somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জাগতিক গল্প- মেঘনার ভূমি পুত্র

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



হারু খা নৌকার গলুইয়ে চিন্তিত মনে বসে আছেন। তার এক হাতে বিড়ি আরেক হাতে বৈঠার হাল। তিনি এই জেলে নৌকার একই সাথে বেপারী এবং মালিক। এখন উজানে গিয়ে জাল ফেলবেন। নৌকার অন্যন্য মাঝিরা বিভিন্ন অংশে বসে নানান বিষয়ে আলাপ-সালাপ করছেন, তাদের আলোচ্য বিষয় মাছ উঠা না নিয়ে। তারা খুব চিন্তিত। তার নৌকায় মোট বারোজন কর্মচারী। এর মধ্যে চারজন 19 থেকে 23 বছর বয়সের মধ্যে, তারা বসে বসে তাস খেলছে। সংসার রাজ্যের চিন্তা তাদের কাছে থোরাই কেয়ার। একমাস হতে চলল নদীতে মাছ শূণ্য। জালে যা মাছ ধরা পড়ে তা দিয়ে খরচ উঠানো দায় হয়ে গেছে। তার উপর মহাজন দাদনের টাকার জন্য ক্রমাগত চাপ দিচ্ছেন।

এখন মেঘনার বুকে শো শো করে বাতাস বইছে। বাতাসে হারু খার চুলগুলো এলোমেলো করে দিচ্ছে। ফলে তার ভাবনায় শিল্পের ছোঁয়া লেগেছে। নৌকা চলছে স্রেতের বিপরীতে কিন্তু বাতাসের অনুকূলে। নৌকাতে ষোল হর্স পাওয়ারের দুটি ইঞ্জিন লাগানো। মেঘনার বুকে তারচেয়ে দ্রুত চলতে পারে এমন জেলে ট্রলার দ্বিতীয়টি নেই। অসংখ্য পালতোলা ও ইঞ্জিন লাগানো নৌকাকে পিছনে ফেলে তার নৌকা সা- সা- করে এগিয়ে যাচ্ছে। নদী তার কাছে খুবই আপন এবং পরিচিত মনে হয়। মাঝেমধ্যে তার ইচ্ছে হয় মেঘনা নদীকে মা বলে ডাকি। নদীর দুই পাড়ে জেলে পাড়ার ছেলে মেয়েরা ঝোলাপাতি খেলছে। ঘাটে বাড়ির বউ ঝি'রা গোসল করছেন। অনেকে ভেজা কাপড়ে কলসি কাখে নিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। এদৃশ্যটা তার কাছে খুব ভালো লাগে। মাঝে মাঝে তার মন চায় গলা ছেড়ে গান গাইতে। কিন্তু মালিক বলে কথা, তাই সিনিয়রিটি ম্যানেজ করে চলতে হয়। অবশ্য তিনি এক সময় প্রচুর গান গাইতেন, বিশেষ করে নদীতে খেপ না থাকলে।

হারু খা বসে আছেন। তার বয়স এ্রখন ত্রিশ ছুইছুই। তিনি আস্ত একটা গুলডি জাল নৌকার (এক প্রকার বড় আকৃতি মাছ ধরার নৌকা) মালিক। তার সাহস, ভাগ্য, কর্ম দক্ষতা তাকে এ পর্যন্ত নিয়ে এসেছে। এখন তিন নৌকার হাল আক্কাস মাঝির নিকট ছেড়ে দিয়েছেন। এই নৌকাতে তার পরেই আক্কাস মাঝির স্থান। মাস শেষে হিসাবের পর আক্কাস মাঝিকে অতিরিক্ত দুইশো টাকা দেয়া হয় ভালো কর্ম দক্ষতার জন্য। আক্কাস মাঝিকে কোন কাজ দিলে নিশ্চিন্তে থাকা যায়।

নৌকায় চলছে। হারু খা চিন্তার রাজ্যে ডুবে গেছেন। বাড়িতে পোয়াতি বউ রেখে এসেছেন। তার এখন আতুর ঘরে যাবার সময় হয়েছে। আসার সময় কাচুনি, গামছা, সরিষার তৈল, মধু, ম্যাচ, বাতি ইত্যাদি কিনে দিয়ে এসেছেন। পাশের বাড়ির হানিফ কে বলে এসেছেন সন্তান হওয়ার সাথে সাথেই যেন আযান দেয়। অভিজ্ঞ দাইমা হনুফার মাকে একশো টাকা অগ্রিম বখশিস দিয়ে এসেছেন। সব কিছু স্বাভাবিক থাকলে তাকে গঞ্জ থেকে কাপড় কিনে দিবেন বলে অগ্রিম ঘোষণা দিয়েছেন। বউ এবং অনাগত সন্তান নিয়ে হারু খা’র মন চঞ্জল হয়ে উঠেছে। এতক্ষণে ঘর আলো করে রাজপুত কিংবা রাজ কন্যার আগমন ঘটেছে কিনা কে জানে।

