যে সব ডক্টরেট ধারি মূর্খরা মনে প্রানে বিশ্বাস করে ও জাতিকে ভ্রান্ত ভাবে বিশ্বাস করাতে চায় ২৭ মার্চ, ১৯৭১ খৃঃ মেজর িজয়াউর রহমান কালুর ঘাট বেতার থেকে জাতির পিতার ঘোষণা পত্র পাঠ না করলে মুক্তিযুদ্ধ হোতো না - কিংবা বাংলাদেশ স্বাধিন হোতো না - তাদেরকে বলি –
এগুলো কি এমনি এমনি হয়েছে ? শিশূর বিজ্ঞাপনের মতো - “আমি তো এমনি এমনি খাই” -
০১ মার্চ ১৯৭১ খৃঃ ইয়াহিয়া খান বিনা কারণে আকষ্মিক জাতিয় পরিষদ অধিকবশন স্থগিত ঘোষণা করলে লক্ষ জনতা রাজপথে নেমে আসে - বজ্রকন্ঠে শ্লোগান তোলে – ০২ মার্চ ১৯৭১ খৃঃ ডাকসু ও ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে পতাকা উত্তোলন সভায় বজ্রকন্ঠে শ্লোগান তোলে
০১. ইয়াহিয়ার ঘোষণা - মানি না মানবো না –
০২. জিন্নাহ মিয়ার পাকিস্থান – আজিমপুরের গোরস্থান –
০৩. শেখ মুজিবের পথ ধরো - বাংলাদেশ স্বাধিন করো –
০৪. ভুট্টোর মুখে লাথি মারো – বাংলাদেশ স্বাধিন করো –
০৫. মহান জাতির মহান নেতা - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব –
০৬. মহান জাতির জাতির পিতা - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব -
.০৭. স্বাধিন বাংলার মহান নেতা - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব –
০৮. বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো – বাংলাদেশ স্বাধিন করো –
০৯. গ্রামে গ্রামে দুর্গ গড়ো – মুক্তিবাহিনি গঠন করো -
২৩ মার্চ ১৯৭১ খৃঃ পাকিস্থানের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশের সর্ব
ত্র পাকিস্থানের পতাকার পরিবর্তে স্বাধিন বাংলাদেশের পরিকল্তপি পতাকা উত্তোলিত হয় - পল্টন ময়দানে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ০৪ নেতার (নুরে আলম সিদ্দিকি, শাহজাহান সিরাজ, আ স ম আব্দুর রব ও আব্দুল কুদ্দুস মাখম) নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিক ভাবে পূর্ণ রাষ্ট্রিয় মর্য াদায় সে পতাকা উত্তোলন করা হয় - এ সময় “আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি” জাতিয় সংগিত বাজানো হয় - ১০ প্লাটুন “জয়বাংলা বাহিনি” সামরিক কায়দায় জাতিয় পতাকাকে অভিবাদন জানান - ০৪ নেতাকে “জয়বাংলা বাহিনি” গার্ড অব অনার দেয় - ০৪ নেতাকে “জয়বাংলা বাহিনি” গার্ড অব অনার পরিদর্শ ন করেন- এর পব ০৪ নেতাকে “জয়বাংলা বাহিনি” মার্চ পাস্ট ও যুদ্ধ মহড়া পরিদর্শ ন করে - মার্চ পাস্টে নেতৃত্ব দেন ছাত্রলিগ নেতা চিশতি শাহ হেলালুর রহমান - যুদ্ধের প্রদর্শ নির পরে “জয়বাংলা বাহিনি” ৩২ নং ধানমন্ডি গেলে - জাতির পিতা তাদের গার্ড অনার গ্রহণ করেন - ( পৃঃ ৬১ - ৬৪একাত্তরের ঘাতক দালাল – যা বলেছে যা করেছে – নুরুল ইসলাম সম্পাদিত )
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫১