somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুক রিভিউঃ বিগ ব্যাং থেকে হোমো স্যাপিয়েনস [পর্ব- এক]

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


[ভুল তথ্য, মিথ্যা তথ্য, কাল্পনিক কথায় ভরা একটা বই।

বুক রিভিউঃ বিগ ব্যাং থেকে হোমো স্যাপিয়েনস [পর্ব- এক]
লেখকঃ ডক্টর জাফর ইকবাল
ট্যাগঃ I. বিবর্তনবাদের সুমেরিয়ান ও গ্রিক ধারনা এবং ডারউইন II. প্লেনটন ম্যানের স্ক্যান্ডাল। III. প্রথম প্রাণ কনা তত্ত্বের বিভ্রান্তি। IV. কৃত্রিম ভাবে তৈরি প্রথম প্রাণ কনা। VI. বিবর্তনবাদীদের স্বীকারক্তি।
প্রথমে বইয়ের আকৃতি। বইটি দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তে সাধারন বইয়ের চেয়ে ১-১.৫ ইঞ্চি ছোট। ৫৬ পৃষ্ঠার বই; একটা বড় অংশজুড়ে আছে চিত্র। বই মোটামুটি দুই ভাগে বিভক্ত। প্রথম ভাগ ৬ পৃষ্ঠা থেকে ২৮। দ্বিতীয় ভাগ ২৮ থেকে ৫৬। বইটিতে তিনি গল্প বলার ঢঙে সবকিছুর বর্ণনা করেছেন।
প্রথম অংশে তিনি বিগ ব্যাং সম্পর্কে বলেছেন। এই অংশে তিনি মহাবিশ্ব বোঝাতে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড শব্দটি ব্যবহার করেছেন এবং একটু অতিরিক্ত রকমের ব্যবহার করেছেন। শেষে বিরক্ত হয়ে আমি গুনলাম। এই ২২ পাতায় যার অর্ধেকের বেশিই ছবি, তিনি ৮৪ বার এই শব্দটি ব্যবহার করেছেন। বিশ্বব্রহ্মাণ্ড শব্দের সাথে আমি খুব একটা পরিচিত না। অনেক খোঁজাখুঁজি করলাম, পেলাম না কোথাও।
২৮ থেকে ৫৬ পাতা পর্যন্ত তিনি চালর্স ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব দিয়ে প্রাণ এবং প্রানীর সৃষ্টি কিভাবে হয়েছে ব্যাখ্যা করেছেন। এখানে জাফর ইকবাল বিবর্তনবাদের পুরো কৃতিত্ব ডারউইনকে দিয়েছেন, যেটা আসলে অবিচার। প্রচীন সুমেরিয়ানরা প্রথম বিবর্তনবাদের ধারনা দেয়। সুমেরিয়ানদের ‘নুমারিশ’ পুঁথি অনুযায়ী সব কিছুর জন্ম হয়েছে পানিতে এবং একটি থেকে অন্যটির রুপান্তরের মাধ্যমে প্রানীকূল বিকাশ লাভ করেছে। সুমেরিয়ানদের এই ধারনা অনেকটা বিবৃত করেছিলো গ্রিক দার্শনিক লুক্রেটিয়াস। পরে অনেকে এই বিষয়ে লেখালিখি করেন। বিখ্যাত বিবর্তনবাদী ম্যারেন হালবার “System of Nature” বই সুমেরিয়ানদের এই ধারনাকে সমর্থন করে। এরপর ফরাসি বিবর্তনবাদী জেন ব্যাবটিস লেমন বিবর্তনবাদ সম্পর্কে প্রথম বিবৃত তত্ত্ব দেন। লেমনের তত্ত্বের ধারাবাহিকতায় ১৮৫৯ সালে চালর্স ডারউইনের 'Origin of Species' প্রকাশিত হয় যেটি বিবর্তনবাদকে জনপ্রিয় করে। ১৮৭১ সালে ডারউইন ‘The Decent of Man’ নামে আরো একটি বই লেখেন । এই বইতে তিনি বহুল আলোচিত মানুষের বানর থেকে উৎপত্তি, সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট ,বিভিন্ন প্রাজতির মানুষের তত্ত্ব দেন। তবে চালর্স ডারউইনকে একক কৃতিত্ব সঠিক নয়।
এখানে বলে রাখা উচিত বিবর্তনবাদ একটা তত্ত্ব, প্রামানিত সত্য না। এমন কোন বই পাবেন যা লেখা 'Fact of evaluation'। এটি বিজ্ঞানের সবচেয়ে বিভ্রান্তিকর একটা তত্ত্ব। কিন্তু এরপরেও বিবর্তনবাদ অস্বাভাবিক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এর কারন রাজনৈতিক ব্যবহার। উপনিবেশিকরা এই তত্ত্ব দেখিয়ে আফ্রিকা এবংএশিয়ায় তাদের লুটপাট এবং গণহত্যাকে জায়েজ করেছে। উপনিবেশিকরা এটা প্রচার করতো আফ্রিকা, এশিয়ার ওরা আসলে মানুষ না, বানর প্রজাতির প্রানী এবং সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট তত্ত্ব অনুসারে এরা এক সময় বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
