somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোটগল্প :তিমির হননের গান

১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

 



- আমার বন্ধুকে কেমন লাগলো ?

নিখিলের প্রশ্নে রঞ্জার গালে ক্লিনজার ঘষার দিক পালটে যায় । আয়নায় স্বামীর দিকে তাকিয়ে

বলে,

- সুরিয়েল পেইন্টিং এর মত।

নিখিলের বিস্মিত মুখ দেখে সে আবার চোখ টিপে ,

-আমি কিন্তু লুকিং মিন করছিনা। কিছু মনে করো না। খাবার গুলো আর উনার

সঙ্গ দুটোই ছিল টেস্টলেস।

-আরে না!.. আজাদ একটু এমনি। ছোট থেকে অনেক ট্রাবল ফেছ করেছে তো; ওর

এক্সপ্রেশনটাই নষ্ট হয়ে গেছে ।

রঞ্জা কিছু না বলে কটনটা এবার গলায় ঘষায় মনোযোগী হয়। তার এই নীরবতা যেন আজাদের

আতিথেয়তার আরো কিছু দুর্নাম গায় । বন্ধুর জন্য খারাপ লাগা থেকেই নিখিল সাফাই গায়,

-এটা কোন ব্যাপার না, কাছের মানুষদের এক্সপ্রেশান ছাড়াই বোঝা যায়। তাই না?

কথাটা শুনে রঞ্জা এবারও নিরুত্তর হাসে। অতিমাত্রায় আত্মবিশ্বাসীদের হাসি অনেকটাই রূঢ়

দেখায়; নাকি এই মেয়ের অভিব্যক্তিই এমন? ভাবে নিখিল ।

কিন্তু নিজের চিন্তার বাইরে কোন মতামত মেনে নেয়া রঞ্জার জন্য প্রায় কতটা অসম্ভব তা

নিখিল জানে না। বিশ্বাস হাতড়ে শব্দের ইট পাথরে কিছু যুক্তি সাজানো তার মজ্জাগত। তাই

হয়তো বাথটাবে নিয়মিত ফেনা তোলার পরিমাণ আজ বেশ কম হয় । অন্যমনস্ক গোসল সেরে

ভেজা চুল মুছতে মুছতে বিছানায় বসে বলে,

- যে দুখঃ সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হয় সেটা মানুষ ইচ্ছা করলেই লুকাতে পারে ।

কিছুক্ষণের বিরতিতে নিখিল আলোচনার বিষয়বস্তু আর নিজের যুক্তি দুটোরই খেই হারিয়ে

ফেলেছিল আর তার উপর এখন রঞ্জার শরীর থেকে একুয়া ফ্লেভারড আর তার নিজের পোলো

এডিকোলন হাত ধরে ঘরময় ছুটোছুটি করছে। সে হেঁচকা টানে স্ত্রীকে কাছে টানতে চায় । রঞ্জা

তাতে না টলে বলতেই থাকে।

-অতিথিকে দাওয়াত করে এনে মুখ হাড়ির মত করে রাখার মানে নেই। লোকটা

মূলত একজন স্যাডিস্ট।

নিখিলেরর মনে পড়ে আজাদের বিষয়টা । সে ছোট্ট করে “হুম” বলে । তার মনোযোগ এখন

রঞ্জার সদ্যস্নাত মুখে । স্বামীর মুগ্ধতায় রঞ্জার হুশ ফিরে না । তার ঘাড় একটু শক্ত ভাবে কাত

করা । সে একটু থেমে আবার বলে, -

--মানুষ যুদ্ধ ও সমঝোতা দুই জানে। তা না হলে মানব সমাজ এতদূর আসত না। শুধুমাত্র

সেডিস্ট মানুষরা এমন । দূর্ভাগ্যের লেবেল মুখে এটে রাখে।

এবার রঞ্জার ক্ষ্যাপাটে ভাব দেখে নিখিল একটু অবাকই হয় ,কথাগুলি যে কোন মতবাদের বুলি

তা সে বেশ বুঝতে পারছে । কদিন হয় মাত্র তাদের বিয়ে হয়েছে । এখনো দুজনকে দুজনের জানার

অনেক বাকি। রঞ্জার নিজের বিশ্বাসের উপর অহংকারটা মনে হচ্ছে মাত্রা ছাড়ানো । আর তা

দাম্পত্যে না আবার কাঁটার মতো বিছিয়ে যায়! কিন্তু শিশিরের মতো তার মুখে জমে থাকা পানির

ফোঁটার দিকে তাকিয়ে সে বিরক্ত হতে ভুলে যায় । প্রবল মুগ্ধতায় গোঁয়ার্তুমিটাও এসময়

ছেলেমানুষি লাগে তাই হয়ত সে রঞ্জাকে আরেকটা বালিশ এগিয়ে দেয় । রঞ্জা পাশে শুতেই তার

দুই হাত এক করে ধরে দুষ্ট স্বরে বলে,

-ক্ষ্যাপা তো দেখছি কম না! তাহলে আমাদের কি করতে হবে?

