somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

স্বর যন্ত্র
নিশ্চয় বিভক্তি ভেঙ্গে বিশ্বাসের বিন্যাস দেশপ্রেম কে বিন্যস্ত করবে নগরের আনাচে কানাচে।গুমোট বাতাসে শীতের ক্লান্তি বসন্তের জানান দেবেই।

মানবী...

১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানবী...
আরও একটি ভোর এসেছে,তাই নতুন করে সূর্যোদয়ের অপেক্ষায় বসে আছি,সারাটা উঠোন জুড়ে রৌদ্রের আনাগোনা হবে আবারও,নিঃসঙ্গতার ঘুণপোকারা আমাকে কুরে কুরে খাচ্ছে অন্তর্মুখী জীবন কোষে ভর করে,ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত আমি,এই আমি বোধহীন এলোমেলো কিন্তু ভীষণ প্রকৃতিস্থ মানবিক গুন সম্পন্ন একজন মানব সন্তান।আবিস্কারের নেশায় গ্রহান্তরিত হয়েছিলাম,ভেবেছিলাম এক গ্রহের নাট্যরুপ নতুন গ্রহে মঞ্চস্থ করে নতুন এক পৃথিবী সৃষ্টি করবো,হোঁচট নামক অপ্রলুব্ধ হতাশা শুরুতেই দগদগে ঘা উদ্রেক করেছিলো চার কুঠুরির ছোট্ট উপত্যকা জুড়ে।যৌতুকের অপ্রাপ্যতার কারনে ওখানকার বিদগ্ধ প্রেতাত্মারা আমাকে পরগাছা বলেই তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতো সারাটা দিন রাত,ঠিক এই মুহূর্তগুলোতে তাদের সেই চকচকে বিজয়ীর চোখ দেখে আমার পা থেকে মাথা পর্যন্ত ক্যামন যেন রি রি করা এক অজানা শংকার ঢেউ বয়ে যেত অনবরত।কি ছিল সেটা? সংসার নামক বধ্যভূমি, যেখানে যুগ যুগ ধরে মৃত্যু হয়েছে কয়েক প্রজন্ম নারী মনের অস্তিত্ব,সেই মর্যাদার কপাট হারানো নারী সম্প্রদায়ই এখন নতুন প্রজন্মের নির্যাতনের প্রধান সেনাপতি।যেখানে আমি বনাম তোমরা নামক এক অসম স্নায়ুযুদ্ধের দামামা বাজতো, আমি নির্দ্বিধায় নতজানু হয়ে অশ্লীল বাক্যবানের নগ্নতায় ক্রুশবিদ্ধ হয়ে গেছি বছরের পর বছর।কখনও সখনও বড় বউ এর মর্যাদা পেয়ে যেতাম ভীষণ আদর ভালবাসা ও সন্মানের ভারে নুজ হয়ে ছোট বড় সবার একনিষ্ঠ সেবা প্রদানের রিটার্ন হিসেবে।ওরা সবাই ভাবত এবার বোধহয় আমিই তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলছি।তারপরও আমি নিসচুপ, নির্বাক, আরেকটু সহ্য শক্তি বাড়ালে বোধ হয় এ যাত্রায় সংসার টা টিকে যাবে, ভুল বলতে এতুকুই ছিল আমার।