অনেক ব্যক্তি এই তত্ত্বের ভুয়া প্রমান দেখিয়ে উপনিবেশিকদের কাছ থেকে পুরস্কার বাগিয়ে নিয়েছেন। যেমন চালর্স ডালসন মানুষ আর বন মানুষের খুলি জোরা লাগিয়ে এটাকে মানুষের আগের প্রানীর জীবাস্ম বলে প্রচার করে, এটা লন্ডনের প্লেন্টনে পাওয়া যায় তাই নাম দেয় 'প্নেনটন ম্যান'। প্নেনটন ম্যানের খুলি বড়, মানে উন্নত বুদ্ধি। এটা ব্রিটেনে পাওয়া গেছে সুতরাং ব্রিটিশরা সবচেয়ে উন্নত জাত, বলে প্রচার করেন। ব্রিটিশ রাজ তখন খুশি হয়ে সারা দেশে উৎসব ঘোষনা করে, রাষ্ট্রীয়ভাবে জাঁকজমক করে এই উৎসব পালন করা হয়। এবং রাজা ডালসনকে স্যার উপাধি দেন। ১৯৫৩ সালে বিজ্ঞানী ক্লেথ বারকলি দেখান এটা শতাব্দীর সবচেয়ে বড় ভুয়ামি। [1]
খোদ পশ্চিমের অনেক প্রফেসর, ক্রিটিক, নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী এই তত্ত্বের সমালোচনা করে শত শত বই লেখা লিখেছেন, একবার পাঁচশত গবেষক একত্রে বিবৃতি দিয়েছিলো বিবর্তনবাদ নিয়ে তাদের আপত্তিগুলো নিয়ে। অনেক বিবর্তনবাদী তাদের মত ত্যাগ করেছেন, এটা নিয়ে একটা বিখ্যাত বই-ই আছে 'Confession of Evolutionist' নামে। কিছু বইয়ের তালিকা নিচে দিলাম।
তাই এটা হল সাধারণ এথিকস, বিবর্তনবাদ নিয়ে যখন কোন বই বা বড় লেখা হয় তার একটা অংশে বিবর্তনবাদের সমস্যাগুলো কি তা থাকে। এমনকি খোদ ডারউইনের 'Origin of Species' বইতে এই তত্ত্বের সমস্যার কথা নিয়ে আলাদা চ্যাপ্টার আছে 'Difficulties on Theory' নামে। বাংলায় বিবর্তনবাদ নিয়ে তেমন ভাল বই চোখে পড়ে নাই, দ্বিজেন শর্মা, একজন বিবর্তনবাদী, এর লেখা একটা বই পড়েছিলাম তিনিও বইয়ের শেষে বিবর্তনবাদের বেশ কয়েকটা ঝামেলার কথা উল্লেখ করে বলেন তিনি আশা করেন এর উত্তর একদিন মিলবে। তবে ড. জাফর এই এথিকস মানেননি। তিনি গল্পের ঢং এ এমন ভাবে বর্ণনা করে গেছেন যেন বিবর্তনবাদ একটা প্রামানিত সত্য। তিনি প্রাণের উদ্ভব কিভাবে হয়েছে তা লেখেন এভাবে,
'প্রায় চার বিলিয়ন বছর আগে সম্ভবত সমুদ্রের নিচে পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের আবির্ভাব।... এরা পৃথিবীতে কয়েক বিলিওন বছর টিকে ছিল। অনুমান করা হয় এই সময় পৃথিবীতে ভাইরাসেরও জন্ম হয়ে গেছে'। [৩৪]
'২.৪ বিলিওন বছর আগে পৃথিবীতে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়'। [৩৪]
'আজ থেকে নয়শত মিলিওন বছর আগে প্রথম বহুকোষী প্রানের জন্ম হলো। কিভাবে জন্ম হলো, কেন জন্ম হলো বিজ্ঞানীরা সেগুলো বের করার জন্য চেস্ট করে যাচ্ছেন'। [৩৬]
'সাড়ে পাঁচশত মিলিওন বছরের কাছাকাছি সময়ে একটা বিস্ফোরণ ঘটেছিল... প্রথম সত্যিকারের মেরুদণ্ডী প্রানী জন্ম হলো এই সময়ে'। [৩৭]
'৫০০ মিলিওন বছর আগে প্রানীদের একটা অংশ পানি থেকে ডাঙায় ওঠে এলো। তারপর ধীরে ধীরে গাছপালায় ঢেকে গেল পৃথিবী। পোকা মাকড়ের জন্ম হলো এবং প্রথম চতুষ্পদ প্রানীর জন্ম হলো'। [৩৮]
প্রথমতঃ হঠাৎ করে আবির্ভাব, অনুমান করা যায়, জন্ম হল, ঢেকে গেল, এটা হয়েছিল, এই ধরনের কথা গুলো বৈজ্ঞানিক না। বিজ্ঞান বিশ্বাস করে সলিড এবং পরীক্ষিত প্রামানে।
দ্বিতীয়তঃ হঠাৎ করে এমন প্রাণ কণা জন্মের কথা হচ্ছে সেই প্রাণ কণার প্রকৃতি কেমন?