- সুখের আইটেম বাড়াতে হয় । কেবল একটি বিষয়ে এটেনশন ফিক্সড করা যাবে না ।

-এগুলো কেতাবি কথা । কখনো কখনো জীবন মানুষকে একটা প্যাটার্নে ফেলে দেয়। তাছাড়া

এসব নিয়ম মেনে মানুষ চলতে পারবে না। যে যার বৈশিষ্ট্যে চলবে । তোমার অভিজ্ঞতা কম

বেইবি ।

-না এই কথাগুলোই অবশ্যই ঠিক। রঞ্জা ঝাঁজ নিয়ে রওনকের হাত থেকে নিজের হাত ছাড়াতে

চেষ্টা করে ।

-আরে !তুমি তো রীতিমতো ঝগড়া করছো ।

-ঝগড়া কোথায়? ধ্যাত! নিজের ধারণা শেয়ার করাই ভুল হয়েছে...

এই মুহূর্তে রঞ্জার বলয়ে যে মাধ্যাকর্ষণ তৈরি হয়েছে তাতে নিখিলের নিজের বৈশিষ্ট্য বেশ কিছুটা

অকার্যকর হয়ে গেছে। সে কিছু শুনছে না । শুধু দেখছে তার নববিবাহিত বউয়ের রাগে লাল হয়ে

যাওয়া সুন্দর মুখ । বাইরে বিকেল বাড়ছে, রোদ হচ্ছে সাদা থেকে কমলা ।





পাঁচ মাস পর...

প্রেসক্রিপশন দেখে একটা একটা করে সবগুলো ঔষধ মুখে পুরে রঞ্জা । ঘুলঘুলি থেকে কিছুদিন

হয় একটা ঢাউস মাপের টিকটিকি বের হয়ে এসেছে । বার বার সেখানে চোখ চলে গিয়ে গা

গোলাচ্ছে যখন তখন। আদুরীর মাকে বলে সরাতে হবে বিচ্ছিরি প্রাণীটাকে। সে অন্যদিকে

তাকিয়ে ভালো কিছু ভাবতে চায় । অনাগত সন্তান তো তার ইন্দ্রিয় দিয়েই অনুভব করে। তাই

যে কোন অসুন্দর বৈসাদৃশ্য থেকে মুক্ত থাকতে চায় সে । রঞ্জা পেট আগলে ধরে একটা লালাবাই

গায় । পাশেই নিখিল চোখ বুজে পড়ে ছিল। তার ভালো লাগে। বাচ্চাটার জন্য রঞ্জার শরীর

থেকে প্রায়ই নিজেকে বিচ্ছিন্ন ভাবতে পারে না নিখিল। সে স্ত্রীর পেটটা ছুঁয়ে বলে,

-বাচ্চাটা ছেলে না মেয়ে জানতে ইচ্ছে করে না রঞ্জা ?

-কদিন বাদেই ডঃ দাশ তো ফোর ডি আল্টাসাউন্ড দিবে শুনেছি। সবই স্পষ্ট বুঝা যায় ।

-হুম।

হঠাৎ আঁতকে উঠার মতো উঠে বসে নিখিল

-এই যা!; আজ আজাদ আসবে।

-কি!

ফ্যাকাসে হয়ে যায় রঞ্জার মুখ।

-উনি কেন আসবে?

-এটা কেমন কথা । মানুষ মানুষের বাসায় কেন যায়?

-মানে আসলে আসুক। আমি কিন্তু তার সামনে যাব না।

-কেন?

-এমন ভাবাবেশহীণ অসুখী মুখ আর একটিও দেখি নি। এই সময় অশুভ কিছু দেখা ঠিক হবে না ।

-অশুভ! আরে কি বলো আবোল তাবোল?আসলে তুমি কিছু চিপ ডুয়েল পার্সোনালিটি বয়ে বেড়াও

। একদিকে আধুনিকতার বুলি কপচাও। আর একদিকে কুসংস্কার দিয়ে জড়িয়ে থাকো। আর

সমস্যা আছে বলে কাছের মানুষকে ত্যাগ করতে পারাই যদি মর্ডানিজম হয় তাহলে আমি

তার নিকুচি করি।

-তুমি যেভাবেই নাও আমি উনার সামনে যাব না, যাব না, ব্যাস!