যার সম্প্রসারন সারাটা বাড়িময় কখনও কখনও কাছের ও দূরসম্পর্কের আত্মীয় স্বজন পর্যন্ত পৌঁছে যেত, আমি রীতিমতো ডোমেস্টিক নেগেটিভ সেলিব্রেটি এখানে।বাড়ির বউ দের ধরজ্য হারা হলে চলেনা, তাদের কে মধ্যযুগীও ভৃত্য হয়ে সেবা প্রদানে বাধ্য হতে হয় পেশাদারিত্তের সাথে, কোথাও যেন পান থেকে চুন না খসে।কৃত্রিম হাসি, কৃত্রিম কথা বলা সবই কৃত্রিম, শুধু শেষ রাতের কান্না ,সেই সাথে গোঙ্গানীটা একদম খাটি।সকাল হলেই শাশুড়ী নামক সশ্রদ্ধেও ও স্ববিরোধী জুজুর হুংকার, ওঁরে মুখ পোড়া,এতো বেলা অব্দি ঘুমিয়ে থাকিস, মা, বাপ কিছুই কি শিকই নি?কি করে বোঝাবো রাতভর দানবের নারকীয় উন্মাদনায় আমি বিদ্ধস্থ,বিক্ষত ও বিকলাঙ্গও প্রায় পুনর্বার, দিনে দিনে বাতিল হয়ে উঠছে যৌবনের (বস্তুত তারুন্যের) সার্টিফিকেট প্রদানকারী বিশেষ অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলি। খুবলে খুবলে খাওয়া আমার শরীরের শেষ শক্তি টুকু আর উচ্ছিস্ত নেই,বিকৃত সুখের এই মামদো খেলায় পিশাচের ভুমিকায় কানায় কানায় দক্ষতা রেখে যাচ্ছে শাশুড়ী মা নামের সেই দানবীও মহিয়সীর জন্ম জঠরে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত একমাত্র মানিকলাল, যাকে সগর্বে পুরুষ বলে থাকে সমাজ, আমার পতিদেব।আর একজন পুরুষ তখনি পুরুষ হয় যতক্ষণ পর্যন্ত সে তার কাম রিপু, রাগ, ক্ষোভ, ঘ্রীনা ও মানসিক বিকৃতির শেষ লালসার বিন্দুটিকে ঐ নারীদেহের প্রতিটি ভাঁজে ভাঁজে সগর্বে নিক্ষেপ করতে না পারে।যাকে কাগজিও ও সামাজিক ভাষায় পোস্য স্ত্রী বলে থাকি আমরা।বছর দুই পার হয়েছে, উপর নিচে সামনে পিছনে ভুভুজেলার মতো অনর্গল বেজে চলেছে সেই সতীদাহ প্রথার যুগের শাখের করাতের মতো দুমুখেই কাটা নির্ভেজাল বানী, তুই কি অপয়া, এতদিন হয়ে গেলো একটা ব্যাটা ছইল এর মুখ দেখাতে পারলিনে?এতটুকুও বিচলিত কিংবা বিভ্রান্ত হইনি আমি, জীবন আমার, জরায়ু আমার, জন্ম গর্ভ আমার, ওখানে ভালবাসার সুখ কেন্দ্রিভুত করাটাও আমার ব্যাপার।কিন্তু ভীষণ মুষড়ে পড়েছিলাম,তার অবিরাম চোখ রাঙ্গানীতে, যার জননান্দ্রের অভ্যন্তরে অপর্যাপ্ত স্পারম কাউন্ট হওয়ার কারনে আমি আজ অবধি আমার ওভারিতে কোনও নতুন অস্তিত্তের উপস্তিতি অনুভব করার সাধ পেলাম না।আমার অনুশোচনা কিংবা অনুকম্পা নেই এতে।ভালবাসার সম্পর্কের মাঝে যদি কিছু অপূর্ণতা থাকে সেখানে ভালবাসাকে অগ্রাহ্য করে গলা টিপে মারা কে সমর্থন যোগ্য নয় বলে আমি মনে করি।তাই এখনও ধরজ্জ ধরি যদি সংসার টাকে টিকিয়ে রাখা যায় কোনোভাবেই।

দিনের পর দিন এ বৈদ্য, সে ওঝা,বাবা সম্প্রদায়ের পড়া পানি,আরও কত কি যে আমাকে উদরস্থ করতে হয়েছে শুধু একটা পুত্র সন্তানের আশায়,এমনকি কখনও কখনও রোমান্টিসিজমের আপদমস্তক বারুদ জ্বালিয়ে যৌন সংসর্গের সময় ও কাল নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে কোনও এক বিশিষ্ট কাম বাবার কড়া নির্দেশে।অথচ যে বৃক্ষের ফলোৎপাদক হওয়া দরকার, যার জীবনীশক্তি ক্রমহ্রাসমান, সে একেবারেই নির্লিপ্ত,চিকিৎসায় ভীষণ অনাগ্রহ ও মেজাজের মহারাজ।কখনও যদি মুখ ফসকে বলে ফেলি, চল কোনও একটা ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিই,এখনকার সময় র্যািনডম স্পারম কাউন্ট বাড়ানোর খুব আধুনিক চিকিৎসা আছে, প্রতি উত্তরে শুধু পেয়েছি চুলের মুঠি ধরে বিকৃত ও পশুবত পাশবিক,শারীরিক নির্যাতন,জ্ঞ্যানহারা না হওয়া পর্যন্ত এই ডোমেস্টিক ভাইওলেন্স এর স্টিমরোলার চলতো আমার শরীরের উপর দিয়ে দিনের পর দিন।মুখ বুজে সব সহ্য করতাম, ভাবতাম আরেকটু সহ্যের সীমা বাড়ালেই হয়তো সংসার টা টিকে যাবে।

আমি ভীষণ বৈষয়িক ছিলাম সেই সাথে আবেগীও।সংসারের সবকিছু সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতে ও সবার পরিপূর্ণ যত্ন আত্তিতেই আমার যত শান্তি।তারপরও রাতের বেলা ছাদে গিয়ে চাঁদ দেখা, পাড়ার রাস্তায় ফুসকার দোকানে বসে ফুচকা খাওয়া, কখনও কখনও কাশবন দেখতে যাওয়া কিংবা অপলক অন্ধকারে তাকিয়ে থাকাতেও একধরনের মাদকতা ছিল।আমার সংসার জীবনের কোনও পর্যায়েই আমার সহযাত্রীটির পাশে বসে একসাথে কোনোদিন এই আকশচুম্বী চাওয়া শখ গুলো পুরন করা হয়নি।নির্যাতনের মাত্রা দিন দিন এমন ভাবে বাড়তে থাকলো যে একসময় ভাবতে শুরু করলাম, আমার এখান থেকে পালিয়ে দেহের মৃত্যু টা ঠেকানো খুব দরকার, মনের মৃত্যু তো হয়েছে অনেক আগেই।

স্টেপ মাদারের স্থল মাইন পাতানো সংসারে ফিরে যাওয়ার জো নেই,যেখানে প্রতি পদে পদে একবার করে আমার মনের মৃত্যু হতো প্রতিনিয়ত, ছিন্ন ভিন্ন হতো জন্ম হওয়ার পর থেকে হলুদ জরাজীর্ণ পৃথিবী দেখে অভ্যস্থ তরুনীর অনাগত সবুজ স্বপ্নগুলো, এ যেন সবুজের মাঝে হলুদের ব্যাধি।এতো এতো বিরুদ্ধতা আর নিগ্রহের চোখ উপেক্ষা করার জন্যই ভালবেসে বিয়ে করেছিলাম, কোনও রকম দ্বিধাহীন চিত্তে,ভাল থাকার বিশুদ্ধ স্বপ্নটাকে নিজের মতো করে বড় করার জন্য।পড়াশুনাটাও মাঝ পথে ফেলে এসেছি যুদ্ধে গুলিবিদ্ধ মৃত সৈনিকের মতো।এখনও মনটা ডুকরে কেদে ওঠে কোনও এক অপ্রান্তিক সমতল ভুমির শেষ দিগন্তে দাঁড়িয়ে থাকা ছায়া মূর্তির অপেক্ষায়,সে কি বা কে আমার জানা নেই, হতে পারে বিদেহী কোনও সুখ,ভিন্ন কোনও প্রজাতির জীব যে কিনা এখনও মন জুড়ে মানবালয় খুলে বসে আছে যার পুরোটা জুড়ে শুধু প্রেম আর প্রেম।কিংবা অচেনা কোনও অপ্রতিরোধ্য মানুষ, যে তার পুরুষ নামক বিশেষণটিকে মুক্ত হস্তে দান করে এসেছে বাড়ির কাছের সবচেয়ে ছোট ও নোংরা ডাস্টবিনটিতে।তার আকাশ বিদীর্ণ করা প্রতিবাদের হুংকার প্রিথিবীময় ছড়িয়ে দেবে নারী নির্যাতন বিরোধী সবগুলো দুর্ভেদ্য অভঙ্গুর সাহসী বার্তা।তার বাড়িয়ে দেওয়া একটি হাত আমাকে আমার কেন্দ্রিভুত,ভীত, শংকিত পৃথিবী থেকে বের করে নিয়ে আসবে, হয়তো আমিও তখন তাণ্ডবের রঙ্গলীলা রপ্ত করে ফেলবো অনায়াসে।তখন হয়তো আমার রক্তের অনুচক্রিকা, স্বেত কনিকা, ও লোহিত কনিকা গুলো অদম্য গতিতে ছুটে চলবে শিরা থেকে উপশিরায়, সেখান থেকে ধমনীতে,তারপর হৃদপিণ্ডে।সারা পৃথিবী জুড়ে অমানবিক পুরুষতান্ত্রিকতা ফলানোর ট্যাঁবু ধ্বংসের লীলায় মত্ত হবো আমিও।আমার চারপাশ থেকে ছুটে আসবে মন পুড়ে অঙ্গার হওয়া ক্ষত বিক্ষত অসংখ্য টালমাটাল হাত, এখন আর সে হাত গুলো কোমল,কাম জাগানীয়া,হীনমন্যতার প্রতীক নয়,এগুলো একেকটি ট্যাবু ধংশের শেল।একে অন্যের হাত ধরে তৈরি হবে কোটি হাতের বিরুদ্ধ বলয়।ক্রোধ,কাম, ও লালসার বিষদৃষ্টি প্রতিহত করে এক অনবদ্য নারী স্বাধীনতার ইডেন গার্ডেন উন্মোচিত হবে সারা পৃথিবী জুড়ে।অপরিমেয় খুশিতে আমি আত্মহারা হবো,আমি আলোকিত হবো বিজয়ের উদ্ভাসে,আমার আর্তচিৎকারে আকাশ জুড়ে ধ্বনিত হবে নির্মোহ জরায়ুর সুনিশ্চিত নিরাপত্তার দাবী,দিগন্ত জুড়ে প্রতিধ্বনি হবে পুনর্বার জেগে উঠার অপরাজেয় ধ্বনি,আবার আমার কাছেই ফিরে আসবে শুদ্ধতার প্রতিফলন হয়ে,আমি কান পেতে রবো ভীষণ একাগ্রতায় আর সারা দেহ কোষের কোন কোন জুড়ে প্রবাহিত হবে আনন্দের শীতল ধারা,লক্ষ কোটিবার আমি শুনতে থাকব একটাই শ্লোগান, আমি একজন মানব সন্তান, আমি একজন মানবী,আমি শাড়ি,চুড়ি আর লাল টিপ পরে থাকলেও আমি মানবী, আমিও পুরুষতন্ত্রকে পরাজিত করতে জানি।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×