যাব যাব করেও যাওয়া হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত শিকে ছিড়ল ২০১৭ সালে। লঙ্কাওয়ে স্কাই ব্রীজ’এ যাওয়ার ইচ্ছের কথা বলছি আমি। যা মালয়েশিয়ার উপকূল থেকে ৩০ কিমি দূরে আন্দামান সাগরের বুকে দুটি উঁচু পাহাড়ের চুড়াকে এক করেছে। ২০০৪ সালে মালয়েশিয়াতে নির্মাণ করা হয়েছিল ‘লঙ্কাওয়ে স্কাই ব্রীজ’ নামের সেতুটি। হাটার সময় যখন এটা দুলতে থাকে তখন বেশ রোমাঞ্চ অনুভুত হয়। এটি মাটি থেকে প্রায় ৩২৮ ফুট উচ্চতায় নির্মিত একটি ঝুলন্ত সেতু। এই সেতুটিতে একসাথে ২৫০ জন পারাপার হতে পারে। উচ্চরণটা ল্যাংকাউই / লংকাওয়েও হতে পারে।
(২) এটা স্কাইব্রীজে যাওয়ার টিকেট কাউন্টার।
(৩) হাতের কব্জিতে এভাবেই টিকেটকে লাগিয়ে নিতে হয়।
(৪) এবার কেবল কারে চড়ে স্কাইব্রীজের দিকে ছুটে যাবার পালা।
(৫) কেবল কারে থেকে স্কাইব্রীজের ছবি যেমন দেখায়।
(৬) কেবল কারের শেষ ল্যান্ডিং স্টেশন এটা, এখানেই নেমে স্কাইব্রীজে যেতে হবে।
(৭/৮) এমন কিছু জঙ্গল ঘেরা রাস্তা দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে স্কাইব্রীজের দিকে।
(৯) সেই পথে যাওয়ার সময় যদি এমন কিছু সাইনবোর্ড থাকে তাতে রোমাঞ্চের মাত্রাটা অবশ্যই বাড়ে।
(১০) স্কাইব্রীজের দিকে যাওয়ার এমন বিকল্প ব্যবস্থাও আছে, কিন্তু সেক্ষেত্রে আলাদা পে করতে হবে।
(১১/১২) অবশেষে স্কাইব্রীজে পা রাখলাম।
(১৩) আন্দামান সাগরের বুকে জেগে উঠা এমন পাহাড়গুলো দেখলে সত্যিই চক্ষু পবিত্র হয়।
(১৪) আন্দামানের বুকে জেগে থাকা একটা বাতিঘর।
(১৫) স্কাইব্রীজের শেষ প্রান্ত।
(১৬) এটা কিন্তু নিশ্চিৎ আমি।
(১৭) ওখানে এমন অচেনা পাখিদের আনাগোনাও দেখা যায় কদাচিৎ
(১৮) এটা ওখানে মনুষ্য নির্মিত সর্বোচ্চ চুড়া।
(১৯) সর্বোচ্চ চুড়ায় দাঁড়িয়ে তোলা স্কাইব্রীজের ছবি।
(২০) সর্বোচ্চ চুড়ায় দাঁড়িয়ে তোলা অন্য পাশের লাভ ব্রীজের ছবি। এটা নিয়ে আমার অন্য একটা পোষ্ট আছে ভালোবাসার তালা
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৩