Frank B. Salisbury,
"A medium protein might include about 300 amino acids. The DNA gene controlling this would have about 1,000 nucleotides in its chain. Since there are four kinds of nucleotides in a DNA chain, one consisting of 1,000 links could exist in 41000 forms. Using a little algebra, we can see that 41000=10600. Ten multiplied by itself 600 times gives the figure 1 followed by 600 zeros! This number is completely beyond our comprehension".[1]
(একটি মাঝারি সাইজের প্রাণ কাণাতে DNA, জিন এবং নিওক্লিয়াটাইডের এর এত অসংখ্য কম্বিনেশন হতে পারে তা আমাদের পক্ষে অনুমান করাই অসম্ভব।)
Dr. Fazale R. Rana,
"The cell of a living thing is more complex than all of our man-made technological products. Today, even in the most developed laboratories of the world, no single protein of the cell, let alone a living cell itself, can be produced by bringing organic chemicals together".[2]
(একটি প্রানকনা আমাদের তৈরি সব যান্ত্রিক বস্তুর চেয়েও বেশি জটিল। আজ পৃথিবীর সবচেয়ে আধুনিকতম গবেষণাগারেও এটা তৈরি সম্ভব না।)
তাহলে এমন জটিল একটি প্রাণকনা কি হঠাৎ করে এমন দূর্যোগপূর্ণ পরিবর্তনশীল পরিবেশে তৈরি হতে পারে?
এর উত্তরে
Prof. Leslie Orgel,
"It is extremely improbable that proteins and nucleic acids, both of which are structurally complex, arose spontaneously in the same place at the same time. Yet it also seems impossible to have one without the other. And so, at first glance, one might have to conclude that life could never, in fact, have originated by chemical means". [3]
(এটা আসলে একদমই অসম্ভব প্রোটিন এবং নিউক্লিক এসিডের মত জটিল উপাদান হুট করে নিজে নিজেই এক স্থানে একই সময়ে উদ্ভব হবে। আবার একটির ছাড়া অন্যটি সম্ভব না। সুতরাং এটাই ভাবতে হবে জীবনের উদ্ভব রাসায়নিক ভাবে হয়নি।)
DNA নিয়ে গবেষনা করে নোবেল পাওয়া বিজ্ঞানি ফ্রান্সিস ক্রিক বলেন,
"An honest man, armed with all the knowledge available to us now, could only state that, in some sense, the origin of life appears at the moment to be almost a miracle." [4]
(একজন মানুষ যদি সৎ থাকে তাহলে আমাদের যে জ্ঞান আছে তা থেকে এটা বলতেই হবে হঠাৎ করে প্রাণের জন্ম একটা অসম্ভব ব্যাপার।)
প্রাণকানার প্রকৃতি এতটাই জটিল যে বিবর্তনবাদী বিজ্ঞানীরাও স্বীকার করে নিয়েছেন, তারা ব্যাখ্যা করতে পারছেন আসলে কি হচ্ছে।
যেমন ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবর্তনবাদী বিজ্ঞানী Douglas R. Hofstadter,
"How did the Genetic Code, along with the mechanisms for its translation originate?" For the moment, we will have to content ourselves with a sense of wonder and awe, rather than with an answer. [5]
(কিভাবে জেনেটিক কোড এবং এই জটিল প্রাণালীর উদ্ভব হল। এই মুহুর্তে আমরা শুধু এটা চিন্তা করে বিস্মিতই হতে পারি, আমাদের হাতে কোন উত্তর নেই।)

আরো একজন বিবর্তনবাদী Leslie Orgel,
It is extremely improbable that proteins and nucleic acids, both of which are structurally complex, arose spontaneously in the same place at the same time. Yet it also seems impossible to have one without the other. And so, at first glance, ONE MIGHT HAVE TO CONCLUDE THAT LIFE COULD NEVER, IN FACT, HAVE ORIGINATED BY CHEMICAL MEANS. [6]
(সবদিক বিশ্লেষণ করে আমাদের এই উপসংহারে আসতে হবে এই রাসায়নিকভাবে কখনোই জীবের উদ্ভব হতে পারে না।)
অর্থাৎ এভাবে হুট করে প্রানকণার জন্ম হওয়া একেবারেই অসম্ভব।
তবে বিবর্তনবাদীরা এখানেই থেমে যায়নি তারা বহু বছর কৃত্রিমভাবে প্রানকণা তৈরির চেস্টা করেছিলো। সেই সব ঘটনার ফিরিস্তি দিয়ে লেখা বড় করতে চাই না। শুধু তার কয়েকটার ফলাফল টা তুলে ধরছি,
Paul Davies,
“As far as biochemists can see, it is a long and difficult road to produce efficient RNA replicators from scratch. This conclusion has to be that without a trained organic chemist on hand to supervise, nature would be struggling to make RNA from a dilute soup under any plausible prebiotic conditions.” [7]
(প্রাণরসায়ন বিজ্ঞানীরা RNA প্রস্তুতের কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ চেস্টা করেছে কিন্তু সফল হয়নি। প্রকৃতির পক্ষেও যেকোন পরিবেশে এটা বানানো কঠিন।)
আরেক বিবর্তনবাদী জীববিদ Simon Conway Morris আরো পরিষ্কার ভাবে বলেছেন,
“Many of the experiments designed to explain one or other step in the origin of life are either of tenuous relevance to any believable prebiotic setting or involve an experimental rig in which the hand of the researcher becomes for all intents and purposes the hand of God.” [8]
(অনেক পরিক্ষা করা হয়েছে জীবনের উৎপত্তি এবং বির্বতনের ধাপ ব্যাখ্যা করতে, কিন্তু সবই ব্যর্থ হয়েছে)
শুধু এই ত্রুটির কারনে অনেক বির্বতনবাদী বিজ্ঞানী তাদের মত পরিত্যাগ করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল সান ফ্যান্সিসকো বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়লজি বিভাগের ইমিরেটাস প্রফেসর ড. ডিন কেইনেন। তিনি ছিলেন ১৯৭০ এবং ১৯৮০র দশকের একজন নেতৃত্বস্থানীয় বির্বতনবাদী বিজ্ঞানী। বির্বতনবাদের উপর তিনি একাধিক বই লেখেন। তবে ২০০০ সালের পরে তিনি তার পূর্ববর্তী মত ত্যাগ করে বলেন, এভাবে ক্যামিক্যালের মাধ্যমে জীবন সৃষ্টি এবং তার বির্বতন অসম্ভব।[9]
তথ্যসূত্র এবং বিস্তারিত পড়াশোনাঃ
1. https://www.britannica.com/topic/Piltdown-man
2. Frank B. Salisbury, "Doubts About The Modern Synthetic Theory of Evolution", p. 336
3. Dr. Fazale R. Rana, “Why I Believe God Exists: A Biochemist Makes a Case for the Creator”
4. Leslie E. Orgel, "The Origin of Life on Earth," Scientific American, vol. 271, October 1994, p. 78.
5. Francis Crick, Life Itself: It's Origin and Nature, New York, Simon & Schuster, 1981, p. 88
6. Douglas R. Hofstadter, Gödel, Escher, Bach: An Eternal Golden Braid, New York: Vintage Books, 1980, p. 548
7. Leslie E. Orgel, "The Origin of Life on Earth", Scientific American, vol. 271, October 1994, p. 78
8. P. Davies, The Fifth Miracle: The Search for the Origin and Meaning of Life, New York, Simon & Schuster Paperbacks, 1999, p. 131
9. Simon Conway Morris, Life's Solution: Inevitable Humans in a Lonely Universe, Cambridge University Press, 2003, p. 41
10. https://youtu.be/ZVl_PvR4Bm4

সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:৩৪
১৪টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×