somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভালোবাসার গল্প- সুখ

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছাদে বিকেলের সময়টা সত্যিই অন্যরকম যায় তমা’র। কখনো সামনের মাঠে ছেলেদের ক্রিকেট খেলা দেখে, কখনো হাতে করে একটা বই নিয়ে এসে বই পড়ে কখনো বা ফুলগাছগুলোর পরিচর্চা করে। ইদানিং বিকেলে ছাদে আসলেই আরো বেশী রকম একটা ভালোলাগা কাজ করে তমার। আর সেটা হলো পাশের ছাদে সোহানের আগমন। পাশের বিল্ডিংয়ের ছাদে আগে কাউকে দেখা না গেলেও বেশ কয়েকদিন থেকে একজনকে সঙ্গী হিসেবে পেয়েছে তমা। প্রথম কয়েকদিন একে অপরের দেখা না হলেও ইদানিং চোখে চোখ পড়ে দুজনের। কিন্তু সোহান দু-একবার তাকিয়ে পাশ ঘুরে দুর দিগন্তে তাকিয়ে থাকে। তমাও পাশ ঘুরে একটু পরে আবার তাকিয়ে দেখে কিন্তু সোহান কে আর ফিরে তাকাতে দেখা যায় না। এ নিয়ে তমা ভেতরে ভেতরে একটা অর্ন্তজ্বালায় পোড়ে। কারণ সোহানের চোখে চোখ পড়তেই কেন জানি একটা মায়াচ্ছন্ন হয় তমা। প্রতিদিনই ছাদে এভাবেই সময় অতিবাহিত হয় দুজনার। দু-একবার চোখে চোখ আর পাশ ফিরে দুর দিগন্ত পানে ধ্যানের দৃষ্টি। এ যেন অন্যরকম একটা আবেশ তৈরী হয়েছে দুজনার মনে। তাদের দৃষ্টি দুরদিগন্তে নয় তারা কল্পনায় ভালোবাসার ছবি আকে। নি:শব্দে দুর দিগন্তের পানে তাকিয়ে তাকিয়ে সঞ্চারিত করে একে অপরের প্রতি টান। অব্যক্ত কিন্তু একটা আকর্ষণ তাদের ভর করে মনে প্রাণে।
পক্ষকাল পর। এখন বিকেল মানেই তমার ছটফটানি। কয়বার যে ছাদে ওঠে আর নামে তার হিসেব নেই। একবার ছাদে ওঠে আর একবার এসে বিছানায় শোয়। বিষয়টা জাহানারার নজড় এড়ায় না। ১২ বছর ধরে এ বাড়ীতে কাজ করে। কিশোর বয়স থেকে তমাকে দেখে আসছে। জাহানারা একবার জিঙ্গেস করে, কিছু হইছে নাহি আপামনি..? কিন্তু তমা উত্তর দেয়না। একটু পরে একটা দম ফিরে বলে- কিছুনা.....। তমার বাবা আরিফ চৌধুরী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। গার্মেন্ট্স, এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট সহ কয়েক রকমের ব্যবসা তার। মা হাইকোর্টের আইনজীবী। আরিফ সাহেবের এই ঢাকা শহরে পাচটি বাড়ি আছে। সব ভাড়া দেওয়া। এই বাড়িটিরও চারতলা পর্যন্ত ভাড়া দেওয়া। পঞ্চম তলায় ওরা থাকে। বিবিএ পড়ুয়া তমা আর কাজের মেয়ে জাহানারা এই দুজনই বেশীরভাগ সময় এ বাড়ীতে থাকে। আজ তার মনটা একেবারেই ভালো লাগছে না। তমা একবার ছাদ থেকে নিজের রুমে এসে ল্যাপটপ ওপেন করে। তারপর নেট কানেক্ট দিয়ে ফেসবুকে। দেখে চ্যাটে আছে আল্পনা। আল্পনাকে পেয়েই স্ক্রীনে লিখতে শুরু করে...
কি-রে... কি করছিস? ছাদে ছিলাম।
ছাদে....... কাউকে দেখছিলি নাকি.......?
