মেয়ে তুমিই পারো একটা অগোছালো ছেলের জীবন গুছিয়ে তুলতে, তাকে ভুল পথ থেকে সঠিক পথে আনতে। এতো তোমার সামন্য ভালবাসা আর পরিচর্যা প্রয়োজন এর বেশি কিছু না। তোমার ভালবাসায় সে ফিওে পাবে ভড়া যৌবন ফিরে পাবে কর্মময় জীবন, হয়ে উঠবে মহাপুরুষ । তোমার ভালবাসা সহজ সরল ছেলেটি হবে সিংগের মতো শক্তিশালী। সে তখন পৃথিবী জয়ের শক্তিও খুজে পাবে তার দেহে মনে।
আবার তুমিই পারো, একটা গোছানো ছেলের জীবন অগোছালো করে দিতে। তুমি আসবে মহাঅনন্দে হয়ে ভড়া যৌবনের উত্তল জলচ্ছাস হয়ে আবার যাবে জোয়ারের মতো সব কিছু ধুয়ে মুছে। তোমার সেই জোয়ার ভাটায় চলে গেলে তার সুন্দর জীবনটা তখন প্রাণহীন হয়ে পড়বে তা কি তোমার অজানা। ভালবাসার প্রদ্বীব হয়ে এসে বাকী আলো টুকু নিভাতে এসো না। তুমি শুধু তুমি নও তুমি তোমার ভালবাসর সেই ছেলেটার মহাভ্রমরা। ভালবাসতে না পারো কিন্ত ছলনাময়ী হিসেবে এসো না।
মেয়ে তুমিই পারো, দুজন ভালো বন্ধুর সম্পর্ক ভেঙে দিতে। তোমার কলা কৌশলে ১৬ কলা পূর্ণ করতে সামন্য অভিনয়ই যথেষ্ট। ভালবাসার মানুষটাকে তার খুব কাছের নেংটা কালের বন্ধু ব্যাপারে সামন্য ভুল ধারণা দিয়ে সব ছোট বেলার সৃতি মুছে দিয়ে তোমার ২ দিনের ভালবাসার মূল্য দিতে সেই দুন্ধুতে ছুড়ে ফেলদিতে সামন্য সময় ভাবতে দাওনা। ভালবাসায় অন্ধ হয়ে প্রেম সাগড়ে ঢুব দিয়ে ভুলে যাবে তোমার মায়াভড়া মায়াজালের ভালবাসায় তোমার শৈসবের বন্ধুর কথা। প্লিজ তুমি তা কখনো করো না। ভাংতে সময় লাগেনা গড়তে অনেক সময় অনেক কিছুর প্রোয়জন হয়, হয় বিশ্বাস চলাচল সম মনোভাব।
মেয়ে আবার তুমিই পারো, সুন্দর প্রণয়ের সম্পর্ক গড়তে। তোমার ভালবাসার পরশে পাথর যাবে গলে সমদ্ররের ঢেউ যাবে বন্ধ হয়ে। তোমার জন্য শেষ হবে চিরশক্র শক্রতা পরিনিত হবে মৃত্রতার বন্ধনে যা আর কোন শক্তিই ভাংতে পারবে না যতোক্ষণ তুমি না চাইবে ভাংতে।
মেয়ে তুমিই পারো, নীরবে হাজারো কষ্ট সহ্য করতে, আবার তুমিই পারো, বলিষ্ঠ কণ্ঠে প্রতিবাদ করতে। তোমার জন্মই হয়েছে যেন দুঃখ নামক সুখ পাখিটিকে ধরতে। শত কষ্টের মধ্যেও তুমি ধরে থাকো পুরুষের সংসার । শত যাতনার মধ্যে জন্ম দাও সন্তানের। শত কষ্টেও সন্তানের সুখের কথা ভেবে পড়ে থাকো অবহেলিত শশুড় শাশুড়ির ভিটা মাটিতে। আবর যখন নির্ষতনের মাত্রা যায় বেড়ে তখন তুমি রূপ নেয় দেবী রূপে। প্রতিবাদে কমর বেধে রাস্তায় নামো। নিজের অধিকার আদয়ে কখনো পিচ পা হওনা। তুমি যেমন কমল আবার সময়মতো হয়ে ওঠে কঠিন পাথর। তুমি আপসহীন প্রতিবাদী যেন এক পথর মুত্তি।
মেয়ে তুমিই পারো, নিষ্ঠুর-মমতাহীনের মত আচরণ করতে, আবার তুমিই পারো, অতুলনীয় মমতায় পরিপূর্ণ জননী হতে। তোমার মায়া আর কায়া বুঝা বড় দায়, কখনো কমল কখনো বড়ফ আবার কখনো পাহাড়েরর মতো অটল হয়ে দাড়িয়ে থাকতে। আবার ভালবাসায় পিছিয়ে নেই। তোমার ভালবাসায় সন্তান ভুমিষ্ট হয়ে এই সুন্দর ধরণীর দেখতে পায় পৃখিবীর সুন্দর আলো। শত কষ্টের মধ্যে ক্লান্তহীন মুরুষকে করতে পারো শান্ত রাগী পুরুষকে করতে পারো তুমি স্বাভাবিক । তোমার এক অঙে অনেক রুপ।
মেয়ে পারে একমাত্র এই জগতটাকে শান্ত রাখতে আবার এই নারী করতে পারো মহাপ্রলয়ের মতো ঝড় বইতে। নারীর কারণে হয়েছে ভায়ে ভায়ে যুদ্ধ, পিতার সাথে পুত্রের বিবাদ,অবাধ সন্তান হয়ে যায় বিদ্রোহী। নারী তুমি করোনা আর এই জগতটাকে অশান্ত সব সময় ভালবাসা দিয়ে গড়ে তুলে শান্তির নীড়। তুমি ইতিহাসকে জন্ম দাও দেশের সর্বত্রে যুদ্ধে ময়দান তৈয়ার করো। তোমার কারণে কতোশত সুখের সংসার হয়েছে পুড়ে ছাড়খার।
নারী মানে মা, নারী মানে বোন , নারী মানেই মেয়ে, তাকে কখনো ভেবনা সে শুধুই ভোগের সমগ্রী, ঘরের দাসী নির্ষতনের মুত্তি পাথর। নারীর মধ্যে বিরাজমান অনেককিছু নারীকে মা হিসেবে সন্মান দাও করো না রাস্তা ঘাটে ইভটিজিং বা ধর্ষণ।বন্ধুর বোন সে তো তোমারও বোন তোমারও আপনজন। মেয়ে তুমি আর করনা ছলানা তোমার ছলনায় বাবা অদম পর্যন্ত রেহায় পাইনি। প্লিজ তুমি এখন শান্ত হয়।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫০