আপনার বক্তব্যে গোলমাল আছে। আপনার ২০ জন বন্ধু দিয়ে আপনি সামগ্রিক বিচার বিশ্লেষণ করেছেন, আপনার বর্ণানা অনুযায়ী তারা মাত্র ৪ ভাগ। এমনো হতে পারে আপনার কুড়িজন বন্ধুদের মধ্যে কুড়িজনই লুইচ্ছা। সবাই আকাম করে সত্য কথা বলে না। এখন কুড়িজন লুইচ্ছার কারণে একটি সমাজে একশত ভাগ লুইচ্ছা দেখানো কোনভাবেই যুক্তি যুক্ত নয়
আচ্ছা তপু কি মেয়ে বন্ধু কে ধর্ষন করছিল নাকি রাস্তার মেয়েকে? বিকৃত মন মানুষিকতার যারা অনুসারী তাদের নিকট মেয়ে বন্ধু দূরের কথা রাস্তার মানুষ ও নিরাপদ নয়। মাঝে মাঝে তাদের হাতে ঘরের আপন জন এই কর্মের শিকার হয়। য়ূরোপে, আমেরিকায় এটা সচরাচর ঘটে। পিতা কর্তৃক নিজ কন্যার ধষর্ণের নজির ভূরি ভূরি আছে। চটি গল্পের ব্যাপারে চুপ কেন? নাকি এটি প্রগতিশীলতা!
আপনি যে ধর্মীয় অনুশাসনের কথা বলেছেন সেটা বাংলাদেশে বিলুপ্তি প্রায়। বাংলাদেশে পার্ক এবং নিষিদ্ধ পল্লীতে এই ধরণের ছেলে-মেয়েদের আধিক্য বাড়ছে। HD Sexএ তারা ভাল সফলতা দেখাচ্ছে।
আমার ধারণা তপনের যদি পতিতাদের এফোর্ড করার মত যথেষ্ট টাকা থাকত তাহলে তপন ঐ প্রতারণার কাজ করত না। - এ দ্বারা আপনি নিজেই নিজের অজান্তে পতিতাবৃত্তি কে উৎসাহিত করছেন।
গরীব ছেলেদের দ্বারা রাস্তাঘাটে ধর্ষণের, প্রত্যারণার নজির খুব কমই আছে। তারা
যদি কখন দুই জন অবৈধভাবে মিলিত হয়ে ধরা খায় তাহলে সমাজের উপর তলার মানুষ বিচার সালিশের নামে আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন চালায়।
আরবদের গৃহ পরিচায়িকা নিয়োগের ব্যাপারে আমাদের দেশে নারী ও মানবাধিকার কর্মীরা চুপ কেন বলতে পারেন? তারা বিদেশী ডলার আর সরকারের ক্ষমতার বাহিরে কোন কথা বলতে পারে না। সময় অসময়ে দু একটা গোঙানি দেয় এই যা! মাঝে মাঝে তারা ছায়া সরকার হয়ে কাজ করে। সাদা চামড়াদের দালালি করে। আর যারা মধ্যপ্রাচ্যে যাচ্ছে তারা কিছুটা হলেও বুঝে যাচ্ছে। বাকিটুকু বুঝার দায়িত্ব সরকাররের।
। ঐ সময়ে অর্থাৎ ২০১৩/১৪ সালের ঐ চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন তৎকালীন শ্রম মন্ত্রী জনাব খন্দকার মোসারফ হোসেন। বিভিন্ন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো ঐ সময় বলতেছিল- 'বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় তদারকিতে আরব দেশগুলোতে পতিতা পাঠানোর চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করল'।
স্বাধীন তার ৪৫ বছর পর কেন আমাদের কে আরেক দেশে পতিতা রপ্তানী করতে হয়, এটা জাতির জন্য কলংক নয় কি? কারা দেশের চল্লিশ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে, কারা আমাদের ব্যাংক লুট করেছে, গরীবের টাকায় কেনা শেয়ারগুলো কারা মেরে দিয়েছি এটা কি তারা জানে না! হাওয়া ভবনের সিন্ডিকেট কারা সৃষ্টি করছে, মধ্য প্রাচ্য থেকে গরীবের কথা বলে সাহায্য এনে ধর্মীয় লেবাসে কারা ধনকুবের হইছে তারা কি বুঝতে অক্ষম? এ ব্যাপারে নারীবাদী ও মানবাধিকার সংঘটনগুলো চুপ কেন?
কথা বললে অনেক বলা যায়, এই সমস্ত ভুলবাল বিষয় উপস্হাপনের টেন্ডার দয়া করে নিবেন না।
সহ ব্লগার বাসারের পোষ্ট