somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অতিথি (২০ তম পর্ব)

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

২০

তেমন কোন সমস্যা ছাড়াই এবার ফ্লাইটে উঠলাম। হ্যা, বাসা থেকে বেরোবার আগে দুবার চেক করে দেখে নিয়েছিলাম। ডেট আজকেরই। টিকিটও ঠিকঠাক ছিল। ওটাতে আমারই নাম লেখা। ফ্লাইট নম্বর, ডেসটিনেশান, সব কিছুই ঠিকঠাক আছে।
সময়মত বাসা থেকে বেরিয়েছিলাম। এয়ারপোর্টে একটু আগেই পৌঁছেছিলাম। কিছুটা বোরিং সময় পার করবার পরে আমাদের এয়ারলাইনের কাউন্টারে অফিসার এল। এবার অবশ্য বোর্ডিং পাস দেয়ার ডেস্কে ছিল একজন ভদ্রলোক। নিজের টিকিট এগিয়ে দেয়ার সময় নিজের অজান্তেই হেসে ফেলেছিলাম। হোয়াট অ্যা কনসপিরেশি শি ডিড।
ব্যাপারটায় রাগ করা উচিৎ? জানি না। রাগ আসছে না। অনেস্টলি স্পীকিং, পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করতে ইচ্ছেও করছে না। থাকুক।
এনিওয়ে, এই দুটো দিন নীলার বাসায়ই কাটালাম। অবশ্য বলা উচিৎ নীলার প্ল্যান অনুযায়ী শেষ দুটো দিন কাটল। রিয়েলি অসাম। মনে হচ্ছে জীবনের শ্রেষ্ঠ দুটো দিন কাটালাম। বাট প্রশ্ন হচ্ছে, এখন কি করব?
সম্পর্ক যখন জোড়া লাগি লাগি করছিল, সেই মুহুর্তে আসা মায়ের ফোনটা পায়ের তলায় সবকিছু সরিয়ে ফেলেছিল। এক মুহুর্তের জন্য মনে হয়েছিল, এটা যেন ভয়ঙ্কর এক স্বপ্ন হয়। মনে হয়েছিল, ইস যদি টাইম মেশিন বলে কিছু থাকত! একবার নিজেকে চড় মারতে ইচ্ছে করছিল। কেন মাকে পুরো অথরিটি দিয়ে এসেছিলাম। কেন বলে আসিনি যে তেমন কিছু করার আগে যেন একবার আমাকে জানায়।
যাই হোক, যা হওয়ার তা তো হয়েই গেছে। ফোনটা পেয়ে যখন মুখটা ফ্যাকাশে হয়ে গিয়েছিল, তখন মুহুর্তেই নীলা নিজের চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ায়। আমার হাতে হাত রেখে জানতে চেয়েছিল কি হয়েছে। সব খুলে বলার পরে কিছুক্ষণের জন্য আনমনা হয়ে গিয়েছিল নীলা। এরপরে বড় একটা নিঃশ্বাস টেনে সোজা হয়ে বসল। ওর এই জেসচারের মানে হচ্ছে, শি টুক হার ডিসিশান। এরপরে ও দ্রুত নিজেকে সামলে নিয়ে বলল
— একদিক দিয়ে দেখলে, আমি বলব, যা হয়েছে, ভালোই হয়েছে।
অবাক হয়ে নীলার দিকে তাকালাম। ভ্রু কুচকে গেল। কি বলছে নীলা। ওর মুখের রেখাগুলোর দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করলাম। ও কি দুষ্টুমি করছে? না কটাক্ষ? মনে হল এই দুটোর কোনটাই না। শি ইজ ট্রাইং টু সে সামথিং এলস। জিজ্ঞেস করলাম
— কেন?
