প্রথমেই বলে নিচ্ছি এই পোষ্টটি পুষ্টি ও রন্ধণশিল্পীদের এলাকার বাইরে। নিতান্ত একলা , বেচারা, অলস,অ্পরাগ এবং ব্যস্ত কিংবা সখের ভাই বোনদের জন্য।
শীতের বিকেল তার উপরে ছুটি। রূচি সব কিছুতেই জানা্লা বা বারান্দার হাওয়া । স্মার্ট্টফোন বা লেপির সান্নিধ্য কিংবা বই এ। একটাই কমতি চা এর সাথে মজাদার কিছু । মন চিকেন বি বি কিউ করছে? চট জলদি সমাধান দিচ্ছি।
তবে চিকেন তো হাওয়া থেকে আসবেনা। কাচা মাংস লাগবে। আপনি আগেই ফ্রিক আপ করে রাখতে পারেন। কিংবা দিনের জন্য কিনে আনতে পারেন
১।এই রকম বা আপনারর পছন্দ অনুযায়ী টুকরাগুলো ছুরি বা বটি দিয়ে আচরে ভালো ভাবে ধুয়ে নিন ।
এবার এক টেবিল চামচ লেবু বা সয়া সস ও এক চা চামচ লবন দিয়ে মেখে এক ঘন্টা বাইরে রেখে দিন। ইচ্ছে হলে ফ্রিজে রাখতে পােন রেডি কর অন্য কোন দিন বা সামনের দিনগুলোর জন্য তবে এক্ষেত্রে যেদিন বের করবেন পানিতে ভিজাবেন না।এক দু ঘন্টা আগে নরমাল তাপমাত্রায় রেখে দিবেন ঠান্ডা ছাড়াতেআমি এখানে এক ঘন্টা আগেই ভিজিয়েছি।
২। সুপার শপ গুলোতে এখন সাধারণ দোকানেই ত্নন্দুরী মশলা পাওয়া যায়। কিনে রাখবেন। যেমন শান, আহমদ, এখন বাংলাদেশি কোঃ গুলোও বের করেছে।
মাখানো মাংস কাত্ত করে বাড়তি পানি ঝরিয়ে নিবেন। এবার দুই টেবিল চামচ মশলা দিয়ে মাখুন। লবন সহ সব উপাদান দেয়া থাকে এখানে তাই কিছু এড করতে যাবেন না।
৩। তাওয়া নিন অল্প সরিষার তেল দিয়ে তেল গরম করুন। না থাকলে সয়াবিনই সই। তবে সরিষার ত্তেল বেস্ট।
৪।
আচ কমিয়ে দিয়ে দিয়ে দিন টুকরোগুলো। ঢেকে দিবেন না পানি ছেড়ে দিবে।
৫। একটু পর পর ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দিন মাংসের ধারগুলো যেমন সমান আচ পায়। এর ফাকে ফাকে এফ বি ঘুরে আসতে পারেন, পরতে পারেন প্রিয় বই বা বন্ধুর সাথে আলাপ। আসল কথা হচ্ছে নো তাড়াহুড়া। তেল অল্প তাই কমে যাবে। অল্প করে বারে আরো কবার দিয়ে দিন।
৬। হয়ে আসতে থাকলে মাংস চেপে যাবে আর রঙ পাকবে। তবে খেয়াল করবেন কোন পাশে কাচা থাকল কিনা। চামচ বা হোল্ডার দিয়ে সেই পাশটা চেপে ধরবেন ত্তাওয়ায়।
৭। অবশেষ হয়ে গেল। বিশ ত্রিশ মিনিট কম আচে তাওয়ায় রেখে দেয়াটাই মূল। সা্রাক্ষণ চেয়ে থাকতে হবে না। তবে খেয়াল রেখে উল্টে পাল্টে দেয়াতেই এর কারসাজি
খেয়ে দেখুন আর ভালো হইলে পোষ্টে কইলাম লাইক চাই।। তবে আমি ওভেন , কয়লার চুলা সব ভাবেই করি । প্রাৃতিক উপাদান দিয়ে। যেভাবেই করি চুলারটা বেশ জুসি হয় এটা ঠিক।