চট্টগ্রাম গিয়েছি অনেক বার, সেই ১৯৯১ সালে ফয়েজ লেকের পাশে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানাটা কেমন দেখেছিলাম এখন আর তেমনটি মনে নাই। তাই এবার চট্টগ্রামে যাওয়ার পরই দর্শনীয় স্থানের তালিকায় চিড়িয়াখানাটাকে যোগ করে নিলাম।
জৌলুসে ভরা ফয়েজ লেকের পাশে চিড়িয়াখানার গেইটটাকে নিতান্তই দীনহীন মনে হচ্ছিল। তবু টিকেট কেটে ঢুকে পড়লাম ভেতরে। এবার আসুন দেখে নেই চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানাটিকে...............
(২) হাতি এবং জিরাফ চিড়িয়াখানার প্রধান ফটককে আগলে রেখেছে, টিকেট কেটে ঢুকে গেলাম ভেতরে।
(৩) ঢোকার আগে এই শিশু বাদাম ওয়ালীর কাছ থেকে ১০ টাকায় একটা প্যাকেট হাতে নিয়ে নিয়েছিলাম।
(৪) বানর দেখে মজা পায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়, চিড়িয়াখানার আলগা বানরটাও মনে হয় ভেতরের বানরদের দেখে তেমনি মজা পাচ্ছে।
(৫) এই রঙিন প্রজাপতিটা কিন্তু চিড়িয়াখানায় বন্দী নয়।
(৬) মায়া হরিণ।
(৭) ভাল্লুক।
(৮) গয়াল।
(৯) শেয়াল।
(১০) ল্যান্টানা, আমার খুবই প্রিয় ফুল।
(১১) ঘোড়া।
(১২/১৩) ময়ূর পাখি।
(১৪) মদন টাক, বিরল প্রজাতির পাখি।
(১৫) এই পাখির নাম কাক ধনেশ।
(১৬) সাদা বক।
(১৭) নিশি বক।
(১৮) খঞ্জনা পাখি, এটা কিন্তু চিড়িয়াখানায় বন্দী নয়।
(১৯) চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানাটা তুলনা মূলক ভাবে অনেক ছোট, মাঝখানে ছোট একটা মাঠের মতো, আর চারিদিকে কাচায় চিড়িয়ারা। আর কিছুটা অংশ রয়েছে পাহাড়ের আর একটু নিচু অংশে।
(২০) সব শেষে অজগর সাপের জটলা, অনেকগুলো অজগর সাপ একসাথে জড়িয়ে রয়েছে এখানে।
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা নিয়া মন্তব্য করতে বললে আমি বলবো এখানে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার যথেষ্ট অভাব রয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২২