হারু খা ঝিমাচ্ছেন। আক্কাস মাঝি তাকে ডাক দিয়ে বলল, ভাই জাল কোথায় থেকে ফেলা শুরু করবেন। ঈশান বালা থেকে শুরু করব কিন্তু তার আগে চরজালালপুর আসলে আমাকে ডেকে দিস, -এই বলে হারু খা আবার ঝিমানো শুরু করলেন। এবার তিনি অতীতে ফিরে গেলেন। এই নৌকার এক সময় মালিক ছিলেন তার স্বশুর বিনু মাঝি। বিনু মাঝির নৌকাতে কাজ করত তার বাবা নয়ন খা। নয়ন খা কর্মচারী হলেও বিনু মাঝির খুব প্রিয় লোক ছিলেন এবং তারা ছিলেন পরস্পর বন্ধুর মতন। তাই বিনু মাঝি এক সময় তার বাবার উপর সম্পূর্ণ নৌকার ভার ছেড়ে দিয়ে ছিলেন। এটা সেই সময়ের কথা যখন মেঘনার বুকে বিভিন্ন ডাকাত দল আধিপত্য বিস্তার করেছিল। তার বাবা একদিন নৌকাসহ ডাকাত দলের কবলে পড়েন। সে সময় ডাকাত দলের বৈশিষ্ট্য ছিল প্রথমেই নৌকার মাঝিদের এলোতোপাতাড়ি কুপাত। তারপর আহত মাঝিদের নদীতে ফেলে জাল সহ নৌকা ছিনিয়ে নিয়ে যেত। তার বাবা বিষয়টি আঁচ করতে পেরে মাঝিদের সবাইকে নদীতে ঝাপ দিতে বললেন, শুধু তিনি একা নৌকার হাল ধরে ডাকাত থেকে বাচার জন্য ইঞ্জিন জোড়ে চালিয়ে ক্রমাগত চেষ্টা করতে লাগলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হলোনা। ডাকাত দলের নৌকার গতি তার বাবার নৌকার থেকে বেশি হওয়ার কারণে অল্প কিছু ক্ষণের মধ্যে ডাকাত দল তাকে পাকড়াও করে ফেলে। তার বাবা নদীতে ঝাপ দিয়েও বাঁচতে পারেনি, তাকে নদী থেকে তুলে প্রথমে কুপিয়েছেন এবং তারপর পেটের মাঝখান দিয়ে সমান দুই ভাগে ফেরে পুনরায় নদীতে ভাসিয়ে দিয়েছে। তখন হারু খার বয়স ছিলো মাত্র ষোল বছর।

