১। আত্মা এমন এক জিনিষ যার স্হানান্তর প্রকিয়া সম্পূর্ণ হলে তার সর্বশেষ অবস্হান কি হবে সে সম্পর্কে মানুষ বৈজ্ঞানিকভাবে পুরাপুরি জ্ঞাত নয়। যদিও এ সম্পর্কে কিছু দার্শনিক, তাত্ত্বিক এবং বৈজ্ঞানিক মতবাদ আছে যা মানা এবং বুঝার জন্য যথেষ্ট নয়। তবে আত্মার স্হানান্তর মতবাদ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে সংখ্যার দিক দিয়ে ধর্মীর মতবাদ সবচেয়ে এগিয়ে আছে।
২। বিভিন্ন ঈশ্বরের আনুগত্যের চেয়ে সর্ব শক্তিমান এক ঈশ্বরের আনুগত্য করা অধিক শ্রেয়। এতে আত্মার ভিতরে একজনের (এক ঈশ্বরের) সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। আত্মার ভিতর একাধিক ঈশ্বরের বসবাসের স্হান বানালে আত্মা/অন্তর/রুহ/প্রাণ অস্বস্তিতে থাকে। সেক্ষেত্রে সর্বজন ঈশ্বরের সঠিক আনুগত্যের মাপকাঠি নিয়ে আত্মা দ্বিধাদ্বন্দে ভোগে।
৩। কিছু মানুষের জীবন একটা বৃত্তাকার চক্রে আবদ্ধ হয়ে যায়। এই চক্র থেকে বের হওয়ার জন্য সে যতই চেষ্টা করুক না কেন বেলা শেষে সে নিজেকে একই চক্রে দেখতে পায়।
৪। নিয়তির বিশ্বাস আপনার বর্তমান সামাজিক এবং আর্থিক অবস্হার উপর নির্ভর করবে। আপনার অবস্হান যত উঁচু হবে নিয়তির বিশ্বাসের মানদন্ড তত কমতে থাকবে। আর যত নিচু হবে বিশ্বাসের মান দন্ড তত বাড়তে থাকবে।
৫। মজলুম যখন নির্যাতিত হয় তখন সৃষ্টিকর্তা অপেক্ষা করেন কোন প্রতিবাদী শক্তি (ইহসান) এগিয়ে আসেন কিনা, যদি এগিয়ে আসেন তাহলে তার বিণিময়ে অনেক কল্যাণ দান করেন আর যদি না আসেন এবং খোদা নিজে যদি জুলুমবাজ ধ্বংস করেন তাহলে এর বিণিময়ে জাতিকে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়
(ব্যক্তিগত ধারণা)।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪০