somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রিপ্লাই টু আরজ আলী মাতুব্বর, "সত্যের সন্ধানে" [প্রথম পর্ব]

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ট্যাগঃ
১। কে এই আরজ আলী। ২। সত্যের স্বরূপ। ৩। মানুষের উদ্দেশ্য। ৪। সাম্প্রদায়িকতা। ৫। অমুসলিমদের ব্যবসা।

আরজ আলী মাতুব্বর, বাংলাদেশে নাস্তিকতা চর্চার একজন প্রধান ব্যক্তি। নাস্তিক মহলে তিনি অনেকটা অবতারের মত সম্মানিত। আমার প্রিয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক আরজ আলীকে অভিহিত করেছিলেন বাংলাদেশের সক্রেটিস হিসেবে। সত্যের সন্ধানে উনার সবচেয়ে বিখ্যাত বইয়ের একটি। বইয়ের শুরুটাও বেশ অভিনব। ভূমিকা অংশে তিনি বলেছেন,

“১৩৫৮ সালের ১২ই জ্যৈষ্ঠ। বরিশালের তদানীন্তন ল-ইয়ার ম্যাজিস্ট্রেট ও তবলিগ জামাতের আমির জনাব এফ করিম সাহেব আমাকে তাহার জামাতভুক্ত করার মানসে সদলে হঠাৎ তসরিফ নিলেন আমার বাড়ীতে। তিনি আমাকে তাঁহার জামাতভুক্তির অনুরোধ জানাইলে আমি তাহাকে বলিলাম যে, “ধর্ম জগতে এরুপ কতগুলি নীতি, প্রথা, সংস্কার ইত্যাদি এবং ঘটনার বিবিরণ প্রচলিত আছে, যাহা সাধারন মানুষের বোধগম্য নহে এবং এগুলি দর্শন ও বিজ্ঞানের সহিত সামঞ্জ্যপূর্ণ নহে, এমনকি অনেকক্ষেত্রে বিপরীতও বটে। ধর্ম, দর্শন ও বিজ্ঞান এই তিনটি মতবাদের সমন্বয় সাধনের উদ্দেশ্য চিন্তা করিতে যাইয়া এক বিভ্রান্তির আঁধার কূপে নিমিজ্জত হইয়া আছি। আপনি আমার প্রশ্নগুলির সুষ্ঠ সমাধানপূর্বক আমাকে সেই বিভ্রান্তির আঁধার কূপ হইতে উদ্ধার করিতে পারিলে আমি আপনার জামাতভুক্ত হইতে পারি"। আরজ আলী এসব প্রশ্নের উত্তর পাননি, তবে পেয়েছিলেন কমুনিউজম প্রচারের অপরাধে আসামী হিসাবে ফৌজদারী মামলার একখানা ওয়ারেন্ট।
[আরজ আলী মাতুব্বর রচনাসমগ্র-৪৭]
তবে খোলা চোখে এই বই পড়লে, পড়া অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। আরজ আলীকে সে সম্পর্কে আপনার একটা ধারনা থাকতে হবে। আরজ আলী মাতুব্বরের জন্ম ১৯০০ সালে বরিশালের প্রত্যন্ত চরবাড়িয়া ইউনিয়নের লামছড়ি গ্রামের অত্যন্ত গরীব কৃষক পরিবারে। দারিদ্রতার জন্য তিনি পড়াশোনা করতে পারেন নি। জীবনের বেশির ভাগ সময় তিনি এখানেই কাটিয়েছেন। এই গ্রামে সপ্তাহে মাত্র একদিন সংবাদপত্র যেত। এমন একটি এলাকায় থেকে এমন চিন্তা-ভাবনা করা এবং এমন বই লেখা মোটেও সহজ বা খেলো নয়। জীবনের ৭০ টি বছর তিনি নিবিড়ভাবে অধ্যয়ন করেছেন। তো মনে প্রশ্ন আসতেই পারে এমন প্রত্যন্ত এলাকার একজন অশিক্ষিত কৃষক কেন পড়াশোনার মধ্যে এলেন? সে গল্পটা বেশ মর্মস্পর্শী। উনার নিজের জবানে,

“১৩৩৯ (বাংলা) সালে আমার মা মারা গেলে আমি আমার মৃত মায়ের ফটো তুলেছিলাম। আমার মাকে দাফন করার উদ্দেশ্যে যে সমস্ত মুন্সী, মৌলভী ও মুছল্লিরা এসেছিলেন, ‘ফটো তোলা হারাম’ বলে তারা আমার মা’র নামাজে জানাজা ও দাফন করা ত্যাগ করে লাশ ফেলে চলে যান। অগত্যা কতিপয় অমুছল্লি নিয়ে জানাজা ছাড়াই আমার মাকে সৃষ্টিকর্তার হাতে সোপর্দ করতে হয় কবরে। ধর্মীয় দৃষ্টিতে ছবি তোলা দূষনীয় হলেও সে দোষে দোষী স্বয়ং আমিই, আমার মা নন। তথাপি কেন যে আমার মায়ের অবমাননা করা হলো, তা ভেবে না পেয়ে আমি বিমূঢ হয়ে মার শিয়রে দাঁড়িয়ে তার বিদেহী আত্মাকে উদ্দেশ্য করে এই বলে সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, ‘মা। আজীবন ছিলে তুমি থর্মের একনিষ্ঠ সাধিকা। আর আজ সেই ধর্মের নামেই হলে তুমি শেয়াল কুকুরের ভক্ষ্য। সমাজে বিরাজ করছে এখন ধর্মের নামে অসংখ্য অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার। তুমি আমায় আর্শীবাদ করো—আমার জীবনের ব্রত হয় যেনো কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাস দুরীকরণ অভিযান”।

কুসংস্কারচ্ছন্ন মূর্খ কিছু মানুষের অমানবিক কাজের জন্য আরজ আলীর পড়াশোনা শুরু করেন প্রচণ্ড আবেগ দিয়ে। জ্ঞানচর্চা শুরুর আগেই তিনি নিজের অবস্থানের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলেন। অর্থাৎ তিনি পড়াশোনা করেছেন তার নিজের অবস্থানের পক্ষের যুক্তি অন্বেষণে, নির্মোহভাবে সত্যকে জানার জন্য নয়। উনি লেখায় কুসংস্কার আর ধর্মের সমালোচনা করেছেন। সেই সময়ের মানুষের অজ্ঞতা নিয়ে বেশ চমৎকার ভাবেই লিখেছেন তবে ধর্ম নিয়ে সমালোচনা বেশ দুর্বল। অনভিজ্ঞদের কাছে এগুলো চমকপ্রদ মনে হতে পারে, তবে নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করলে এর সারবস্তু তেমন কিছু থাকে না। বইটি তুমুল জনপ্রিয় এবং নাস্তিকদের কাছে অনেকটা বাইবেলের মত। এই বল্গে প্রথমে বইয়ের কথা এবং তার উপর কামেন্টারি দিচ্ছি।

বইয়ের প্রথমে আরজ আলী সত্যেরর সরুপ নিয়ে কথা বলেছেন,
"কোন বিষয় বা কোন ঘটনার একাধিকরুপ সত্য হইতে পারে না"।
[আরজ আলী মাতুব্বর রচনাসমগ্র-৫০]
আধুনিক সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে কথাটি ভুল। আধুনিক সমাজবিজ্ঞান আমাদের বলে পরম সত্য [absolute truth] বলে বলে কিছু নেই। সত্যের একাধিক রুপ থাকতে পারে। যেমন একই কাজের জন্য তীতুমীর আমাদের কাছে একজন জাতীয় বীর কিন্তু ব্রিটিশদের কাছে একজন সন্ত্রাসী। আবার আপনি একই সাথে কারো ভাই, কারো মামা, কারো শিক্ষক, কারো ছাত্র আবার কারো বন্ধু। এই সবগুলোই সত্য।

এরপর তিনি ৩ টা অসাধারণ বিষয় সামনে এনেছেন। তা হল:
" I.সত্যতা বিচারের মাপকাঠি কি? II. সত্যতা প্রমানের উপায় কি? III. সত্যের রুপ কি?
আমরা ঐ সকল দূরহ দার্শনিক তত্ত্বের অনুসন্ধানে প্রবিষ্ট হইব না, শুধু ধর্মজগতের মতানৈক্য বিষয় সামান্য আলোচনা করিব"।
[আরজ আলী মাতুব্বর রচনাসমগ্র-৫১]
আলোচনা করবেন না বলে তিনি পুরো বইয়ে বলার চেষ্টা করেছেন এটা হল বিজ্ঞান। তবে তিনি বিজ্ঞান মেনে চলেন নি। আরজ আলী বিজ্ঞানের তত্ত্ব নিজের প্রয়োজনমত গ্রহন, বর্জন এবং ব্যাখ্যা করেছেন।

একই পাতায় তিনি বলেছেন মানুষের উদ্দেশ্য নিয়ে,
"এ সংসারে সকলেই চায় সুখে বাঁচিয়া থাকিতে, আহার-বিহার ও বংশরক্ষা করিতে, সন্তান-সন্ততির ভিতর দিয়া অমর হইতে"
[আরজ আলী মাতুব্বর রচনাসমগ্র-৫১]
এই মনোভব খণ্ডিত সত্য। তিনি অবলীলায় এড়িয়ে গেছেন হাজী মুহাম্মাদ মহসিন, ফোরেন্স নাইটেংগেলদের। মাদার তেরেসা, আব্দুস সালাম এদি, ড. আব্দুর রাজ্জার স্যার, পলান সরকারদের মত অনেক মানুষ আছে আমাদের সমাজে যারা ক্ষমতা, খ্যাতি বা অর্থের পেছনে ছোটেন না। এই সব মহান মানুষ নিজেদের সম্পদ, অর্থ সব বিলিয়ে দেন মানবতার কল্যানে বা জ্ঞানচর্চায়। এমনকি অনেকে বিয়েও করেন না। সারাবিশ্বে লক্ষ-লক্ষ খৃষ্টান মিশনারি আছে যারা সংসার, সম্পদ ত্যাগ করেছেন ধর্ম প্রচারের জন্য।

পরের অংশে থেকেই শুরু হয়েছে বইয়ে মূল আলোচনা- ধর্ম নিয়ে। ধর্মের মধ্যে কোন মিল নেই বলে মত দিয়েছেন আরজ আলী,
"ধর্ম সম্পর্কে বিশ্বমানব একমত হইতে পারিয়াছে কি?
[আরজ আলী মাতুব্বর রচনাসমগ্র-৫১]
কিন্তু একটুই পরেই বলেছেন ঠিক বিপরীত পরস্পর সাংঘর্ষিক কথা,
"বর্তমান যুগে পৃথিবীর প্রায় সকল ধর্মই আস্তিক। বিশেষত একেশ্বরবাদী। হিন্দু ধর্মও মূলত একেশ্বরবাদী।"
[আরজ আলী মাতুব্বর রচনাসমগ্র-৫২]
উনি আসলে কোনটি বিশ্বাস করেন?

পরের অংশে ইসলামকে আক্রমণ করে আরজ আলী একটি ভয়াবহ অভিযোগ দিয়েছেন,
"হিন্দুদের নিকট গোময়(গোবর) পবিত্র, অথচ অহিন্দু মানুষ মাত্রই অপবিত্র। পক্ষান্তরে মুসলমানের নিকট কবুতরের বিষ্ঠাও পাক, অথচ অমুসলমণ মাত্রেই নাপাক। পুকুরে সাপ, ব্যাঙ, মরিয়া পচিলেও উহার জল নষ্ট হয় না, কিন্তু বিধর্মী মানুষ ছুঁইলেও উহা হয় অপবিত্র। এমনকি মুসলমানের দোকান থাকিতে হিন্দুর দোকানে কোন কিছু ক্রয় কারও পাপ।"
[আরজ আলী মাতুব্বর রচনাসমগ্র-৫২]
বর্ণপ্রথা বা উঁচু-নিচু জাত হিন্দু ধর্মে স্বীকৃত। ভারতের অনেক জায়গা এটি এখনো প্রচলিত। নিচু জাতের হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ পড়ারও অনুমতি ছিল না এক সময়। গরু রক্ষার নামে শত শত মুসলিমকে হত্যার ঘটনা ভারতে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। অনেকে গরুর মূত্র পান করে এবং গোবর তাদের কাছে পবিত্র। তবে গরুর ব্যাপারটি এটা কতটা ধর্মীয় গ্রন্থে আছে তা আমি নিশ্চিত নই।

ইসলাম সম্পর্কে আরজ আলীর জ্ঞান যে কতটা সীমাবদ্ধ এবং নগণ্য তা এই মন্তব্য থেকে অনুধাবন করা যায়। আমি বিস্মিত। তিনি কোথায় পেলেন। কুরআন? হাদিস?? তাফসির??? ফিকাহ???? কোথায়?! এমন অতি কাল্পনিক বানোয়াট কথা বলাটাও রুচি সম্মত মনে হয়নি।
প্রথমতঃ মুহাম্মাদ সা. ইসলাম প্রচার শুরু করেন ৬১০ সালের দিকে। এর প্রায় ১৩ বছর পর তিনি মদিনায় হিজরত করেন। এই ১৩ বছর যত সাহাবি ইসলাম গ্রহন করেছে সবাই বাবা-মা, পরিবার, আত্নীয় এবং প্রতিবেশির সাথেই থেকেছে। বলা বাহুল্য এদের প্রায় সবাই ছিল অমুসলমান। এমনকি সয়ং মুহাম্মাদ সা. নিজ গোত্র বনু হাশিমের সাথে ছিলেন। বনু হাশিমের কয়েকজন ব্যতিত সবাই ছিল অমুসলিম। এমনকি উনার চাচা আবু তালিবও ছিলেন অমুসলিম। আলী রা. এবং জাফর রা. ছিলেন আবু তালিবের সন্তান।