ডাকাত কর্তৃক তার বাবা নিহত হওয়ার দুই বছর পর তার মা কালো জ্বরে মারা যান। ফলে বিনু মাঝি তাকে নৌকায় মাঝি হিসেবে নিয়োগ দেন। হারু খা নিয়োগ পাওয়ার কয়েক বছর পরের ঘটনা। নদীতে সবে জাল ফেলেছেন। এমন সময় ডাকাত দল জোড়ে হাক ছেড়ে ও হাতে লাল পতাকা দেখিয়ে তাদের নৌকার দিকে এগিয়ে আসছে। সবাই ভয়ে অস্থির। ইতিমধ্যে বিনু মাঝির আদেশের অপেক্ষা না করে দু’একজন নদীতে ঝাপ দিয়েছে। কিন্তু একজন খুব অবিচল ছিলেন, তিনি হলে সফিক মোল্লা। সফিক মোল্লা হলেন এই নৌকার পুরাতন মাঝি এবং হারু খার বাবার বন্ধু। সফি মোল্লা ডাকাতদের উপর চোখ রাখছেন, ডাকাত দল ভালোভাবে দৃষ্টি গোচর হলে এক সময় মুখ দিয়ে বলে উঠলেন, হারু…. এরা তোর বাবাকে কুপিয়েছে!
সফি মোল্লার ডাকে হারুর রক্ত টববগিয়ে উঠে, তিনি তখন বাইশ বছরের তাগড়া যুবক। বাবার হন্তা কারকদের প্রাপ্য না মিটিয়ে তিনি কিছুতেই পালাবেন না। সবাই কে বললেন যার ইচ্ছে হয় নদীতে ঝাপ দিতে পারেন আর যার ইচ্ছে হয় তারা আমার সাথে ডাকাত দলে মোকাবেলা করবেন। তার কথায় মাত্র পাঁচ ছয় জন সাড়া দিয়েছিলো। সেই দলে মালিক বিনু মাঝিও ছিলেন। ডাকাত দলের হাতে ছিলো রামদা, চাপাতি আর বড় বড় দা। কিন্তু হারু খার দলে ছিলে বড় বড় কয়েকটি বাঁশের খন্ড। সবাই বাঁশ প্রস্তুত করে পাটাতনের নিচে নিঁচু হয়ে থাকলেন। ডাকাত দল ভেবেছিলো সবাই নদীতে ঝাপিয়ে পড়েছে, তাই তারা গা ছাড়া ভাব নিয়ে বিনু মাঝির নৌকার কাছে আসতেই হারু খা জেলেদের নিয়ে একযোগে ডাকাত দলের উপর আতর্কিত আক্রমণ করলেন। যা তাদের কল্পনাতে ছিলোনা। ইতিমধ্যে তারা বাশ দিয়ে পিটিয়ে সাত থেকে আটজন ডাকাত কে কুপোকাত করে ফেলেছেন। বাকী তিন জন পাল্টা আক্রমণ করার সুযোগ পেয়েছিলো। তাদের দাড়ালো চাপাতির আক্রমণে হারু খার দলের দুইজন মারাত্মক আহত হয়েছেন। আহতের মধ্যে বিনু মাঝি ও তার বাবার প্রিয় বন্ধূ সফিক মোল্লা ছিলেন। শেষ পর্যন্ত ডাকাত দল পরাজয় বরণ করতে বাধ্য হয়। তাদের মর মর অবস্থা। হারু খা সবগুলোকে হাত পা বেধে ফেলেছেন। ইতিমধ্যে নদীতে শোরগোল পড়ে গেছে। জেলেদের অগণিত নৌকা ঘটনাস্থলে এসে উপস্থিত হয়েছে। তার মধ্যে একটি নৌকায় করে ডাকাত দল ও আহত দুই মাঝিকে চাঁদপুর পাঠানো হলো এবং সাথে পাঠানো হলো বাছাই করা পনের জন জোয়ান শক্তিশালী মাঝিকে, যাতে ডাকাত দল পুনরায় কোন রকম ঝামেলা করার সুযোগ না পায়। চাঁদপুরে গিয়ে ডাকাত দল কে পুলিশে দেয়া হলো এবং আহত মাঝিদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনার পর সারা মেঘনা জুড়ে তিন পর্যন্ত আনন্দ উল্লাস, মিষ্টি বিতরণ এবং মাইক বাজানো হয়েছে। হারু খা মেঘনার জেলেদের মাঝে মহা-নায়কে পরিণত হন। সেই থেকে আজোও মেঘনা নদীর জেলেরা হারু খা কে আলাদা সন্মান ও ইজ্জত করে। কারণ ডাকাত দলের মধ্যে এই গ্রুপটি ছিলো সব চাইতে ভয়ংকর। অতীতে তারা অগণিত নৌকাতে ডাকাতি ও প্রাণহানি ঘটিয়েছে। পুলিশ অনেক চেষ্টা করেও তাদের নাগাল পেত না। তারা পুলিশ আসার খবর আগেই পেয়ে যেত মেঘনার চরের মধ্যে ঝাটি বনে আশ্রয় নিত।

বিনু মাঝি তিনদিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে মৃত্যু বরণ করেছেন। মড়নের আগে তার একমাত্র মেয়ে লায়লা কে হারু খার নিকট সোর্পাদ করার জন্য অছিয়ত করে গেছেন। সেই থেকে বিনু মাঝির সমস্ত সম্পত্তি এবং একমাত্র মেয়ে হারু খার দখলে আছে।

ইতিমধ্যে নৌকা চরজালালপুর এসেছে। আক্কাস মাঝি হারু খা কে ডাক দিয়ে বলল, হারু ভাই নৌকা জালালপুরের টেক ছুঁই ছুঁই। আক্কাসের ডাক শুনে হারু খার সম্বিত ফিরে আসে। এখন সবাই প্রস্তুতি নিচ্ছে জাল নদীতে ফেলার জন্য। নৌকার আর্ধেক মাঝি জালের চাকা এবং বাকি অর্ধেক বাশের চুঙ্গা ধরে দাড়িয়ে আছেন। হারু খা সবাই কে আল্লাহ্ রসূলের নাম নিয়ে নদীতে জাল ফেলার নির্দেশ দিলেন । সবাই নদীতে জাল ফেলে বসে আছেন খেও (খেপ) উঠানোর অপেক্ষায়।