হ্যা... একটা বলদ কে দেখেছিলাম এখন খুজতেছি।
বলদ..!? এমন সময় কলিং বেল বাজতে থাকে। জাহানারা এগিয়ে যায়। দরজা খুলে দেয়।
তমার রুমে এসে ওকে ডাকে- আপামনি কেডা জানি আইছে, আপনেরে ডাকে। তমা উঠে গিয়ে দেখে যেন কিংকর্তব্যবিমঢ় হয়ে যায়। সোহান! এরপর কখন বাবার ফাইল ক্যাবিনেট থেকে ফাইলটা সোহানের হাতে দিলো বুঝতেই পারলোনা তমা। স্যারের জরুরী প্রয়োজনে ফাইলটা নিতে এসেছে। শুধু কানে এটুকু শুনেছিলো, সে তার বাবা অফিসের ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টের জুনিয়র এক্সিকিউটিভ। নতুন জয়েন করেছে। এই প্রথম এতোটা কাছে থেকে দেখলো সোহানকে। অব্যক্ত ভালোবাসা তাকে এতটাই আচ্ছন্ন করে রেখেছে একবার সোহানকে দেখতে না পেয়ে কেমন যেন হয়ে গেছে।
তিন মাস পর। বাবার অফিসের জুনিয়র এক্সিকিউটিভ হিসেবে যোগদান করলেও সোহান আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠায় আরিফ চৌধুরীর অনেকটা পি.এ হিসেবে কাজ করে। তাই বাসায় এলে প্রতিদিন দু-একবার সোহানের সাথে দেখা হয়। কিন্তু কোন ভাবেই কথা হয়না। তমার খুব ইচ্ছে হয় সোহানের সাথে কথা বলতে। কিন্তু কোন উপায় খুজে পায়না। একদিন যাবার সময় অফিসের গাড়ীতে শপিং এর উদ্দেশ্যে ওঠে তমা। পাশাপাশি বসে। খুব অন্যরকম লাগে। তমা একা থাকায় সোহানকেও মার্কেটে যেতে হয় তার সাথে। কেনাকাটা শেষ করে আবার গাড়ীতে। বাসায় এসে গাড়ী থেকে নেমে একটা ব্যাগ হাতে দেয় সোহানের হাতে। অনাগ্রহী সোহান উপায়ান্তর না পেয়ে ব্যাগটা নেয়। রাতে নিজের রুমে এসে ব্যাগটা খোলে। একটা সার্ট আর কয়েটা টি সার্ট। দেখে মনের আতিশয্যে খুশী হবে কিনা ভেবে পায়না সোহান। তবে এ অনুভুতি তার কাছে অন্যরকম লাগে। সেই দিন থেকে বাবা-মাকে ম্যানেজ করে ভার্সিটি, কেনাকাটা, লজবার সহ সব জায়গায় সোহান সঙ্গী করে তমা। ভার্সিটিতে একদিন সোহান কে নিয়েগিয়েছিলো তমা। সোহান যেতে চায়নি। একটা ক্লাস আছে এর পরেই ফিরে যাবে। যেতে হবে তার সাথে। প্রয়োজনে ভেতরে কোথাও একটু বসে থাকবে সোহান। ভার্সিটির ভেতরে গিয়েই সামনে দেখা মেলে আল্পনার। দেখে দুজনে যেন আনন্দে গুদুগুদু। আল্পনার কাছে এগিয়ে যায় তমা। কাছে গিয়ে সোহানের দিকে তাকিয়ে কানের কাছে ফিসফিসিয়ে আল্পনা বলে, ও..... এই তাহলে তোর ছাদের মাল..... আর এরপরই দুজনে খিলখিল হাসিতে ভরে ওঠে।