স্ত্রীর এমন গোঁয়ার্তুমির সাথে নিখিল এতদিনে ভালোভাবেই পরিচিত হয়ে গেছে। কিছু কিছু

ব্যাপারে আধুনিকতার নামে চূড়ান্ত-রকম স্বার্থপর সিদ্ধান্ত নেয় এই মেয়ে । মানুষের কষ্ট নিয়ে

যার সর্বনিম্ন সহানুভূতি নেই সে হবে গিয়ে মা! খুব কষ্ট করে নিজেকে সামলায় নিখিল। রঞ্জা

সাড়ে তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা । রাগটা চড়ে গেলে ব্যাপারটা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় তার ঠিক নেই।

তাই বিপরীত দিকে মুখ দিয়ে সে চোখ বুজে।

প্রতিপক্ষ শত্রু না হলে তার মেনে নেয়া বা চুপ করে যাওয়া সব সময়ই অস্বস্তিকর । তাই কিছুক্ষণ

যেতেই রঞ্জা পেছন থেকে রওনকের পিঠে আঙ্গুল দিয়ে দুষ্টুমি সুলভ রেখা আকে, ঠোঁট ছোঁয়ায়।

সহজ করে নিতে চায় স্বামীকে। নিখিল তবু কাঠের মতো পড়ে থাকে। অযৌক্তিক অহংকার যখন

নারীর মমতার রেখাগুলোকেও ঢেকে দেয় তখন তার সৌন্দর্য আহ্বান সবই যে মিছে মনে হয় আর

তাকে কতটা কুরূপা করে দেয় যদি তা যদি নারী বুঝতো ! নিখিল দীর্ঘশ্বাস লুকায় ।

বিকেল হতেই আজাদ চলে আসে। রঞ্জা আদুরীর মাকে দিয়ে নাস্তা পাঠায়।আজাদের

মাছের মত ভাবলেশহীণ চোখের কথা মনে হতেই গা গুলিয়ে উঠে তার। লোকটার সামনে না

যাওয়ার পেছনে বেশ যৌক্তিক কারন আছে , সে তো অসুস্থই। অকারন অস্থিরতায় তার

ঘর লাগোয়া বারান্দায় সে কিছুক্ষন পায়চারী করে।

কখন এসে নিখিল তাকে জোড় করা শুরু করে তার ঠিক নেই ভাবতেই সে বারান্দা ছেড়ে

বিছানায় ঝিম মেরে শুয়ে থাকে। ঘড়ির টিকটিক শব্দ কী বীচ্ছিরি দীর্ঘ! মূল দরজায়

আজাদের চলে যাওয়ার শব্দ নিশ্চিত হতেই সে চোখ খুলে।



অতঃপর একদিন...





- মিসেস রঞ্জাকে আজ আই সি ইয়্যু থেকে কেবিনে দিব ভাবছি । আপনি কি বলেন?

-কি বলব।

- এটা একটা দুর্ঘটনা হিসাবে নিন প্লিজ। রুবেলা ভাইরাস একটি আকস্মিক ঘটনা। কত সময়

তো বাচ্চা এমনি এমনি এবরশন হয়ে যায়। ভাবী সুস্থ হয়ে উঠলে বাইরে কোথাও ঘুরে আসবেন

দুজন।সব ঠিক হয়ে যাবে।

সব ঠিক হয়ে যাবে! বলে কী ! ডঃ দাশের মুখের দিকে বিরক্তিতে তাকায় নিখিল।

এমন মুখস্থ সান্ত্বনায় ভেতরের কাচা ঘা টা দগদগে হয়ে উঠল।পাঁচ মাস ধরে বাচ্চাটাকে

নিয়ে নানান স্বপ্নের রেখা এখনো চোখে থেকে মুছেনি। তার উপর রঞ্জার মানসিক বিপর্যস্তা

কোথায় দাঁড়ায় বলা যাচ্ছে না ।

এবার নিখিলের কাধে হাত রাখে ডঃ দাশ,

- আসল কথা হচ্ছে কিছু ব্যাপারে আমাদের হাত নেই । সমস্যা কে সময় দিন। ঠিক হয়ে যাবে।

প্লিজ। আপনার স্ত্রীর কথা ভাবুন।

- হুম।

ডঃ দাশের রুম থেকে এবার এক পা দুপা করে আই সি ইয়্যু সামনে যায় নিখিল। দু পরিবারের

অনেক আত্মীয় স্বজন জড়ো হয়েছে আজ। অপারেশন থিয়েটারে ঢুকানোর আগে যথেষ্ট পাগলামি

করেছে রঞ্জা । তাই জ্ঞান ফিরার ব্যাপারে সবাই চিন্তায় ছিল। জ্ঞান ফিরার পর ও কিছুক্ষণ

চিৎকার কান্নাকাটি শুনতে পেয়েছিল কাল নিখিল। আজ একদম শান্ত। তবুও ভেতরে যেতে

সাহস জুটিয়ে উঠতে পারছে না সে।

সে হেঁটে হেঁটে জেনারেল ওয়ার্ডে চলে আসে । আহারে! কত অঘটন যে ঘটে যাচ্ছে

মানুষের জীবনে।সবই তো আসলে আকস্মিক!

ইচ্ছের পৃথিবী হচ্ছে স্বর্গ। কথাটা ঠিক। এই পৃথিবী আমাদের ইচ্ছের বাইরে।কখনো

কখনো আমাদের কিছুই করার থাকে না।

বিষণ্ণ ভাবনায় মুড়ে কতটা সময় কেটে গেছে খেয়াল করেনি নিখিল। হাল্কা স্বরে পর পর

বেশ কয়েকবার বেজে উঠে সেলফোন। মানুষের ঊদর খুব গুরুত্বপূর্ন । শোক ভুলে

বেচে থাকার সবচেয়ে বড় ইকুলিভ্রিয়াম এটা। কথা বলে নিখিল। তার ভেতরের

আর্নিং মেশিন থেকেই কলকল করে বের হয় বানিজ্যিক কথাগুলো। টুপু মাসী এসে এই

কর্পোরেট ঘোর ভাঙ্গায়,

- নিখিল , রঞ্জাকে ৬৪ নং কেবিনে দিয়ে দিয়েছে। আমরা আপাতত যাচ্ছি। তাছাড়া রাতে

কাউকে এলাউ করছে না। তুই গিয়ে বস ওর পাশে।

-আচ্ছা তোমরা যাও ।

একরকম জোর করে কেবিনটিতে ঢুকে নিখিল। রঞ্জা আধশোয়া হয়ে আছে । দুদিনেই বেশ রোগা

হয়ে গেছে সে। স্লিভলেস সাদা গাউন আর পনিটেলে তাকে কিশোরীদের মতো লাগছে। দমের

পুতুলের মতো ভেতরে সহজিয়া বাতাস ভরে স্ত্রীর সামনে দাড়ায় নিখিল। কিন্তু রঞ্জা যেন দেখতেই

পায়নি তাকে। তার দৃষ্টি নিখিলকে পার করে কেবিনের ছোট জানালাটায় গিয়ে ঠাঁয় হয়েছে।

নিখিল কাঁপা স্বরে ডাকে,

-রঞ্জা!

রঞ্জা ফিরে না তাকিয়ে ছোট্ট করে বলে,

-হুম।

কিন্তু কি আশ্চর্য নির্লিপ্ত মুখ । খুব পরিচিত একটা মুখের মতো। চোখের কোল ঘেঁষা বাদামী

রেখা । অনুজ্জ্বল চোখের তাঁরা । এতই শান্ত,যে হৃৎস্পন্দন নিচ্ছে কিনা তাও বুঝা যাচ্ছে না। যেন

কোন মানুষ নয়, একটা থেমে থাকা ছবি। যেন আর একটা আজাদ ?

-না !

ভেতরে আর্তচিৎকার করে উঠে নিখিল। কী আত্মবিশ্বাসে ভরপুর, ঝাঁ চকচকে, গর্বিনী রঞ্জাকে সে

দেখেছে ! বিরক্ত হয়েছে । কিন্তু পরিণত, মরা নদীর মতো এই রঞ্জাকে সে কখনো দেখতে

চেয়েছে কি?

নাহ! রঞ্জাকে চোখের সামনে এভাবে মেটাফরড হতে দেয়া যাবে না! নিখিল

মমতায় স্ত্রীর মাথায় হাত রাখে। স্ত্রীর বলা লাইনগুলোই একবুক বিশ্বাস নিয়ে উচ্চারণ

করে,

- মানুষ হারে না রঞ্জা। মানুষ যুদ্ধও জানে সমঝোতাও।

কিন্তু রঞ্জা যেন কিছুই শুনতে পায় না। তার দৃষ্টি সন্ধ্যের আকাশের আরো কিছুটা দূরত্ব পার করে

শূন্যতাকে ছোঁয়।


 

 

 



 

 

 

সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×