আমার দিকে কিছুক্ষণ স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল। এরপরে স্পস্ট গলায় কথাগুলো বলল
— এবার তুমি বুঝতে পারবে, আমি কি অবস্থার ভেতর দিয়ে গিয়েছিলাম।
ভ্রু কুচকে নীলার দিকে তাকালাম। বোঝার চেস্টা করলাম কি বোঝাতে চাইছে। নীলা আমার চোখে চোখ রেখে বাকী কথাগুলো বলল।
— একদিকে প্রেম আরেকদিকে ফ্যামিলি প্রেস্টিজ।
নীলার দিকে তাকালাম। নাহ, ও দুষ্টুমি করছে না। চোখের কোণে বোধহয় কিছুটা রাগ। এরপরে কেমন যেন আনমনা হয় ও বলে চলল
— একদিকে অপরাধবোধ, অন্যদিকে এতোদিনের স্বপ্ন।
নীলা যা বলতে চাইছে, এবার আর বুঝতে অসুবিধা হল না। নীলার সাথে একমত হলাম। বিয়ের প্রথম রাতে নীলার সেই প্রত্যাখ্যানকে যতটা অপমানজনক মনে হয়েছিল, এখন সেটাকে ততোটাই অসহায়ত্ব মনে হচ্ছে। সেরাতে ওকে যতটা দোষ দিয়েছিলাম, এখন ততোটাই গিল্টি ফিল করছি। আসলেই তো, ওর অবস্থা একবারও বুঝতে চাইনি। একটাই ব্যাখ্যা মনে এসেছিল, ওর নিজের প্রেমের জন্য আমার জীবন নষ্ট করল কেন।
এখন বুঝতে পারছি, জীবনের প্রতিটা ব্যাপার আমাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে থাকে না। এমন অনেক কিছুই ঘটে, যা আপাতঃ দৃষ্টিতে অ্যাভয়েডবল মনে হলেও আসলে তা না। নীলার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। চোখ নামিয়ে ফেললাম। বললাম
— সরি।
নীলা বোধহয় আমার দিকে তাকিয়েছিল। আমি চোখ নীচু করে আছি দেখে আলতো করে আমার থুতনিতে হাত দিয়ে আমার মুখটা ওপরে তুলল। এরপরে আমার দিকে তাকিয়ে মায়াভরা কন্ঠে বলল
— আমি নালিশ করছি না। জাস্ট এক্সপ্লেইনিং, হোয়াট আই ওয়েন্ট থ্রু।
ব্যাপারটায় সম্মতি দিলাম। এরপরে বড় একটা নিঃশ্বাস টেনে বললাম
— সো?
নীলা কিছুটা সময় আমার দিকে তাকিয়ে থাকল। এরপরে বোধহয় বুঝতে পারল, এসব নিয়ে আলাপ করে তেমন কোন সলিউশান আসবে না। শুধু শুধু মনে ভার হবে। পরিবেশ চেঞ্জ করতে তাই মিস্টি একটা হাসি দিয়ে বলল
— ইয়েস। সো ইজ লাইফ। এটাই জীবন। আমাদের ভেবে রাখা স্ক্রিন প্লে অনুযায়ী এটা চলে না। ইট হ্যাজ ইটস ওন স্ক্রিপ্ট।
আমিও ফ্যাকাশে একটা হাসি দেয়ার চেস্টা করে উত্তর দিলাম
— অ্যান্ড উই হ্যাভ টু ফলো দ্যাট।
পরিবেশ একটু একটু করে হালকা হতে শুরু করেছে। নীলা আমার দিকে তাকিয়ে কিছুটা দুষ্টুমি ভরা কন্ঠে বলল
— তা বলিনি।
আমিও চাইছি অন্য প্রসঙ্গ যেতে। তা বোঝার চেস্টা করল ও কি বলতে চাইছে? আলাপ কোনদিকে নেয়ার চেস্টা করছে নীলা? ঠিক বুঝতে পারছি না। জিজ্ঞেস করলাম
— দেন?
নীলা চেয়ার ছেড়ে উঠল। আমার থালায় তখনও খাবার ছিল। তবে এই আলোচনার কারণে খাওয়া বিশেষ হচ্ছিল না। আমার থালার দিকে ইঙ্গিত করে বলল
— উঠিয়ে ফেলব?
নিজের থালার দিকে তাকালাম, অনেকটা আছে। বললাম
— না। রান্নাটা এঞ্জয় করছি।
নীলা হেসে ফেলল, তবে কিছু বলল না। চেয়ার ছেড়ে উঠতে উঠতে বলল
— এদেশে কিন্তু নিয়ম, খাবার পরে থালা বাসন নিজে ধোয়া।
— ধুয়ে দেব।
স্মিত হেসে রুমের যেদিকটা সিঙ্ক সেদিকে যেতে যেতে উত্তর দিল
— লাগবে না।
— আমি পারি।
— বাট অ্যাই কান্ট টেক দ্যা রিস্ক। থালা ভেঙ্গে রেখে দিবা। অড জব করে করে অনেক কষ্টে আমার সংসার সাজিয়েছি। বাসার সবকিছু নিজের রোজগারে কিনেছি।সো, আপনার মত আনাড়ির হাতে আমি ছাড়তে রাজী না।
নীলা এখন সিঙ্কের কাছ থেকেই কথাগুলো বলছে। ওর কথার উত্তর দিতে ওর দিকে তাকাতে হলে আমাকে চেয়ারে ঘুরে বসতে হবে। কাজটা করলাম না। চুপ থাকলাম। আই থিঙ্ক ও থালা বাসনগুলো রেখে ফিরে আসবে। ধীরে ধীরে খেতে থাকলাম। কিছুক্ষণ পরে টেবিলে এসে বসল। বলল
— আজ সারারাত গল্প করব। পারবে জেগে থাকতে?
নীলার দিকে তাকালাম। হাসি হাসি মুখ। শি মিনস ইট। ও আসলেই গল্পের মুডে আছে। হয়তো আমার আমেরিকা আসবার ব্যাপারটা সিওর হওয়ার পর থেকেই এসব প্ল্যান করে রেখেছিল। বাট 'অড জব’ কথাটা কানে বাজাছে। বললাম
— সরি।
নীলা অবাক হয়ে জানতে চাইল
— সরি মানে? পারবে না?