দ্বিতীয়তঃ এই ১৩ বছর সাহাবিরা অমুসলিমদের সাথেই থেকেছেন, খেয়েছেন, ব্যবসা করেছেন, ক্রয়-বিক্রয় করেছেন।

এখানে অবশ্য আপনি বলতে পারেন এটা তো মক্কী যুগ। মুসলিমদের এছাড়া কোন উপায় ছিল না। আসুন তাহলে মাদানীযুগ বোঝার চেষ্টা করি,
[এক] "তোমরা ইবাদাত কর আল্লাহর, তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করো না। আর সদ্ব্যবহার কর মাতা-পিতার সাথে, নিকট আত্মীয়ের সাথে, ইয়াতীম, মিসকীন, নিকট আত্মীয়- প্রতিবেশী, অনাত্মীয়- প্রতিবেশী, পার্শ্ববর্তী সাথী, মুসাফির এবং তোমাদের মালিকানাভুক্ত দাস-দাসীদের সাথে। নিশ্চয় আল্লাহ পছন্দ করেন না তাদেরকে যারা দাম্ভিক, অহঙ্কারী"।
নিসা:৩৬
[দুই] রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়। যে ব্যক্তি আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার মেহেমানের খাতির করে। এবং যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন ভাল কথা বলে, নচেৎ চুপ থাকে।’’ (বুখারী-মুসলিম)
এমন আরও ৮/৯ টি হাদিস রয়েছে। বলা বাহুল্য মদিনায় মুসলিমদের প্রতিবেশী ইয়াহুদি ছিল, প্রথমদিকে মূর্তি পূজারীরাও ছিল। সেটি পরিস্কার হবে পরের হাদিস থেকে,
“আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ), তিনি একটি বকরি যাবাহ করলেন, তিনি বললেন, তোমরা কি আমার প্রতিবেশি ইয়াহুদীকে উপঢৌকন দিয়েছ? কেননা আমি (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছিঃ জিবরাঈল (আঃ) অবিরত আমাকে প্রতিবেশীর হক সম্বন্ধে গুরুত্ব দিচ্ছিলেন। এমনকি আমার ধারনা হল, তিনি হয়তো প্রতিবেশীকে উত্তরাধিকারী বানিয়ে দিবেন।
[সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৬৬]

আর মোঘল সম্রাট বাবুরের নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে একজন হিন্দু মেথরের বাচ্চা ছেলেকে বাঁচায়। এজন্য সেখানে উপস্থিত বর্ণ হিন্দুরা বাবুরকে নির্বোধ বলে, বাচ্চাটিকে ফেলে দিতে বলে। কিন্তু বাবুর আদর করে ছেলেটিকে মায়ের কাছে তুলে দেয়। এ ঘটনা কম বেশি সবাই জানি।

আর অমুসলিমদের সাথে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে না। এটার অসাড়তা প্রমানের জন্য আর কোন রেফারেন্স দরকার আছে বলে মনে হয় না। মদিনায় বাজার ছিল ইয়াহুদিদের এলাকায়। মুসলিম এলাকায় বাজার হয় পরে। সবচেয়ে বিখ্যাত সাহাবি যেমন আবু বকর রা., উসমান রা., আব্দুর রহমান বিন আউফ রা., আব্বাস রা. সহ অনেকেই ছিলেন বড় ব্যবসায়ী। উনাদের ব্যবসায়ের বহর নিয়মিত সিরিয়া, ইয়েমেনে যেত। তখন সিরিয়া, ইয়েমেনে মুসলিম ছিল না।

#প্রথম_পর্ব
#চলবে
[লেখার কোন স্বত্ব নেই। কারটেসি না দিয়েও নিজের টাইম লাইনে শেয়ার করতে পারেন।]


সর্বশেষ এডিট : ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
১৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×