somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

২০৫০ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা হবে ছাব্বিশ কোটিরও বেশি!!!

২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইটে একটি জনসংখ্যা ঘড়ি দেওয়া আছে। এই ঘড়ি থেকে যে কেউ দেশের আনুমানিক জনসংখ্যার হিসেব পেতে পারেন। গত ২০ শে জুন, ২০১৪ ইং তারিখ রাত ঠিক এগার ঘটিকায় এই জনসংখ্যা ঘড়িতে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা দেখানো হয়েছে ১৫৬,৪৮৪,৪৩২। যদিও এই হিসেব নিয়ে বিভিন্ন মহলের প্রশ্ন রয়েছে। বিভিন্ন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা দেশের মোট জনসংখ্যার এই হিসেবকে সঠিক হিসেব বলে মনে করেন না। অনেকেরই দাবী দেশের প্রকৃত জনসংখ্যা এর চেয়ে আরো অনেক বেশি। কিন্তু আমরা যদি পরিসংখ্যান ব্যুরোর এই হিসেবকে সঠিক বলে মেনেও নেই তবুও দেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১০৮৭। জনসংখ্যার ঘনত্বের দিক থেকে এই পরিমাণ পৃথিবীর সর্বোচ্চ।
যদিও সাদাচোখে দেখা যায় জনসংখ্যার ঘনত্বের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান নবম স্থানে। যেসকল রাষ্ট্রের জনসংখ্যা ঘনত্ব বাংলাদেশের চেয়ে বেশি সেই সকল রাষ্ট্রগুলো হল ম্যাকাও (১৮৫৩৪), মনাকো (১৬৯২৩), সিঙ্গাপুর (৭০২২), হংকং (৬৩৪৮), জিব্রাল্টার (৪৫৫৮), ভ্যাটিকান সিটি (১৮৭৭), মাল্টা (১৩১৭), বারমুডা (১২২৬)। ঘনত্বের হিসেবে এই আটটি দেশের পরেই দেখানো হয় বাংলাদেশের নাম।
জনসংখ্যা ঘনত্বের দিক থেকে প্রথম অবস্থানে রয়েছে যে রাষ্ট্রটি তার নাম ম্যাকাও। আসলে ম্যাকাও কোন রাষ্ট্রই নয়। এটি একটি নগর রাষ্ট্র। এর মোট আয়তন (২৯.৫) এবং ২০১৪ সালে এর আনুমানিক জনসংখ্যা ৬১৪৫০০ জন। অর্থাৎ বাংলাদেশের একটি ছোট শহরের সমান। এই সকল রাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের তুলনা হতে পারেনা, বড়জোড় বাংলাদেশের একটি শহরের তুলনা হতে পারে।
ধরা যাক আমাদের ঢাকা শহর। ঢাকা শহরের আয়তন প্রায় ৩৬০ বর্গকিলোমিটার এবং এর মোট আনুমানিক জনসংখ্যা ১৪৩৯৯০০০। গণিতের হিসেবে ঢাকা শহরের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় চল্লিশ হাজার (৪০,০০০)। জনসংখ্যার ঘনত্বের দিক থেকে এই সংখ্যা নিঃসন্দেহে অনেক বেশি এবং আতঙ্কজনক।
ম্যাকাও শহরের চেয়ে আমাদের ঢাকা শহরের আয়তন ও জনসংখ্যার ঘনত্ব অনেক অনেক বেশি। তাই ম্যাকাও শহরের সাথে ঢাকা শহরেরও তুলনা হতে পারেনা। বড়জোড় বরিশাল বা এই ধরনের ছোট শহরের সাথে তুলনা হতে পারে। অন্য নগররাষ্ট্রগুলোর অবস্থাও একই রকমের। অর্থাৎ কোনটি সিলেট, কোনটি গাজীপুর কিংবা কোনটি নারায়ণগঞ্জ-এর সমান। এই রকম কয়েকটি নগররাষ্ট্র বাদ দিলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ঘনত্বই পৃধিবীর সবচেয়ে বেশি।
এখানে একটি কথা বলে রাখা ভাল এই প্রবন্ধের উদ্দেশ্য এটা প্রমাণ করা নয় যে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব পৃথিবীর সবেচেয়ে বেশি। বরং এই প্রবন্ধের উদ্দেশ্য জনসংখ্যার প্রকৃত অবস্থান এবং এর ভয়াবহতা সম্পর্কে বিজ্ঞানচিন্তার পাঠককে অবগত করা। তাই জনসংখ্যা ঘনত্বের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এই তথ্য মেনে নিলে আমাদের উপরে আরো আটটি দেশের অবস্থান আছে এই ভাবনায় আমরা আত্মপ্রসাদ পেতে পারি কিংবা কিছুটা আত্মতুষ্টির ঢেঁকুর তুলতে পারি। সেই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উদ্দেশ্যেই ওই সকল নগররাষ্ট্রগুলোর সাথে বাংলাদেশের অবস্থাগত পার্থক্য বলে রাখা প্রয়োজন। তাহলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির পরিমাণ, বৃদ্ধির হার সম্পর্কে একটা সতর্ক জরুরী অবস্থান তৈরির একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়।
