দেখেছিলাম মিষ্টি হাসি অরুনী মায়া অনু।
সাথে ছিলো ছোট্ট এক বিড়াল ছানা তনু।
আহমেদ জী এস, নামের মতই সুন্দর তার কথা বলার ধরণ।
ভেবেছিলাম কম বয়সের এক যুবক সুদর্শন।
কিন্তু না, তিনি বয়সী সুধীজন।
‘আহ রূবন’ পড়লে আমার সত্যি বোধহয় আহ!
আমারে ছাড়া বিভিন্নজনায় মন্তব্য করে, ‘বাহ’ !
বড় দুঃখী এক বন্ধু হলো শাহরিয়ার কবীর।
ঠিক তেমনি দুঃখ তাহার যেমন থাকে কবির।
ভীষণ আবেগী কবি মোদের সর্ষে ভ্রমরের ডানা।
এত কবিতা পড়লাম তাঁর, হলোনা আসল নামটি জানা।
ক্যামেরা হাতে ঘুরে বেড়ান সাদা মনের মানুষ।
আমারো দেখে ইচ্ছে করে হই বেড়ানোর ফানুস।
গভীর প্রেম আর ভালোবাসায় সৌম্য কবি ঋতো।
কবিতা তাঁর বরাবরই প্রেমের মতই প্রীতো।
অভিমানী এক দিশেহারা রাজপুত্র,
কবিতা তাঁর কষ্ট ভোলার সূত্র।
ব্লগের ঋদ্ধ পাঠক মহান ধ্রুবক আলো,
মন্তব্যে তাঁহার মন হয়ে যায় ভালো।
বিনয়ী লেখক ডঃ এম আলি,
পোস্টগুলো তাঁর তুমুল করতালি।
আমি ব্লগে প্রায় দুই বছর। সেই প্রথম যখন নাম লিখিয়েছিলাম তখন এখানের খুব পরিচিত ব্লগারদের দেখে সম্মানার্থে এই ছড়া কবিতাটি লেখা শুরু করেছিলাম। ভেবেছিলাম আরও বড় করবো। এরপর ভুলেই গিয়েছিলাম। কারণ আমিই যে নিয়মিত ছিলাম না মোটেও। সম্প্রতি পুরনো লেখা ঘাঁটতে গিয়ে এটি পেলাম।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৭