গার্মেন্টেসএর একটা বড় বাজেট পেতে জরুরী প্রয়োজনে পনের দিনের জন্য সিঙ্গাপুর যায় আরিফ চৌধুরী। অফিস ম্যানেজমেন্টের পাশাপাশি বাসার সার্বিক তদারকির নির্দেশনা দেয় সোহানের হাতে। আজ অফিসে নিজের কাজ যখনই প্রায় শেষ করেছে তখনই তমার ফোন- কোথায় আছেন? একটু তাড়াতাড়ি আসেন, আমার সাথে একটু বেরুতে হবে। এসে তমার সাথে আশুলিয়ায় যায় সোহান। আকাশটা মেঘলা। বসন্তের বাউরি বাতাস বইছে। তমার খোলা চুল গুলো বাতাসে উড়ছে। খুব ভালো লাগছে নিজেকে। গাড়ী থেকে নেমে একটা দুরে যায় তমা। পেছনে ফিরে তাকিয়ে দেখে সোহান গাড়ীতে হেলান দিয়ে দাড়িয়ে। তমা দুর থেকে ডাকে- এই দিকে আসেন...। এগিয়ে যায় সোহান। দুজনে পাশাপাশি হাটে। সোহানের দিকে চোখ ফেরায়। খুব ভালো লাগছে .. তাই না! সোহান কি বলবে ভেবে পায়না। একটা বড় করে শ্বাস টানে। তারপর বলে- জি। হাটতে হাটতে ওরা অনেক দুর এসেছে। আকাশও যেন অন্ধকার হয়ে আসছে। যে কোন সময় বৃষ্টি আসতে পারে। সোহান তমার দিকে তাকিয়ে বলে- ফিরে চলেন, আমরা অনেক ভিতরে এসে পড়েছি। জায়গাটা নিরাপদ নয়। তাছাড়া বৃষ্টি আসতে পারে? তমা সোহানের দিকে তাকায়- ভালোলাগার আবেশে বলে, যদি ফিরে না যাই.....? কোন উত্তর দেয়না সোহান। এরই মধ্যে বৃষ্টি পড়তে থাকে। আনন্দে তমা যেন হাওয়ায় ভাসতে থাকে। বসন্তে বৃষ্টি। এ বৃষ্টি গায়ে পড়লে ঠান্ডা লেগে যাবে। দুজনে ভিজতে থাকে। সোহানেরও ইচ্ছে হয়ে ওর হাতটা ধরে ইচ্ছে মতো ভিজতে। হাবিব ওয়াহিদের গানের মতো বলতে ইচ্ছে করে, যদি ডেকে বলি, এসো হাত ধরো চলো ভিজি আজ বৃষ্টিতে....। সোহানের নিরবতা দেখে থমকে যায় তমা। দুজন দশ হাত দুরত্বে। উপরে বৃষ্টি পড়ছে। দুজনের চোখে কাক ভেজা চাহনী। কেন এতো ভালো লাগছে তমার সে ভেবে পায়না। মনের গহীনে ভালোবাসা বাসা বেধেছে। মন সত্যিই অন্যরকম জিনিস। মনকে কোন সীমারেখার মধ্যে আটকে রাখা যায়না। ভালোবাসা মনের সাথে মনের মিলের সঞ্চার করে। মন কোন কিছুর পার্থক্য বোঝেনা। সে চলে আপন গতিতে। জৌলুস আর অভাব কোনটা সেটা সে বোঝেনা। আপনজনকে আপন করে পাওয়াই মনের ধর্ম। বৃষ্টির পানি অঝোরে পড়ছে। দুজন কিছু দুরত্বে চোখে চোখ রেখে দাড়িয়ে আছে। সোহান বুঝতে পারেনি কখন তমাকে সে ভালোবেসে ফেলেছে। তিন ভাইয়ের মধ্যে সবার বড় সে। ভার্সিটিতে নিজের পাঠ চুকাতে গিয়ে সংসারের অনেক ক্ষতি হয়েছে। ওর ছোট দুটো ভাইয়ের দায়িত্ব তাই ওর হাতে। বিবিএ এমবিএ করে এই দেশের চাকুরী নামক সোনার হরিণের দেখা মিলতে গামেন্টেসএর ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টে ছোট্র চাকরী নিয়েছে। তাও বড় মামার মাধ্যমে এখানে চাকরী পেয়েছে সে। হাত বাড়ালেই তমার ভালোবাসার গহীনে যেতে পারবে সে। তমা জৌলুসের মধ্যে বড় হলেও অতি ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ সে। তার প্রতি তমার ভালোবাসার অনুভূতি বুঝতে পারে সে। কিন্তু আবেগে বিহবল