এবারে আমরা পুরো দেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই। বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রায় ১০৮৭। জনসংখ্যার ঘনত্বের এই হিসেবে শহর, নগর, বন্দর, বন, বনানী, নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাওড় সবই রয়েছে। অর্থাৎ প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১০৮৭ জন লোকের বাস এই দেশে। কেবল নদী-নালা, খাল-বিল বাদ দিলেই এই সংখ্যা কোথায় দাঁড়াবে তার হিসেব নেই। বাংলাদেশের জনসংখ্যা ঘনত্ব কত বেশি তা বোঝানোর জন্য পৃথিবীর অন্যান্য দু’একটি দেশের জনসংখ্যার ঘনত্বের তুলনা করা যেতে পারে। বাংলাদেশের সবচেয়ে পাশ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের মোট জনসংখ্যা ১,২১০,১৯৩,৪৪৪ এবং এর আয়তন ৩,২৮৭,৫৯০। ভারতের জনসংখ্যা ঘনত্ব প্রায় ৩৬৮। প্রাপ্ত তথ্যমতে চীনের জনসংখ্যা ঘনত্ব মাত্র ১৩৯, আমেরিকার ৩২, রাশিয়ার ৮.৩১, কানাডার ৩.৪, অস্ট্রেলিয়ার ২.৯২। এবং সমগ্র পৃথিবীর জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৩.৭।
পৃথিবীর সব লোক যদি চীন দেশে চলে যায় তবে এই দেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব হবে ৭৫১ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে), আমেরিকায় গেলে ৭৪৮, কানাডায় গেলে হবে ৭২১ এবং রাশিয়ায় গেলে হবে মাত্র ৪২২। অর্থাৎ পৃথিবীর সমগ্র লোক চীন, আমেরিকা, কানাডা কিংবা রাশিয়ার মতো দেশের যেকোন একটিতে গেলেও ওই সকল দেশের জনসংখ্যা ঘনত্ব বাংলাদেশের সমান হবে না। আমেরিকা যদি বাংলাদেশের মতো এত জনঘনত্ব হয় তবে আমেরিকার লোক হতে হবে প্রায় ১০৪৭ কোটি। বর্তমানে আমেরিকার জনসংখ্যা হল মাত্র ৩০ কোটি। সমগ্র পৃথিবীটাই যদি বাংলাদেশের মতো এত ঘনবসতিপূর্ণ হয় তাহলে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা হতে হবে কমপক্ষে ৫৯,৫০০ কোটি। তাহলে বোঝাই যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তনের তুলনায় এর জনসংখ্যার পরিমাণ কতটা ভয়াবহ রকমের বেশি।
একটি দেশের জনগণ সেই দেশের জন্য যে বোঝা হয়ে যায় বাংলাদেশই তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। পৃথিবীতে এমন আর একটি দেশও পাওয়া যাবে না যেখানে মানুষ এতটা অবহেলিত। কিন্তু এই অধিক জনসংখ্যা মোকাবেলা করার জন্য কারো কোন মাথাব্যাথা আছে বলে মনে হয় না। জনসংখ্যা অধিদপ্তর রয়েছে, মন্ত্রণালয় রয়েছে সর্বোপরি রয়েছে সরকার। কিন্তু জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে কোন পক্ষেরই উল্লেখযোগ্য কোন কার্যক্রম নজরে আসে না। ফলে দেশের জনগণও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। পৃথিবীর অনেক দেশের তুলনায় এখনো বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অনেক বেশি। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ সহায়ক উপকরণ ব্যবহারে মানুষের অনীহাও কম নয়। এই অবস্থায় সরকারের জোরালো ভূমিকা ছাড়া দেশের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কোন উপায় নেই। জনসংখ্যা বৃদ্ধির এই হার চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জনসংখ্যা যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কল্পনা করলে চমকে উঠতে হয়। জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিলের এক প্রজেকশনে দেখা যায় আগামী ২০২৫ সাল নাগাদ দেশের জনসংখ্যা হবে ২১ কোটির অধিক এবং ২০৫০ সালে এই সংখ্যা ২৬ কোটি ছাড়িয়ে যাবে। মাত্র এক লক্ষ চুয়াল্লিশ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকার এই ক্ষুদ্র ভূখ-ে এই বিশাল জনগেষ্ঠিকে ধারণ করা রীতিমত অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। এই বিশাল সংখ্যক জনগোষ্ঠির জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য এই মাটিতে ফলানো সম্ভব নয়, তাছাড়া এই বিশাল মানবগোষ্ঠির জন্য অধিক পরিমাণে বাসস্থানের সংকুলান করার জন্য কৃষি ও অকৃষি জমিতে বাসস্থান তৈরি করতে হবে। সেই অবস্থায় কৃষিজমি আরো সংকুচিত হয়ে যাবে। ফলে মানুষের প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য উৎপাদনের জন্য উপযোগী জমি পাওয়া অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। মোট কথা বাংলাদেশের মাটিতে এই বিশাল জনগোষ্ঠির জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য উৎপাদন সম্ভব হবে না, বাংলাদেশের নদীতে এই বিশাল জনগোষ্ঠির জন্য প্রয়োজনীয় মাছের উৎপাদন হবে না, বাংলাদেশের বনাঞ্চলের এদেশের মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় কাঠ, ফল-ফলাদি উৎপাদন সম্ভব হবে না। তখন বাংলাদেশের মানুষকে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা তথা মানুষের মৌলিক প্রয়োজনের সকল দিকের জন্যই অন্য দেশের উপর নির্ভরশীল হতে হবে। অর্থাৎ বাংলাদেশ একটি একশ ভাগ পরনির্ভরশীল রাষ্ট্র হিসেবে পরিগণিত হবে। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের ভেতরেও মানুষে মানুষে দ্বন্দ্ব-সংঘাত অনিবার্য হয়ে উঠবে এবং এক চরম নৈরাজ্যজনক পরিস্থিতির তৈরি হবে। দেশের চরম নৈরাজ্যজনক পরিস্থিতির আলামত বর্তমানের মানুষেরা কিছুটা ভোগ করছে। কিন্তু এই অবস্থা আরো শতগুণ ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
সেই চূড়ান্ত নৈরাজ্যজনক অবস্থা থেকে দেশকে বাঁচানোর, দেশের মানুষকে রক্ষা করার জন্য, ভবিষ্যতের মানুষের জন্য একটি সুন্দর পরিবেশের নিশ্চয়তা প্রদানের জন্য এখনই কাজ করতে হবে। অবশ্য ইতোমধ্যেই অনেক দেরি হয়ে গেছে। এখনও যদি এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হয় হয় তবে খুব শীঘ্রই এমন অবস্থার উদ্ভব হবে যেখান থেকে আর ফিরে আসার সুযোগ থাকবে না। অর্থাৎ, পয়েন্ট অব নো রিটার্ন-এ চলে যাবে। বাংলাদেশের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য অতি দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। অবশ্য সরকারের হাতে এখন খুব বেশি পথ আর খোলা নেই।
জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য স্থায়ী, অস্থায়ী যে পথগুলো রয়েছে সেগুলোর ব্যাপক প্রসার ঘটেনি এই দেশে। অধিকাংশ মানুষ এখনও জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারে খুব একটা আগ্রহী নয়। জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিয়ে, এমনকি, মানুষ খোলামেলা আলোচনা করতেও খুব একটা আরামবোধ করে না, বরং এক ধরনের জড়তায় ভোগে মানুষ। তাই রেডিও টেলিভিশন সংবাদ পত্র, প্রচার মাধ্যমে এই বিষয়ে ব্যাপকভিত্তিক আলোচনা হওয়া বাঞ্ছনীয়। জন্মনিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত নাটক, সিনেমা, বিজ্ঞাপন প্রচার জরুরী। বাংলাদেশের জনসংখ্যা অবস্থা এমন এক পর্যায়ে পৌঁচেছে যে এখানে এখন অস্থায়ী পদ্ধতিগ্রহণ পদ্ধতির চেয়ে স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির প্রতি অধিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির প্রসারে সম্ভব সব রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বর্তমানে অধিকাংশ শিশুই সিজারের মাধ্যমে জন্মগ্রহণ করে। এমতাবস্থায় প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দ্বিতীয় সিজারের সময়ে লাইগেশন বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। এক সন্তান কিংবা নিঃসন্তান পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এবং অধিক সন্তান গ্রহণে নিরুৎসাহ প্রদান করা থেকে শুরু করে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। মোট কথা বাংলাদেশের সামনে এখন একটিই মাত্র পথ খোলা রয়েছে। তাহল এক সন্তান নীতি গ্রহণ। সরকারকে চীনের মতো এক সন্তান নীতি গ্রহণ করতে হবে। অত্যন্ত অল্প সময়ের মধ্যেই এই নীতি গ্রহণ করা আবশ্যক।

আশা করি কর্তৃপক্ষের বোধোদয় হবে। [লেখাটি মাসিক বিজ্ঞানচিন্তা পত্রিকায় জুলাই সংখ্যায় প্রকাশিত]
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×