জাল ফেলার পর নৌকা স্রোতের অনুকূলে সাত পাড়া নামক যায়গায় চলে এসেছে। হারু খা নদীতে জাল ফেলে কখনো সাত পাড়ার বেশি যায়নি। কেননা সাত পাড়া থেকে অনতী দূরেই তার বাবা ডাকাত কর্তৃক নিহত হয়েছেন। সেখানে গেলেই বাবার কথা মনে পড়ে এবং কলিজায় পাড় মারে। তাই সাত পাড়ার আগে থেকেই জাল তোলা শুরু করে দেন। জালের উপরের এবং নিচের মাথা ধরে জেলেরা পাশাপাশি সাড়ি বদ্ধ হয়ে দাড়িয়েছেন টেনে তোলার জন্য। এই জাল টেনে তোলার জন্য প্রচুর শক্তির প্রয়োজন হয়, তাই তুলণামূলক শক্তিশালী জোয়ানরা নিচের অংশ টেনে তুলেন এবং অপেক্ষাকৃত বৃদ্ধরা উপরের অংশ টানেন। এটি জেলে নৌকায় অলিখিত নিয়ম। আজ জাল টানা শুরু থেকেই প্রচুর মাছ উঠতে থাকে। এত পরিমাণ মাছ জালে আটকা পড়েছে তাতে মনে হচ্ছে নাইলন সূতা গুলো ছিড়ে যাবে। গোটা ইলিশের ঝাক হারু খার জালে আটকা পড়েছে। ইলিশ মাছের উপর সূর্যের আলো পড়ে চকচক করছে। প্রত্যেকটি মাছকে এক একটি রুপার থালা মনে হয়। হারু খা নির্দেশ দিলেন জাল এক সাথে টেনে উঠিয়ে তারপর মাছ ছাড়ানো শুরু হবে।

জাল থেকে মাছ ছাড়ানো শেষ। হারু খা ভাবছেন মাছ কি মহাজনের আড়ৎে উঠাবেন নাকি চাঁদপুরে নিয়ে যাবেন। মহাজনের আড়ৎে উঠালে ঠিকমত দাম পাবেন না এবং দাম যা পাবেন তা থেকে দাদনের সব টাকা কেটে রাখবেন। তাই সিদ্ধান্ত নিলেন চাঁদপুরে নিয়ে যাবেন, নগদ টাকা বিক্রি করে তার থেকে এই মহাজনের দাদনের টাকা পরিশোধ করবেন। চাঁদপুরে মাছ উঠালে সেখানকার আড়ৎে ব্যাপক সাড়া পড়ে যায়, কারণ তখন প্রচুর ইলিশ খড়া চলছিল। মাছ বিক্রি শেষ হলে সবাই হোটেলে গেলেন ভাত খেতে। তারা সবাই খাসির মাথা এবং গরুর মাংস দিয়ে ভাত খেলেন। হোটেল থেকে বের হওয়ার পর হারু খা'র সাথে প্রতিবেশী গণি মাঝির দেখা হয়। গণি মাঝি ধানের বস্তার খ্যাপ নিয়ে এসেছেন। তার সাথে দেখা হওয়ার সাথে সাথে বলে উঠলেন, হারু ভাই মিষ্টি খাওয়ান, আপনার মাইয়া হইছে, দেখতে পরীর লাহান। বাব হওয়ার খবর শুনে হারু খার বুকে সব অনুভূতি, দুনিয়ার সব সুখ ভর করেছে। বাবা হওয়ার আনন্দে নিজ থেকেই ইয়া বলে হাত মুষ্ঠি করে খুশিতে টগবগিয়ে উঠেন। তার এই মহুর্তে মৃত বাবার কথা মনে পড়ে গেলে, তিনি প্রায়ই বলতেন, ঘরে মেয়ে শিশু জন্মানো মানে সুভাগ্যের চাবি হাতে পাওয়া। ঠিক তো তাই, খোদা হয়ত তার ঘরের লক্ষীর সাথে নদীতে অতিরিক্ত মাছও পাঠিয়েছেন। বাবা বেঁচে থাকলে অনেক খুশি হতেন।

সবশেষে বাজার থেকে দাইমার জন্য ভালো দেখে কাপড়, জেলে পাড়ায় বিতরণের জন্য মিষ্টি কিনলেন এবং জেলেদের তিন দিনের ছুটি ঘোষণা করে বাড়ির পথে নৌকা ভাসালেন।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৫
২৭টি মন্তব্য ২৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×