চোরের পাঁচালী
রায়ান নূর
1
সন্ধ্যা হয়ে গেল হিলি স্টেশনে ৷ দিনাজপুর যাচ্ছিলাম নীল সাগর ট্রেনে এক বন্ধুর অনুরোধে ৷ বহুদিন সে অনেক অনুরোধ করেছে যেন তার বাড়িতে একটিবার পদচিহ্ন দিই,লেখালেখির চাপে সে সময় হয়ে ওঠে নি কখনো ৷ এবার সে অর্থাৎ আমার বন্ধু মাসুদ বড় পণ করল, যদি না যাই―এবার সকল বন্ধুত্ব ছিন্ন করবে ৷কলেজ আমলের বন্ধু―তাকে অগ্রাহ্য করলে কেমন কপটতা হয়, আবার 'না' বললে সম্পর্ক তিক্ত হয় ৷ কেনই বা অন্যের মনে হস্তক্ষেপ করব ৷ যে বহু আশায় সামান্য সময় একত্রে থাকার জন্য অনুরোধ করে যাচ্ছে ক্রমাগত;অন্তত একবার সাড়া দিলে ক্ষতি কী?
আর থাকতে পারলাম না ঢাকায় ৷ শহরটা মনে বড় যন্ত্রণা দিচ্ছিল ইদানিং ৷ মনটাও কেমন যেন একটু বায়ু পরিবর্তনের অপেক্ষায় রইল ৷ এবার একটা সুযোগ পাওয়া গেল বটে ৷ আমিও মনে মনে এটাই আশা করছিলাম ৷ আমন্ত্রন যখন পেয়েছি আর হাতছাড়া করার ইচ্ছে হল না ৷ ট্রেনের টিকিট কাটলাম ৷ নীল সাগর ট্রেনে সকাল বেলা রওয়ানা দিলাম ৷ ট্রেন যাচ্ছে তো যাচ্ছে ৷ একে বঙ্গীয় দেশের রিক্সা বললে ভুল হবে না ৷ অনেকেই একবাক্যে স্বীকারও করবে তবুও ট্রেন ভ্রমন আমার বেশ পছন্দের ৷ অতটা আরামদায়ক না হলেও ক্লান্তিকর খুব কম ৷ এ যুগের ট্রেন যে সেকেলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ক্ষুধিত পাষাণের সেই ফাস্ট ক্লাস ট্রেন নয় ভেবে বড় একটা তৃপ্তির ঢেঁকুর তুললাম ৷ মন্দ নয়,আমার সিটটা জানালার পাশে ছিল তাই বাইরের দৃশ্যটা ভালোভাবে দেখার সুযোগ হয়েছিল ৷ কিন্তু বিপত্তি ঘটল আরেক জায়গায় ৷ আমার পাশে বসেছেন এক ভদ্রলোক তার বর্ণনা শুনলে একালের ছেলে-বুড়ো হয়ত আঁতকে ওঠবে ৷ আমি যে এতক্ষন ফালতু পেচাল পারলাম অনেকে হয়ত ভাববে আসল কথা না বলে কেন দীর্ঘ করছি?আমি করজোর করে বলতে পারি, "দাদারা,ফালতু আলাপ করার খাতিরে আমি গল্প আঁটিনি,ইহা আবশ্যক ছিল "৷ তার গোঁফ জল্লাদের মত,চোখ দুটি গরুর মত রক্তাভ,মাথার চুল খাড়া খাড়া ৷ দেহটাকে একটা জন্তুর সাথে তুলনা করা যেতে পারে ৷ ভাবখানা এমন যে তিনি বিশ্বের সব খবর রাখেন ৷ তার চোখ থেকে কোন দৃশ্যই অদেখা অবস্থায় ফিরে না ৷আমিই প্রথম আঁতকে ওঠেছিলাম ৷ তারপর অবশ্য নিজেকে সামলে নিয়েছি ৷
মৃত্যুভয়টা আমার ছোটকাল থেকে ছিল না আর জ্বীন-ভূতে তো একবারেই না ৷ যদিও এদের অস্তিত্ব নিয়ে কখনো বিবাদে জড়াইনি, যা দেখতে পাওয়া যায়না তা নিয়ে অনর্থক বিতর্ক করা সাজে না ৷ থাকতেও পারে এতে বিশ্বাসের কানাকড়ি মূল্যায়ন কিছু অল্পজ্ঞ পন্ডিতেরা করে,অামি নই ৷ সবসময় আমার সোজা রাস্তায় চলা, একিয়ে বেকিয়ে চলা উকিল আর শাস্ত্রজ্ঞদের কাজ,সাহিত্যিকের নয় ৷ সে ভদ্রলোক সিটে বসেই একটা হালিম বিড়ি ধরালো আর আমার দিকে একটু টেরা নজরে তাকালো ৷তার চোখ থেকে যেন আগুন ঝড়ছে ৷ আমিও ভদ্রলোকি কায়দায় বসে বসে পাঁচটাকা মূল্যের একটা পেপারে চোখ বুলাচ্ছিলাম মোটা ফ্রেমের চশমার উপর দিয়ে ৷ ট্রেনটি দু-তিনটা স্টেশন পার হয়েছে ইতিমধ্যে ৷ ততক্ষনেও কোন কথা হয়নি দুজনের ৷ হঠাৎ তিনি আমাকে বললেন,"কোথায় নামবেন?"৷
আমি তার দিকে ভ্রুক্ষেপ না করেই উল্টো করে বললাম,"আপনি"৷
তিনি হয়ত এমন প্রশ্ন আশা করেন নি তবুও হ্যারা গলায় বললেন,"নীলফামারী"৷
তার গলার স্বর শুনে যে ভীতি কাজ করছিল তা আর রইল না ৷ মনে মনে ভাবলাম শুরু যখন করেছে শেষটা আমাকেই করতে হবে― চালাই; তাছাড়া দীর্ঘপথ একঘেঁয়েমি লাগবে ৷ অবশেষে বললাম,"দিনাজপুর" ৷ তিনি একটু মুঁচকি হাসলেন ৷ আমি তার হাসিতে একটু বিব্রত হলাম ৷ তিনি সর্বজ্ঞের মত পেচাল পেরে চলেছেন আর আমি হু ,হু বলে চলেছি মাথা নিচু করে ৷ সেকালে রাতে যখন বৃদ্ধ লোকেরা কিচ্ছা-কাহিনী শুনাতেন তখন হু,হু না বললে কাহিনীকারের ঘুমিয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে;তাই যারা শুনতেন তারা চোখ বুঁজেও ঘুমের ঘুরে হু,হু করত ৷ এতে উভয় পক্ষ যে সজাগ তা টের পাওয়া যেত ৷ এককালে আমিও তাদের দলে ছিলাম বলে সে অভ্যাসটা থেকেই গেছে ৷ হুম,হুম বলে চলছি সে ভদ্রলোকটার কথায় ৷
②
শহরে অনেকদিন থাকলে অনেক স্মৃতি নষ্ট হয়ে যায় ৷এটা আমার বহুদিনের অভিজ্ঞতা ৷ আমিই বা কেমন করে জিইয়ে রেখেছি তার সম্বন্ধেও ওয়াকিফহাল নই ৷ আমার জীবনটা কেমন অদ্ভূত ৷কোন দয়ামায়া নেই,পাষাণের মত হৃদয় ৷ মনে পড়ে এককালে নীলফামারীর পাড়াগায়ে বাস করতাম ৷ কত স্মৃতি ,কত ঐশ্বর্য—তবুও আমার অভাব ফুরোয় না ৷ সেকালে আমি মাছ মেরে এবং নানা কাজকর্ম করে দিন কাটাতাম ৷ শুধু মাছে কি সংসার চলে ৷ আরো কত কুকীর্তি আর সুকীর্তি বহুবছর ধরে স্থাপন করেছি এভাবে বললে অতুক্তি হবে ৷
সে বছর বন্যা হল ৷ ধানগাছ ডুবে একাকার ৷ আমি মাছ মারার এক দক্ষ জেলে ৷ তাই সহজে ছেড়ে দেবার পাত্র আমি নই ৷ বন্যা হলেই আমি রাতারাতি জেলে বনে যাই ৷ ভুলে যাই আর সবকিছু ৷ রাত লাগলে এক মানুষ লম্বা চারশ হাত একটা কারেন্ট জাল নিয়ে বের হই ৷সে বার জাল ফেলালাম আইল ঘেষে ৷ এতবড় জালে একটা পুরো এলাকা আমার দখলে এলো ৷সেই রাতে আমার ছোট ভাই এর মত এক যুবক নাম বিশু আমার সঙ্গী হল ৷ তার জাল ছোট নয় বরং দুশো হাত ৷ সে আরেক পাশে একটা পুকুরের বড় পাড় হতে লম্বালম্বি জমিতে ফেলায় ৷ রাতে জেগে থাকি কেননা উত্তর বঙ্গে সেই সময়ে চোরের ভয় ছিল এবং আমার চেয়েও সেয়ানা আছে ৷ রাস্তার উপর ছোট কালভার্টে শুয়ে আছি দুজন ৷ মাঝে মধ্যে জাল থেকে মাছ খসে আনছি ৷ তার জালে বরাবর মাছ একটু কমই পড়ে আর জানিনা সবসময় আমার জালেই বেশি মাছ পড়ে ৷ দুইজনে শুয়ে গল্প করছি ৷ বিশু শুনছে আমার কথা ৷
