাদীরা, অন্তত তাঁদের কেউ কেউ, বর্তমানে তাদের নিজস্ব স্বার্থে ও অর্থে যেভাবে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিষয় দুটির মধ্যে বিভাজন ঘটাতে চাইছেন তাতে, একাত্তরে যারা রণাঙ্গনে প্রকৃত বীরত্বের পরিচয় দিয়েছেন, অসম সাহসিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে রাষ্ট্রের কাছ থেকে খেতাব বা অন্য সম্মাননা পেয়েছেন, পরবর্তী বা পরিবর্তিত রাজনৈতিক অবস্থান বা আনুগত্যের কারণে তাঁদের সমস্ত অবদান বাতিল হয়ে যায়। জাতির ভবিষ্যতের জন্য এটা মোটেও শুভলক্ষণ নয়।
আমাদের স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামের পেছনে আর যা কাজ করেছিল তা হলো শোষণ ও বৈষম্য থেকে মুক্তির আকাঙ্খা। পাকিস্তান আমলের তেইশ বছর আমরা এই শোষণ ও বৈষম্যের বিরদ্ধে সংগ্রাম করেছি। সেদিন সে শোষণ ও বৈষম্যের একটা রূপ ছিল আঞ্চলিক। অর্থাৎ পূর্ব বাঙলার ওপর পশ্চিম পাকিস্তানিদের শোষণ। দেশের দুই অঞ্চলের মধ্যেকার পাহাড়সম বৈষম্য। কিন্তু এছাড়াও শোষণ ও বৈষম্যের অন্য রূপও ছিল। ছিল শ্রেণি-শোষণ, মানুষে মানুষে বৈষম্য। তবে সেদিনকার পটভূমিতে ওই আঞ্চলিক শোষণ ও বৈষম্যের ব্যাপারটিই আমাদের কাছে প্রধান হয়ে উঠেছিল। কিন্তু তার মানে অন্য শোষণ বা বৈষম্যের ব্যাপারে আমরা অসচেতন ছিলাম, তা নয়। আমরা সেদিন ‘বাইশ পরিবারে’র শোষণের বিরদ্ধে কথা বলতাম। এই বাইশ পরিবারের কেউ বাঙালি ছিল না। আজ স্বাধীন বাংলাদেশে অবাঙালি বাইশ পরিবারের স্থান নিয়েছে বাইশশো কিংবা হয়তো বাইশ হাজার বাঙালি পরিবার। একেই কি আমরা স্বাধীনতার আকাঙ্খার বাস্তবায়ন ধরবো? সেদিন কিন্তু ‘বাইশ পরিবারে'র বিরদ্ধে বলতে গিয়েও, সবাই না হলেও, অনেকেই আমরা একটা কথা বলতাম। তা হলো, অবাঙালি বাইশ পরিবারের পরিবর্তে বাঙালি বাইশ বা একশো পরিবারের রাজত্ব আমরা চাই না। স্বাধীনতা-পরবর্তী চুয়াল্লিশ বছরে আমাদের সমাজে শ্রেণী শোষণ কি কমেছে? মানুষে মানুষে বৈষম্য কি হ্রাস পেয়েছে, নাকি আরও বেড়েছে? এমন কি আঞ্চলিক বৈষম্যও কি এদেশে ক্রমবর্ধমান নয়? শুধু রাজধানী ঢাকার সঙ্গে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনা করলে আমরা এ প্রশ্নের কী জবাব পাবো।
মনে রাখতে হবে, একাত্তরে গ্রাম-বাঙলার হাজার হাজার স্বল্পশিক্ষিত ও অশিক্ষিত যুবক যারা লুঙ্গি পরে ও কোমরে গামছা বেঁধে একটি স্টেনগান ও দুটি গ্রেনেড সম্বল করে শত্রুর মোকাবেলায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিল- পেশায় যাদের কেউ ছিল চাষি, কেউ মাঝি, কেউ মুটে বা মজুর, কেউ ছোট দোকানদার, আবার কেউ একবারে বেকার- তারা কিন্তু কোনো গান গাইবার বা উৎসব পালনের অধিকারের জন্য যুদ্ধ করেনি। তাদের এবং আরও কয়েক কোটি সাধারণ মানুষের- দেশের ভেতরে থেকে মৃত্যুঝুঁকি নিয়েও যারা সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের অন্ন ও আশ্রয় যুগিয়েছিল, শত্রুর অবস্থান ও গতিবিধির খবর দিয়ে সাহায্য করেছিল, তাদের কাছে স্বাধীনতার অর্থ ছিল ভিন্ন বা আরও বড় কিছু। কোনো কিছু পাওয়ার আশা নিয়ে বা ব্যক্তিগত লাভক্ষতির হিসাব করে তারা যুদ্ধে যাননি। তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে ছিল নিখাদ দেশপ্রেম, অন্যায়-অত্যাচারের বিরদ্ধে মরণপণ প্রতিরোধ। আগামী দিনগুলোতেও সকল রকম অন্যায়-অত্যাচার, শোষণ ও বৈষম্যবিরোধী চেতনাই হোক আমাদের চলার পথের প্রেরণা। যে আশায় তাঁরা জীবন বিসর্জন দিয়ে আমাদেরকে দিয়েছে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র তাঁর রক্তের ঋণ আমাদেরইতো শোধ করার কথা। তাদের আশার বাস্তবায়নতো আমাদেরই করার কথা। তাই নতুন প্রজন্মকে সেই বীর শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান দেখিয়ে, ব্যক্তিগত লাভ ক্ষতির হিসাব না করে নিখাদ দেশপ্রেম নিয়ে, দেশের স্বার্থে, দেশের মানুষের স্বার্থে, মানবতার স্বার্থে আন্তরিকভাবে কাজ করে যেতে হবে।

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
৮টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×