হয়ে নিজের জীবনকে জটিল করতে চায়না সে। তমার সাথে যে তার এ সময়ের চিরন্তন পার্থক্য। পার্থক্যের ব্যবধান বোঝে বলেই নিজের ভালো লাগাগুলোকে গলা টিপে শেষ করে সে। প্রচন্ড বৃষ্টি পড়ছে। বৃষ্টিতে চারপাশটা সাদা দেখা যাচ্ছে। দুজনে ফিরছে। সোহান আগে আর তমা পেছনে দশ হাত দুরত্বে। ভেজা বালিতে বৃষ্টিতে হাটতে পাড়ছেনা। জুতা আটকে যাচ্ছে। তাই পেছন থেকে সোহান কে ডাকে। সোহান এগিয়ে গিয়ে হাতটা বাড়ায়। আর তমা এমনি আচড়ে গিয়ে পড়ে বুকে।
তমা তখনও ঘুম থেকে ওঠেনি। একটা নীল খাম দিয়েছিলো সোহান। বান্ধবীর বিয়ে যাবে বলে একটা লাল শাড়ী পড়ে। গায়ে কালো ব্লাউজ। ড্রেসিং এর সামনে দাড়িয়ে একটা লাল টিপ পড়ে। এমন সময় সোহানের দেয়া নীল খামটা হাতে দেয় জাহানারা। সোহানের কথা শুনে খুশী হয়ে তাড়াতাড়ি খোলে। চিঠি পড়ে মুহুর্তেই উজ্জল মুখ খানা কালো হয় তমার। সোহানের অফিসের রিজাইন লেটার। সাথে একটা চিরকুট। চিরকুটটা খোলে। তাতে লেখা- যখন তুমি আমার বুকে তখন বৃষ্টির সাথে কান্নার নোনা জল মিছে গিয়েছিলো আমার। সব অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়না। জৌলুস আর দৈন্যতার পার্থক্য চিরন্তনের। দৈনতার সুখ একরকম আর জৌলুসের সুখ আরেক রকম। কখনো দুটোকে মেলানো যায় না। এ দেয়াল ভাঙ্গা সম্ভব নয় বলেই তোমার জগত থেকে আমার চলে আসাটা আবশ্যিক হয়ে পড়ে। দুপুরের ট্রেন আমাকে আমার গন্তব্যের দিকে নিয়ে যাবে। আমাদের মতো জীবনে ভালোবাসাটা আগে অপরিহার্য নয়, অপরিহার্য আশ্রয়।
তমা আর না সেজে এই আধো সাজা অবস্থায় চলে যায় ষ্টেশনে। ষ্টেশনে এসে দক্ষিণ পাশটায় তন্ন তন্ন করে খোজে। কিন্তু দেখতে পায়না। আবার এসে ষ্টেশন মাষ্টারকে জিঙ্গেস করে- আচ্ছা দুপুরের রংপুরের ট্রেনটা কোন পাশ্বে থামে? সেটা তো উত্তরের লাইনে। রেল লাইন পাড় হয়ে উত্তর পাশ্বে যায়। দেখে সোহান বসে আছে। কাছে গিয়ে কি করবে ভেবে পায়না। মনের আবেগে মুখ ঘুরিয়ে ডুকরে কাদতে থাকে। বসে থেকে তমার এমন পরিস্থিতি দেখে কি করবে ভেবে পায়না সোহান। দাড়িয়ে তমাকে সামলায়। পরে ষ্টেশনের পাশে রেলের ধারে দুজন বসে পড়ে। তারপর তমা নিজেকে সামলে নিয়ে বলে- শুনেছি সুখী মানুষের সুখ গুলো নাকি একই রকম, জানিনা কতটুকু পেলে তারা নিজেকে সুখী মনে করে? আমি এটাও জানিনা সুখী মানুষের সুখের উদাহরণ। তবে আমার কাছে সুখ মানে এক মুঠোতেই পেট ভরে যাওয়া আর একফোটা স্বপ্ন নিয়ে নিরবে ঘুমিয়ে পড়া, তাতে কি? যদিও সেটা হয় শক্ত বিছানা।

সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৪
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×