— না না। সেজন্য সরি না।
— প্লিজ। নো ফ্ল্যাশব্যাক।
হেসে ফেললাম। এরপরে ব্যাখ্যা দেয়ার ভঙ্গিতে বললাম
— স্টিল, তুমি কেমন আছ, একবার অন্ততঃ আমার জিজ্ঞেস করা উচিৎ ছিল।
— কেন? আমিই তো ছেড়ে এসেছিলাম। আমার যা হবে, তার দায় তো তোমার না।
— তা না। আই মিন, এতো কষ্ট করে…
— প্লিজ নো মেলোড্রামা।
কথাটা হাসিমুখেই বলল। মনে হয় না আমাকে ইঙ্গিতে কিছু বোঝাবার জন্য কথাটা বলেছে। জাস্ট ক্যাজুয়াল টক। হাসি মুখে আমার থালার দিকে ইঙ্গিত করে বলল
— শেষ কর।
ওর বলায় কিছু একটা ছিল, হেসে ফেললাম। খাবারে মন দিলাম। এমন সময় প্রশ্নটা মাথায় আসল। জিজ্ঞেস করলাম
— আচ্ছা, সোহেল বিয়ে করেছে?
নীলা বড় একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ল।
— সারা রাত পরে আছে এসব গল্পের জন্য।
নীলার দিকে তাকালাম। হঠাৎ করে মনে হল, শি ইজ লুকিং রিয়েলি সেক্সি। ওর দিকে তাকানোটা বোধহয় একটু বেশি সময়ের জন্য হয়ে গিয়েছিল। সম্বিত ফিরল নীলার আওয়াজে
— নাহ। তোমাদের, এই ছেলেদের নিয়ে এই এক সমস্যা। কত স্টেয়ার কর?
— সরি।
— সরি হওয়ার কিছু নেই। ব্যাপারটা ভালোই লাগে, বাট…
আমার খাওয়া শেষ। থালা নিয়ে উঠতে যাব, এমন সময় নীলা থালাটা হাত থেকে নিল।
— তুমি হাত ধুয়ে বেডরুমে বস, আমি আসছি।
ওর বলায় কিছু একটা ছিল। তর্কে গেলাম না। বেসিনে হাত ধোয়ার ফাঁকে ফাঁকে নীলার দিকেই তাকাচ্ছিলাম। নীলা পেছনে না ফিরেই বলল।
— বেডরুমে।
নির্দেশ মেনে নিলাম। বেডরুমে ঢুকলাম। যদিও নীলার সাথে এক বিছানায় শুয়েছি, বাট কেন যেন একটা হেজিটেশান কাজ করল। এদিক ওদিক তাকিয়ে বসার জায়গা খুঁজলাম। ঘরের কোণে একটা স্টাডি টেবিল টাইপ একটা টেবিল আর চেয়ার আছে। টেবিলে একটা ল্যাপটপ রাখা। কি ভেবে এগিয়ে গিয়ে ঐ চেয়ারটায় বসলাম। অনেকটা অভ্যাসবশেই ল্যাপটপের ডালাটা খুললাম। কোন পাসওয়ার্ড দেয়া নেই। ডেস্কটপে আমার ছবি।
— ব্যাড ম্যানারস।
নীলা কাজ সেরে ফেলেছে। ঘরে ঢুকতে গিয়েই আমার কার্যকলাপ দেখে ফেলে। চেয়ারটা রিভলভিং। বসে থেকেই ঘুরলাম। নীলা ধীরে ধীরে এগিয়ে এসে আমার সামনে বিছানায় বসল
— বিছানায় বসলে না যে?
— আনইজি লাগল।
দুষ্টুমির হাসি নীলার ঠোঁটে। কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে চোখ নামিয়ে ফেলল। এরপরে বলল
— আনইজি? না ভয়?
কথাটায় কি যেন একটা ইঙ্গিত ফিল করলাম। কি বোঝাতে চাইছে? নীলা আমার দিকে তাকাচ্ছে না। চোখ নামিয়ে আছে। ইজ শি হিন্টিং সামথিং? মন বলছে, শি ইজ গেটিং নটি। বললাম
— দুটোই।
নীলা এবার চোখ তুলে তাকাল। শি ইজ নাও লুকিং ড্যাম সেক্সি। মনে হচ্ছে আজকে আবার নিজের ওপর কন্ট্রোল হারাব। সোখের সামনে ভেসে উঠল সেদিনটা। দ্রুত চোখ নামিয়ে ফেললাম। কি করব ভাবছি এমন সময় কথাটা বলল নীলা। ঝট করে নীলার দিকে তাকালাম। বাঁকা ঠোটে রাজ্যের দুষ্টুমি। এখনও কানে বাজছে একটু আগে বলা কথাটা
— দ্যাট কিস ওয়াজ অসাম।
চলবে
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১৪
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×