‘আমি পাইলাম, আমি ইহাকে পাইলাম’। শতবছর আগে কারে কোথায় কী করে বা কার কাছ থেকে কী পেয়ে রবী বাবু এ কথা লিখে গেছিলেন আমরা জানি না। তবে এটা জেনেছি আজ আমাদের কবিসাবের বইটা মেলায় আসছে। এখানে একমাত্র উহ্য কথাটি হচ্ছে, যদি প্রকাশক সাহেবের কথাটি সত্য হয়।
একবার এক গুণীজনের মুখে শুনেছিলাম। বাংলাদেশে প্রকাশকদের দায়বদ্ধতা ও সত্যবাদীতা কিংবদন্তীতুল্য। তারা কখনো মিথ্যা কথা বলেন না। আর তাদের কোন কথা কখনোই সত্য হয় না। তারা নবীন লেখকের কাছ থেকে ‘খরচের পয়সা’ নিয়ে তার বইটা বের করে দেন শিল্প বাঁচানোর মহান দায়িত্ব পালনের নিমিত্তে। তারপর আপসোস করেন, বইটা বের করতে গিয়ে আমার পুরো পয়সাটাই জলে গেল।
ধ্যাত, এসব কাসুন্দি আপাতত থাক। বড় খবর হচ্ছে কবিসাব মেলোয় যাচ্ছেন। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ছাপার অক্ষরে। তার গন্ধ নেবেন নিজের নাকে। আমরাও যাব বন্ধুর কাব্যের স্বাদ নিজের করে নিতে। কাব্যানুভূতি ভাগাভাগি করে এর সৌরভ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে। অন্তত আজ রাতে কথা বলি কাব্য ও কবিতার সুরে সুরে। বইটি পাওয়া যাবে গ্রন্থমেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশের ৫০২-৫০৩ নম্বর, দেশ পাবলিকেশন্সের স্টলে।
ও আমিও চিন্তাভাবনা করতেছি আগামী বইমেলায় একটা কবিতার বই বের করার। সেই লক্ষ্যে শিল্প তপস্যাও শুরু করে দিছি। প্রমাণস্বরুপ ক’ছত্র - এক যে ছিল ব্যাং/তার ছিল এক ঠ্যাং/ হঠাৎ আমায় মারল ল্যাং/ক্যাং, ক্যাং, ক্যাং। কেমন হইল কবিতাটা! যেমনই হোক, কাব্য চর্চা চলবে এই ঘোষণায় আজকের মতো এখানেই বিদায়।
তরুণ কবিকে নিয়ে দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত একটি খবরের লিংক। দেশের প্রায় সবক’টি গণমাধ্যমে ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়ে গেছে এই কাব্যগ্রন্থের খবর। একজন কবি হুসাইন আজাদ আর তার ‘অক্ষত আয়না’
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