কিংবদন্তী, আপনি চলে গেছেন
বহুদূরে- না ফেরার দেশে,
তবু বেঁচে আছেন —নিজ কর্মগুনে
আমাদের মাঝে।
ফাগুনের সেই প্রথম দিনে
অজস্র ফুল ফুটেছিলো কাননে
পাখিরাও গেয়ে ওঠিছিলো বিহাগের সুরে
সেইবার বসন্ত এসেছিলো
আপনাকে বরণ করে নিতে
নিরবে.. সবার অগোচরে
এভাবেই আপনার মহাপ্রয়াণ
ফাগুনের প্রথম আগুনদিনে—
এই তো সেদিন কাজ শেষে দুপুরে ক্লান্ত ক’জনা
বসেছিলাম কুটুমবাড়ি রেস্তোরায়-সজ্জায় বিন্যাসে সে যে অনন্যা।
খাবারের আয়োজন খুব ভালো লেগেছিলো
ক্ষণিকের আড্ডাটা বেশ জমে ওঠেছিলো
সব কিছু ছাপিয়ে বেশি ভালোলেগেছিলো
দেখে তার চিরচেনা অবয়ব—
আরো অনেকের প্রতিকৃতির সাথে তাঁরটাও ঝুলেছিলো।
ক্ষণিকের তরে নস্টালজিয়াক্রান্ত হয়েছিলো এই মন—তখন
... ... ... ....
কুটুমবাড়ি রেস্তোরায় হয়তো তিনি এসেছেন
আড্ডায় মেতেছেন-যে টেবিলে বসেছি হয়তো তিনিও বসেছেন
তিনি আর নেই আজ রেস্তোরা আছে
রেস্তোরার দেয়ালে তার একখানি প্রতিকৃতি আজও ঝুলে আছে।
বি: দ্র: ফেব্রুয়ারি ১৩ হুমায়ূন ফরীদির মহাপ্রয়ান দিবস। আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতবাসী করুক ।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৬