আমি বিশবছর যাবৎ মাছ মেরে আসছি ৷ অভিজ্ঞতার অভাব নেই ৷ বিশু যে পুকুর পাড়ের জঙ্গল থেকে জাল ফেলেছে সেখানে গত বর্ষায় আমি জাল ফেলেছিলাম ৷ রাতে সেখানে যাওয়া সভ্য মানুষের কাজ নয় ৷ সেখানে একটি তেঁতুল গাছ নঞ্জালির পাশে ৷ পাড়ের মাঝখানে একটি নিমগাছ ৷ আর জমির ধার ঘেষে আড়াআড়ি আম আর জামগাছ ৷ কিছুদূরে একটি বাঁশঝাড় ৷ এই পাশে একটা বড় পুকুরের ধার ঘেষে দুটি তাল গাছে বেঁকে আছে ৷ পাড়ে অজস্র পায়খানা গোবরের ঘুঁটির মত হয়ে আছে ৷ এলাকার লোকেরা স্বচ্ছন্দে এই পাড় ব্যবহার করে মহিলা পুরুষ সকলে ৷ আমি জালের মাছ খুলতে গেলাম পা সাবধানে ফেলে যাতে ঘুটি গুলো না লাগে ৷সেদিন ছিল অমাবস্যার রাত ৷ হঠাৎ তেতুল গাছের উপরে চোখ পড়ল ৷ একটা পেত্নী হি হি করে দাঁত বের করে হাসছে ৷ আমার ওসবে ভয় নাই ৷ এই জীবনে বহু দেখেছি ৷ সকলেই আমাকে চেনে ৷ একেও আমি চিনতাম ৷ তার শব্দে ভারী রাগ লাগল ৷ আমার কাছে সব সময় একটা হকব্যাটারী যুক্ত টর্চ লাইট আর দেড়হাত বাঁশের লাঠি থাকত লুঙ্গির কাছায় ৷ টর্চ মেরে দেখি পেত্নীর সামনের দুটো দাঁত বাকা ৷ মনটায় খারাপ হয়ে গেল ৷ স্বাস্থ্য ভালোই ছিল ৷ মাথায় একটা খারাপ চিন্তাও কাজ করছিল ৷ পেত্নীকে ধরে আচ্ছা একটা প্যাদানী দিব ৷এমনিতে রাতের বেলা কেউ দেখবেনা ৷ একবারে হাসি থেকে কান্দায়ে ছাড়ব ৷আমিও আক্কাস আলী ৷ কোন কিছুতে হাত ফসকে না ৷ কত ঘরের বউ ধোলাই করেছি এই শরীরে আর তো পেত্নী ৷ প্রস্তুতিটা ভালো ভাবেই নিয়েছিলাম কিন্তু দাঁত দেখে রুচিটা নষ্ট হয়ে গেল ৷ গাছে একটা লাঠির বাড়ি দিতেই সামনে থেকে পালালো ৷ বিশু আবার এগুলোতে প্রচন্ড ভয় পায় ৷ ততক্ষনে বিশু ঘুমিয়ে গেছে ৷ আমিও ওঠলাম ৷ মাথা থেকে কোন কিছুই অপসারণ হল না ৷ বিশুর জালের সুতো খুলে টান দিতেই গোটা জাল পাড়েই গোছানো হয়ে গেল ৷ কি করব ভেবে পেলাম না ৷ আমার তো জালের অভাব নেই ৷ ওর একটাই জাল ৷পরের জিনিস নষ্ট করলে আমার বড় মজা লাগে ৷পাশে একটা ছোট তালগাছ ৷ চারদিকে ডাসা মেলে আছে ৷ অনেক কষ্ট করে আধেক কাটলাম ডাসা দিয়ে আর দূরে একটি জমিতে পা দিয়ে গুতিয়ে মাটিতে পুতে দিলাম ৷ চলে এলাম এবার কালভার্টের বিছানায় ৷ বিশু ঘুমিয়ে আছে তখনো ৷ মন খুশিতে ভরে গেল ৷ দেখি কি হয় ৷ আমিও ঘুমে পড়লাম ৷ ঘুম তো ঘুম না ভান বলা চলে ৷ সে কিছুক্ষন পরে উঠল এবং আমাকেও ডাকল মাছ খোলার জন্য ৷ হু, বলে আমিও উঠলাম ৷ দুজন দুদিকে গেলাম মাছ খোলার জন্য ৷আজ আমার জালে মাছ ভালোই আটকেছে ৷ বিশুর ঐদিকটা খুলে দেওয়ার কারণে মাছ মনে হয় বেশি পড়েছে ৷ ঐদিকের মাছ আবার এদিকে আসবে, বিশ্বাস হয়না ৷ তবুও জাল অপসারণ করার কারণে বেশি পড়েছে ৷ এ বিষয়ে আমার ব্যাপক অভিজ্ঞতা আছে ৷ চুরিবিদ্যা না জানলে মাছধরার সার্থকতা কোথায়! ভালো মানুষের জালে মাছ পড়ে না, এই গ্রামে আমি বহু উদাহরণ দিতে পারি ৷বড় বড় কৈ,কানছ(শিং),মাগুর,হাঙেরি,শউল(শোল) বড়পুটিতে জাল ভরে গেছে ৷বিশুর জালে যে কয়টা মাছ ছিল তা সহ পালা(পাতিল) প্রায় ভরে গেল ৷ মাছ খসে নিয়ে এসে দেখি বিশু বসে চোখের জলে বুক ভাসাচ্ছে ৷ আমি বললাম,"কী হল হঠাৎ"৷ সে কাঁদো কাঁদো স্বরে বলল,"ভাই, আমার জালটা চুরি হয়েছে"৷
"কও দেখি,এটা কেঙ্কা হল ৷ হামাই এটেই তো আছি৷
"মুই তো তাই কছো, কে চুরি করল আবার"৷
"কেউ হাগবা আসে তোর জাল তুলে নিয়ে গেছে মনে হয় "৷
"মোর তো তাই মনে হছে"৷
"গরীব মানসের জাল চুরি করে কি করবে?বাড়িত যা,তোর মাওকে ক"৷
বিশু চলে গেলে আমি মনে মনে হাসতে থাকি ৷ ব্যাটা কিছুই করতে পারবে না ৷ এই মৌসুমে তার আর মাছ মারা হয়নি ৷ তবে একটা ছোট কৈজালা কিনে দিনের বেলা কালভার্টের পিছনে ফেলে রাখত ৷ যেটুকু ছোট মাছ পড়ত তাতেই তাদের আহার,রুজি ৷ আমার যে আর প্রতিদ্বন্দী নাই তাতে মহাখুশি হলাম ৷ গ্রামের মানুষ আমাকে যম চোখে দেখে ৷ বিশু যদিও আমাকে সন্দেহ করে তবে কোন প্রমাণ নেই ৷ এই গ্রামে জালচোর হিসাবে আমার খ্যাতি আছে ৷ কোন মাতব্বর ও ধরতে পারে না ৷ বিশুও ধরবে কী করে, সন্দেহে কাজ নাই কারণ আমি তার পাশেই শুয়ে ছিলাম ৷ তার মা সেদিন অনেক কেঁদেছিল ৷ আমার আবার কারও কান্না দেখলে হাসি পায় ৷ মানুষের কান্না দেখলে স্বস্তি আসে ৷
3
বন্যার পানি কমে গেছে ৷ প্রায় দুই আড়াই মাস পর ধানকাটা শুরু ৷ তখন আমি কামলার বেশে ৷ সন্ধ্যে হলেই অন্যের জমির কয়েকভার ধান কাঁধে করে বাড়ির আঙিনায় ফেলা সাড়া ৷ কাকপক্ষিও টের পায় না ৷ আমি এ কারণেই কাজ করি অন্যের ৷ অনেকে জানত কিন্তু
কেউ মুখ ফুটে বলত না কারণ কার জমির কেউ জানেনা ৷
(চলবে)
আলোচিত ব্লগ
আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।
ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন
ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক
বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )
যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন
কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন
একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।
এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।
ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন